Prem Sadhanar Nayika | প্রেম সাধনার নায়িকা : নানা আঙ্গিকে | New Article 2023

Sharing Is Caring:
Prem Sadhanar Nayika

প্রেম সাধনার নায়িকা : নানা আঙ্গিকে – শিবপ্রসাদ পুরকায়স্থ [Prem Sadhanar Nayika]

নারী পুরুষের মধ্যে চরমতম ভালোবাসা, বিবাহিত জীবনে প্রবেশের পরে গড়ে উঠতে পারে। আবার ছাতনাতলায় গড়ানোর অনেক আগেই কারো কারো জীবনে ঘটে। এটি নর-নারীর জীবনে স্বাভাবিক প্রবৃত্তি। সময়ের সংগে কিছু রদবদল ঘটে, পারিবারিক বৈবাহিক সম্বন্ধ গড়ে তোলার ব্যাপারে। যেমন, আগে ছেলেদের বিয়ে দেওয়া হতো। এখন নিজেরা বিয়ে করে। মেয়েরা বিয়ের ব্যাপারে প্রায় একই অবস্থায় পড়ে আছে। তা ভালো কি মন্দ এই লেখায় অপ্রাসঙ্গিক।

এই সময়ের অধিকাংশ ছেলে স্বাবলম্বী হয়ে সংসারী হতে চায়। তারা বোঝে, ব্যক্তি স্বাধীনতা ব্যক্তিত্ব কী ভাবে বজায় রাখতে হয়। আগে হলে সমস্ত প্রকার দায় দায়িত্ব অভিভাবকেরা নিজেরাই ঘাড়ে নিত। কন্যার পিতা জামাই নির্বাচনের আগে খোঁজ নিত। ভাবি জাইয়র বিষয় আষয় কী আছে না আছে। আর জামাইয়ের বলতে, ছেলের বাপের বা পূর্বসূরি থেকে পাওয়া পৈতৃক সম্পদ। ফলে অভিভাবকের প্রভাব ছেলের ওপর তো পড়বেই। আর সদ্য বিয়ে করে আনা নববধূটি অবস্থার শিকার হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা থাকবে এটাই স্বাভাবিক। মুখবুজে নতুন সংসারের সবকিছু সহ্য করে নেওয়ার নীরব ব্রত পালনে অভ্যস্ত হয়ে উঠতে হতো।

পারিবারিক অনুশাসন মানতে বাধ্য হতো অপরিণত নবীন দম্পতিরা। বিরূপ আচরণে পৈতৃক সম্পদ থেকে বঞ্চিত হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল । তাই বাধ্য হয়ে সুবোধ বালকের মত পড়ে থাকে। সুযোগ পেলে অবাধ্য হয়ে উঠত না তা নয়। রমণীতে রমণীয় হয়ে না ওঠার কারণ নেই। বরং, এখনকার ছেলেমেয়েদের তুলনায় মাত্রাধিক্য ছিল। অতটা জোর দিয়ে না বললেও কম যেত না ভাবতে পারি, প্রবীণের কথোপকথনে। গর্বের সঙ্গে তাঁদের মুখে ধ্বনিত হতে শুনি, “আমাদের বাপ,ঠাকুরদারা ‘যা’ দেখে দিতেন মুখ বুজে মেনে নিতুম।” আর এখন কি করছে এই সময়ের ছেলেরা। নিজেরা দেখে শুনে, কথা বলে অক্লান্ত গবেষণায় জীবনসঙ্গিনী নির্বাচন করছে। সোজা কথায় পুরুষের জীবনে নারীর আগমন যা গরু খুঁজে আনার মতো ব্যাপার। শুনতে খারাপ লাগলেও গবেষণার ব্যুৎপত্তিগত অর্থ গরু খোঁজা থেকে এসেছে। থাক ওইসব কথা।

