Do not let the towel sink | গামছাটা ডুবতে দিও না | Bangla Galpo 2023

Sharing Is Caring:
Do not let the towel sink

গামছাটা ডুবতে দিও না – জয়নাল আবেদিন [Do not let the towel sink]

রিয়াসাদ যখন ঘাটের ধারে পৌঁছালো, তখন ঘাট ফাঁকা। এক চিলতে ঝলমলে রোদ ঘাট খানা বুকে আগলে রেখেছে। অভ্যেস মতোই কোমরে কষা গামছা খানা খুলল।চার ভাঁজ করে একটু দূরে নিথর জলের উপর ছুড়ে দিল। ভিজতে ভিজতে গামছা খানা ক্রমশ: জলের ভেতর ডুবতে থাকে। মনের মধ্যে একটা ঢেউ কেমন যেন আছড়ে পড়ে রিয়াসাদের। চোখের সামনে ছবিগুলো দেখতে পায় রিয়াসাদ। যেন গামছার মত ক্রমশ ধীরে ধীরে অতলে তলিয়ে যাচ্ছে সে। একান্নবর্তী পরিবারে জন্ম ও বেড়ে ওঠা। আর সেজন্যই হয়তো বা ওর চিন্তা ভাবনা সমষ্টিগত।কিন্তু সময়ের অকাল স্রোতে ঋতুবদলের মতোই মানুষের চরিত্র বদলেছে। বদলেছে চিন্তা -ভাবনা। মুখের উপর সত্যকে মিথ্যা বলতে কোনো দ্বিধা করেনি। হ্যাঁ-কে,না করে দিতে কোন কুণ্ঠা নেই। এগুলো নাকি যুগের পরিবর্তন। রিয়াসাদ বিষন্ন হাসে। মনে মনে বলে – যুগের নামে নিজের পরিবর্তনকে আড়াল করা। কিন্তু কেন এ ধরনের লুকোচুরি? মানুষ ভালবাসার অধিকারে যে জিনিস পেতে পারে, ভণ্ডামি করে যুগের পরিবর্তন নাম দিয়ে- কেন ভণিতা করে সেটা পেতে চায়। কি লাভ হল এতে?
ওর বাবা বলতো, সরলতা মানুষের মনকে নিষ্পাপ করে। কৌশল, মনকে বিচ্ছিন্ন করতে শেখায়। কিন্তু বাঁচার লড়াইয়ে কোনটাই একক ভাবে চলে না। বেশি দিন চালানো যায় না। একটা সমন্বয়ের প্রয়োজন। সরলতা নিশ্চয়ই থাকবে, তবে পদ্ধতিগত কিছু কৌশল ও জানা দরকার। না হলে, কোন কোন কাজে ঠকতে হয়।

