Bengali Article 2023 | শ্রমিক আন্দোলনে সুভাষচন্দ্র বসু | প্রবন্ধ ২০২৩

Sharing Is Caring:

শ্রমিক আন্দোলনে সুভাষচন্দ্র বসু | Bengali Article

ভূমিকা

“দেশনায়ক সুভাষচন্দ্র”-র ‘অন্তর্ধান রহস্য’ নিয়ে যত কথা হয়েছে, সেই তুলনায় তার রাজনৈতিক ভাবনা ও কর্ম তৎপরতার বিভিন্ন ক্ষেত্রের মূল্যায়ন হয়নি। বিশেষত এদেশে শ্রমিক আন্দোলনে তাঁর সবিশেষ ভূমিকা। জাতীয় আন্দোলনের সঙ্গে শ্রমিক আন্দোলনের সেতুবন্ধনে তিনি ভারতের অন্যতম পথিকৃৎ হিসাবে মর্যাদা পেতে পারেন। দেশের অভ্যন্তরে সুভাষচন্দ্রের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড কমবেশি দুই দশক কাল (১৯২১-১৯৪০) পরিব্যপ্ত হলেও তা ছিল অত্যন্ত ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ। এর মধ্যে একটি বড় অংশ অতিবাহিত হয়েছে কারান্তরালে অথবা স্বাস্থ্যের কারণে। তা সত্ত্বেও জাতীয় আন্দোলনের বৃহত্তর পরিসরে কর্মব্যস্ততার মধ্যেও শ্রমিক আন্দোলনের সুভাষচন্দ্রের ভূমিকা বিশেষ আলোচনার দাবি রাখে।

এক

ভারতের শ্রমিক আন্দোলনে সুভাষচন্দ্রের ভূমিকা পর্যালোচনার শুরুতেই এদেশে শ্রমিক আন্দোলনের উদ্ভব ও বিকাশ এবং জাতীয় আন্দোলনের সঙ্গে তার যোগসূত্র প্রসঙ্গ আলোচনা করা আবশ্যক। প্রথম বিশ্ব মহাযুদ্ধের পরবর্তী কালে, অর্থাৎ ১৯১৭ সালের রুশ বিপ্লবের প্রভাবে ভারতের শ্রমিক আন্দোলন সংগঠিত রূপ পরিগ্রহ করতে শুরু করে এবং ১৯২০ সালে আত্মপ্রকাশ করে “নিখিল ভারত ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেস”(AITUC)। ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের সঙ্গে কোন আনুষ্ঠানিক যোগসূত্র ছাড়াই সংগঠনটি গড়ে উঠেছিল। জাতীয় নেতৃত্বের অনেকেই যেমন শ্রমিক আন্দোলনের প্রতি সহানুভূতি ছিলেন, আবার অনেকের মনে সংশয়ও ছিল বিভিন্ন রকমের। কতিপয় নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিকে বাদ দিলে সামগ্রিকভাবে কংগ্রেসি রাজনীতিতে সেসময় শ্রমিক স্বার্থের প্রতি এক ধরনের ঔদাসীন্য বিরাজমান ছিল। বস্তুত সময়টি ছিল ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণ। AITUC -র উদ্ভব ও বিকাশে প্রথম থেকেই জাতীয় কংগ্রেসের সহযোগিতা অনুপ্রেরণা ছিল। তাই দেখা যায়, AITUC -র অধিবেশন গুলিতে বিশিষ্ট কংগ্রেস নেতৃত্ববৃন্দকে আমন্ত্রণ জানানো হত। সংগঠনের প্রথম সভাপতি মনোনীত হয়েছিলেন লালা রাজপত রাই। দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ- সহ বিশিষ্ট কংগ্রেস নেতারাও পরবর্তী সময়ে সভাপতি পদ অলংকৃত করেছেন। প্রাথমিক পর্বে এ-ভাবেই যোগসূত্র প্রতিষ্ঠ হয়েছে।

