Best Trending Bangla Galpo | Shabdodweep | 2023

Sharing Is Caring:

সাজানো বাগান – দেবযানি দত্ত প্রামাণিক

সবিতা দেবীর একটিই ছেলে। সরকারী চাকরী পেয়ে গেছে অল্প বয়সেই। রেলে। সবিতা দেবীর স্বামী যখন মারা যান, তখন ও স্কুলে পড়ে। স্বামীর পেনশনের টাকা আর কিছু টিউশন করে পাওয়া টাকা দিয়ে ছেলেকে পড়াশোনা করিয়েছেন উনি । তারপর ছেলে রেলে চাকরী পেয়ে গেছে। ওনার এখন নির্জ্জনঝাট জীবন। এবার উনি ছেলের বিয়ে দিতে চাইলেন। ছেলে তার স্কুলের এক সহপাঠিনী কে পছন্দ করত, মা কে তার কথা বললো। সবিতা দেবী ওদের বাড়িতে গিয়ে প্রস্তাব দিলেন। ছেলে সরকারী চাকরী করে আর নিজেদের ছোট একটি বাড়ী আছে শুনে ওরা রাজি হয়ে গেলেন । মোটামুটি ধুম ধাম করে ওদের বিয়ে হয়ে গেল।

দুজনেই ছেলেমানুষ। শঙ্খ ও এক ছেলে আর রূপকথা ও এক মেয়ে। শঙ্খ যদিও বাবা মারা যাওয়াতে কিছু দায়িত্ব পালন করেছে, রূপকথা একদম ই না। ওর জন্যে ওর বাবা মা এই সব দায়িত্ব নিয়ে নিতেন। এই জায়গা টাতে একটু ঝামেলা লাগতো, কিন্তু আস্তে আস্তে মিটেও যেত। এদিকে সবিতা দেবী খুবই শান্ত শিষ্ট ভালো মানুষ, কিন্তু বেশ কয়েক বছর স্বামী মারা গেছেন বলে, সংসার টা নিজের মত করে স্বাধীন ভাবে চালিয়েছেন, সেখানে রূপকথার অথবা ওর বাবা মায়ের পরামর্শ মত কিছু করতে ইচ্ছে করে না।

প্রথম প্রথম খুব আদরে ভালোবাসায় কাটলেও আস্তে আস্তে মনে মনে অসন্তোষ জমছিল। সবিতা দেবী সেটা বুঝতে পারছিলেন। ওনার কিছু অভ্যেস ছিল , যেমন স্বামীর ফটোর সামনে কথা বলা, দোলের দিন আবীর খেলা, সব রঙের শাড়ি জামা কাপড় পড়া,সব অনুষ্ঠানে যোগ দাওয়া, মাছ মাংস ডিম খাওয়া, ইত্যাদি। রূপকথার এগুলো একটু অদ্ভুত লাগতো। মুখে কিছু বলত না কিন্তু হাবে ভাবে বুঝিয়ে দিত। ওদিকে রূপকথা যখনই কিছু করত, ওর পছন্দ মত করত, কখনো সবিতা দেবীর পছন্দ কিনা জিজ্ঞেস করত না।

রূপকথা একটি স্কুলে পড়ায়। সকালে ছেলে আর বৌমা,মায়ের হাতের তৈরি রান্না খেয়ে,টিফিন নিয়ে বেরোয়, আবার সন্ধে বেলায় ফিরে এসে ওনার হাতের তৈরি জলখাবার ও রাতের খাবার খায়। ছুটির দিন হলে ওরা ঘুরতে বেরোয়, কিন্তু সবিতা দেবী কোথাও যেতে পারেন না, ওনার কোনও দিন ছুটি হয়না। উনি মনে মনে বিরক্ত হন। ভাবেন বৌমা এসেও আমার কোনও বিশ্রাম হলো না।

এইভাবে একবছর পূর্ণ হয়। সবিতা দেবী বাড়িতেই লোকজন কে নেমন্তন্ন করেন। খাওয়া দাওয়া হয়, বেশ কিছু উপহার ও পায় শঙ্খ ও রূপকথা। কিন্তু তাও যেন কিছু একটা বাকি থাকে রূপকথার। মনে হয় ও খুব একটা খুশি হয়নি। সবিতা দেবী সবাই চলে গেলে ওকে ডাকেন নিজের কাছে। রূপকথা কে জিজ্ঞেস করেন ওর কি কিছু চাই । প্রথমে লজ্জায় না, না করলেও, রূপকথা বলে যে ও শঙ্খ র সাথে ঘুরতে যেতে চায়, ওদের তো হানিমুন হয়নি, তাই। সবিতা দেবী এবার বুঝতে পারেন যে ওদের কিছু একান্ত সময় দিতে হবে।কিছু স্পেস লাগবে ওদের। উনি ছেলেকে ডাকেন এবং কবে ছুটি নিতে পারবে জিজ্ঞেস করেন। শঙ্খ বলে ও মাকে একা রেখে কোথাও যাবে না।

