Bengali Poetry Source | Best Bangla Kabita

Sharing Is Caring:

Bengali Poetry Source – Bidhan Chandra Naskar

ভারতে সুভাষ – বিধান চন্দ্র নস্কর

ভারত স্বাধীন আজ
এসেছে নতুন রাজ
দুহাতে কামাও।

চিন্তার কারণ নাহি
কোনো দিকে নাহি চাহি
পকেটে চালাও।

সাথে আছে ব্রহ্মদত্তি
ঘাবড়িয়ে না একরত্তি
ঘাড় মটকাও।

রাশিয়ার রকমারি
চীনাদের রাশভারী
ঘুষি মারে মাও!

প্রতিবেশী হাঁচে যেই
মার্কিন দের হৈচৈ
আসছি দাঁড়াও।

জার্মানি এক হলো
রাম নাম যত বলো
ভারত ভাগাও।

ডান, বাম কোলাকুলি
গায়ে দিয়ে নামাবলি
গরীবি হটাও।

চাকরি বাকরি গুলো
অর্থনীতিতে খেলো
বেকারি হটাও।

সাক্ষর গরুগুলো
ভুষাকালি মেখে এলো
মহিষে পটাও।

তোমা আমা সকলের
ভারতটা দখলের
ভাগ করে নাও।

শতাব্দীর সুভাষ
সকলের হা-হুতাশ
তোমা পরে নাও।

তোমার স্বপ্ন গুলো
ক্ষমতা দখল নিলো
ভারত বাঁচাও।

মাস সবি কুরে খায়
হাড়গুলো দেখা যায়
আছো কী কোথাও?

দেখে যাও তুমি আজ
স্বাধীন ভারত রাজ
সুভাষ হটাও!

পদার্থ – বিধান চন্দ্র নস্কর

এক টুকরো রোদ্দুর লাগতে না-লাগতে
চেক আপ শেষ।
যে-নিজেকে নিজে বোঝে না
সে কি -করে অন্য রোগীর ফর্দ বানায়।

যাগ্গে যাক এ-সব উঁচু দরের কথা।
আমি বটতলার লোক,
চোখের পাতায়, গাছের পাতা।
আর পাখপাখালির মন।

যুদ্ধ মাটির সঙ্গে,
কেলো জলে কোলাকুলি,
অম্বলে আমানির ঝোল,
এঁদো গায়ে স্বপ্ন সরল।
আমার সারা গায়ে আজ রোদ্দুর।

ভূমিসাৎ – বিধান চন্দ্র নস্কর

আমি ভাবনা কে ভাবিয়ে নিয়েছি
ভাবনার মত ভাবিত প্রত্যয়ে।
হয়তো অর্ধেক সম্বন্ধ
লব্ধিত সীমার অলক্ষ্যে
তোমার স্বপ্নীল অবয়ব,
বার বার প্রত্যক্ষ করায়
সীমাহীন অনন্ত যাপন।

আরো একবার প্রবৃত্তির
আনাচে কানাচে,
সুখ বেদনার অন্বয়ে
প্রত্যয়ের সুস্থির মেরুতে
আনন্দ ধরা পড়ে,
অভিনব সময়ের শর্তে।

জীবন আর্ত জেনে
স্থির প্রত্যয়ে হেনে
চেতনার নিবিড় অস্থিরতায়
ভাবনার মেদহীন ভূমিতে
আরো একবার তোমাকে চাই!

প্রেক্ষিতে – বিধান চন্দ্র নস্কর

ভাবনার রাশি থাকে জানি
অনেক না-ভাবা প্রত্যয় তবু মানি
সন্ধিক্ষণে বেবাক বোঝায়।
আজ যা-কিছু আছে,
নেই সময় দর্পণ।
টুকরো সহানুভূতি
আনুক সমর্পণ।

মিথ্যায় আকুলি
সন্তর্পণে নিজেকে নিয়ে ভাবার
অগোচরে আরো একবার
প্রেক্ষিতে অতলান্তিক ভবিতব্যের
ন্যস্ত করায়।

সুখ জানি অকৃপণ,
তবু অজানিত হতে পারে ভেবে
অপলকে চেয়ে থেকে
হাত পেতে যাই।

কোথায় পাবো তারে – বিধান চন্দ্র নস্কর

আমি জানি আমাকে ছুঁড়ে ফেলার
কৌশল তোমার জানা।
জানা আছে কখন গোপনে
প্রশ্রয় দিতে হয়।

পাপ পুণ্য সময়ের বেদনার্ত খপ্পর
ছাড়িয়ে সম্মোহনে–
অতঃপর স্নায়বিক দুর্বলতা
একটা এসে যায়।

