Bengali Poetry – আরতি সেন – সূচিপত্র
বসন্ত এসেছে প্রকৃতিতে – আরতি সেন
প্রকৃতি হেসেছে প্রকৃতি সেজেছে
শীতের কুয়াশার চাদর সরিয়ে;
বসন্ত এসেছে ধরায় রক্তিম সাজে
উৎসবে মেতেছে আনন্দে ভরিয়ে।
লালে লালে ফুলে ফুলে আবিরের রঙে;
সবুজের কচি পাতা শাখা প্রশাখায়
মনকে রাঙিয়ে দেয় বসন্তের আহ্বানে
শাখায় বসে কোকিল বসন্তগীত গায়।
বসন্ত উৎসব লেগেছে প্রকৃতির আঙিনায়
প্রকৃতিতে বয়ছে যে দখিনা বাতাস,
মনেতে সারাক্ষণ খুশির আমেজ
আনন্দে মেতেছে যেন সারা আকাশ।
দোল উৎসবে দোল খেলবে সকলে
আবিরে আবিরে রং ছড়াবে খুশিতে
রঙ দেবে রঙ নেবে মিলনের সুরে
হৃদয়ে লাগলো দোলা বসন্ত উৎসবতে।
কিচিরমিচির – আরতি সেন
ছোট্ট পাখি কিচিরমিচির
করছো কানের কাছে
লেজ ঝুলিয়ে বসে আছো
আমার পেয়ারা গাছে।
রাখছো গুণে পেয়ারা গুলো
পাকলে পরে খাবে
সব খেও না একলা তুমি
আমায় দু একটা দেবে।
পেয়ার গুলো মিষ্টি ভীষণ
ভেতরটা যে লাল
তাই তো তুমি ভালোবাসো
খেয়ে উড়ে পালাও।
আমায় একটা দিতে হয় যদি
তুমি খাবে কি?
কিচিরমিচির মিষ্টি সুর
শীষ দিয়ে ডাক ভোরের বেলা
গান শোনাবে নাকি?
গান শোনাবে ঘুম ভাঙাবে
কিচিরমিচির করে করবে ঝগড়া
পেয়ারা গাছে বানাও বাসা
বাসায় বসে পাহারা দেবে কড়া।।
নতুনের আহ্বান – আরতি সেন
নতুন করে আহ্বান করি
পুরাতন সব রইলো পড়ি
পুরাতন সব শিখিয়ে গেল
নতুন এবার চক্ষু মেলো।
জ্ঞানচক্ষু খুলবে কবে?
বিলম্বেতে সব হারাবে।
পুরাতন থেকে নাও শিক্ষা
নেবে তুমি বাঁচার দীক্ষা।
সামনে পথ হোক বন্ধুর
যেতে হবে জেনো বহুদূর।
সাথে রেখো অভিজ্ঞতা
পুরাতনের বাস্তবতা।
মিছেই জীবনে বাজি ধরো
প্রাণটাকে লক্ষ্য করো।
মূল্য প্রাণের এবার বোঝো
সঠিক বাঁচার রাস্তা খোঁজো।
হারিয়ে যেতে আছে মানা
জীবন বড়ই অজানা।
একটু বেসামাল হলে
পড়ে যাবে পা পিছলে।
জীবন অনেক কষ্টে গড়া
চলবে নাকো পিছিয়ে পড়া।
তব ছায়া তলে – আরতি সেন
আমার এই পথ চলাতেই আনন্দ!
