Sir Isaac Newton Article 2023 | স্যার আইজ‍্যাক নিউটন

Sharing Is Caring:
Sir Isaac Newton Article 2023
Image Credit – Wikipedia

স্যার আইজ‍্যাক নিউটন – বিপাশা চক্রবর্তী [Sir Isaac Newton Article 2023]

ঘূর্ণায়মান ব‍্যস্ত পৃথিবীতে সবাই খুঁজে চলে একটু সুখ। আর ঠিক তখনই ভগবান তাঁর দণ্ডাস্ত্র হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকেন কখন কার সুখে বাধা দেবেন। কখন কাকে কি কষ্ট দেবেন এই আশা নিয়ে। কারণ সুখ এমন একটি জিনিস যা চাইলেই পাওয়া যায় না তাকে অর্জন করতে গেলে প্রচুর কষ্ট সাধন করতে হয়। ঠিক সেই রকমভাবেই আইজ‍্যাক নিউটন জন্মগ্রহণ করার আগে থেকেই তাঁর জীবনে ঘটে গেল এমনই এক দুঃখের ঘটনা। যার জন্য ছোটোবেলা থেকেই তিনি একাকিত্ববোধ এবং নির্জনে থেকে কিছু না কিছু করার চেষ্টা করেই চলেছিলেন। আর আজকের দিনে তিনি একজন বিখ্যাত বিজ্ঞানী নামে পরিচিত।

আধুনিক বর্ষপঞ্জি অনুসারে ১৬৪৩ খ্রিস্টাব্দের ৪ঠা জানুয়ারিতে আইজ‍্যাক নিউটন জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর জন্মস্থান লিংকনশায়ারের উল্‌সথর্প ম্যানরে। ম্যানর অঞ্চলটি উল্‌সথর্প-বাই-কোল্‌স্টারওয়ার্থের মধ্যে অবস্থিত। তখনও ইংল্যান্ডে ব্যবহার শুরু হয়নি সমসাময়িককালের আধুনিকতম প্যাপাল বর্ষপঞ্জির যখন নিউটনের জন্ম হয়। তাই ১৬৪২ সনের ক্রিস্‌মাস দিবস হিসেবে তাঁর জন্মের তারিখ নিবন্ধন করা হয়েছিল। তিনি জন্ম গ্রহণ করেন তাঁর পিতা আইজাকের মৃত্যুর তিন মাস পর। তাঁর বাবা গ্রামের একজন সাধারণ কৃষক ছিলেন। জন্মের সময় নিউটনের আকার-আকৃতি ছিল খুবই ছোট। তাঁর মা হানাহ্‌ এইসকফ প্রায়ই বলতেন ছোট্টবেলার সেই নিউটনকে অনায়াসে একটি কোয়ার্ট মগের ভিতর ঢুকিয়ে দেওয়া যেতো। ঐটুকু ছোট্টো শিশু যার মা ছাড়া আর কেউ নেই যার বাবা তাঁর জন্মের তিন মাস আগে পরলোক গমন করেছেন সেই অসহায় সন্তান যখন তিন বছর বয়সে পা দিয়েছিল তখন তাঁর মা প্রেমের মোহে পড়ে ঐ ছোট্ট বাচ্চাকে ছেড়ে যেতে দ্বিধা বোধ করেননি। তখন তাঁর কাছে বিয়ে করাটাই বেশি প্রাধান্য পেয়েছে। আর তাই তার দ্বিতীয় স্বামীর রেভারেন্ড বার্নাবাউস স্মিথের সাথে সংসার ধর্ম করা শুরু করতে তাঁর বিবেক একবারের জন্য বাধা দিলো না। তাই তাঁর একমাত্র সন্তান নিউটনকে তাঁর মা মার্গারি এইসকফের তত্ত্বাবধানে রেখে নতুন সংসার ধর্ম পালনের জন্য চলে গেলেন। আর নিউটন! যে সময় তাঁর বাবা ও মায়ের আদর পাওয়ার কথা সেই সময় তাঁর সৎ বাবার ভালোবাসা না পাওয়ার ফলে তিনি তাঁকে ঘৃণা করতে শুরু করেন। মায়ের প্রতিও তাঁর ঘৃণা ভাব জন্মে যায়। তাই ছোটবেলা থেকেই তাঁর মনে হত তাঁর মাকে শাস্তি দেবার জন্য তাঁর সৎ বাবা ও মাকে পুড়িয়ে মারতে। কিন্তু তিনি তা করেননি।

