Table of Contents
দগ্ধ জীবন – বিপাশা চক্রবর্তী [Online Golper Boi]
আগুন যেমন সব কিছু পুড়িয়ে ছারখার করে দেয় ঠিক তেমনভাবেই আগুনকে কাজে লাগিয়ে মানুষ নিত্যপ্রয়োজনীয় কাজ করতে পারে। মনের আগুন জ্বালিয়ে উন্নতির শিখরও ছুঁতে পারে। একদিন ভূমি তার প্রিয়তমর কাছে জানতে চাইল “যে প্রেমাগ্নী তার মধ্যে দাউ দাউ করে জ্বলছে সেই আগুনেই পুড়ে সে ছাই হয়ে যাবে না তো? সূর্য উত্তরে বলেছিল এই আগুন তো আমি জ্বেলেছি। তাতে তুমি যদি পুড়ে ছাই হতে চাওতো হবে আমি কিছু করতে পারবোনা বাবা”! ভূমির হাতে ছিল কাশ ফুলের তোড়া তাই দিয়েই সে সূর্য কে মারতে থাকে। তখন তার পাশে ছুটে ঘুরতে ঘুরতে সূর্য গান ধরল “বাঁচাও কে আছো মরেছি যে প্রেম করে”। ভূমি বলল এই থামোতো থামো। আর গান করতে হবে না। বলোতো আগুন জ্বালাতে মানুষ কীভাবে শিখল? সূর্য বলল কীভাবে আর যেভাবে আমি তোমার মধ্যে দাবানল দেখতে পেয়েছিলাম, গাছে গাছে ঘষা লাগার মতো যখন মনে মনে আমাদের সংঘর্ষ হচ্ছিল; পাথরে পাথরে ঠোকাঠুকি হওয়ার মতো যখন তোমার হাত ও ঠোঁটের স্পর্শ আমায় বারবার আকর্ষণ করছিল, তখন আমার সর্বাঙ্গে প্রেমের আগুন দাউ দাউ করে জ্বলছিল। আর তখনই আমি তোমার মনে আগুন জ্বালালাম।আর এইভাবেই মানুষও আগুন জ্বালানোর কথা শিখল।
সত্যিই তোর জবাব নেই সূর্য।নিখিল পিছন দিক থেকে এসে পিঠে হাত চাপড়ে বারবার বলতে রইল সত্যি বস তোর জবাব নেই। এতো সুন্দর প্রেমের বর্ণনা ক’জনায় করতে পারে? দারুণ বস দারুণ। হকচকিয়ে গেল ভূমি। গোপন প্রেম হঠাৎ করে কারও সামনে এসে যাবে এটা কল্পনাতেও ভাবতে পারেনা ভূমি। তাই ছুটে পালাতে গিয়ে নিখিলের আটকানো পথে মাথা নত করে দাঁড়ালো ভূমি। নিখিল রাগান্বিত বদনে বলল এইসব করে বেড়াচ্ছ তুমি? তোমার লজ্জা করে না? যাচ্ছি আমি জেঠুর কাছে সব বলব। পড়াশোনা শিকেয় তুলে এইসব হচ্ছে? এখনো গাল টিপলে দুধ বেরোয় সেই পুচকে মেয়েটা কিনা প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে? যাও ঘরে যাও বলছি। ভূমি নিখিলের পা দুটো ধরে বলে বলিস নারে দাদাভাই বলিস না। বাবা আমাকে মেরে ফেলবে। সূর্যকে অপমান করবে। আর ওর অপমান আমি সহ্য করতে পারবো না তুই বলিস না। দয়া কর আমাকে। সূর্য ভূমির থেকে প্রায় সাত আট বছরের বড়ো। তাই সে বলল ভূমি ভয় পাবার কিছু নেই। আমি আছি তোমার পাশে। সারাজীবন আমরা একে অপরের হয়ে থাকবো। এই ঘটনার কিছু দিন পর নিখিলের পরামর্শে ভূমির বাবা জোর করে ভূমির মামা বাড়িতে নিয়ে গিয়ে বিবাহ দিয়ে দেয়। ভূমির হাজারো বাধা অফুরন্ত চোখের জল এই বিবাহকে ঠেকাতে পারেনি। তাই সূর্যকে কোনোরকমে ফোন করে জানায় সব ঘটনা। তারপর তারা সিদ্ধান্ত নেয় পালিয়ে গিয়ে বিবাহ করবে। কেউ কাউকে এক মুহূর্ত ছেড়ে থাকতে পারবে না।