না আজ আর পথচলাতে নেই আনন্দ
আজ বৈশাখের এই তপ্ত তাপপ্রবাহে পথিক হয়েছে ক্লান্ত।
তাইতো ক্ষণিক বিশ্রাম প্রয়োজন শান্ত শীতল গাছের ছায়া
শীতল হবে পথিকের এই তপ্ত কায়া।
ওগো পথিক যেয়ো না যেয়ো না চলে
ক্ষণিক বিশ্রাম নাও এই শান্ত ছায়ে
ক্লান্তি তোমর চরণে তাই বসো কিছুকাল
সবুজের শীতলতায় জুড়াও অবয়ব মন প্রাণ ভরে।
গাছ যেন থাকে পথিকের অপেক্ষাতে সারা গ্রীষ্ম ধরে।
কখন আসবে পথিক গাছের ছায়ায় শীতল হতে।
এ যেন সন্তানের মস্তকে মায়ের আঁচল
এক নিমেষে হরণ করে কষ্ট সকল।
সবুজ শ্যামলিমা ঘেরা গাছের ছায়া
প্রকৃতির ভালোবাসার এক অদ্ভুত মায়া।
পথিক চলার পথে শীতল ছায়া খুঁজে
বৃক্ষ ছেদন নয় বৃক্ষ রোপণ হোক চলার পথের মাঝে মাঝে।
নবজাতক রূপে নববর্ষ – আরতি সেন
বৎসরের প্রথম দিনে প্রথম শুভক্ষণে
নবরূপে নবজাতক রূপে আগমন ঘটে
প্রখর তেজদীপ্ত বুদ্ধিদীপ্ত বৈশাখ নামে পরিচিত।
গাছে গাছে নব কিশলয় নব নব শাখে
কাঁচা আমের গন্ধে আকাশ বাতাস মাতে।
আকাশে কালবৈশাখীর নব মেঘের সঞ্চার
ঈশান কোণে বিদ্যুৎ চমকের আভাস।
বৎসরের প্রথমে শুভারম্ভ হয় শিলা সহ বৃষ্টিপাত।
নবজাতকের মত খিলখিল করে হাসে
গাছের নরম পাতার শব্দ কানে ভাসে
পুরাতন সব সরিয়ে নবজাতকের হয় উত্থান
প্রথম ঊষার আলোয় রবির তেজ যেন
নবজাতকের মতো সজীব প্রাণবন্ত।
মনে হয় যেন চেয়ে থাকি ঊষার পানে হয়ে নিমগ্ন।
ধীরে ধীর নবজাতক হয় স্বাভাবিক বিকশিত
নতুন বৎসরও নবজাতকের ন্যায় হয় সম্পূর্ণ বৎসরে সুগঠিত।
মেকি – আরতি সেন
একি আজব কায়দা
ও ভাই ও দাদা।
দেখে খাচ্ছি ভিমরি
এ কোন ব্যাপারী।
রোজ পালটাচ্ছে সঙ্গী
এ কোন ভঙ্গি?
আসল কথা একটা
পালটেছে জামানাটা।
তাই তো এমন ঘটছে
তেমন মানুষ চলছে।
অতি লোভ করো না
পিছলিয়ে পড়ো না।
জেনো সবই মেকি
দিয়ে যাবে ফাঁকি।
শ্রীমতী হলো রত্ন
চিরকাল করবে যত্ন।
সাত রঙে আঁকা ছবি – আরতি সেন
বেগুনী রঙের মেখলা মেয়ের
নীল নীর দুটি চোখ
আকাশী রঙের ওড়না গলে
সবজে জামা পরনেতে
হলুদ জরির নকশা কাটা
কমলা টিপ কপালে।
লাল লাল গালে মিষ্টি হাসি
কবি তাই তাকে ভালোবাসি।
সাত রংয়েরই কল্পনাতে
সাজলো মেয়ে মনের খুশিতে।
ওগো মেয়ে যাও কোথা যাও
ক্ষণিক সময় একটু দাঁড়াও
মনের দুকথা বলি।
ওগো মেয়ে তোমার চলন
রাজ হংসী চলে যেমন।
সাঁতার কাটে ধীর গতিতে।
পরোয়ানা – আরতি সেন
হয়তো যখন মৃত্যু দেবে হানা
তখন আমি বসেছি খেতে খানা।
তখনি হয়তো আসবে পরোয়ানা।
যখন রাত্রিকালে পেতেছি বিছানা।
হয়তো বা ভোরবেলা পা রেখেছি শিশির ভেজা ঘাসে
তক্ষুনি মৃত্যু এসে দাঁড়ালো অলক্ষ্যে পাশে।
যেই তুলেছি চায়ের কাপটা হাতে
মৃত্যু যেন ডাকছে ইশারাতে।
বন্ধু চলো এবার ফেরার পালা
পারি না বাপু বলোতো কি জ্বালা।
বললাম থামো বাপু নিয়ে ব্যাগটা ভরে
চার পাঁচটা পরিধাপ সাথে করে।
মৃত্যু বলল এনেছিলে কি সাথে করে?