নিউটনের প্রাথমিক শিক্ষা সম্পন্ন হয় বাড়ির পাশের এক ক্ষুদ্রায়তন স্কুলে। ১২ বছর বয়সে তাঁকে গ্রান্থামের ব্যাকরণ স্কুলে পড়াশোনার জন্য পাঠানো হয়। সেখানে তিনি এক ঔষধ প্রস্তুতকারক ও বিক্রেতার বাড়িতে থাকতেন। এই স্কুলে নিউটন ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী যা থেকে তাঁর মেধার পরিচয় পাওয়া যায়। প্রথমদিকে তাঁর সাথে কেউ না পারলেও এক সময় আরেকটি ছেলে তাঁর সাথে ভালো প্রতিযোগিতা করতে সমর্থ হয়েছিল। স্কুল জীবনের প্রথম থেকেই নিউটনের সবচেয়ে বেশি ঝোঁক ছিল বিভিন্ন ধরনের যন্ত্র তৈরির প্রতি। তার স্কুলের শিক্ষক মহাশয়ের প্রতিদিন স্কুল আসতে দেরী হত বলে তিনি ঐ ছোটোবয়সেই স্যারকে একটি জলঘড়ি বানিয়ে দিয়েছিলেন যাতে ঘড়ি দেখে ঠিক সময়ে স্কুলে আসতে পারেন। সেই বয়সেই তিনি যে জলঘড়ি বানিয়েছিলেন তা নয় এছাড়াও উইন্ডমিল, ঘুড়ি এবং সান-ডায়াল তৈরি করেছিলেন। এছাড়া তাঁর গুরুত্বপূর্ণ নির্মাণ ছিল একটি চার চাকার বাহন যা আরোহী নিজেই টেনে চালাতে পারতেন। ১৬৫৬ খ্রিস্টাব্দে নিউটনের সৎ বাবা মারা যান। এরপর তাঁর মা উল্‌সথর্পে ফিরে এসে তাঁকে স্কুল থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসেন। উদ্দেশ্য ছিল বাড়িতে ক্ষেত-খামারের কাজ শিখিয়ে ভবিষ্যতের বন্দোবস্ত করে দেওয়া। কিন্তু সত্বরই তিনি বুঝতে পারেন যে, খামারের কাজের দিকে নিউটনর কোন ঝোঁক নেই। নিউটনের কাকু ছিলেন বার্টন কগলিসের রেক্টর। তাই কাকুর উপদেশ শুনেই পরিবার থেকে তাঁকে কেমব্রিজের ট্রিনিটি কলেজে পড়াশোনার জন্য পাঠানো হয়। আর সেখানে অধ‍্যয়ন চলাকালীন তিনি গাছ থেকে আপেল পড়তে দেখে যে আবিষ্কারটি করেছিলেন, তা হলো মহাকর্ষ বলের সাধারণ সূত্র। তিনি এই সূত্রে বলছেন, “বিশ্বের প্রতিটি বস্তু যার যার নিজের ভরের (ভর এখানে ওজন নয়) সমান অনুপাতে একে অপরকে আকর্ষণ করে”।