এদিকে নতুন বউ বাড়িতে এসেছে। বৌভাতেরও জোরকদমে আয়োজন চলছিল। এমন সময় একটা ফোন এলো ভূমির শ্বশুরমশাইয়ের কাছে। “ভূমিকে জোর করে বিবাহ দেওয়া হয়েছে। সে অন্য কাউকে ভালোবাসে। সে এই বিবাহে সুখী নয়। তাকে এই বিবাহ থেকে মুক্তি দেওয়া হোক”। এই কথা শুনে শ্বশুরমশাইয়ের চক্ষু চড়ক গাছ। কিন্তু উনি খুব বুদ্ধিমান মানুষ। তাই এই বিষয় নিয়ে কোনো কথা বলা উচিত নয় বা অশান্তি করাও উচিত নয় ভেবে তিনি প্রসঙ্গটা এড়িয়ে গেলেন। অনুষ্ঠান যথারীতি ভালো ভাবেই সমাপ্ত হলো। এদিকে ফুলশয্যার জন্য সুন্দর করে ফুল দিয়ে পালঙ্ক সাজানো হয়েছে। যথারীতি নিয়মমাফিক ফুলশয্যার ঘরে বর-কনেকে প্রবেশ করানো হলো। কিন্তু ফুলশয্যা হলো না। প্রীতম অর্থাৎ ভূমির স্বামী যখন ভূমির কাছে আসতে চাইল আদরে সোহাগে ভরিয়ে দিতে চাইল ভূমিকে তখন ভূমি ছুরি হাতে বাধা হয়ে দাঁড়ালো। কাছে আসতে বাধা দেওয়ায় প্রীতম তার কারণ জানতে চাইল। তার উত্তরে ভূমি তার সূর্যের সাথে প্রেমের কথা জানালো আর এটাও বলল সে সূর্যকে ছাড়া কাউকে ভালোবাসে না আর ভালোবাসতেও পারবে না। জোর করে তার বাবা তাকে বিবাহ দিয়েছেন। এই বিবাহ করতে সে কখনই রাজি ছিল না। পূর্ণিমার আলোর ন্যায় আলোকিত সুন্দর রাত অমাবস্যার রাতের মতো থমথমে হয়ে গেল। প্রীতমের জীবন থেকে সব সুখ কয়েক ঘন্টার মধ্যেই উধাও হয়ে গেল। সেই মুহূর্তে তার বেঁচে থাকার ইচ্ছাটুকুও হারিয়ে গেল। স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করবে এমন সাহস তার ছিল না। কোনোরকমে বারান্দায় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে তার রাত কেটে ভোর হয়ে গেল। বারবার তার মনে হচ্ছিলো সে যেন একটা পুতুল। তাকে ভূমির বাবা এইভাবে ঠকালো। এইভাবে অপমান করলো এটা সে কোনোমতেই সহ্য করতে পারছিল না। তাই সে তার বাবা মাকে ডেকে ভূমির ব্যাপারে সব ঘটনা বলল। আর তার সাথে এই বিবাহ ভেঙে দিতে চাইল। অশান্তির সীমা রেখা প্রচুর পরিমাণে বেড়ে গেল। ভূমির বাবা অষ্টমঙ্গলার মধ্যেই বুঝতে পারল সে কতোখানি ভুল করেছে। তার মেয়ের জীবন ধূলিসাৎ হয়ে