উল্লেখযোগ্য যে, মতাদর্শগত বিচারের জাতীয় কংগ্রেস কোন সমসত্ত্ব (হোমোজিনিয়াস) একক ছিল না। বিভিন্ন বিষয়ের দৃষ্টিভঙ্গিগত পার্থক্য ছিল সুবিদিত। দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের নেতৃত্বে জাতীয় কংগ্রেসের একটি বড় অংশ শ্রমিক আন্দোলনকে জাতীয় আন্দোলনের মূল স্রোতধারার সঙ্গে যুক্ত করতে চাইলেন। অন্যদিকে, গান্ধীজী শ্রমিকদের রাজনৈতিক অবস্থান গ্রহণের বিরোধিতা করেন। ‌ গান্ধীজী চাইতেন না, শ্রমিকশ্রেণী দেশের রাজনৈতিক কর্মকান্ড অংশ নিক। ফলে জাতীয় কংগ্রেসের অভ্যন্তরে শ্রমিক আন্দোলন সম্পর্কে দুটি ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির বিরোধ অনিবার্য হয়ে ওঠে। কার্যত তা “দাশ-গান্ধী-দ্বৈরথে” পরিণত হয়।

১৯২২ সালে গয়া অধিবেশনে চিত্তরঞ্জন দাশ নিখিল ভারত কংগ্রেস কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হন। সভাপতির অভিভাষণে তিনি কংগ্রেসকে শ্রমিকদের সংগঠিত করার আহ্বান জানান। ‌ এই বিষয়ে গান্ধীজীর ঘোরতর আপত্তি ছিল। গান্ধীজীর সঙ্গে মতপার্থক্য ঘটায় তিনি কংগ্রেস ছেড়ে “স্বরাজ্য দল” গঠন করেন। এদৎসত্বেও ১৯২৩ সালে লাহোরে অনুষ্ঠিত AITUC সম্মেলনে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ-কে সভাপতি মনোনয়ন করা হয়। সেখানে একধাপ এগিয়ে তিনি দেশে শ্রমিক আন্দোলনকে সংঘটিত করার প্রয়োজনীয়তা ব্যক্ত করেন। দেশবন্ধু চাইতেন জাতীয় আন্দোলনকে অধিকতর গণমুখী করে তোলার তাগিদেই শ্রমিকদের আন্দোলনে সংঘটিত করার। যদিও তিনি শ্রমিকদের শ্রেণীসংগ্রাম অভিমুখী না করে সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী সংগ্রামে যুক্ত করতেই অধিকতর আগ্রহী ছিলেন। ভারতের শ্রমিক আন্দোলনে সুভাষচন্দ্রের ভূমিকা পর্যালোচনায় এইসব প্রসঙ্গ টেনে আনার একটাই কারণ, সময়ের হাত ধরে জাতীয় কংগ্রেসে মত ও পথের সংঘাত ক্রমশঃ তীব্র হয়েছে এবং সুভাষচন্দ্রের ক্ষেত্রে আরো বেশি মাত্রায় সমুপস্থিত হয়েছিল।

দুই

শ্রমিক আন্দোলনের প্রেক্ষিতে সুভাষচন্দ্রের ‘রাজনৈতিক গুরু’ দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের অবস্থান বিশেষ লক্ষণীয় ছিল। ১৯২০-র দশকের শেষ দিকে এবং ১৯৩০-এর দশকের সূচনায় শ্রমিক আন্দোলনে তিনি বেশ সক্রিয়ভাবে যুক্ত হন। শুধু বাংলাতেই নয় তাঁর কর্মধারা বিসৃত হয় সর্বভারতীয় পরিসরেও। ‌ এই সময় সুভাষচন্দ্রের উদ্যোগে বিভিন্ন ক্ষেত্রে শ্রমিকদের প্রভাবিত করতে কর্মসূচি গৃহীত হয়। সেগুলির মধ্যে রেলওয়ে, ডক, নদী-পরিবহন, স্থলপথ পরিবহন, পাটকল-সহ অন্যান্য বৃহৎ শিল্পে বিশেষভাবে উল্লেখ্য। ১৯২৮ সালে তিনি জামশেদপুর লেবার এসোসিয়েশনের (JLA) সভাপতি নির্বাচিত হন। জামশেদপুর স্টিল কারখানার পাশাপাশি গোলমুড়ির টিনপ্লেট কারখানার শ্রমিক ধর্মঘটে তাঁর ভূমিকা লক্ষ্যণীয় ছিল। গোলমুড়ি টিনপ্লেট কারখানার শ্রমিক সংগঠনেও তিনি সভাপতি হন। ১৯৩১ সালে সুভাষচন্দ্র AITUC -র সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৩৮-৩৯ এ কংগ্রেস সভাপতি থাকাকালীন তিনি ঝরিয়া অঞ্চলে কয়লা খনি শ্রমিকদের আন্দোলনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।