নিউটন ট্রিনিটি কলেজ থেকে ১৬৬১ সনে মেট্রিকুলেশন পাশ করেন। কলেজে অধ্যয়নকালে তিনি তাঁর পড়াশোনার খরচ চালানোর জন্য কলেজের বিভিন্ন স্থানে ভৃত্যের কাজ করতেন। ছাত্র হিসেবে বড় কোন কিছু তিনি করেছেন বলে ট্রিনিটি কলেজের কোন দলিলপত্র লেখা নেই। তবে জানা যায় তিনি মূলত গণিত ও বলবিজ্ঞান বিষয়ে অধিক পড়াশোনা করেছিলেন। ট্রিনিটি কলেজে প্রথমে তিনি কেপলারের আলোকবিজ্ঞান বিষয়ক সূত্রের উপর অধ্যয়ন করেন। এরপর অবশ্য তিনি ইউক্লিডের জ্যামিতির প্রতি মনোনিবেশ করেন। কারণ মেলা থেকে কেনা জ্যোতিষ শাস্ত্রের একটি বইয়ে উল্লেখিত বেশ কিছু রেখাচিত্র তিনি বুঝতে পারছিলেন না। এগুলো বোঝার জন্য ইউক্লিডের জ্যামিতি জানার ব‍্যাপারটা তাঁর কাছে আবশ্যিক ছিল। তবুও নিউটন বইটি সম্পর্কে বোঝার চেষ্টা করছিলেন কিন্তু কিছুই বুঝতে পারছিলেন না। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি এটি প্রয়োজনহীন বই হিসেবে সরিয়ে রাখেন। তারপর তাঁর শিক্ষক মহাশয় যখন জানতে পারেন তিনি ঐ বইটা না পড়েই সরিয়ে রেখেছেন তখন তাঁর স্যার তাঁকে পুনরায় বইটি পড়ার নির্দেশ দেন। কারণ দেকার্তের ঐ বইটি জ‍্যামিতিক গবেষণা ও কর্মের উপর জোর দিয়েই লেখা হয়েছিল। আর ঐ জ্ঞান উপলব্ধি করতে পারলেই তাঁর চলার পথ অনেকটাই অগ্রসর হয়ে যাবে।

গ্র‍্যাজুয়েশন কোর্স বা বি.এ কোর্স পড়ার সময় নিউটন অনেক সূত্র বা তথ‍্য লিখে রাখেন বইয়ের মধ্যে আর তিনি তাঁর বইগুলোকে খুব সুন্দরভাবে সাজিয়ে রাখতেন। আর সেখান থেকেই অনেক তথ‍্য পাওয়া গেছে। আর এই বইগুলো থেকেই জানা গেছে নিউটনের কৌণিক বিভাজন, বক্রসমূহের বর্গীকরণ, সঙ্গীতের অনন্য সুর সম্বন্ধে কিছু গাণিতিক হিসাব, ভিয়েটা এবং ভ্যান স্কুটেনের জ্যামিতিক সমস্যা, কিছু মন্তব্য ওয়ালিস রচিত এরিথমেটিক অফ ইনফিনিটিস বইয়ের উপর, লেন্সের ত্রুটি, গোলীয় আলোক গ্লাসের ঘর্ষণের ফলে পাওয়া সমূহ ফলাফল, এবং সকল প্রকারের মূল বের করার সূত্র ও নিয়ম।