এবার সমস্যায় পরেন সবিতা দেবী। ওনার এই ছোট সংসার টি কে সুন্দর রাখতে হলে, শঙ্খ, রূপকথা ও ওনার মধ্য কোনো মন কষাকষি রাখলে চলবে না। উনি অনেক করে বোঝান শঙ্খ কে। কিন্তু সে বলে বেড়াতে গেলে তিনজনেই যাবে। বাধ্য হয়ে সবিতা দেবী রাজি হয়ে যান। একটি শুক্রবার ওনারা পুরি রওনা হন। পুরী তে পৌঁছে উনি শঙ্খ কে জগন্নাথ দর্শনের ব্যবস্থা করতে বলেন। হোটেলের পান্ডাই সব কিছু ঠিক করে দেন। ভালোয় ভালোয় পুজো দাওয়া হলে এবার সবিতা দেবী বলেন যে উনি খুব ক্লান্ত, অনেকদিন সংসার থেকে ছুটি পাননি ত, তাই এ কদিন বিচে বসে কাটাবেন, ওরা যেন একটু ঘোরাঘুরি করে নেয়। শঙ্খ র খারাপ লাগে ,কিন্তু রূপকথা খুব উৎসাহ নিয়ে সাইট সিইং-এ যেতে চায়। ও বলে, সত্যি তো মায়ের একদম বিশ্রাম হয় না।অগত্যা শঙ্খ ও রূপকথা ঘুরতে বেরোয়। কটি দিন খুব হৈ চৈ করে ওরা। সবিতা দেবী ও খুব খুশি হন। বিশ্রাম নিয়ে ওনার শরীরটাও ভালো লাগে। সাংসারিক ক্লান্তিটা ও কমে কিছুটা।

একদিন শঙ্খ ও রূপকথা যখন ঘুরতে যায় উনি তখন ভারত সেবাশ্রম-এ যান। ওনাদের সাথে কথা বলে কলকাতায় এসে ওনাদের মেম্বার হতে চান। সব নিয়ম কানুন জেনে আসেন উনি। তারপর আসে ওনাদের ফেরার পালা। ট্রেনে উনি বুঝতে পারেন যে শঙ্খ ও রূপকথার বোঝাপড়া অনেক ভালো হয়েছে। উনি ঘুরতে যাননি বলে দুজনেই ছবি তুলে এনেছে। ওনাকে দেখাচ্ছে, গল্প করছে।

কলকাতায় ফেরার পথেই ট্রেনে উনি ওনাদের ওনার ভারত সেবাশ্রম-এ যোগদান করার কথা জানান। মিথ্যে করে বলেন যে শঙ্খ র বাবার এটা খুব ইচ্ছে ছিলো তাই। শঙ্খ ও রূপকথা দুজনেই ভয় পেয়ে যায়। উনি না থাকলে স্কুল – অফিস হবে কি করে। সবিতা দেবী ওদের বোঝান যে ওদের ছুটি বুঝে, সুবিধে – অসুবিধে বুঝেই উনি আশ্রমে যাবেন। মাঝে মাঝে ওনাদের সাথে তীর্থে ও যাবেন।
বাবার ইচ্ছে বলাতে, শঙ্খ ও বারণ করতে পারে না।

কলকাতায় ফিরে নতুন জীবন শুরু হয়। শঙ্খ ও রূপকথা ও স্পেস পায়। এবং সবিতা দেবী ও স্পেস পান। রূপকথা র বাবা মা র সাথে মিলে ওনারা বছরে একবার ঘুরতে যাবেন ঠিক হয়। রূপকথা খুব খুশি হয় এটা শুনে । শঙ্খ ও মা ও স্ত্রী এর খুশি দেখে আনন্দ পায়। ছোট্ট কিছু মিথ্যে, কিছু ত্যাগ দিয়ে, সবিতা দেবী আবার নিজের প্রিয় সংসার, নিজের সাজানো বাগান ফিরে পান। উনি ঘুরতে গিয়ে নিজের স্বাধীনতা পান, উনি না থাকলে শঙ্খ ও রূপকথা ও নিজের মত সময় কাটায়। আবার ওনার অভাব ও বুঝতে পারে। ফিরতেই ঝাঁপিয়ে পড়ে।

