Anabasarakalina besha of Jagannath | অনবসরকালীন বেশ | অভিজিৎ পাল

Sharing Is Caring:
Anabasarakalina besha of Jagannath
Image Credit – Hindi Wikipedia

অভিজিৎ পাল – সূচিপত্র [New Bengali Article 2023]

Anabasarakalina besha of Jagannath | অনবসরকালীন বেশ

জগন্নাথের জন্মতিথি অর্থাৎ, জ্যৈষ্ঠ পূর্ণিমায় স্নানযাত্রার পর বলভদ্র ও জগন্নাথের গজানন বেশ অনুষ্ঠিত হয়। এরপর জগন্নাথ, বলরাম, সুভদ্রা ও সুদর্শন অনবসর সেবা গ্রহণের জন্য শ্রীমন্দিরে প্রবেশ করেন। এরপর পনেরো দিনের জন্য জগন্নাথের জ্বরলীলা শুরু হয়। জগন্নাথের সেবায় নিযুক্ত হন রাজবৈদ্য। লোকচক্ষুর অন্তরালে এই পনেরো দিন ধরে জগন্নাথের পরিচর্যা চলে। এই সময় জগন্নাথ অবসরহীন সেবা গ্রহণ করেন, তাই এই কালপর্বকে জগন্নাথের অনবসরকাল বলা হয়ে আসছে। অনবসর শব্দটি ভাঙলে দাঁড়ায় অন্-অবসর। অর্থাৎ অবসরহীন। এই সময় জগন্নাথ শুধুমাত্র ‘নিজগণ’-এর কাছেই প্রকাশিত হন।

শ্রীমন্দিরের আনন্দবাজারের নিকটস্থ স্নানমঞ্চে একসঙ্গে একশো আটটি কলসের জলে স্নান করে সুদর্শন, বলভদ্র, সুভদ্রা ও জগন্নাথের দারুবিগ্রহ সিক্ত হয়ে যায়। এই সময় মহাদারু ভিজে যাওয়ায় পুনরায় দারু শুষ্ক করার প্রয়োজন হয়। জল দারু বা কাঠের পক্ষে ক্ষতিসাধক। বিগ্রহের ক্ষয় ক্ষতি যাতে না হয় তাই এমন গুপ্ত পরিচর্যা চলে। মহাস্নানের ফলে জগন্নাথ, সুভদ্রা ও বলভদ্রের অঙ্গের রঙও সামান্য ক্ষয় হয়। শুধু পুরীর জগন্নাথের ক্ষেত্রেই নয়, দেশের অধিকাংশ প্রাচীন জগন্নাথ মন্দিরেই দেখা যায় প্রাকৃতিক রঙে রঞ্জিত বিগ্রহের রঙ বিগ্রহের স্নানের ফলে বেশ কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পূর্ববৎ বিগ্রহের সৌন্দর্য ফিরিয়ে আনার জন্য চেষ্টা চলতে থাকে প্রায় পনেরো দিন ধরে। এই সময় দেবতার শ্রীবিগ্ৰহ রত্নসিংহাসনে থাকেন না। কিন্তু বিগ্রহ না থাকলে রত্নসিংহাসন জগন্নাথশূন্য থাকে না। জগন্নাথের অনবসরকালে শ্রীমন্দিরের রত্নসিংহাসনে দারুব্রহ্ম জগন্নাথের পরিবর্তে বিরাজিত হন পট্টব্রহ্ম বা পটব্রহ্ম জগন্নাথ, বলভদ্র ও সুভদ্রা। দেবতার অনবসর বেশ দেববিগ্রহে নয় ব্রহ্মপটেই অনুষ্ঠিত হয়। অনেকে অনবসর বেশকে জগন্নাথের বেশ রূপে স্বীকৃতি দিতে চান না। কারণ এই সময় জগন্নাথ বিগ্রহ অনবসর পরিচর্যার জন্য গুপ্তভাবে রক্ষিত হয় এবং শুধুমাত্র দেববিগ্রহের অনুপস্থিতিতে পটের ব্যবহার করে দেবতার অনুসঙ্গ রক্ষা করা হয়। এমনকি অনবসর কালে সিংহদ্বারের পতিতপাবন বিগ্রহও দেখা যায় না। অনবসরকাল পর্বে পতিতপাবন বিগ্রহের জানালা বন্ধ থাকে এবং সেই জানালার ওপরে একটি পূর্ণবিগ্রহ জগন্নাথের পটব্রহ্ম স্থাপন করা হয়। চৈতন্যজীবনী গ্রন্থগুলি থেকে জানা যায় জ্যৈষ্ঠ পূর্ণিমায় জগন্নাথের স্নানযাত্রার পরের দিনগুলিতে পুরীনিবাসী সন্ন্যাসীপ্রবর মহাপ্রভু চৈতন্যদেব জগন্নাথের বিরহে অস্থির হয়ে অদূরবর্তী ব্রহ্মগিরি নিবাসী আলালনাথের দর্শনে যেতেন। এখনও জগন্নাথদেবের অনবসরকালে জগন্নাথের ভক্তরা আলালনাথ দর্শনে যান ও আলালনাথের বিখ্যাত ক্ষীর (ক্ষীরী) প্রসাদ লাভ করেন।