আবার প্রবীণদের মধ্যে এমনও কথা বলতে শুনি, দিনের বেলায় গুরুজনদের সামনে কথা বলা দূরে থাক মুখ দেখাদেখি পযর্ন্ত হত না। তা হলে সারাটা দিন পুরুষরা কোথায় কাটাতো? ধর নিতে পারি, এখন হলে ঝাঁচকচকে কার্যালয়ের অলিন্দে সুন্দরী সহকর্মী বেষ্টিত হয়ে বা আলোআঁধারি প্রেক্ষাগৃহে অচেনা রমণীর গা থেকে আসা মিশ্র সুগন্ধির মাদকতায় কিংবা বেলাভূমিতে সুদর্শনা নারীদের সৌন্দর্যে বিভোর হয়ে অথবা চরমতম সময় কাটানোর জন্য সুসজ্জিত আবাসিক গৃহগুলো তো আছেই।

তখন হলে ব্যক্তিগত আমোদ প্রমোদের সবকিছু ব্যবস্থা থাকতই। বন্ধু বান্ধব নিয়ে হই-হুল্লোড় করে একটা গোটা দিন কাটিয়ে দেওয়ার কি না ছিল। নাচঘর, বাগানবাড়ি, বাবু-সংস্কৃতির সকল উপকরণ বেশি মাত্রায় ছিল ভাবতে পারি। তাই বলি সারাদিন ধকলের পরে আর বউয়ের মুখ দেখার জন্য মন উসখুস হওয়ার কারণ দেখিনা। কয়েক রাত ফুর্তিতে কাটিয়ে দেওয়া কোন ব্যাপারই নয়। একজন বারমুখো পুরুষের পক্ষে। সেই বাবু-সংস্কৃতি পুরোপুরি বিলুপ্তির পথে তা বলছি না। পুরোনো মদে নতুন লেবেলে চলছে বেশ ভালোই।

একটা কথা এই সুযোগে না জানিয়ে দিলে,আমাকে বা এইসময়ের বেশ কিছু মানুষকে সেই সঙ্গে পূর্বসূরির সেই সব মানুষকে ভুল বুঝবেন। তা হল সেই পেরিয়ে আসা সময়ের,পুরুষেরা সবাই সারাদিন অলসতার মধ্যে কাটাতেন বা এখন সবাই কাটায় তা যেন না ভাবেন। সৃজনশীল, প্রকৃতি পাগল, সামাজিক কর্তব্য পরায়ণ যাঁরা নিজেদের কর্ম সাধনায় ডুবে থাকতেন আজও থাকেন। ফলে রাত দিনের আলাদা অনুভূতি তাঁরা কোন দিন বুঝতে পারেনি। প্রিয় মানুষটির কাছে শারীরিক ভাবে নিপীড়িত হতে হয়না তাঁদের স্ত্রীদের। তবে হতে হয় মানসিক, অর্থনৈতিক দিক দিয়ে। নিজেদের কাছে ও সমাজের চোখে। প্রথিতযশা দুই মনীষীর সম্পর্কে দিপক ভট্টাচার্যের লেখাতে পাই, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর মহাশয়ের পত্নী “দিনমনী” আর মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের পত্নী “সারদাসুন্দরী” তাঁদের অবহেলিত জীবনের কাহিনী। তবে, দুই মনীষীর চারিত্রিক ত্রুটি খুঁজে পাইনি। কিন্তু কীসের আকর্ষণে তাঁদের কাছে স্ত্রীর গুরুত্ব ক্ষীণ মনে হয়েছে। দেখতে হবে অনুসন্ধান করে।

এখন আভিধানিক অর্থে ‘পরকীয়া’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে জেনে নেব। বিবাহিত নয় এমন প্রিয় বা প্রেম সাধনার নায়িকা। বুঝলাম তবে আমরা এমন ভাবেও তো ভাবতে পারি। বিবাহের বস্তু নয় এমন জড়পদার্থ কিংবা ভাবনার জগৎ, সাধকের প্রেম সাধনার নায়িকা ভাবতে পারি। যেমন একজন পদার্থবিদ, পদার্থের প্রেমে পড়ে বলেই তো আবিষ্কারের সাধনায় ডুবে থাকেন। তা একপ্রকার পরকীয়া তত্ত্বের মধ্যে ভাবতে পারি বৈকি। একই প্রকার কবি, সাহিত্যিক, সাধক তাঁদের কাছে প্রেম সাধনার নায়িকা অশরীরী। তবে শারীরিকের চেয়ে অশরীরী পরকীয়ার মাদকতা অনেক গুন বেশি।