— দেখে শেখা, নয়তো ঠকে শেখা। এ দুটোই তো পদ্ধতি। তবে ঠকানোর থেকে ঠকা ভালো। নিজেকে শুদ্ধ করা যায়। রিয়াসাদ ওর বাবা কে বলতো।
আসলে ও এককভাবে কিছুই ভাবতে পারে না। নিজের জন্য কিছু করবে। নিজের করে নিতে হবে, এটা নাকি একপ্রকার দুশ্চিন্তা। ওর বন্ধু সমিরন একদিন বলেছিল – তুই চাকরি করিস, শাড়ির বিজনেস রয়েছে। কিন্তু সবই তো সংসারের ঢেলে যাচ্ছিস। গুছিয়ে রাখছিস না কেন।
পাগল কোথাকার। গুছিয়ে রাখা মানে? রোজগার তো খরচের যোগান। খরচা করতে হবে বলেই তো রোজগার করি।
সেটা ঠিক কথা। আমি, তুই কেন, সারা পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষই এটা জানে। কিন্তু আজ তুই একা আছিস। কিন্তু কাল যখন দোকা হবি তারপর ।
ধ্যুৎ- আগ বাড়িয়ে অতশত ভাবলে মানুষ তো এক পা নড়তে পারবে না। প্রতিটি পদক্ষেপেই তাহলে ভাবতে হবে, পা ঠিক পড়ছে কিনা। এভাবে জীবন চলেনা। কিছুদিন চলতে পারে, তবে স্থায়ী হবে না।
আমি তোকে বিচ্ছিন্নতাবাদ শেখাতে এসেছি ভাবছিস কেন? আমার জীবন দিয়ে দেখা, আমার অন্তর দিয়ে উপলব্ধি করা জিনিস তোকে দিতে চেয়েছিলাম। আমিও তোর মতোই একদিন ভাবতাম।অনেক কর্জের বোঝা ঘাড়ে নিয়ে , সকলের বোঝা মাথায় নিয়ে ছিলাম। সকলের বোঝা যখন আস্তে আস্তে হালকা করতে পারলাম। কিন্তু ঘাড়ের বোঝা ক্রমশ ভারী হয়ে উঠেছিল। দেনার দায়। অন্যেরা যখন বোঝা বইবার উপযুক্ত হল। আমার মত জনকে একটা মাটির বোঝা সমান করে দিলে। আর আমার দেনার বোঝা ঘাড় থেকে মাথায় চেপে বসল। আমি যখন দিশেহারা, কেউ আমায় সঙ্গ দেয় নি। তখন বরং বিদ্রূপ করেছে। তাই ভাবি এখন, আমার মতো কেউ যেন নিঃসহায় না হয়।
রিয়াসাদ কথার মাঝে কেমন উদাস হয়ে গিয়েছিলো। মেঘের কোলে ডানায় ভর করে তার মনটা বাতাসে ভাসছিলো। কখন যে সমিরন কথা শেষ করেছে যেন খেয়ালই করেনি।
কিরে? সমিরনের ডাকে যেন সম্বিত ফিরল।
বললে, ভেরি স্যাড। ব্যতিক্রম নিশ্চয়ই থাকবে। হারিয়েছিস কিছু-বা অনেক কিছু, কিন্তু সবথেকে বড় জিনিস হেরে যাবি না নিজে থেকে।

গামছা খানার অস্তিত্ব বজায় রেখেই হুড়মুড়িয়ে ঘাটের জলে নেমে, তুলে ফেললে তাকে।চান করে যখন বাড়ি এলো রিয়াসাদ ঘড়িতে আটটা বাজতে পাঁচ মিনিট বাকি।কোনরকমে খাওয়া সেরে বেরিয়ে পড়ল নটা পাঁচের ট্রেন ধরতেই হবে তাকে। সমিরনের কথাগুলো মাঝেমধ্যে ভাবে না, এমন কথা নয়। কিন্তু বিশ্বাস যে মানুষের জীবনে একটা পবিত্র গুণ। বিশ্বাস হারানো একটা মস্ত পাপ। বিশ্বাস কোন মানুষের জীবন থেকে হারিয়ে গেলে, সে নিজেই অকেজো হয়ে পড়বে। পড়তে বাধ্য হবে। কথাটা সত্যি, পৃথিবী যে ক্রমশ বদলে যাচ্ছে- কোন কোন ক্ষেত্রে অনুভব করতে হচ্ছে তাকে। চারপাশ কেমন যেন বেসুরো। চেনা মানুষগুলো মাঝে মধ্যে কেমন যেন অচেনা -অচেনা লাগে। কখনো-কখনো ব্যাপারগুলো কাকতালীয় মনে হয়েছে। আবার কখনো সত্য মিথ্যার বিভ্রান্তি তৈরি করেছে মনের মধ্যে।