সীমার চিহ্নিত দর্পণে
আরো একবার মাথা নুইয়ে
প্রণাম করার আগে
ভাবতে হবে আমি ভাসবো
নাকি আনন্দে হাসবো।

পারম্পর্য – বিধান চন্দ্র নস্কর

অনেকটা সুবিধা শেষ করে
সবেমাত্র সম্পর্কে টেনেছি,
তখন প্রত্যাশার দাপাদাপি
নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার কথা
ভাবতেই পারিনি।
স্পর্শকাতর মন বেদনায় ভরিয়ে নিয়েছে ।
সম্ভাবনার নিত্যতা নিতান্তই নিষ্প্রভ জেনে
ঘরে বাইরে দ্বিধায় গল বস্ত্র হয়েছি।
তবুও জনাতিগে প্রার্থীত প্রত্যাশা প্রহসনে
পর্যবসিত হয়েছে প্রত্যয়ের প্রাধান্যে।

ভাবনার হেমলক – বিধান চন্দ্র নস্কর

আকাশের সিঁড়ি বেয়ে রোদ্দুর
আদর বিছিয়েছে ঘাসে, নোনা জলে।
আমাদের সাজানো জীবনে, যদি একবার
গা থেকে ঝেড়ে ফেলতে পারতাম
অ-কারণ তকমা (তুচ্ছ তার)!

তা-হলে হয়তো ভাসমান স্বপ্ন অনেকটা
চাগিয়ে নিয়ে যেতো দূরে–
যেখানে সমুদ্র গর্জনে তোমার ছায়ারা পালালো,
জীবন কি বলছে তা- না ভেবে।

তবু সান্নিধ্য খুঁজেছে মৃত তলোয়ার
আরো একবার রক্তাক্ত হওয়ার প্রত্যাশায়।

আমার মুষ্ঠিহস্ত প্রেরণা পাওয়ার ছন্দে
ছিল কিনা জানিনা, শুধু নৈঃশব্দ্যের ভিতরে
যা-ছিল ভালোবাসার-তা গোচরে ও অগোচরে
সক্ষমতার নুড়ি ভেঙে ভেঙে সমভাবে উত্তাল।

তরান্বিত – বিধান চন্দ্র নস্কর

জল সরে গেলে
মাটি পলি ভালোবাসে।
ভালোবাসা সরে গেলে
বিষাদ জমা হয় অনায়াসে।
ভাবনায় থাকা প্রাদেশিকতা
কতকাল ভেবেছে, আসন্ন সংঘাতের কথা –
লাগেনি তবু প্রত্যয়ের ঢেউ।
ব্যাজনে বসন্ত বাজে
পাতা ঝরে অনায়াসে
গাছেদের মেরুদণ্ড যায় বেঁকে।
তবে কি সারি সারি প্রদোষ
ঝড়ের দাপটে যায় ভেসে?

নিয়ত স্বচ্ছন্দতা সময়ের ঝাঁপিতে
যদি স্বরলিপি রচে,
কৌলীন্য ভেবে দ্যাখে, কি দেবে না
দেবে জীবনের খাঁজে!

বিষয় – বিধান চন্দ্র নস্কর

যে বৈষম্য জানেনা
সে নিজেকে নিয়ে ভাবতে শেখেনি।
কালের গতির ছন্দ না জেনে
প্রকৃত প্রত্যাশা আনন্দ রূপে
বোধের জলে ধুয়ে বাদাবনে
ঘুরেছে অনেক। শুধু রোদ্দুর অকারণ
শ্রান্তির পথে হেঁটেছে।
ভিজে গেছে ঘামে, প্রলয়
বাসা বাঁধেনি কোনোখানে।
কত রাত প্রত্যাশা খুঁজেছে পথ
অনায়াসে যাতনা গতায়ত।
বুঝিনি তা বোঝা গেলো কিনা
ভাবিনি তা।
শুধু ভাব আর ভব্যতা
কি দিয়েছে না জেনে
নিদারুণ স্বপ্নরা পিছু ধায়
কি করার ছিলো তা না ভেবে।

কি জানি – বিধান চন্দ্র নস্কর

আমি প্রিয়জনের মতো
পরাই তোমার পায়ে নূপুর।
প্রস্তাব সম্মত নয়, তবু
ভালোবাসা অচিরেই।
রঙ। ময়ূর জেনেছে বলেই
চমকানো প্রত্যাশী।
যেখানে প্রেম, প্রেষণা না-জানি
স্তম্ভিত স্বপ্নেই।