সাধারণ ভাবে আমরা পরকীয়া বলতে নারী ও পুরুষের মধ্যে অবৈধ প্রণয়কে বুঝি। দম্পতির মধ্যে নিবিড় ভালোবাসা গড়ে উঠতে পারে কিন্তু পরকীয়া সাধারণ চিন্তায় সেভাবে আসেনা। আবার সামাজিক প্রতিবন্ধকতা না থাকলে পরকীয়া আকর্ষণীয় হয়ে উঠতে দেখিনা। মধুর হয়ে ধরা দেয়না। উভয়ের লুকোচুরির মধ্যে আদিম প্রবৃত্তি জীবন্ত হয়ে ওঠে না। আলগা চটক ধরা পড়েনা প্রেমিক প্রেমিকার চোখে। আসলে পরকীয়া আমাদের প্রতিটি মননে ক্রিয়াশীল। ব্যক্তি বিশেষে প্রকাশ ভঙ্গি যা আলাদা।

‘মনীষী রঙ্গ কথায়’ প্রকাশিত প্রাসঙ্গিক বিষয়টি তুলে ধরছি। দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাস, তিনি তাঁর স্ত্রী “বাসন্তীদেবী” তাঁকে বললেন, ‘তুমি একটু পিছন ফিরে বোস না। তোমাকে পিছন থেকে দেখলে হয়তো ভুলেও একবার ভাবব, তুমি পরস্ত্রী।’ হয়তো নতুন করে পেতে চেয়েছেন। যতই রসিকতা করে বলুক সত্যি কথাটাই বলেছেন। প্রতিটি নারীকে পেছন থেকে অচেনা মনে হয়। নিজের বিবাহিত স্ত্রী হলেও নতুন করে কৌতূহল বোধ করি।

সামনে থেকে ভুল দেখার অবকাশ থাকেনা। যদি ঘোমটা দেওয়া না থাকে। আরো একটা কথা, কেউ আমাকে শারীরিক বিচারে সুন্দরী নির্বাচন করতে বললে তা করতে পারব। আর আমার স্ত্রীর চেয়ে সুন্দরী খুঁজে বের করতে বলা হয়, সহধর্মিণী ছাড়া কাউকে খুঁজতে যাবনা। নিজের স্ত্রীর থেকে তুলনামূলক ভাবে অন্য কোন মহিলাকে যদি সুন্দরী বলি। তার গুণপনার চুলচেরা বিশ্লেষণ করতে ক্রমাগত ভালোবাসি তা হলে ধরে নেব পরকীয়ার প্রভাব নিজের মধ্যে ঘনীভূত হতে শুরু করেছ। নিঃসন্দেহে ভাবতে পারি।

প্রাচ্য পাশ্চাত্যে বৈপরীত্য লক্ষণীয়, নারী পুরুষের দেহকেন্দ্রিক চাহিদাগুলোর। ভারতীয় যখন বিবাহিত জীবন যাপন করে, বিদেশিরা পরকীয়ায় মজে থাকে। আবার বিদেশিরা স্থিতিশীল দাম্পত্যে যখন ঘর গোছাতে শুরু করে, ভারতীয়দের স্ত্রী সুখে মোহভঙ্গ ঘটে। কারণ অনুসন্ধান করলে এমনটি দাঁড়ায়, ভালোবাসা পরিপূর্ণ রূপে বোঝার আগে যদি বিয়ের পিঁড়িতে নিজের মতে বা অমতে বসতে হয়। যতই সাদা পলকে মুখ গুঁজে থাকতে চেষ্টা কর, যতদিন উভয়ের মধ্যে নতুন করে আবিষ্কারের নেশা অটুট থাকবে। ততদিন প্রেমের অপমৃত্যু ঘটবে না।

আমরা যদি বৈবাহিক জীবনে পরকীয়া তত্ত্বের সার্থক রূপ দিয়ে থাকি তা হলে তো কাঙ্ক্ষিত সুখ থেকে বঞ্চিত হওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। সামাজিক সম্মানের সঙ্গে দাম্পত্য জীবন সুখকর হয়ে উঠতে পারে। বিকশিত, সুশোভিত হয়ে উঠতে পারে ফুলে ফলে। অনেকের ঈর্ষার কারণ হয়ে ওঠা কোন ব্যাপার নয়।