দিনে-দিনে, তিলে-তিলে পৃথিবীর বয়স বেড়েছে। সেদিনের শিশু আজ কৈশোর পেরিয়ে যুবক। সবুজ পাতা গুলো হলুদ হয়ে ঝরে পড়েছে, কোনোটা বোটায় আলতো ভর করে স্থবির। যেকোনো সময়ে ঝরে যাবে। পুরনো রংচটা পৃথিবীতে কারা যেন নতুন পলেস্তারা করেছে। ঝকঝকে রং চাপিয়েছে। তাল মিলিয়ে মানুষগুলো কেমন যান্ত্রিক হয়ে উঠেছে। কেউ কেউ রিমোট হাতে জনাকয়েক মানুষকে পরিচালনা করছে। আবার রিমোটের বাইরে এদের কোনো ক্ষমতাই নেই। রিয়াসাদের জগৎটা একটু অন্য ধারণায় আবদ্ধ ছিলো। যেখানে কোন স্বার্থপরতা নেই। আত্মসাৎ নেই।মানুষ জন্ম টাই একে অন্যের কাজে লাগার অঙ্গীকারে আবদ্ধ থাকবে। থাকবে ভালোবাসা-স্নেহ-হৃদ্যতা, মায়া -মমতা। একটা একান্নবর্তী সংসার।কিন্তু বন্ধ চোখ খুলে এই সভ্য দুনিয়াটাকে দেখার চেষ্টা করলো যেই, বিদ্যুতের শক খাওয়ার মতই একটা ঝাঁকুনি খেতে হলো তাকে। একি দেখছে সে! তাহলে কি তার এতদিনের স্বপ্ন -বিশ্বাস এর কোন মূল্য নেই। রিয়াসাদ পুরনো ছবির স্মৃতি গুলো হাতড়াতে থাকে। ছোট ভাই বোনের লেখাপড়ার দায়। তাদের বড় করার স্বপ্ন। মেজোর কারখানা বন্ধ। তার সমস্ত দায়। তার ছেলেমেয়েদের নিজের মতোই ভালোবাসা। সকলের চাহিদা -যোগান একটা সমন্বয় রাখতে, নিজের কথা খেয়াল রাখতো না। সকলের মুখে হাসি দেখলে তার কোন দুঃখ কষ্ট থাকতো না।

সংসারের প্রয়োজনে এই বাড়িতে নতুন বউ চাই। রিয়াসাদ এর বিয়ে না করার সিদ্ধান্ত কে নাকচ করতে না পেরে, মেজো ছেলেকেই বিয়ের টোপর পরিয়ে ছিলো ওর বাবা। অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে সম্পন্ন হয়েছিল বিয়ের কাজ। অনেকটাই দায়িত্ব নিয়েছিল রিয়াসাদ। কত বছর হয়ে গেল, অথচ আজও চোখের সামনে ভাসে ছবির মত দিনগুলো। সেবার ছেলেটার পায়খানা-বমি। হাসপাতালে দিনরাত কেটেছিল রিয়াসাদের। মেজোর তেমন দায়ই ছিল না। ডাক্তার যখন বলেছিলো, এখন আর তেমন কোনো ভয় নেই। বাড়ি নিয়ে যান। ওষুধগুলো ঠিক ঠিক খাওয়াবেন। আপনার মিসেস কে দেখিয়ে……
সরি স্যার। উনি আমার বউমা। মিসেস নন।
স্ট্রিমলি স্যরি। আপনার উপস্থিতি টা আমাকে ভুল করে দিয়েছে।

সকলে যখন রিয়াসাদের কাঁধে ভর করে নিজের পায়ে দাঁড়ালো। ওর নিজের সময়টা তখন মধ্য গগনের কাছাকাছি। বাবা-মায়ের ঐকান্তিক এবং শেষ প্রচেষ্টায় বিয়ে না করার সিদ্ধান্ত পাল্টাতে হলো তাকে। তখনো এমন একটা সুখী সংসারের আস্তিনে কিছু বিষ বা গরল, লুকিয়ে রাখা আছে ভাবতেই পারেনি সে। মা বয়স জনিত কারণেই বৌমার দায়িত্বে সংসার দিয়ে বেশ আরামে কাটাতো। একজন সংসারে এলে সেবাযত্নের আধিক্য বাড়বে, ভেবেই বেশ আনন্দে বিভোর ছিলো। সবদিক বজায় রেখেই, কিছুটা আড়ম্ভরেই এই বিয়েবাড়ি সেজেছিলো। নতুন বউ বাড়িতে এলো। কিন্তু সুর কোথায় যেন তার কাটছিল বারবার। নজর এড়ায়নি রিয়াসাদের। তবুও না দেখার- না জানার ভান করেছিলো। নতুন মানুষ দু-চার বার যাতায়াতে নিজেই সামলে নেবে নিজের দায়িত্ব। বাবা-মাকে বুঝতে দেয়নি অশনি -সংকেতের। তবে মনের মধ্যে শুরু হয়েছিল রক্তক্ষরণ।