পথে অযথা সময়
চলমান শব্দের রঙ থামে-না ভাঙে
সেটা জানা কি থাকবেই?
আমার ভাষার তফাৎ টা আমি বুঝি না
কাব্য জানে তার গড়িমসি।
ছন্দ জানে কানাকানি
রাত চুকোবে সকাল আসি।

টোটাল – বিধান চন্দ্র নস্কর

চারদিকে আঁধারের পাত্র
নিশিদিন ভাবিয়ে
একভাবে কেটে যায়
মনে শুধু চাগিয়ে।

যদি না জানতেম
ভীষণ -এ ভাবনায়
একজোড়া ফুল দিও
আজকের জমানায়।

আসা যাওয়া ঠিক ছিল
চারদিকে জড়ায়ে,
একমন তেল দিয়ে
ভেজে নিই কড়ায়ে।

অতঃপর – বিধান চন্দ্র নস্কর

জীবন যদি জানতো
ভালোবাসা আক্রান্ত,
তবে সমুখে যা আছে, থাকে প্রতিদিন
একদিন হয়তো সবকিছু ভুলে
মন ভারাক্রান্ত।

স্থির বলয়ে কৃষ্ণ বদন
রুধিতে নারি রাধার রোদন।
যদি ভালোবাসা বুঝি
প্রেমের অভিসন্ধি খুঁজি
লহমায় দেব দর্শন!

বসন্ত উৎসব – বিধান চন্দ্র নস্কর

অনেকটা ধন লুকিয়ে রেখে
ভালোবাসার গভীর ক্ষতে।
কখন এলো ভাবন রথে
জীবন বোধের নীরব গতে,
সম্পর্কের যৌথ দাবি
সঙ্গে নিয়ে পথে।

কেউ ছিলনা তখন কেবল
থরথরে দিন, শুধুই সবল।
হিয়ার মাঝে রঙিন ভাষা
সকল দোলায় পূর্ণ দশা।
তোমার আমার সকল আশা
রঙ ছুটালো সর্বনাশা।

একটু ঘুরে তাকিয়ে দেখি
হলুদ বসন, তুমি একি!
স্বপ্ন ছুটে গেছে ওরে
রঙের নেশা চক্ষে ঝরে
বসন্তেরই অহংকারে।

দখিন হাওয়ার আশায় আশায়
বসন্ত দিন নেশায় ভাসায়।
আমি কেবল অশ্রু নীরে
বসেছিলাম তোমার তরে।
তাকিয়ে দেখি স্বপ্ন সাথি
রঙিন ভোরে আসছে ধীরে।

পলাশ বলে আয় কাছে আয়
মধুপ বনে তাইতো লুটায়।
অকারণে রেণু মেখে
মধুর মিলন পরাগ ঘটায়।

যাত্রা পথে হয়নি দেরী
লুটায় দেখি স্বপ্ন তরী।
দোল খেলে যায় আপন পরে
বাজিয়ে বাঁশি ফাগের হাসি
আটপৌরে জীবন ধরে
রঙের খেলায় যায়গো ভাসি।

আমার দেরী তোমার দেরী?
দক্ষতা আজ ভাষায় তরী।
দেবতা মোর জীবন নদে
বইতে দিলে সবখানেতে
নব্যতার ধার না ধেরে,
একটু আধটু ভাবতে ধীরে।

ও আমার বোধের আকাশ
বইতে দাও দখিন বাতাস।
বাঁশের বেণু নাইবা বাজুক
জানতে পারো হয়তো লাজুক।

কবির মনে বাজছে বেণু
উড়ছে শুধু ফাগের রেণু।
আর কিছু তো চাই না আমি
বসন্ত দিন দিক না হামি।
উৎসব তো হতেই পারে
সব বছরই সমান দামি।

ঠাকুর আজ বর কী দিল?
রবি ঠাকুর তাকিয়ে ছিল
বসন্ত আজ শান্তি দিল।
নিকেতন তো দূরেই রইলো।

আকাশে ওই রোদের নেশা
কুয়াশার গন্ধ মেশা।
ফুলে ফলে লেগেছে দোল
মন সনদে বাজছে মাদল।

মেঘের গলায় বসন্ত হার
বকের পাখায় আলোক বাহার।
দিকে দিকে রঙ লেগেছে
তাকিয়ে দেখি সৌরাকাশে
রঙের খেলায় রঙ সেজেছে।

অনেক হলো রঙের ভেলায়
ক্রোধ ফুটেছে হোলির মেলায়
কৃষ্ণচূড়া কোল ভরেছে
হাসিতে ওই দোল ঝরেছে।
আর সবইতো তেমনি আছে
রাধা ছিল কৃষ্ণ আছে।

দোল লেগেছে ফাগুন আসে
সাধ লেগেছে সাধ্য মতো
আশার বাহার ছিল যতো।
মনের দুয়ার খুলে দিয়ে
যতেক গুলাল সঙ্গে নিয়ে
পথে পথে ফাগ পাগলে
বসন্ত দিন যায় আগলে।

কিছু যদি থাকে বাকি
ভাবনা থেকে ঢাকনা রাখি।
বসন্তেরই বরণডালা
সাজিয়ে রাখি বকুল মালা।
এইটুকু তো ছিল বাকি
করোনাকাল আছে নাকি?