গেল। ভূমির অপমান সহ্য করার ক্ষমতা দিনে দিনে হারিয়ে যেতে থাকল। মোবাইল ফোনও ভূমির হাত থেকে ছাড়িয়ে নিয়েছিল তার শ্বশুর মশাই। তাই সে কারও সাথে যোগাযোগ করতে পারছিল না। তাই ভূমি প্রীতমকে জানালো তাকে যেন মুক্তি দেওয়া হয় নাহলে সে সুইসাইড করবে। প্রীতম এই কথা শুনে ভয় পেয়ে যায়। বিশেষ করে তার চাকরি চলে যাওয়ার ভয়ে সে ভূমিকে নিজেই সূর্যের হাতে তুলে দিল। প্রেমের আগুনে দগ্ধ হলো যেমন ভূমি আর সূর্য তেমনি অজানা অচেনা সম্পর্কে জড়িয়ে প্রীতমও আগুনে পুড়ে ছারখার হয়ে গেল।।
বেইমান – বিপাশা চক্রবর্তী [Online Golper Boi]
আজ থেকে কয়েক বছর আগেকার ঘটনা। তখন গরীব মানুষ মশারির ব্যবহার জানত না। তারা মশা যাতে না খায় তার জন্য তেল মেখে ঘুমাতো।একদিন এইরকম এক গরিব পরিবার থেকেই দশ বছরের একটি ছেলে সম্ভ্রান্ত পরিবারে কাজ করতে এসেছে। সেখানে তাকে বাড়ির গিন্নি মা নিজের সন্তানের মতো দেখেন।খুব আদর যত্ন করেন।প্রথম দিন গিন্নিমা তার মশারি খাটিয়ে বিছানা করে দিয়ে নিজের ঘরে ঘুমোতে গেছেন হঠাৎ দড়াম করে একটা আওয়াজ হতেই গিন্নি মা ছুটে ঘর থেকে বেরিয়ে এসে দেখেন ছেলেটি ভীষণ কাঁদছে। মশারি ছিঁড়ে খাট ভেঙে সে পড়ে গেছে আর উঠতে পারছে না। কেঁদে চলেছে। তাকে জিজ্ঞেস করায় বলল সে মশারির ভিতরে ঢোকার দরজা খুঁজে পাচ্ছিল না তাই ঝাঁপ দিয়ে ঢুকতে গিয়ে এই অবস্থা হয়েছে। গিন্নিমা তাকে তাড়াতাড়ি ভাঙা খাট থেকে তুলে নিয়ে আদর করে বললেন বাছা মশারিটাকে তো আস্তে করে তুলে তার ভেতরে ঢুকে শুবি।আর তা না করে তুই লাফিয়ে ঢুকতে গিয়ে নিজের ক্ষতি করলি আর মশারি ছিঁড়লি আর খাটও ভেঙে দিলি। অন্দর মহল থেকে আরও অনেকে ছুটে এলেন। বাড়ির বড়ো ছেলে তো রেগেই আগুন খাট ভেঙে গেছে বলে। নানারকম ভাষায় কথা শোনাতে রইল ছেলেটিকে। কিন্তু গিন্নিমা খুব ভালো মনের মানুষ তাই সে তার বড়ো ছেলেকে চোখ রাঙিয়ে বলল বড়ো খোকা তুমি চুপ করো ও ইচ্ছে করে ভাঙেনি। ও মশারির ব্যবহার জানতো না তাই এই ঘটনা ঘটিয়েছে। তোমরা যে যার ঘরে সে তার চলে যাও।আমি ওকে ঘুম পাড়িয়ে তারপর নিজের ঘরে যাবো। আর বড়ো খোকা কালকে ওকে ইস্কুলে ভর্তি করে দেবে আমি চাই ও লেখাপড়া শিখে অনেক বড়ো হোক। একদিন তাই হলো। ছেলেটি লেখাপড়া শিখে বড়ো অফিসার হয়ে অন্য রাজ্যে চলে গেল।