জগন্নাথের অনবসর পটগুলি প্রতি বছর জগন্নাথের সেবায় নিয়োজিত সেবকরা তৈরি করেন। এই ব্রহ্মপট তৈরি করা বেশ সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। কাপড়, কাঠ, ফুল, রঞ্জক, আঠা প্রভৃতি উপকরণ ব্যবহৃত হয় ব্রহ্মপট তৈরি করার ক্ষেত্রে। সবার প্রথমে পটটি মসৃণ করে তৈরি করা হয়। রত্নসিংহাসনে যে পটগুলি বসানো হয় সেগুলি উচ্চতায় আনুমানিক চার থেকে পাঁচ ফুট ও প্রস্থে প্রায় কমবেশি চার ফুট মতো। পতিতপাবন বিগ্রহের জানালার বাইরে স্থাপিত ব্রহ্মপট প্রায় দেড় ফুট লম্বা ও এক ফুট চওড়া। মাদুর বা চাঁটাই জাতীয় পর্দার ওপর ব্রহ্মপটগুলি লাগানো থাকে। ব্রহ্মপটে মূলত কৃষ্ণ, শ্বেত, পীত, রক্ত ও শ্যামল রঙের ব্যবহার করা হয়। কথিত এই পাঁচ বর্ণ পঞ্চভূত অথবা প্রকৃতির পাঁচ তত্ত্ব। বাকি অন্যান্য রঙ এই রঙগুলি থেকেই তৈরি করা হয়। মসৃণ পট তৈরির পর প্রায় সাদা রঙের ক্যানভাস তৈরি করে নেওয়া হয়। তার ওপরে পেনসিল বা চারকোল দিয়ে এঁকে নেওয়া হয় দেবতার পূর্ণবিগ্রহের স্কেচ। সম্পূর্ণ স্কেচ তৈরি হয়ে যাওয়ার পর রঙের প্রলেপ দেওয়া শুরু হয়। পটগুলি নিখুঁত করে তোলার জন্য কালো রঙের বিভাজনরেখা আঁকা হয়। ফলে ব্রহ্মপটে ব্যবহৃত প্রতিটি রঙ আরও নিখুঁত ভাবে চোখে পড়ে। সাদা ও হলুদ রঙ পটের দিয়ে বিশেষ বিশেষ জায়গায় অলংকরণ করা হয়। জগন্নাথ-সুভদ্রা-বলদাউ-এর পট প্রায় সমান উচ্চতার হলেও পটের ভেতরে তিনজন দেবতার চিত্র এমনভাবে আঁকা হয়, যা দেখে মনে হয় জগন্নাথের অবয়ব বড়, তার থেকে সামান্য ছোট বলভদ্র ও বলভদ্রের থেকে আকারে আরও একটু ছোট সুভদ্রা দেবী। তবে চক্ররাজ সুদর্শন বিগ্রহের বিকল্পে কোনো পটের আয়োজন দেখা যায় না। পটগুলি দীর্ঘ হয় বলে পটচিত্রগুলি আঁকার জন্য অনেক সময় শিল্পী পটের ওপরে বসেও পট আঁকেন। প্রতি বছর জ্যৈষ্ঠ পূর্ণিমার ঠিক পনেরো দিন আগে ফলহারিণী কালীপূজার অমাবস্যার তিথিতে পটব্রহ্মের সমস্ত উপকরণ শিল্পীদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়। অতি দ্রুত মাত্র পনেরো দিনের মধ্যে রত্নসিংহাসনের তিনটি পট তৈরি করে নেওয়া হয়। পটশিল্পী সেবকদের তত্ত্বাবধানে পনেরো দিনের মধ্যে পটগুলি স্বয়ং সম্পূর্ণ হয়ে ওঠে। জগন্নাথের অনবসর শুরু হলে স্নানযাত্রার পরবর্তী প্রতিপদ তিথিতেই পটব্রহ্মের বিজয় করানো হয়।