তাসত্বেও একথা স্বীকার্য যে, শ্রমিকনেতা হিসাবে সুভাষচন্দ্রের প্রধান পরিচয় কখনোই গড়ে ওঠেনি। তিনি ছিলেন ভারতের জাতীয় আন্দোলনের শীর্ষ নেতা। দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের মতই সুভাষচন্দ্র শ্রমিকদের শ্রেণীসংগ্রামের ধারণায় বিশ্বাস করতেন না। বরং তিনি চাইতেন, সাম্রাজ্যবিরোধী জাতীয় আন্দোলনে দেশীয় পুঁজিপতি ও শ্রমিক উভয়েই সক্রিয় অংশগ্রহণ করতে পারে এমন পরিস্থিতি তৈরি হোক। ১৯২৮ সালে কলকাতায় জাতীয় কংগ্রেসের অধিবেশনকে শ্রমিকরা তাদের সাংগঠনিক শক্তি প্রদর্শন করে নিজেদের দাবি-দাওয়া উত্থাপনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। কমিউনিস্ট, সোশালিস্ট এবং অন্যান্য নানা র‍্যাডিকেল শ্রমিক নেতাদের উদ্যোগে এক সুবিশাল মিছিল কংগ্রেসের মঞ্চ থেকে পূর্ণ স্বাধীনতার দাবি উত্থাপন ও শ্রমিক স্বার্থে পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে অভিযান পরিচালনা করে। এই অধিবেশনে শ্রমিক স্বার্থে পদক্ষেপ গ্রহণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। বস্তুতপক্ষে, এইসময় থেকেই শ্রমিক আন্দোলনে সুভাষচন্দ্রের কর্মধারা বিস্তৃত হতে থাকে। ১৯৩১ সালে তাঁর AITUC-র সভাপতি পদ গ্রহণ সর্বাধিক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। অবশ্য শ্রমিক আন্দোলনে রাজনৈতিক মত ও পথের দ্বন্দ্ব বিরাজয়ান ছিল তখনও। ১৯২৯ সালের আগে পরে শ্রমিক আন্দোলনে বামপন্থীরা নিজেদের অনেকটাই সুসংহত করে তুলতে সমর্থ হয়। ১৯২৯ সালে নাগপুর অধিবেশনে বিভিন্ন ইস্যুতে ‘বামপন্থী অংশ’ ‘দক্ষিণপন্থী অংশ’দের পর্যুদস্ত করে ফেলে। এইরকম পরিস্থিতিতে আইএনটিইউসির ‘দক্ষিণপন্থীরা’ সংগঠন পরিত্যাগের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। তাদেরকে ফেরানোর অভিপ্রায়ে সুভাষচন্দ্র আবেদন করেন:
“…. It is a mistake to regard a right-winger as an agent of British Imperialism and a left winger as an agent of Moscow. I do not know why the right wing suddenly developed a defeatist mentality and withdrew from the Congress. If they believe in democracy, they cannot object to the growing importance of the left wing in the TUC.”