বেশ কিছুদিন যায় গিন্নিমার বয়স প্রায় সত্তর পেরিয়ে একাত্তর হয়েছে এমন সময় গিন্নিমা জানতে পারেন, ‘যে ছেলেটিকে’ তিনি বড়ো করেছেন সে গ্রামে ফিরেছে তার সংসার হয়েছে। বাড়ির অবস্থার পরিবর্তনও হয়েছে। গ্রামের একজন বিশিষ্ট ব্যক্তি হিসেবে তার পরিচয় হয়েছে। গিন্নিমা অস্থির হয়ে ওঠেন ছেলেটিকে একবার দেখবেন বলে। খবর পাঠান ছেলেটির বাড়িতে। বলেন একবার তিনি তার বাবুসোনাকে দেখতে চান। তিনি ছেলেটিকে আদর করে বাবুসোনা বলে ডাকতেন। কিন্তু দিন চলে যায় বাবুসোনা আসে না। জানতে চাইলে শোনেন বাবুসোনা নাকি আসার সময় পাচ্ছে না কারণ সে বড়ো অফিসার।
তাকে ঘরে এসেও কাজ করতে হয়। তবে সময় করে একদিন আসবে বলেছে। গিন্নিমা রোজ রাস্তার দিকে তাকিয়ে বসে থাকেন কিন্তু বাবুসোনা আসে না। এতো অপেক্ষার পরে হঠাৎ গিন্নিমা জানতে পারেন বাবুসোনা তার কাজের জায়গায় চলে গেছে তার ফিরতে একবছর সময় লাগবে। একথা শুনে গিন্নিমা মনে মনে ভীষণ কষ্ট পেলেন। ভাবলেন পর কখনও আপন হয় না আর এক গাছের ছাল আর এক গাছে লাগে না। আমি ভীষণ ভীষণ ভুল করেছি পরের ছেলে কে আপন করে তার যজ্ঞ সম্মান পাইয়ে দিয়ে।মনে মনে কষ্ট হয় গিন্নিমার। তাঁর বড়ো ছেলে তাঁকে বাবুসোনাকে লেখাপড়া শেখানো নিয়ে কথা শোনাতেই থাকে। সে শোনায় যাকে বড়ো করলে সে তোমার ডাকে সাড়াও দিলো না। আর তার লেখাপড়া শেখানোর পেছনে যে অর্থ ব্যয় করলে তার মর্যাদাও দিল না। এই ধিক্কার শুনতে শুনতে গিন্নিমার ব্রেইন স্ট্রোক হয়ে যায় অবশেষে মারা যান। কিন্তু বাবুসোনা বিবেকহীন আচরণই দেখালো। মারা গেছে শুনেও সে আসল না। যেন তার গিন্নিমার প্রতি কোনো দায়িত্ব নেই বললেই চলে। তার এই ব্যবহারই তাকে বেইমানের তকমা পড়িয়ে দিল। সবাই বাবুসোনাকে ছ্যা ছ্যা করতে রইল।।
আমার অভিজ্ঞতা – বিপাশা চক্রবর্তী [Online Golper Boi]
আজ থেকে প্রায় পঁচিশ বছর আগের ঘটনা। আমি তখন বালিকা। স্কুলে পড়াশোনা করি। ঘুম ভাঙে – ভেসে গেল ভেসে গেল সব পাট ভেসে গেল শব্দে। তাড়াতাড়ি করে ঘর থেকে ছুটে বেরিয়ে গেলাম দুই ভাই বোনে।কান্নার শব্দ শোনা যাচ্ছে, শাঁখ বাজছে। বাড়ির পিছনে নদী। হঠাৎ দেখি জলের ঢেউ ঝাঁপাতে ঝাঁপাতে আসছে নদী খালবিল ডুবিয়ে আমাদের দিকে। পাঁচ মিনিটের মধ্যে সেই ছুটন্ত জল আমাদের ঘরের মধ্যে ঢুকে পড়েছে। জলের কি তোড়।জিনিসপত্র সব রইলো পড়ে। বাবা, মা ,ঠাকুমা ,ভাই ,আমি আর আমাদের একটি দেশি পোষা কুকুর ওপরের ঘরে কোনোরকমে দুই দিন কাটালাম একসাথে।একদিকে অনবরত বৃষ্টি হচ্ছে আর ঘরের ভিতর দিয়ে বন্যার জলের স্রোত বয়ে চলেছে। সালটা ছিল চোদ্দোশ সাল।আষাঢ় মাস। গোটা গ্রামে একটানা সাতদিনের বৃষ্টির জল বন্যা হয়ে বিরাট ক্ষয়ক্ষতি করেছিল তা আজও ভোলার নয়।।