যাবার বেলা বসেছো ব্যাগ গুছাতে।
অন্তরে যা করেছো সঞ্চয়
সেটুকুই সাথে নাও দিচ্ছি অভয়।
নাকি শূন্য হৃদয় কিছুই নেই অন্তরে
টাকা পয়সা গাড়ি বাড়ি গহনাতে আছে ঘর ভরে।
এই কদিনের ছোট্ট এই জীবন
যা কিছু আছে নিত্য প্রয়োজন।
জীবনটাকে আগে গড়ো করে যতন
পরোয়ানা আসবে না যখন তখন।
আম দিয়ে যায় চেনা – আরতি সেন
আমের আমি আমের তুমি
আম দিয়ে যায় চেনা।
গন্ধ শুঁকে চলে বাজারে
আমের বেচাকেনা।
ল্যাংড়া সেতো ল্যাংড়া নয়
বাজার খ্যাত নাম
আমের সময় কিনতে
পাবে সবার চেয়ে দাম।
হিমসাগরে মিষ্টি খুবই
মধুর মতো খেতে
খেতে বসে ভাবি
কখন পড়বে পাতে।
নানা রকম আমে ভরা
গ্রীষ্মকাল জুড়ে।
কেউ যায় না কম
কেবলই মনে পড়ে।
কাঁচা আম পাকা আম
আমের পানা আমসত্ত্ব
আমগুড় আমের চাটনি
আমের অনেক বিশেষত্ব।
ও মেয়ে – আরতি সেন
ও মেয়ে তোর কেন চক্ষু ভরা জল?
আঠারো বর্ষে শপথ নে তুই করিস না নিষ্ফল।
ও মেয়ে তোর জন্মকালে
নাই বা উঠলো মুখে সোনার চামচ খাঁটি,
তা বলে তুই জীবনটাকে করিস নাকো মাটি।
দায়িত্ব তোর জীবনভর পালন করে যা,
জল বয় যে, অকারণে তৃষ্ণায় মরে না।
তোর কাছেতেই বাঁচার গল্প শেখে যে সন্তান
বাঁচার মন্ত্র শেখানো তোর অবদান।
শেখানোর আগে তুই শিখেনে শেখানোর পাঠ;
সঠিক শিক্ষা তোর জীবনকে করবেনা উৎখাত।
শিক্ষা নিবি শিক্ষা দিবি সঠিক পথের দিশা দেখাবি
আগামী প্রজন্ম তবেই শিখবে সঠিক জ্ঞানের পাঠ।
সঠিক জ্ঞানে মানুষ হলে সন্তান তোর
পাঠাবে না আর বৃদ্ধাশ্রমে।
মন্দিরেতে পুজবে চরণ পুণ্য মনস্কামে।
করিস না ভয় করতে শাসন অন্ধ স্নেহবশে
সবুরে ফল হবেই মিঠা মনের বিশ্বাসে।
মায়ের আদর্শ মায়ের জ্ঞান যথার্থ করে দান
সার্থক কর ও মেয়ে তোর জীবন সংগ্রামের সম্মান।
শব্দের মালা – আরতি সেন
পুষ্পমালা গাঁথা হয় নি
কি দিয়ে করবো কবি বন্দনা?
মনের মধ্যে হাজারো শব্দমালা
করেছি যে কবি রচনা।
শব্দমালা উৎসর্গ করবো তোমায়
এছাড়া আছে কোন উপায়?