পরবর্তীতে শ্রমিক আন্দোলনে ‘দক্ষিণপন্থী’ অংশ “Indian Trade union federation” নামে নিজেদের সংগঠন গড়ে তুলতে উদ্যোগী হয়। যা পরে “National Trade Union Federation” নামে পরিচিত হয়। ‌সুভাষচন্দ্র আন্তরিকভাবে এই সমস্যা নিরসনে উদ্যোগী হয়েছিলেন। কিন্তু সমস্যার সমাধান হয়নি। ইতিমধ্যে সুভাষের গ্রেফতারি ও কারাবাস সমস্যাটিকে দীর্ঘায়িত করে।

১৯৩০- এর দশকের সূচনায় বিশ্বব্যাপী মন্দার প্রভাবে শ্রমিকদের দুরবস্থা বাড়ে। তারা অনেকেই আরো বেশি আন্দোলনমুখী হয়ে ওঠেন। অন্যদিকে, সেইসময় বিশ্বব্যাপী রাজনৈতিক সমীকরণেরও নানা ধরনের পরিবর্তন হয়। কম্যুনিস্টরা তাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করে জাতীয় আন্দোলনে ‘বামপন্থী’ ঝোঁক প্রবলতর করে তোলে। শ্রমিক আন্দোলনে বামপন্থীরা AITUC পরিত্যাগ করে ‘রেড ট্রেড ইউনিয়ন’ গঠন করে। স্বাভাবিকভাবে দক্ষিণ ও বাম এই বিপরীতমুখী টানাপোড়নে সুভাষচন্দ্র সেসময়ে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন। উল্লেখযোগ্য যে, সেই সময় সর্বভারতীয় সংগঠনের পাশাপাশি তিনি অনেকগুলি শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি ছিলেন। যেমন, জামশেদপুর লেবার এসোসিয়েশন, অল বেঙ্গল রেলওয়ে ইন্ডিয়ান এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশন, বেঙ্গল অয়েল এন্ড পেট্রল ওয়ার্কার্স ইউনিয়ন ইত্যাদি ইত্যাদি।

তিন

শ্রমিক আন্দোলনের সুভাষচন্দ্রের ভূমিকা নিরপেক্ষভাবে পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, প্রথমাবধি তিনি যথেষ্ট আগ্রহী থাকলেও ঘটনাচক্রে সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে তিনি তেমন কোন বিশেষ অবদান রাখতে পারেননি। বাংলার বাইরে বিশেষত বিহারে বেশ কয়েকটি আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করলেও স্থায়ীভাবে প্রভাব সৃষ্টিতে তিনি সমর্থ হননি। এর অন্যতম কারণ মনে হয়, তিনি প্রধানতঃ শ্রমিক নেতা ছিলেন না। জাতীয় আন্দোলনের অন্যতম শীর্ষ নেতা হিসাবেই তিনি ভূমিকা পালন করেছিলেন। স্বাধীনতা আন্দোলনের বৃহত্তর কর্মকাণ্ডে তাঁর ব্যস্ততা, কারাবাস, অসুস্থতা এবং বিদেশবাস ইত্যাদি নানাবিধ কারণে ধারাবাহিকভাবে শ্রমিক আন্দোলনে সময় দিতে তিনি একান্তভাবেই অপারগ ছিলেন। তাই বক্তৃতা, বিবৃতি এবং আবেদনের মধ্যেই বহুক্ষেত্রে তা সীমায়িত থেকেছে। সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে তিনি যখন AITUC-র সভাপতি ছিলেন, সেই সময়ও শ্রমিক আন্দোলনে এমনই ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ পরিস্থিতি বিরাজমান ছিল যে তার পক্ষে কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করা কার্যত অসম্ভব ছিল। সামগ্রিক প্রেক্ষিতে শ্রমিক আন্দোলনে সুভাষচন্দ্রের ভূমিকা অনুধাবনে তাই বিশেষ কোন আন্দোলনের বিস্তারিত আলোচনার পরিবর্তে কালানুক্রমিক প্রবণতাগুলি চিহ্নিত করা অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হয়। সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হয়েছে, তিনি শ্রমিক আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় আন্দোলনের একটি সেতুবন্ধন রচনা করার সচেষ্ট ছিলেন।।

ঋণস্বীকারঃ

যে গ্রন্থগুলি পড়ে এই প্রবন্ধ রচনায় সাহসী হয়েছিঃ

(১) “working class and the National movement in India”– Rakhahari Chatterjee.

(২) ” Subhash Chandra Bose and the freedom struggle in India” vol.1 — Ratna Ghosh.

(৩) “The political parties and labour British: with special reference to Bengal.” — Nirban Basu.