দৃষ্টান্তস্বরূপ তুলে ধরতে পারি, কবি জয়দেব ও পদ্মাবতীর কথা। তাঁরা নিজেদের দাম্পত্য প্রেম রাধাকৃষ্ণের প্রেমে রূপান্তরিত করলেন। সেখানে পরকীয়া তত্ত্ব কী মধুর ভাবে মুন্সিয়ানার সাথে তুলে ধরলেন। আর আমরা নিজেদের দাম্পত্য জীবনের অমূল্য প্রেম সাতকাহন সাতকান করার কথা বলছিনা, নিজেরাই নিজেদের মধ্যে মধুর করে তুলতে পারছি না কেন? কিছু একটা অভাব তো আমাদের মধ্যে আছেই। সেটাই আগে বুঝতে হবে কী সেই সমস্যা। যা আমাদের দাম্পত্য জীবনে প্রেমের অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়।

আসলে আমরা সহধর্মিণীকে প্রেম সাধনার নায়িকা মনে করতে পারিনা। স্ত্রী তো দুর্লভ বস্তু নয়। হাতের মুঠোয় রাখি বা হাতের কাছে পাই। বলতে গেলে সুলভ ভোগের বস্তু। বংশ রক্ষার যন্ত্র। তাদের কোন মান অভিমান বলে কিছু থাকতে পারেনা। আমরা পরকীয়ায় অভিমানী নায়িকাকে পায়ে ধরে ভুল-বোঝাবুঝি মিটিয়ে ফেলতে পারলে স্বর্গীয় সুখ অনুভব করি কিন্তু নিজের বিবাহিত পত্নীর মান ভাঙাতে পতিদেবতাকে অতো নিচে নামতে হয় না সুধু মুখের দুটো কথায় যেখানে চিড়ে ভেজে, কালো মেঘ সরে যায় মনের আকাশ থেকে। অধিকাংশ সাতপাকে বাঁধা অভাগিনীরা সামান্য পাওয়া থেকেই বঞ্চিত হয়। যেখানে প্রেম নেই প্রেম সাধনার নায়িকা পত্নী রূপে গৃহ নামক বন্দিশালায় মৃত্যুর প্রতীক্ষায় দিন গুনছে- আজও কোথাও।

পরকীয়া বলতে এই কথা বেশি করে মনে হয়, নারী পুরুষের মধ্যে কেবল অবৈধ যৌনাচার। তার বাইরে আর কিছু ভাবা যায় না, ধারণা ঠিক নয়। পরকীয়ার শব্দগত অর্থ আবারও বলি যদি এই হয়, প্রেম সাধনার নায়িকা তা প্রেমিকের জীবনে নানা আঙ্গিকে আসতে পারে। কবি, সাহিত্যিকের ভাব ও ভাষা রূপে। বিজ্ঞানীর কাছে আবিষ্কারের ফল রূপে। দেশের নেতার কাছে জনগণের সেবা রূপে। মনীষীদের কাছে শাশ্বত সাহিত্যের বাণী রূপে। অসংখ্য উদাহরণ দেওয়া যায়।

এই লেখায় উদাসীনতার নিরিখেই কাঠগড়া দাঁড় করিয়েছিলাম প্রাতঃস্মরণীয় ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এবং মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর উভয়কে। তাঁরা ছিলেন অশরীরী পরকীয়ায় মজে থাকা দুই মনীষী। এমন পরকীয়া জগৎ সংসারের পক্ষে হিতকর। সংসারের পক্ষেও। এমন সৃষ্টিশীল পাগলের সংখ্যা যতই বাড়বে সেই দেশের তত সমৃদ্ধি ঘটবে। সকল দিক থেকে।