সেদিন বউ ওকে বলেছিল – এখানে আমার ভালো লাগে না।
— কেন, নিজের বাড়ির জন্য মন কেমন করছে?
— না, তা নয়। আমাকে ভুল বুঝো না। সত্যি বলছি, এখানে আমি মূল্যহীন অবস্থায় থাকবো আশা করিনি। অথচ তাই হলো আমার জীবনে।
কিছুটা চমকালো রিয়াসাদ। তবে মচকালো না। তার ধারণা ছিল যেটা একটু দেরিতে শুরু হবার, সেটা আসলে শুরু হয়ে গেলো। তবুও বললো – কি ব্যাপার ভালো করে বলো।
— অশান্তির ভয়েই তোমায় কিছু বলিনি। আমাকে সব সময় কেমন হেয় হয়ে থাকতে হয়। বাড়ির ঝি চাকর এর সঙ্গে যে ব্যবহার হয়, আমি তার থেকেও খারাপ ব্যবহার পাই। আমাকে যেভাবে কাজের ফরমাশ করা হয় বাড়ির কাজের মেয়েকে……. কথা শেষ করতে পারল না রুমি। তার চোখে ঝরণার ধারা।

রুমকে শান্ত করার জন্য রিয়াসাদ বলল – মায়ের আড়ালেই সবকিছু হচ্ছে নিশ্চয়ই। কোথাও একটু ভুল বোঝাবুঝি হচ্ছে। তোমাকে এ নিয়ে বেশি ভাবতে হবে না। আমি সব ঠিক করে দেবো। যৌথ সংসারে অনেক ঝামেলা আসে। যায়। মন খারাপ করো না। কিন্তু পারেনি রিয়াসাদ। জটিলতার জট খুলতে সে নিজেই বিশবাঁও জলে। এখানে ব্যক্তি স্বার্থ চরিতার্থের চেষ্টায় একজনের জীবন বিপন্ন হলে কারো কিছু এসে যায় না। মনে পড়ে বাবার কথা-“সংসার জীবনে পদ্ধতিগত কিছু কৌশল জানা দরকার। না হলে ভীষণ ভাবে ঠকতে হবে”। স্মৃতির পর্দায় ভেসে আসে বন্ধু সমিরনের মুখ। তার কথাগুলো কানের পর্দায় গুনগুন করে ওঠে।”আমি তোকে বিচ্ছিন্নতা শেখাতে এসেছি ভাবছিস কেন? আমার জীবন দিয়ে দেখা-হৃদয় দিয়ে উপলব্ধি করা জিনিস তোকে দিতে চেয়েছিলাম। যাতে আমার মত যন্ত্রণায় কেউ না পড়ে”। রিয়াসাদ ভাষা কাঠের মত হয়ে গেল। নিজের স্ত্রীর কাছে একজন পরিপূর্ণ পুরুষ হতে পারলে না। সংসারের একজন যোদ্ধা অন্যায়ের শিকার হয়ে, বিকলাঙ্গে পরিণত হলো। বিপর্যয় ক্রমশ তাকে ঘিরে ফেলতে লাগলো।কোন এক অজানা ঝড়ে তার দীর্ঘদিনের সাজানো বাগান শুকিয়ে গেলো। তিল তিল করে ব্যবসা গড়ে তোলা। ভাই গুলোকে দায়িত্বে রেখে তাদের স্বাবলম্বী করে তোলা। আস্তে আস্তে শেষ হয়ে গেলো। টাকা-পয়সার হিসাব মেলে না। চরম অশান্তি মুখে বলা হলো,-তোমার বিয়ের সময় যে টাকা খরচ হয়েছে তার কোন হিসেব নেই। দেওয়া যাবে না।
ব্যবসা শেষ হলো। ক’মাস পর হঠাৎ অফিসে চাকরির ছাটাইয়ের নোটিশ ঝোলানো। দিশেহারা রিয়াসাদ। অসহায় রুমি। উপেক্ষা। বঞ্চনা। প্রতারণা ওদের জীবনের একটা অঙ্গ হয়ে গেলো এই মুহূর্তে। শুধু “বিশ্বাস” এই মূলধন নিয়ে আবার নতুন করে গড়ার স্বপ্ন দেখলো তারা। চরম দুঃসময়ে এক বন্ধু নতুন করে বাঁচার রসদ যোগাবে, সহায়তা করবে বলে পাশে দাঁড়ালো। দিন যায়। রাত যায়। পৃথিবীর বয়স বাড়ে।