(৪) “রাজনীতি ও ভারত ভাবনা: বিবিধ প্রসঙ্গ” — নেতাজি সুভাষ মুক্ত বিদ্যালয়, কলকাতা, ২০১৫ —– দেবনারায়ণ মোদক।

সৌম্য ঘোষ | Soumya Ghosh

“স্তন কর” বিরোধী নারী আন্দোলন ও নাঙ্গেলির (Nangeli) আত্মত্যাগ | Bengali Article 2023

প্রবীর রঞ্জন মণ্ডল | কবিতাগুচ্ছ ২০২৩ | Bengali Poetry 2023

মন্টুর মা | গল্পগুচ্ছ ২০২৩ | Bengali Story 2023

সুশান্ত সেন | কবিতাগুচ্ছ ২০২৩ | Bengali Poetry 2023

সুভাষচন্দ্রের বামপন্থী মানসিকতা | নেতাজী ও আমরা | বিপ্লবী সুভাষচন্দ্র | কংগ্রেস সমাজতন্ত্রী দল প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল | কংগ্রেস সমাজতন্ত্রী দলের দুজন নেতার নাম | কংগ্রেস সমাজতন্ত্রী দল কবে প্রতিষ্ঠিত হয় | নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু ও আজাদ হিন্দ ফৌজ | কী উদ্দেশ্যে কংগ্রেস সমাজতন্ত্রী দল প্রতিষ্ঠিত হয় | নেতাজী ও তার আজাদ হিন্দ ফৌজ | শ্রমিক আন্দোলন | শ্রমিক আন্দোলন ও কৃষক আন্দোলন | বাংলাদেশে শ্রমিক আন্দোলন | মিরপুর শ্রমিক আন্দোলন | বিংশ শতকের শ্রমিক আন্দোলন | ভারতীয় শ্রমিক আন্দোলনের জনক কাকে বলা হয় | গার্মেন্টস শ্রমিক আন্দোলন | আমেরিকার শ্রমিক আন্দোলন | ইউরোপের শ্রমিক আন্দোলন | শ্রমিক আন্দোলনের বৈশিষ্ট্য | শ্রমিক আন্দোলন ও ট্রেড ইউনিয়ন | বাংলাদেশ শ্রমিক আন্দোলন | বাংলা প্রবন্ধ | বাংলার লেখক | প্রবন্ধ ও প্রাবন্ধিক | সেরা প্রবন্ধ ২০২২ | শব্দদ্বীপ | শব্দদ্বীপের লেখক | বাংলা ম্যাগাজিন | ম্যাগাজিন পত্রিকা | শব্দদ্বীপ ম্যাগাজিন

writing competition | writing competition malaysia | writing competition london | writing competition hong kong | writing competition game | writing competition essay | writing competition australia | writing competition prizes | writing competition for students | writing competition 2022 | writing competitions nz | writing competitions ireland | writing competitions in africa 2022 | writing competitions for high school students | writing competitions for teens | writing competitions australia 2022 | writing competitions 2022 | writing competitions uk | bengali article writing | bangla news article | bangla article rewriter | bengali article writing format | bengali article writing ai | bengali article writing app | article writing book | bengali article writing bot | bengali article writing description | article writing example | bengali article writing examples for students | article writing for class 8 | article writing for class 9 | bengali article writing format | article writing gcse | bengali article writing generator | article writing global warming | article writing igcse | article writing in english | bengali article writing jobs | article writing jobs for students | article writing jobs work from home | article writing lesson plan | article writing on child labour | article writing on global warming | bengali article writing pdf | bengali article writing practice | Bengali article writing topics | trending topics for article writing 2022 | what is article writing | content writing trends 2022 | content writing topics 2022 | Bangla Prabandha | Probondho | Definite Article | Bengali Article Writer | Short Bengali Article | Long Bengali Article | Bangla kobita | Kabitaguccha 2022 | Galpoguccha | Galpo | Bangla Galpo | Bengali Story | Bengali Article | Shabdodweep Writer | Shabdodweep | Shabdodweep Web Magazine | Shabdodweep Writer | Shabdodweep Founder

Leave a Comment