BENGALI ARTICLE

১৬৬৫ খ্রিস্টাব্দে স্নাতক ডিগ্রী লাভের প্রাক্কালেই নিউটন তাঁর বিখ্যাত দ্বিপদী উপপাদ্য বিষয়ক সূত্র প্রমাণ করেন এবং একইসাথে ফ্লাক্‌সিয়নের পদ্ধতি (mathod of fluxion) আবিষ্কার বিষয়ক প্রথম তত্ত্ব প্রদান করেন। ট্রিনিটি কলেজের এই দিনগুলো তাঁর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কিন্তু ১৬৬৫ সনে ক্যামব্রিজ এবং লন্ডনে প্লেগ রোগ মহামারী আকার ধারণ করে। এর ফলে কলেজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ হয়ে যায়। তখন নিউটন তাঁর ছোটোবেলার গ্রামের বাড়ি লিংকনশায়ারে ফিরে যান। তবে তিনি তাঁর গবেষণা ও পড়াশোনা থামিয়ে রাখেননি। সেইসময় নিউটন দ্বিপদী উপপাদ্যের উপর একটি সাধারণ রূপের উদ্ভাবন করেছিলেন। এবং সেই আবিষ্কারের জন্য তিনি আজও বিখ্যাত। তাঁর এই আবিষ্কারটি যেকোনও ঘাতের জন্য প্রযোজ্য হয়। এছাড়াও তিনি আবিষ্কার করেন: তাঁর নিজস্ব আইডেনটিটি, এছাড়াও ম‍্যাথে নিউটনের পদ্ধতি, শ্রেণীবিন্যাসকৃত ঘনতলীয় বক্র আজও ছাত্র ছাত্রীদের কাছে সহজসাধ‍্য এক অমূল্য সম্পদ। তাঁর সসীম পার্থক্যের তত্ত্বের উপর গুরুত্বপূর্ণ অবদান আজও বিশ্ব বিখ্যাত। প্রথম ব্যক্তি হিসেবে তিনি fractional indice ব্যবহার করেন এবং দিওফান্তিন সমীকরণ প্রমাণ করার জন্য স্থানাংক জ্যামিতি প্রয়োগ করেন। নিউটন লগারিদমের মাধ্যমে হারমোনিক ধারার আংশিক সমষ্টির আনুমানিক মান নির্ণয় করেন যা অয়লারের যোগফল সূত্রের পূর্বসূরী হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকে। তিনিই প্রথম আত্মবিশ্বাসের সাথে পাওয়ার সিরিজ ব্যবহার করেন এবং একে রিভার্ট করেন। এছাড়া পাই-এর জন্য একটি নতুন সূত্র আবিষ্কার করেন।

প্রিন্সিপিয়া গ্রন্থে উল্লেখিত মূলনীতিসমূহ নিয়ে কাজ করার সময়ই নিউটন বিশ্ববিদ্যালয় কার্যাবলীতে আরও সক্রিয় হয়ে উঠেন। এ সময় রাজা জেমস ২ বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বময় কর্তৃত্ব এবং আনুগত্যের শপথ অস্বীকার করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। নিউটন তাঁর এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ ও বিরোধিতা করায় কেমব্রিজ থেকে সংসদ সদস্য হিসাবে নির্বাচিত হন। রাজনীতির কাজ শেষে যখন তিনি পুনরায় বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে আসেন তখন তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। এই অসুস্থতার কারণে ১৬৯২ – ১৬৯৩ সনে তিনি সকল কর্ম থেকে বিরতি নিয়েছিলেন। ফলে তাঁর সহকর্মী ও বন্ধু-বান্ধবের মাঝে নানান সমস্যার সৃষ্টি হয়েছিল। পরে বন্ধুদের অনুপ্রেরণায় সুস্থ হয়ে তিনি সরকারি কাজকর্ম করায় মনোনিবেশ করেন পরে তিনি Master of the mint পদে নিযুক্ত হন। এবং মৃত্যুর আগে পর্যন্ত সেই কাজই তিনি করে যান। যা তাঁর সম্মানকে আরও বাড়িয়ে দেয়।

তাঁর লিখিত পত্রটির নাম ছিল An Historical Account of Two Notable Corruptions of The Scriptures। এই পত্রটি ট্রিনিটির দুইটি প্যাসেজ বিষয়ে লেখা। এছাড়াও তিনি মৃত্যুর পূর্বে একটি পাণ্ডুলিপি লিখে যান। এর নাম “অবজারভেশনস অন দ্যা প্রোফেসিস অফ ড্যানিয়্যাল অ্যান্ড দ্যা অ্যাপোক্যালিপ্স”। এছাড়াও তিনি রচনা করেছিলেন বাইবেল থেকে নেওয়া কিছু ভাষ্য ও টীকা এবং সমালোচনা।