তোমার কবিতা তোমার গানে
ভরাবো প্রাণের শুভেচ্ছায়।
প্রার্থনাতে মুখরিত সভা
জন্মদিনের হাজার বাহবা
কবির বাণী কণ্ঠে কণ্ঠে
জাগরণে নিশি কাটিবে দিবা।
ওগো কবি স্মরি বারবার
এসো জগত মাঝে উন্মুক্ত হোক দ্বার
শুনি একবার তোমার পদধ্বনি
তোমাতেই সকলে মুগ্ধ অপার।
মানবী ও প্রকৃতি – আরতি সেন
যখন কাল বৈশাখীর কালো মেঘের মতো একরাশ
মাথা ভর্তি কেশরাশি ছিলো
তখন তুমি কালবৈশাখীর মেঘ ভেবে ভুল করেছো
বহুবার।
আজ যখন শরতের পেঁজা তুলোর মতো সাদা রং ধরেছে কেশরাশিতে
তখন তুমি ভুল করো শরতের মেঘ ভেবে।
তুমি চিরকাল এমনই এক মানুষ।
মানবীর মাঝে প্রকৃতি দেখলে।
ভোরের আকাশের ওই লাল সূর্যকে কপালের টিপ ভাবো।
লাল ফুলের ওই পাপড়ি দিয়ে সিঁথির সিন্দুর আঁকা।।
নদীর মতো – আরতি সেন
একছুটেতে ধরবো গিয়ে ঝর্ণাটাকে
মিশবো এসে নদীর বুকের অতল জলে।
ভাসিয়ে দেব মনটা আমার নদীর সাথে
ডুববো না তো আমি রইবো বসে নদীর কুলে।
নদীর সাথে মনটা আমার হারিয়ে যাবে অচিন পুরে
নদী যেমন বয়ে চলে দূরে দূরে বহুদূরে
নদীর সাথে হারিয়ে যাবো উজান ভাটায়
গাইবো গান নদীর সাথে আপন সুরে।
নদী যেমন দুকুল ছাপায় অঝোর জলে
নদীর মতন ছাপিয়ে যাবো খুশির স্রোতে
ওগো নদী পাগল পারা কোন দেশে যাও
একটু থামো আমিও যাবো তোমার সাথে আনন্দেতে।
কেউ একা নয় – আরতি সেন
নিজেকে একা ভেবো না
আছে তোমার ইচ্ছাশক্তি
আছে প্রতিভা, আছে কল্পনা, আছে ভক্তি।
নিজেকে কখনো অসহায় ভেবো না
আছে তোমার মনোবল, আছে ধৈর্য, আছে প্রেরণা।
নিজেকে নিজে চেনো, অন্তরকে প্রশ্ন কর বারবার
নিশ্চয়ই পাবে উত্তর কিছু জানবার।
কখনোই তুমি একা নও, তুমি একাই পারবে
তোমার অস্তিত্ব তোমাকে পথ চিনতে শেখাবে।
যেমন দু হাত তোমার সব কাজ করে দেয়
দুই পা চলে বেড়ায়।
তেমনি অর্ন্তশক্তি অন্তরের ইচ্ছামতো কাজ করে
তোমার ইচ্ছাকে রেখো না দমন করে অন্তরে।
শুধু সামনে দেখো বিশাল বিস্তীর্ণ অবকাশ
তোমার সকল ইচ্ছা কর তুমি প্রকাশ।
কোন কিন্তু রেখো না মনে।
যা চাইবে মনে মনে সমাধা করে ফেলো তৎক্ষণাৎ
ঘটবে একের পর এক পথের সূত্রপাত।
নতুন পথের দিশা ঘটবে জয় নিশ্চয়ই
হয়তো বা ঘটতে পারে সাময়িক পরাজয়।
আবার নিজের মধ্যে নিজের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা
কত রকমের মানসিক প্রতিযোগিতা।
নিজের উপর রাখতে হবে আস্থা
নিজের উপর রাখতে হবে বিশ্বস্ততা।
এগিয়ে চলে জীবন বাঁচবো যতক্ষণ
থেমে যাওয়ার নাম মরণ
সে তো আসে তার ইচ্ছে মতো
আসবে না মৃত্যু তোমার কল্পনা যত।
তবুও একটা সুযোগ থাকে নিজের হাতে
আরো কিছুদিন দেখবে সুপ্রভাতে।
তারই প্রয়াস রেখো পা দেবে না মৃত্যু ফাঁদে