মজা দিনমান – বিধান চন্দ্র নস্কর

আমি তোমাকে দিয়েছি তপ্ত আদল
শরতের সান্ধ্যকাশে।
অপরূপ বিভা নীরদা বাতাসে,
আমার অরূপ টানে
অমর্ত্য জীবন, আমৃত্যু ভাবনা
সময়ের করে।

ভাবনা সেধেছি জোনাকির পায়ে হেঁটে।
কেঁদেছি অনেক, রাতের কান্না
শিশির ধুয়েছে অগোচরে।
ভাবনা অনেক ছিলো!
কি বাসনা বেঁধেছিল, ধার করা কার্বনে–
অনেকটা জীবন অহেতুক তবু বেঁধে রাখা
ভাবনার নির্যাতনে।

সুখ তবু সেধে রাখা ব্যথাতুর জীবনে।
ভাবনা চিন্তার ম্যারাথনে
সবকিছু কর্মনাশা সেই শোক?
শ্রাবণের অঝোর, বেগবান অনিবার
সব সয়ে সয়ে আরও একবার করুণা
সাগরে নিভন্ত চুল্লির শেষ উদ্গিরন।

সমাপন জানি, জানি নিরালম্ব স্পর্শকাতর
আরো একবার স্নেহ দিয়ে রাখি।
তোমার স্থায়িত্ব মতে অনাবিল
আনন্দ আজো কাঁদে।
ভরাতুর হয় জেনে বা না জেনে
তবু বারবার আশাহত থেকে বেদনার
পিড়িতে সাজিয়ে দিয়েছি বারবার।

ভাসমান প্রত্যাশা – বিধান চন্দ্র নস্কর

একটা আবর্ত
ছুঁয়ে যাওয়া স্বপ্নের মৌজ।
কল্পনা প্রকাশ্যে আনার সাহস,
সময়ের খোঁজ করে আজো।
অবসর আরো একবার প্রয়োজনকে
সহবত শেখায়।

প্রত্যাশা নিয়ত হা-হুতাশ করেছে জেনে
ধাবমান সংযুক্তি অন্ধকারে ও রাতের
আকাশ খোঁজে!

শুধু বেদনা প্রবাহ?
এক একটি জীবন, রোদনে
নোনা স্বাদ অব্যর্থ আস্বাদনে বোঝে।

গৃদ্ধের প্রত্যক্ষ বাসনায় ধাবমান নিরন্ন
প্রকাশ্যতা এক ঝলক তীব্রতার প্রাধান্য মানে।
সামলানো ভব্যতা অদৃশ্য জেনে
ভোরের আকাশ খোঁজে মত।

দৃশ্যতঃ বাধা দেয়, মুহূর্ত অব্যাহত।

পরাভব – বিধান চন্দ্র নস্কর

বোধোদয়ে স্বপ্ন আঁকার পরামর্শ
কে দেয় জানিনা।
শুধু জানি তুমি আমি আর আমাদের
সম্পর্ক।
ভাবনার সারিতে দাঁড়িয়ে অবাক
প্রতীক্ষায়–

ধুপধাপ প্রত্যাশা, টুকরো প্রশস্তি
ভাবিত ধ্রুবতারা।
ব্যথার পাহাড় ডিঙিয়ে
আশ্রয়ে প্রহসন বুদবুদ।
রাগে নাশকতার গন্ধ।

দূরে কোনখানে
রাত জাগা পাখি ডাকে।
সুরে করুন প্রার্থনা।
আশা জাগিয়ে বিহ্বল ।
সম্বন্ধ কিনারে-লোভ , হিংসা
ভালোবাসা দানা বাঁধে না।

তবে কি আশা?

পেরিয়ে অনেক প্রত্যাশার পারদ
সাবেকি তকমা আঁটা শিহরনে।
সংক্ষিপ্ত প্রহসনে নাচিছে নারদ ।

একা থাকার মধ্যে – বিধান চন্দ্র নস্কর

একা থাকার মধ্যে
কোন নির্জনতা খুঁজে পেলে কি?
জানিনা সম্পর্ক ছুঁতে পাবার
একটা নির্বাসিত দ্বন্দ্ব আছে কিনা?