এভাবে মিথ্যা স্বপ্ন দেখে কি লাভ ? রুমি কষ্ট করেই কথাটা বলল রিয়াসাদকে। মিথ্যে বলছো কেন ? চেষ্টা তো চলছে।ভিত্তিহীন চেষ্টার পেছনে সময় চলে গেলে, সে সময়টা ফেরত পাবে না। মনে হয় আমরা মিথ্যে স্বপ্ন দেখছি। রুমি, বিশ্বাস তোমাকে করতেই হবে। বিশেষ করে মানুষকে ,আবার ঠকতে হবে তাইতো ? এভাবে তো জীবন চলে না। চাহিদা- যোগান এটার সমন্বয় তো চাই। তাহলে তোমার পাশে আমাকেও দাঁড়াতে দাও। আমিও কিছু করার চেষ্টা করি
তুমি এত বেশি ভাবো কেন বলতো ? কষ্টগুলো আমাকে সহ্য করতে দাও না।

হারানো পথের ঠিকানা খুঁজতে নিজেই কঠোরভাবে এগিয়েছিলো রিয়াসাদ। মিথ্যে স্বপ্ন দেখানোর ঘোর থেকে বেরিয়ে এসেছিল প্রতিজ্ঞা নিয়ে, কিছু তাকে করতেই হবে। আস্তে আস্তে তার রুক্ষ জমি আলোর ঠিকানা পেলো।
হয়তো রিয়াসাদ হেরেছিলো রুমির মনের কাছে। তার ভবিতব্যের কাছে। কিন্তু ওর আজ ও দৃঢ় বিশ্বাস আছে, গামছাটা জলে পুরো ডুবতে দেবো না ।

জয়নাল আবেদিন | Joynal Abedin

New Bengali Poetry 2023 | কবিতাগুচ্ছ | ইন্দ্রাণী সমাদ্দার

New Bengali Story 2023 | গল্পগুচ্ছ | দেবাশিস পোদ্দার

Poila Baisakh 1430 | স্মরণে-বরণে ১লা বৈশাখ

Countdown 99 | বিধি রে | কুহেলী দাশগুপ্ত | New Story 2023

গামছাটা ডুবতে দিও না | ডুবতে থাকা | ডুবতে পারে | ডুবতে রাজি আছি | তোমার খোলা হাওয়ায় লিরিক্স | তোমার খোলা হাওয়া গানের অর্থ | টুকরো করে কাছি | তোমার খোলা হাওয়া লাগিয়ে পালে | খোলা হাওয়া নিয়ে কবিতা | রবীন্দ্রসংগীত স্বরলিপি | তোমার খোলা হাওয়া কোন পর্যায়ের গান | শব্দদ্বীপের লেখক | শব্দদ্বীপ | সেরা বাংলা গল্প | গল্প ও গল্পকার | সেরা সাহিত্যিক | সেরা গল্পকার ২০২২ | বাংলা বিশ্ব গল্প | বাংলা গল্প ২০২২ | বাংলা ম্যাগাজিন | ম্যাগাজিন পত্রিকা | শব্দদ্বীপ ম্যাগাজিন | গামছা

Do not let the towel sink | Do not let the towel sink – story 2023 | Bangla Story – Do not let the towel sink | English story – Do not let the towel sink | Story pdf – Do not let the towel sink | Pdf download – Do not let the towel sink | Audio Story – Do not let the towel sink | Podcast – Do not let the towel sink | New story book – Do not let the towel sink | Do not let the towel sink – best selling book | Translate – Do not let the towel sink | Youtube vidoe – Do not let the towel sink | Short film – Do not let the towel sink | Do not let the towel sink – video download | Published story – Do not let the towel sink | Award winning story – Do not let the towel sink | Shabdoweep Founder | Shabdodweep Magazine | Shabdodweep Web Magazine | Shabdodweep Writer | Shabdodweep Story | Shabdodweep Bangla Galpo

Leave a Comment