যতই মৃত্যু আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধে।
এ জীবন করেছে মানবের সৃষ্টি
এই জীবনে কেন ঘটবে অনাসৃষ্টি।
প্রতিধ্বনির শব্দ – আরতি সেন
যদি নদীকে ডাকি তীরে গিয়ে শুনি
নদী উত্তর দিলে হয় প্রতিধ্বনি।
যদি সাগরকে ডাকি পাড় থেকে
জলরাশি আছড়ে পড়ে তটের বুকে।
যদি পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে ডাকি আয়—
তবে প্রতিধ্বনি শুনি যায়—“
যদি মনকে ডাকি তবে কি প্রতিধ্বনি হয়
মনকে ডাক দিলে মন হরষিত হয়।
মনকে প্রশ্ন করি তোমার প্রতিধ্বনি হয় না কেন
মন উত্তর জানাই; মন চঞ্চল আনমনা জেনো।
মন যদি প্রতিধ্বনি দেয় বিপরীত হবে উত্তর
ভাষা হয়ে যাবে তখন নিরুত্তর।
প্রতিধ্বনির একটাই উত্তর শুনি
যা বলবে হবে নিরুত্তর; তাই তো প্রমাদ গণি।
জীবন নয় মরীচিকা – আরতি সেন
আকাশ পানে সুগভীর দৃষ্টি
কোন দিকে নাই যে তার ভ্রুকুটি।
দূর আকাশে বিজলি চমকাই
মনের ঘরে মনের হদিশ নাই।
প্রাণে যে তার চাতক পিপাসা
স্থির তবু দৃষ্টি হতাশা।
ভাবের ঘরে শুধুই এলোমেলো
মন উদাসী লাগে না কিছু ভালো।
স্বপ্ন গুলো বাসা বাঁধতে চাই
স্বপ্নবাসার কোন দরজা নাই।
মিথ্যে মায়ার ছায়ার মরীচিকা
পুরাতন বাড়ি উড়ে চলে চামচিকা।
পথ ভুলা পথিক পথ ঠাওরাই
বাতাস তারে পথ চিনিয়ে দেয়।
দূর সাগরে পথ চেনাই শঙ্খচিল
নাবিক যখন দিশাহীন অথৈ সাগর সলিল।
শঙ্খচিল দিক নিদর্শন দেয়
সাগরের বুকে নাবিক পথ খুঁজে পাই।
শরৎ আকাশে মেঘ ও সূর্যের খুনসুটি
তখনই প্রচণ্ড রোদ্দুর তখনই অঝোরে ঝরে বৃষ্টি।
আরতি সেন | Arati Sen
Bengali Article 2023 | শ্রমিক আন্দোলনে সুভাষচন্দ্র বসু | প্রবন্ধ ২০২৩
Bengali Novel 2023 | ফিরি বিশল্যকরণী (পর্ব ৭) | উপন্যাস
Bengali Article 2023 | আশা নিরাশার দোলাচলে বাঁকুড়া জেলার কাঁসা শিল্প
Bengali Article 2023 | চিরায়ত ধর্মমঙ্গলের স্বাতন্ত্র্য | প্রবন্ধ ২০২৩
বসন্ত এসেছে প্রকৃতিতে | কিচিরমিচির | নতুনের আহ্বান | বসন্ত বিলাস | বসন্ত বিলাপ | বসন্ত বিলাপ হুমায়ূন আহমেদ | বসন্তের আগমন | ঋতু রাজ বসন্তের আগমন | বসন্তের আগমন কবিতা | বসন্তকালের উৎসব | বসন্তকে ঋতুরাজ বলা হয় কেন | বসন্তের ফুল ও পাখি | বসন্তের ফুল ও ফল | কবিতাগুচ্ছ | বাংলা কবিতা | সেরা বাংলা কবিতা ২০২৩ | কবিতাসমগ্র ২০২৩ | বাংলার লেখক | কবি ও কবিতা | শব্দদ্বীপের কবি | শব্দদ্বীপের লেখক | শব্দদ্বীপ | বাঙালির বসন্ত উৎসব | বসন্ত উৎসব ২০২৩ | বসন্ত উৎসব নিয়ে লেখা | দোল উৎসব রচনা | কিচিরমিচির পাখি | নতুন বছর | নববর্ষ | নতুন কবিতা | বাংলার কবিতা | তব ছায়া তলে | নবজাতক রূপে নববর্ষ | মেকি | সাত রঙে আঁকা ছবি | এসো নীপবনে ছায়াবীথিতলে | শীতল তব পদছায়া | নীপবনে অর্থ | এসো নীপবনে ছায়াবীথিতলে | গীতবিতান প্রকৃতি পর্যায় | এসো নীপবনে বই | রবীন্দ্র সঙ্গীত প্রকৃতি পর্যায় | নববর্ষ বা পহেলা বৈশাখ রচনা | পহেলা বৈশাখ রচনা | হৃদয়ে নববর্ষ চেতনায় মুক্তিযুদ্ধ | দেশে দেশে বর্ষবরণ উৎসব | বাংলা নববর্ষ ১৪২৯ | বাংলা নববর্ষ প্রবন্ধ রচনা | বাঙালির প্রাণের উৎসব বাংলা নববর্ষ রচনা | বাংলা নববর্ষ রচনার কবিতা | বাংলা নববর্ষ রচনা ১০০০ শব্দের | বাংলা নববর্ষ ছোট রচনা | মেকি শব্দের অর্থ কী | মেকি শব্দের ইংরেজি | মেকি শব্দের অর্থ | মেকি কোন ভাষার শব্দ | মেকী শব্দের অর্থ কি | সাত রঙের রংধনু চিত্র | সাত রঙে আঁকা | সিনারি আঁকা ছবি | ড্রইং ছবি আঁকা | শহরের দৃশ্য আঁকা ছবি | হাতে আঁকা ছবি | ছবি আঁকা দেখান | মানুষের ছবি আঁকা | পেন্সিলে আঁকা ছবি | স্কুলের ছবি আঁকা | নবজাতকের জীবন রক্ষা | নবজাতকের ১০ সমস্যা | নবজাতকের যত্ন | নবজাতকের অসুস্থতার লক্ষণ | নবজাতক শিশু | নবজাতক অর্থ | নবজাতক কবিতার আলোচনা | নবজাতক শিশু কাকে বলে | নবজাতকের ছবি | নবজাতক উপন্যাস | নবজাতক শিশুর যত্ন
bee poem | poem about self love | story poem | Bengali Poetry angel | narrative Bengali Poetry examples | Bengali Poetry reading near me | prose Bengali Poetry examples | elegy poem | poetry reading | the tradition jericho brown | Bengali Poetry websites | protest Bengali Poetry | prayer poem | emotional poetry | spoken word poetry | poem about god | percy shelley poems | jane hirshfield | spiritual poems | graveyard poets | chapbook | poems about life | poems to read | found poem examples | poems about life and love | elizabeth bishop poems | poems about women | sister poems that make you cry | famous quotes from literature and poetry | mothers day poems from daughter | poem about community | 8 line poem | inspirational Bengali Poetry quotes | poem about life journey | positive poems | short poem about life struggles | toni morrison poems | good bones poem | google poem | funny poems for adults | inspirational poems about life | friendship poem in english | paul laurence dunbar poems | freedom poem | sad Bengali Poetry about life | Shabdoweep Founder | Bengali Poetry Collection | Bengali Poetry in pdf | Bengali Poetry Library