জগন্নাথের ব্রহ্মপটে দেখা যায় জগন্নাথ পদ্মাসনে বসে রয়েছেন। তাঁর চার হাতে রয়েছে শঙ্খ, চক্র, গদা আর পদ্ম। জগন্নাথের গায়ের রঙ ঘন নীল বা কৃষ্ণবর্ণ। জগন্নাথের পরনে পীতাম্বর, মাথায় মুকুট, মুকুটে চন্দ্র-সূর্যও থাকে, বুকে কৌস্তুভ মণি, কানে মকর আকৃতির কুণ্ডল, গলায় পদ্মসহ বনমালা, কাঁধে উপবীত, কপালে চন্দন তিলক, নাকে একটি তিলক ফোঁটা, কোমরে কোমরবন্ধনী ও সর্বাঙ্গে অজস্র অলংকার। জগন্নাথের বুকে ভৃগুপদের চিহ্ন দেখা যায়। জগন্নাথের মুখে গোঁফ ও দাড়ি দেখা যায়। অনবসর পট ছাড়া জগন্নাথের দাড়ি দেখা যায় শুধুমাত্র নাগার্জুন বেশ শৃঙ্গারের। জগন্নাথের পটরূপ যেন তাঁর রাজবেশেরই স্মরণ করিয়ে দেয়। জগন্নাথের দারুব্রহ্ম রূপের মতোই তাঁর পটব্রহ্ম রূপটি বিষ্ণুত্বে পরিপূর্ণ হয়ে রয়েছে। রত্নসিংহাসনের জগন্নাথের পটের মতো একইভাবে তৈরি করা হয় পতিতপাবন বিগ্রহের জানালার বাইরের পটব্রহ্ম। জগন্নাথের পটব্রহ্ম নির্মাণ করেন শ্রীমন্দিরের আঠারো ঘর সেবক।