ছেলেমানুষ ছেলে আর বৌমাকে নিয়ে সবিতা দেবী খুব খুশি হন। স্বামীর ছবির সামনে দাড়িয়ে ওদের প্রশংসা করেন , ওদের জন্যে আশীর্বাদ চান। রূপকথা আর রাগ করে না, হেসে হেসে মায়ের পেছনে লাগে। রাগ হলে নালিশ ও করে ছবির সামনে। সবিতা দেবী অথবা শঙ্খ র বিরুদ্ধে। তিন জনেই বুঝতে পারে ভালোবাসার ডোর কি ভাবে আটকে রেখেছে ওদের এই সাজানো বাগান কে। একটু স্পেস ছেড়ে অনেক কিছু পায় ওরা।

একটা সুযোগ – দেবযানি দত্ত প্রামাণিক

ট্র্যাফিক জ্যাম ঠেলে যখন তৃণা হাওড়া স্টেশন পৌঁছল তখন ট্রেন ছাড়তে মাত্র দশ মিনিট বাকি। ট্রলি নিয়ে ছুটতে ছুটতে জানলো যে ট্রেন আছে ১২ নং প্লাটফর্মে। প্লাটফর্মে পৌঁছে C3 কোচ দেখে দৌড়ে ওঠার আগেই ট্রেন ছেড়ে দিল। সামনের কামরা তেই উঠে পড়ল ও। একটু শ্বাস নিয়ে একজন কে আসতে দেখে , কোচ নং জিজ্ঞেস করে এগোতে লাগলো Ç3-র ওর সিটের দিকে। কয়েক মিনিট পর পৌঁছে দেখে ওর সিটে কেউ বসে আছে। “আরে দাদা, এক্সকিউজ মি, এটা আমার সিট” । ভদ্রলোক ঘুরে তাকালেন। একি এ তো স্বরাজ। অবাক হয়ে তাকাল স্বরাজ। ” তুমি? এভাবে মাঝপথে? এতক্ষণ কি ট্রেন ঘুরে ঘুরে দেখছিলে নাকি?” ” না, একটু দরকারি কাজ ছিল” গম্ভীর মুখে বলল তৃণা। স্বরাজ উঠে , জানলা টা ছেড়ে পাশের সিটে চলে গেল। ” এটাই তোমার সিট? আমার পাশেই?” বিরক্ত হয়ে বলল তৃণা। ” হ্যাঁ ঘণ্টা দুয়েকের জন্য আমরা আবার পাশাপাশি, কাছাকাছি” , মুচকি হেসে বলল স্বরাজ। গা পিত্তি জ্বলে উঠলো তৃণার। যতটা সম্ভব সরে বসার চেষ্টা করলো ও। ঝিরি ঝিরি বৃষ্টি পড়ছিল বাইরে, সবুজ বাংলার মনোরম দৃশ্য। তৃণা সব ভুলে জানলা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে রইল। মনে পড়ল যখন ওরা দুজন একসাথে ঘুরতে যেত, সব সময় ছবি তোলা হতো। স্বরাজেরই বেশি উৎসাহ ছিল। আড় চোখে তাকিয়ে দেখলো স্বরাজ হাতে ফোন নিয়ে বাইরের দিকে তাকিয়ে আছে কিন্তু প্যাসেজ-এর দিকের সিট বলে ছবি তুলতে পারছে না। হাসি পেয়ে গেল তৃণার।” শিফট করবে এদিকে? ” ” অ্যা? হ্যাঁ,হ্যাঁ , থ্যাঙ্ক ইউ তৃণা। “বলতে বলতে দাড়িয়ে উঠলো স্বরাজ। তৃণা বাইরের দিকে আসতেই তাড়াতাড়ি বসে পড়লো ও। তারপর চললো একের পর এক ছবি তোলা। চা আসতে তৃণা দুটো লেবু চা নিল। একটা দিল স্বরাজ করে। কোনো কিছু উল্লেখ না করে ও খেতে সুরু করে দিলো। বিস্কুট বার করে দিল তৃণা। সেটাও খেতে লাগলো স্বরাজ। আশ্চর্য তো। ” কি হলো, কিছু বলবে না? অভদ্রই রয়ে গেলে। অন্তত থ্যাঙ্কু তো বলবে”। ” না, মানে সরি, আমরা যখনই ঘুরতে যাই, এগুলো তো তুমিই দাও”। কিছুক্ষণ চুপ করে থেকে, কেটে কেটে বললো তৃণা ” যাই নয়, যেতাম। আমাদের ২ বছর হলো ডিভোর্স হয়ে গেছে, ভুলে গেছো?” কি রকম চুপ করে গেলো স্বরাজ। খুব আস্তে আস্তে বললো ” না, মানে তারপর এই প্রথম”। ” আমারও, তোমার সাথে”, মনে মনে বলল তৃণা। চা শেষ করে কাপ টা ওর হাতে দিয়ে বলল ” একটু ডাস্টবিনে ফেলে দেবে প্লীজ?