সাধারণ মানুষজন যারা নিজেদের ঘর সংসারটুকু ছাড়া বাইরের কিছু ভাবতে পারেনা তার জন্য দুঃখ করার কারণ দেখি না। অন্যের মহৎ ভাবার সঙ্গে নিজের ভাবনাগুলো মিলিয়ে ভাবলে অসুখের কি আছে। যাদের জীবনে ভাত পান্তার মতো প্রেম আসে, প্রেম সাধনার নায়িকা স্বরূপ তেমন পত্নী যথেষ্ট। যারা পরকীয়া বোঝে না জীবনসঙ্গীর থেকে সবকিছুই পায়, নুন ঝালের মতো। প্রতিদিনের দাম্পত্য জীবনে নিজেদের নতুন করে আবিষ্কারের নেশায় মেতে উঠলে দোষের কী। পরকীয়ার সকল গুন তোমার মধ্যে আছে, ফুরিয়ে যেতেই পারেনা। এর জন্য বয়সের দরকার হয় না। সকল অবস্থার মধ্যে বাঁচিয়ে রাখা তরুণ মনের প্রয়োজন। প্রাণ খোলো নির্মল ভালোবাসায় গড়ে উঠতে পারে অবিচ্ছেদ্য মধুর যাপন।

শিবপ্রসাদ পুরকায়স্থ | Shibaprasad Purakayastha

Bengali Article 2023 | শ্রমিক আন্দোলনে সুভাষচন্দ্র বসু | প্রবন্ধ ২০২৩

Bengali Article 2023 | আশা নিরাশার দোলাচলে বাঁকুড়া জেলার কাঁসা শিল্প

Bengali Story 2023 | ওরাই আমাদের কর্ণধার (শিশুকিশোর) | গল্পগুচ্ছ ২০২৩

Bengali Poetry 2023 | শিবপ্রসাদ পুরকায়স্থ | কবিতাগুচ্ছ ২০২৩

প্রেম সাধনার নায়িকা | নানা আঙ্গিকে | বাংলা প্রবন্ধ | বাংলার লেখক | প্রবন্ধ ও প্রাবন্ধিক | সেরা প্রবন্ধ ২০২২ | শব্দদ্বীপ | শব্দদ্বীপের লেখক | বাংলা ম্যাগাজিন | ম্যাগাজিন পত্রিকা | শব্দদ্বীপ ম্যাগাজিন | সাধনা তোর হয়েছে পূরণ | বৈষ্ণব পদাবলী | বৈষ্ণব ধারায় ভাবান্তরজনিত রূপান্তরকামিতা | রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট | প্রেম – মিথোস্কোপিডিয়া | নিবেদন পর্যায় | প্রেম একবার এসেছিলো নীরবে | নানা আঙ্গিকে বর্ষবরণ | ইব্রাহিমের প্রেম সাধনা | লালন দর্শন-সার | সাধনা কাব্য প্রেমের পরশ | প্রবন্ধ – প্রভুপ্রেম | প্রাপ্তবয়স্ক কবিতা | পড়ন্ত দুপুর কবিতা | সময় নিয়ে কবিতা | ক্লান্ত দুপুরের কবিতা | উরু নিয়ে কবিতা | গুরুত্ব নিয়ে কবিতা | তীর্থ চেয়ে পূর্ণ বেশি একটি যদি হৃদয় ভরো | দাঁড়িয়ে থাকা নিয়ে কবিতা | রসায়ন থেকে প্রেম | কাম গোপন প্রেম গোপন | পূজা – সাধনা ও সংকল্প | দক্ষিণী ছবির সেরা ১০ নায়িকা | নায়িকা আছেন | নায়িকা হওয়ার যোগ্যতা কি | নায়িকা শব্দের অর্থ | হেরেমের নায়িকা

Prem Sadhanar Nayika | Shabdodweep Founder | Shabdodweep Web Magazine | Shabdodweep Story | Shabdodweep Writer | Prem Sadhanar Nayika 2023 | Bengali Article – Prem Sadhanar Nayika | Prem Sadhanar Nayika in pdf | Prem Sadhanar Nayika pdf download | Prem Sadhanar Nayika – new video – Shabdodweep Article – Prem Sadhanar Nayika | Shabdodweep pdf – Prem Sadhanar Nayika | Bengali Article pdf – Prem Sadhanar Nayika | Prem Sadhanar Nayika – trending article | trend article 2023 – Prem Sadhanar Nayika | Prem Sadhanar Nayika – Shabdodweep Writer | Full Pdf – Prem Sadhanar Nayika | Prem Sadhanar Nayika pdf article | Trend topic – Prem Sadhanar Nayika | Prem Sadhanar Nayika – Shibaprasad Purakayastha

Leave a Comment