ভাবনা ভেবেছে অনেক,
ভাবিত প্রত্যয়ে তার ওঠা নামা
চিরন্তন প্রভাবিত।
সাবলীল প্রত্যয়ে তার প্রভাব
ভাবনার বেদিতে প্রতীয়মান।

মোক্ষ আবর্তে
নিরভিমান আর্তকে ভাবায়।
কি আর হতে পারতো
অতিশয় প্রত্যাশা তখন
হুল ফুটিয়েছে নির্মম গভীরে।
উত্যক্ত করেছে প্রয়াসের।

অনেক উৎস পেরিয়ে এসে
রিক্ত উত্থানে পরাজয়।
আমি জানিনা আশার অসারে
কি করে আজীবন সম্পর্ক খুঁজবো।
সবেতো অদেখাকে ভেবেছি
দেখার সান্নিধ্যে।

সম্পর্কে – বিধান চন্দ্র নস্কর

আয়েশি চাঁদ পৃথিবী প্রদক্ষিণ করার ফাঁকে
সম্পর্ককে ঝালিয়ে নেওয়া বুঝেছে।
জোয়ার ভাটার বোঝানো গতরে
অবসর কাল।
প্রত্যাশার সমরে আঁকা
শুধু যাত্রাই গণ্য।

কতদিন কত ভালোবাসা গড়ে
স্মৃতি দেখা ছলনায়।
আশা সেধেছে অনেক
বেশ সত্বরে আগ্রহান্বিত।
বিদায়ের স্রোত বুঝে
চলে যাওয়া, সে -তো আছে।

যে অছিলায় জোছনা বিছায়
ধার করা ভাবা খেসারতে।
দাদনের কাড়া না কাড়ার
মেদুরতা, সেকি বসেছে ভালো?

যতদিন যায় কক্ষপথে সমকামনায়
পারেনা ছাড়িতে ;না কাছে যেতে।
পূর্ণ বঞ্চনা, অতৃপ্ত হৃদয়
শুধু এক করুণা খেলা করে
যদি কোন দিন ধরা পড়ে পৃথিবী ফাঁদে।

বিধান চন্দ্র নস্কর | Bidhan Chandra Naskar

Sir Isaac Newton Article 2023 | স্যার আইজ‍্যাক নিউটন

Bangla Galpa 2023 | তাপভ্রষ্ট ধরিত্রী | কৃষ্ণকিশোর মিদ্যা

Rabindranath Thakur in social consciousness 2023 | Bengali Article

Shramik Divas 2023 | International Labour Day | পুনম মায়মুনী

Bengali Poetry Source | Best Bengali Poetry Source | Shabdodweep Web Magazine | High Challenger | Shabdodweep Founder | Sabuj Basinda | Bengali Poetry | Bangla kobita | Kabitaguccha 2023 | Poetry Collection | Book Fair 2024 | bengali poetry | Bengali Poetry Source books | Bengali Poetry Source pdf | bengali poetry on love | bangla kobita | poetry collection books | poetry collections for beginners | poetry collection online | poetry collection in urdu | Bengali Poetry Source submissions | Bengali Poetry Source Online | new poetry | new poetry 2023 | new poetry in hindi | new poetry in english | new poetry books | new poetry sad | new poems | Bengali Poetry Source in english | new poems in hindi | Kobita Bangla Collection in pdf | Bengali Poetry Source in urdu | bangla poets | indian Bengali Poetry Source | indian poetry in english | indian poetry in urdu | indian poems | indian poems about life | indian poems about love | indian poems about death | Bengali Poetry Source Folder | Best Bengali Poetry Folder 2023 | story writing competition india | Bengali Poetry Book in Google Bookstore | Google Bengali Poetry Book | Shabdodweep World Web Magazine | Shabdodweep International Magazine | Top Bengali Poetry Source | Bengali Poetry Source in Live | Live Bengali Poetry Source | Bengali Poetry Recitation Studio | Sabuj Basinda Studio for Bengali Poetry Source | Bangla Kobita Sankalan 2023 | Shabdodweep Kabita Sankalan | Bengali Poetry Source Memory | History of Bengali Poetry | History of Bangla Kobita | Documentary film of Bengali Poetry | Youtube Poetry Video | Best Bangla Kobitar Live Video | Live Video Shabdodweep | Shabdodweep Bengali Poetry Source | International Bengali Poetry Source | Evergreen Bengali Poetry Source

Leave a Comment