তুমি তো বাইরের দিকে বসেছো, তাই”। ” ইটস ওকে” বলে তৃণা উঠে গিয়ে কাপ ফেলে এলো। এত দৌড় ঝাঁপ করে ট্রেনে উঠে এবার তৃণার ক্লান্ত লাগছিলো, চোখ লেগে গেল। বেশ কিছুক্ষণ পর ট্রেন থামলো মনে হলো। ” আমরা কি এসে গেছি?” ধড়ফড় করে উঠলো তৃণা। দেখলো ওর মাথাটা স্বরাজের কাঁধে। ” না, না ঘুমোও। এটা বর্ধমান, এর পর বোলপুর।আমি ডেকে দেবো” বললো স্বরাজ। ” তুমি কি খুব ক্লান্ত? একা? ” মিষ্টি করে ফিচেল হেসে জিজ্ঞেস করল স্বরাজ। খুব রেগে গেলো তৃণা “একদম না খুব ভাল আছি আমি”। ” ও, তাই ভর দুপুরে ঘুমোচ্ছো!, আমি দেখো কত ফ্রেশ” দুষ্টুমি করে বলল ও। “তাতো থাকবেই, আমায় ছাড়া তো ফ্রেশ থাকবেই”, গজগজ করতে করতে বলল তৃণা। ” শান্তিনিকেতন যাচ্ছ তৃণা, বেড়াতে? একা?” জিজ্ঞেস করল স্বরাজ।” তাতে তোমার কি ? অন্য কামরায় আমার বন্ধু আছে, ওর কাছ থেকেই আমি একটু দেরীতে এসেছিলাম। বুঝলে ?” ইচ্ছে করে বলল তৃণা। চুপ করে গেল স্বরাজ। ও কোথায় যাচ্ছে জানার খুব ইচ্ছে করছিল তৃণার। ” তুমি”? ও জিজ্ঞেস করল।” আমিও” বললো স্বরাজ, পুরোটা ভাঙলো না আর। উফফ আর পারছিল না তৃণা। “একটা সত্যি কথা বলবে তুমি? একটু নিজের ইগোটা বাদ দিয়ে? তৃণা জিজ্ঞেস করল। তাকাল স্বরাজ।” একদিন ও কি তোমার আমার কথা মনে পড়েনি? কেনো ডাকলে না একবার?”খুব কষ্ট করে প্রশ্নটা করলো তৃণা। আর কিছু টা সময় বাকি বোলপুর আসার। তার আগে ওকে জানতেই হতো। চোখে জল এসে গেল ওর। ” হ্যাঁ, পড়েছে, প্রতি মুহূর্তে। কিন্তু আমাদের দু বাড়ির লোকজন কি বলবে, তুমি কি বলবে ভেবে ডাকতে পারিনি। এই দেখো, এখনও তোমার নাম্বার সেভড আছে আমার ফোনে। তুমি মিস করনি আমাকে? একবারও তো ডিভোর্স দিতে আপত্তি করনি।” চিক চিক করছিল স্বরাজের চোখও। ” কিছুটা সবার কথার ভয়ে আর কিছু টা অভিমানে, আর তা ছাড়া আমি তো মেয়ে, আমি কি ভাবে হ্যাংলার মত করে বলতাম” বলতে বলতে এবার কেঁদে ফেললো তৃণা। স্বরাজ ওর হাত দুটো ধরে তাকিয়ে রইল। কিছুক্ষণ দুজনেই চুপ। ট্রেন মনে হয় বোলপুরে ঢুকলো। বাইরে দিকে দেখে উঠে দাঁড়ালো স্বরাজ। ” চলো, এগোই, বোলপুরে ঢুকছে ট্রেন।” তাড়াতাড়ি চোখ মুছে, চুল ঠিক করে উঠে দাড়ালো তৃণাও। জায়গা ছেড়ে দিল স্বরাজ কে। হাত নাড়িয়ে এগিয়ে গেলো স্বরাজ। বেশ কিছু সময় নিয়ে সবার শেষে নামলো তৃণা। চোখে সানগ্লাস পরে নিয়ে। ট্রলি টা নামাতে গিয়ে দেখলো স্বরাজ এগিয়ে আসছে। ” দাও, কোথায় তোমার বন্ধুরা?” জিজ্ঞেস করল স্বরাজ। ” নেই, আমি একা। বদলী হয়ে এসেছি এখানে কয়েক মাস হলো। ছুটিতে কলকাতায় গেছিলাম। আজ ফিরলাম।তোমার ও তো বন্ধুরা নেই?” ” নাহ্, ধরা পড়ে গেলাম দুজনই” হেসে ফেলল স্বরাজ।”আমি ২/৩ দিনের ছুটি নিয়ে এসেছি ,বেড়াতে ও মেলার ছবি তুলতে”।এবার বললো স্বরাজ।”চলো , আমার টোটো বলা আছে, আমার কোয়ার্টারে নিয়ে যাবে। এখানে তো পরিচিত কেউ নেই আমাদের। নিরপেক্ষ ভাবে কয়েকটা দিন আমরা একটু নিজেদের সুযোগ দিয়ে দেখি? যাবে ?” খুব আস্তে আস্তে করে বললো তৃণা। ” কে যেন একটু আগে বলছিলো মেয়েরা হ্যাংলার মত এসব বলেনা।” মুচকি হেসে বললো স্বরাজ। ” যাও, কিচ্ছু বলব না আমি”, অভিমানে গলা ধরে এলো তৃণার।