বিপাশা চক্রবর্তী | Bipasha Chakraborty
Nishim Prantare | নিঃসীম প্রান্তরে | শওকত নূর | 2023
100 questions and answers about Ramakrishna Mission | রামকৃষ্ণ মিশন সম্পর্কে প্রশ্ন ও উত্তর
Param Gyan O Sadhan Tathya | পরমজ্ঞান ও সাধন তত্ত্ব | New Article 2023
Shikhar Chera Jiban | শিকড় ছেঁড়া জীবন | New Article 2023
Shabdodweep | Bengali Story | Shabdodweep Writer | High Challenger | Shabdodweep Web Magazine | Sabuj Basinda | Online Golper Boi 2023 | Online Golper Boi | PDF Online Golper Boi | Sabuj Basinda Studio | Pdf Online Golper Boi 2023 | Download Online Golper Boi | Recent Online Golper Boi | Best Online Golper Boi | New Online Golper Boi | Online Golper Boi Download | Online Golper Boi – Audio | Online Golper Boi – Video | Online Golper Boi Read
দগ্ধ জীবন | বেইমান | আমার অভিজ্ঞতা | ঈশ্বরের সৃষ্টি | দগ্ধ দিনের গল্প | জীবন যুদ্ধে হেরে গেলেন | জীবন রঙ্গভূমি | বোমায় দগ্ধ জীবন | তপ্ত যৌবনের দগ্ধ জীবন | দগ্ধ দিন ও ইলশেগুঁড়ি সংকট | বেইমান ক্যাপশন | বেইমান মেয়ে | বেইমান রে | বেইমান অর্থ | বেইমান ছন্দ | বেইমান ছবি | বেইমান বন্ধু | বেঈমান মাইয়া ২ | বেইমান বেইমান বেইমান রে | বেইমানি কাকে বলে | আমার জীবন আমার অভিজ্ঞতা| অভিজ্ঞতার সনদ পত্র | অভিজ্ঞতা লেখার নিয়ম | এনজিও চাকরির অভিজ্ঞতা সনদ | অভিজ্ঞতা সনদ চেয়ে আবেদন | অভিজ্ঞতা ও উপলব্ধি | আমেরিকা অভিজ্ঞতা | আমার বিয়ের অভিজ্ঞতা | নাশকতা ও আমার অভিজ্ঞতা | মিটআপ ও আমার অভিজ্ঞতা | জগতের সৃষ্টি | কে ঈশ্বরকে সৃষ্টি করেছেন | মানুষ ঈশ্বরের সৃষ্টি | পৃথিবী সৃষ্টির গল্প | সৃষ্টিকতা | সৃষ্টির ধ্বংস কর্তা কে | সৃষ্টি তত্ত্ব | ঈশ্বর কে | সৃষ্টিকর্তার অপরুপ সৃষ্টি | ঈশ্বর কেন সৃষ্টি করেন | ঈশ্বর ও জীবের সম্পর্ক বুঝিয়ে লেখ | সৃষ্টি অর্থ | ঈশ্বরের সৃষ্টি এই পৃথিবী | শব্দদ্বীপের লেখক | শব্দদ্বীপ | সেরা বাংলা গল্প | গল্প ও গল্পকার | সেরা সাহিত্যিক | সেরা গল্পকার ২০২৩ | বাংলা বিশ্ব গল্প | বাংলা গল্প ২০২৩ | বাংলা ম্যাগাজিন | ম্যাগাজিন পত্রিকা | শব্দদ্বীপ ম্যাগাজিন