তাঁর তিনটি গতিসূত্র নিচে দেওয়া হল।

নিউটনের প্রথম সূত্রঃ-

যদি বাইরে থেকে কোনো বল প্রয়োগ না করা হয় তাহলে স্থির বস্তু চিরকালই স্থির থাকবে এবং গতিশীল বস্তু চিরকালই সরল পথে বা সরলরেখায় সমবেগে চলতে থাকে। গাণিতিকভাবে এটা প্রকাশ করা যায় যে কোনও বস্তুর উপর প্রযুক্ত নিট বল যদি শূন্য হয় তবে বস্তুর গতিবেগ ধ্রুব থাকে।

নিউটনের দ্বিতীয় সূত্রঃ-

কোনও বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের হার প্রযুক্ত বলের সমানুপাতিক এবং বল যেদিকে ক্রিয়া করে ভরবেগও সেদিকে ক্রিয়া করে, অথবা ধ্রুব ভরসম্পন্ন কোনও বস্তুর জন্য লদ্ধি বল বস্তুর ভর ও ত্বরণের গুণফলের সমান।

নিউটনের তৃতীয় সূত্রঃ-

যখন কোনও একটি বস্তু দ্বিতীয় অন্য কোনও বস্তুর উপর বল প্রয়োগ করে, তখন সেই দ্বিতীয় বস্তুটি প্রথম বস্তুর উপর যে বল প্রয়োগ করে তা সমান ও বিপরীতমুখী।

এই বিখ্যাত বিজ্ঞানী অনেক কষ্ট সহ্য করে, অনেক যন্ত্রণা লাঞ্ছনা সহ্য করে নিজের কর্মের উপর ভরসা রেখে তার কর্ম সাধনায় সফলতা লাভ করে সারা বিশ্বের কাছে আজও বেঁচে আছেন। তবুও কালের গতিতে একদিন সকলকে এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হয়। ঠিক সেই রকমভাবেই তিনি মারা গেছেন: শারীরিক অসুস্থতার কারণে ৩১ মার্চ, ১৭২৭, Kensington, লন্ডন, যুক্তরাজ্য।