“যাবো, যাবো,যাবো, আমরা আমাদের একটা সুযোগ দেবো” হাসতে হাসতে ওর হাত ধরলো স্বরাজ। অভ্যাস মত হাত ধরে টোটো স্ট্যান্ডের দিকে এগিয়ে চললো দুজনে। হয়ত একটি শুভ সূচনার দিকে।

দেবযানি দত্ত প্রামাণিক | Devjani Dutta Pramanik

Vivekananda and Kabiguru | বিবেকানন্দ ও রবীন্দ্রনাথ | Best Article 2023

Why 15th August chosen as Independence Day? | Probodh Kumar Mridha

New Style of Durga Puja 2023 | Tanmoy Kabiraj

Best Natun Kobita Pandulipi 2023 | Mirza Golam Sarwar

Karbalar Juddho History | Top Bangla Golpo Online Reading | Trending Bangla Galpo Story | Top Best Story Blogs | Best Story Blogs in pdf | Sabuj Basinda | High Challenger | Famous Bangla Golpo Online Reading | Shabdodweep Read Online Bengali Story | Shabdodweep Writer | Bangla Golpo Online Reading pdf | Famous Story – Read Online Bangla Galpo | Pdf Trending Bangla Galpo Reading | Trending Bangla Galpo Reading App | Full Trending Bangla Galpo | Bangla Golpo Online Reading Blogs | Best Story Blogs in Bengali | Trending Bangla Galpo in English | Trending Bangla Galpo Ebook | Full Bangla Galpo online | Read Online Bangla Galpo 2023 | New Bengali Web Story – Episode | Golpo Dot Com Series | Trending Bangla Galpo Video | Story – Read Online Bangla Galpo | Trending Bangla Galpo 2023 | New Bengali Web Story Video | Read Online Bangla Galpo Netflix | Audio Story – Trending Bangla Galpo | Video Story – Trending Bangla Galpo | Shabdodweep Competition | Story Writing Competition | Bengali Writer | Bengali Writer 2023 | Trending Trending Bangla Galpo | Recent story Read Online Bangla Galpo | Top Trending Bangla Galpo | Popular Trending Bangla Galpo | Best Read Online Bengali Story | Read Online Bengali Story 2023 | Shabdodweep – Trending Bangla Galpo | New Bengali Famous Story | Bengali Famous Story in pdf | Read Online Bangla Galpo Download | Bangla Golpo Online Reading mp3 | Horror Adult Story | Read Online Bengali Story Collection | Read Online Bangla Galpo mp4 | Read Online Bangla Galpo Library | New Bengali Web Story Download | Full Live Bengali Story | Bengali Famous Story 2023 | Shabdodweep Bengali Famous Story | New Bengali Famous Story | Bengali Famous Story in pdf | Live Bengali Story – audio | Bengali Famous Story – video | Bengali Famous Story mp3 | Full Bengali Famous Story | Bengali Literature | Shabdodweep Magazine | Shabdodweep Web Magazine | Live Bengali Story Writer | Shabdodweep Writer | Story Collection – Read Online Bangla Galpo | Modern bangla golpo reading pdf free download | Modern bangla golpo reading pdf download | Modern bangla golpo reading pdf | Modern bangla golpo reading in english pdf | Modern bangla golpo reading in english | Modern bangla golpo reading book pdf | choto golpo bangla | Real Trending Bangla Galpo

Leave a Comment