দেবী সুভদ্রার ব্রহ্মপটে দেখা যায় সুভদ্রা দেবী রত্নসিংহাসনে পদ্মাসনে বিরাজিত। পটে দেখা যায় সুভদ্রা দেবীর চারহাতের মধ্যে ওপরের দুই হাতে পদ্মফুল এবং নীচের দুই হাতে অভয় ও বরাভয় মুদ্রা প্রকাশিত। ব্রহ্মপটের সুভদ্রা দেবীর গাত্রবর্ণ অতসী ফুলের মতো উজ্জ্বল পীত বা হলুদ। তিনি পদ্মাসনে রক্তাম্বর ধারণ করেন। দেবীর মাথায় রত্নখচিত মুকুট, কপালে কুমকুমের টিপ, নাসায় দুটি নাকফল বা নোলক, কানে কুণ্ডল, হাতে কঙ্কণ-বালা-তাগাদি সোনার অলংকার, গলায় পদ্মসহ দীর্ঘ পুষ্পমালা ও রত্নমালা, কোমরে কোমরবন্ধনী। দেবীর সর্বাঙ্গে বহু রত্নময় অলংকার শোভা পায়। দেবী সুভদ্রার এই রূপকে ভুবনেশ্বরী মহামায়া রূপ বলা হয়। তন্ত্রোক্ত দেবী ভুবনেশ্বরী মহাবিদ্যার রূপের সঙ্গে অনেকখানি মিল রয়েছে সুভদ্রার পটব্রহ্মের। তবে ‌সুভদ্রা দেবীর হাতে ভুবনেশ্বরী দেবীর সঙ্গে সামঞ্জস্য সৃষ্টি করার মতো কোনো অস্ত্র ধরা নেই। একটি মত প্রচলিত রয়েছে, পূর্বে জগন্নাথের অনবসরকালে সুভদ্রা দেবীর পটব্রহ্মেও দেবীর হাতে অস্ত্র দেখা যেত। শ্রীমন্দিরে বৈষ্ণব প্রভাব বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ভুবনেশ্বরী স্বরূপা সুভদ্রা দেবীর ওপরে লক্ষ্মীর রূপ ছায়াপাত করেছে। সুভদ্রা দেবীর পটব্রহ্ম আঁকেন শ্রীমন্দিরের চোদ্দো ঘর সেবক।
বলভদ্রের ব্রহ্মপটে দেখা যায় বলরাম পদ্মাসনে বসে রয়েছেন। তাঁর চার হাতে রয়েছে শঙ্খ, চক্র, হল আর মুষল। বলভদ্রের গায়ের রঙ উজ্জ্বল শ্বেতবর্ণ। জগন্নাথের বড়দাদা বলভদ্রের পরনে নীলাম্বর। জগন্নাথের মতো তাঁর মাথাতেও মুকুট দেখা যায়। বলরামের মুকুটের ঠিক ওপরে থাকে সপ্তফণাবিশিষ্ট মহানাগ। এই নাগের বর্ণও শ্বেত। বলভদ্রের গলায় স্বর্ণ চাঁপা ও পদ্মসহ বনমালা, কাঁধে উপবীত, কপালে চন্দন তিলক, বাহুতে বালা, কোমরে কোমরবন্ধনী ও সর্বাঙ্গে রাজাসুলভ অজস্র অলংকার শোভা পায়। বলভদ্রের পটব্রহ্মেও মুখে গোঁফ ও দাড়ি দেখা যায়। পঞ্চুকার অতিরিক্ত তিথিতে পালিত নাগার্জুন বেশ শৃঙ্গার ছাড়া বলভদ্রের আর কোনো বেশে দাড়ি দেখা যায় না। বলরামদেবের পটব্রহ্মরূপ তাঁর রাজবেশের স্মারক। ব্রহ্মপটে বলভদ্র স্বয়ং অনন্ত নাগ বা অনন্তদেব। অনন্তনাগ বিষ্ণুর অন্যতম নিত্যসঙ্গী ও প্রিয় সেবক। বলভদ্রের ব্রহ্মপটকে ঘিরে একটি প্রচলিত মত রয়েছে যে, পূর্বে বলরামের হাতে শিবস্মারক থাকত। বলরাম স্বয়ং শিব, শ্রীমন্দিরে হরিহর বেশ শৃঙ্গারের সময়ও বলভদ্রের অর্ধভাগ শিবরূপে সজ্জিত হয়। শ্রীমন্দিরে বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের প্রভাব বৃদ্ধি পর থেকে শিব স্বরূপ বলভদ্রকে অনন্তনাগের অনুসঙ্গে পরিপূর্ণ করে নেওয়া হয়েছে। বলভদ্রের পটব্রহ্ম আঁকেন শ্রীমন্দিরের ছয় ঘর সেবক।

জগন্নাথের অনবসরকালে পটব্রহ্মের সঙ্গে একত্রবাস করেন মদনমোহন, দোলগোবিন্দ, শ্রীদেবী, ভূদেবী, রামচন্দ্র, কৃষ্ণচন্দ্র। অনবসর সমাপ্ত হলে জগন্নাথ-সুভদ্রা-বলভদ্রের পটব্রহ্ম সরিয়ে নেওয়া হয়। শুধু পুরীর জগন্নাথদেবের শ্রীমন্দিরেই নয়, এই রীতি প্রচলিত রয়েছে উৎকলের প্রায় সমস্ত প্রাচীন জগন্নাথ মন্দিরে। জগন্নাথের অনবসরকালে ওড়িশার জগন্নাথবিরহী জনতার মুখে মুখে ফেরে একটি বহুল প্রচলিত ওড়িআ গীত। ওড়িআ ভাষারীতিতে গানটি নিম্নরূপ :