বিপাশা চক্রবর্তী | Bipasha Chakraborty

Bengali Article 2023 | ভৃগুর শক্তিপীঠ ও বড়োমা :: বিল্লপত্তন থেকে বড়বেলুন

New Bengali Article 2023 | ওড়িশার পটচিত্রে ভগবতী কালী দেবী | প্রবন্ধ ২০২৩

Bengali Article 2023 | কবিগুরুর মানবতার ভাবরূপ

Bengali Article 2023 | নিছক, কথার কথা নয়

স্যার আইজ‍্যাক নিউটন | বাংলা প্রবন্ধ | বাংলার লেখক | প্রবন্ধ ও প্রাবন্ধিক | সেরা প্রবন্ধ | শব্দদ্বীপ | শব্দদ্বীপের লেখক | বাংলা ম্যাগাজিন | ম্যাগাজিন পত্রিকা | শব্দদ্বীপ ম্যাগাজিন | আইজাক নিউটন | স্যার আইজাক নিউটন জীবনী | স্যার আইজাক নিউটন | আইজ্যাক নিউটন এর জীবনী | স্যার আইজ্যাক নিউটনের জীবনী বাংলাতে | স্যার আইজ্যাক নিউটন কোন দেশের অধিবাসী | নিউটনের জন্ম কত সালে | স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র | স্যার আইজ্যাক নিউটন কত সালে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি আবিষ্কার করেন | নিউটন কি আবিষ্কার করেন | নিউটন এর ছবি | নিউটনের আপেল গাছ | নিউটনের বিবাহ | আইজ্যাক নিউটনের ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি | বিখ্যাত বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটন | স্যার আইজাক নিউটনের লেখা বইয়ের নাম কী | কালের শ্রেষ্ঠ পদার্থবিদ আইজ্যাক নিউটন | স্যার আইজ্যাক নিউটনের বাবার নাম কি ছিল | বিজ্ঞানী স্যার আইজাক নিউটন | নিউটনের তিনটি গতিসূত্র ও ব্যাখ্যা | স্যার আইজাক নিউটন কে | আইজ্যাক নিউটন কোন ভাষায় কথা বলতেন | নিউটনের গতিসূত্র | স্যার আইজ্যাক নিউটন জীবন ও কর্ম | স্যার আইজ্যাক নিউটন ওয়ালপেপার | পাগলাটে নিউটন | আইজ্যাক নিউটনের মৃত্যু

Sir Isaac Newton Article 2023 | Sir Isaac Newton Article 2023 – pdf | Sir Isaac Newton Article 2023 – video | Sir Isaac Newton Article 2023 – article | Sir Isaac Newton Article 2023 – pdf download | Sir Isaac Newton Article 2023 – video download | Sir Isaac Newton Article 2023 – trend article | Sir Isaac Newton Article 2023 – image | Sir Isaac Newton Article 2023 – image download | Video download – Sir Isaac Newton Article 2023 | Pdf download – Sir Isaac Newton Article 2023 | Viral video – Sir Isaac Newton Article 2023 | New journal – Sir Isaac Newton Article 2023 | Journal download – Sir Isaac Newton Article 2023 | Free pdf – Sir Isaac Newton Article 2023 | Free journal – Sir Isaac Newton Article 2023 | Free movie – Sir Isaac Newton Article 2023 | Read article – Sir Isaac Newton Article 2023 | Bengali article – Sir Isaac Newton Article 2023 | Shabdoweep Founder | Shabdodweep | Shabdodweep Web Magazine | Shabdodweep Writer | Bhimrao Ramji Ambedkar | Bharat Ratna Dr. Bhim Rao Ambedkar | Dr. Babasaheb Ambedkar | Why is Ambedkar so famous? | How many degrees did Dr BR Ambedkar have? | Is Ambedkar a freedom fighter? | How many hours did Ambedkar study in a day? | Who is the first doctor of science in India? | Who is the real father of Indian Constitution? | Who is known as father of India? | Which person has most statue in India? | writing competition | writing competition malaysia | writing competition london | writing competition hong kong | writing competition game | writing competition essay | writing competition australia | writing competition prizes | writing competition for students | writing competition 2022 | writing competitions nz | writing competitions ireland | writing competitions in africa 2022 | writing competitions for high school students | writing competitions for teens | writing competitions australia 2022 | writing competitions 2022 | writing competitions uk | bengali article writing | bangla news article | bangla article rewriter | bengali article writing format | bengali article writing ai | bengali article writing app | article writing book | bengali article writing bot | bengali article writing description | article writing example | bengali article writing examples for students | article writing for class 8 | article writing for class 9 | bengali article writing format | article writing gcse | bengali article writing generator | article writing global warming | article writing igcse | article writing in english | bengali article writing jobs | article writing jobs for students | article writing jobs work from home | article writing lesson plan | article writing on child labour | article writing on global warming | bengali article writing pdf | bengali article writing practice | Bengali article writing topics | trending topics for article writing 2022 | what is article writing | content writing trends 2022 | content writing topics 2022 | Bangla Prabandha | Probondho | Definite Article | Bengali Article Writer | Short Bengali Article | Long Bengali Article | Bangla kobita | Kabitaguccha 2022 | Galpoguccha | Galpo | Bangla Galpo | Bengali Story | Bengali Article

Leave a Comment