চতুর্ভুজ জগন্নাথ
কণ্ঠশোভিত কৌস্তুভঃ
পদ্মনাভ বেদগর্বহস্য
চন্দ্র সূর্যা বিলোচনঃ
জগন্নাথ লোকনাথ
নিলাদ্রিহ সো পারী হরি
দীনবন্ধু দয়াসিন্ধু
কৃপালুং চ রক্ষকঃ
কম্বু পানি চক্র পানি
পদ্মনাভো নরোত্তমঃ
জগ্দম্পারথো ব্যাপী
সর্বব্যাপী সুরেশ্বরাহা
লোকা রাজো দেবরাজঃ
চক্র ভূপহ স্কভূপতিহি
নিলাদ্রিহ বদ্রীনাথশঃ
অনন্তা পুরুষোত্তমঃ
তাকারসৌধাযোহ কল্পতরু
বিমলা প্রীতি বরদন্‌হা
বলভদ্রোহ বাসুদেব
মাধব মধুসূদনা
দৈত্যারিঃ কুণ্ডরী
কাক্ষোঃ বনমালী
বড়াপ্রিয়াহ ব্রহ্মাবিষ্ণু তুষমী
বংগশ্যো মুরারিহ কৃষ্ণ কেশবঃ
শ্রী রাম সচ্চিদানন্দোহ
গোবিন্দ পরমেশ্বরঃ
বিষ্ণুর বিষ্ণুর মহাবিষ্ণুপুর
প্রবর বিষ্ণু মহেশরবাহা
লোকাকর্তা জগন্নাথো
মহীহ করতহ মহজতহহ
মহর্ষি কপিলাচার ব্যোহ
লোকাচারিহ সুরো হরিহ
বাতমা চা জীবা পালসাচা
সুরহ সংগসারহ পালকহ
একো মীকো মম প্রিয়ো
ব্রহ্ম বাদি মহেশ্বরবরহা
দুই ভুজশ্চ চতুর্বাহু
শত বাহু সহস্রক
পদ্মপিতর বিশালক্ষয
পদ্মগর্ভা পরোহরি
পদ্ম হস্তেহু দেব পালো
দৈত্যারি দৈত্যনাশনঃ
চতুর্মূর্তি চতুর্বাহু
শহতুর ন ন সেবিতোহ
পদ্মহস্তো চক্রপাণি
শঙ্খহস্তো গদাধরহ
মহাবৈকুণ্ঠবাসী চো
লক্ষ্মীপ্রীতি করহু সদা।।

অভিজিৎ পাল | Avijit Pal

New Bengali Article 2023 | প্রেমাবতার ঠাকুর হরনাথ ও সহধর্মিণী কুসুমকুমারী কথা

New Bengali Article 2023 | হুগলী জেল ও কাজী নজরুল ইসলাম | প্রবন্ধ ২০২৩

স্বামী বিবেকানন্দের যোগ ভাবনা | Top Best 4 Yoga by Swami Vivekananda

Traditional Seth Family Durga Puja | চন্দননগরের ঐতিহ্যবাহী হরিহর শেঠ পরিবারের দুর্গাপূজা

Anabasarakalina besha of Jagannath | Anabasarakalina besha of Jagannath pdf download | Anabasarakalina besha of Jagannath article | new article – Anabasarakalina besha of Jagannath | trending article – Anabasarakalina besha of Jagannath | Anabasarakalina besha of Jagannath article in pdf | bengali article – Anabasarakalina besha of Jagannath | Anabasarakalina besha of Jagannath article journal | Anabasarakalina besha of Jagannath research paper | Anabasarakalina besha of Jagannath – new article | read article – Anabasarakalina besha of Jagannath | Time Table – Anabasarakalina besha of Jagannath | Shabdodweep Founder | Shabdodweep Web Magazine | Shabdodweep Article | Shabdodweep Writer

Leave a Comment