বিশ্বজিৎ রায় চৌধুরী – সূচিপত্র [Natun Bangla Kobita Lekha]
সাধক – বিশ্বজিৎ রায় চৌধুরী [Natun Bangla Kobita Lekha]
রুদ্রাক্ষের মালা গলে চন্দন টিপ ভালে,
সাধক করিছে সাধনা।
ভক্তবৃন্দ ধূনা জ্বালি সাজায়ে ফুলের ডালি
একাগ্রে করিছে বন্দনা।
মাঝে মাঝে গুরু করি ওঠেন শুরু
জয় কালী, মহাদেব, ব্যোম।
কাষ্ঠ ঘৃত মধু ঢালি তারই মাঝে অগ্নি জ্বালি
ভক্তরা করিছে বসে হোম।
আঁখি ঈষৎ খুলি গুরু দেখে লন তুলি
নৈবেদ্য আসিছে কত তাঁর।
সুকন্ঠে ভক্তগন প্রচারিছে ঘন ঘন
তিনিই একমাত্র ভক্ত মা’র।
ওদিকে আপনমন গাহিছে ভিখারী কোন
চিন্ময়ী শ্যামা মার গান।
সে সুর আবেগ ভরে কেঁপে কেঁপে আসে ফিরে
তানপুরায় বাঁধিয়া কলতান।
শ্রান্ত সে নির্জনে ক্লান্ত ভিখারী ক্ষণে
গীত মাঝে হয় মত্ত।
কে বা তার করিবে বিচার
কে হেথা আসল ভক্ত।
আমি হিমালয় – বিশ্বজিৎ রায় চৌধুরী [Natun Bangla Kobita Lekha]
চির তুষারের রাজ্য আমি, আমি যে নীরব একা,
কিছু শৈবাল কিছু গুল্ম, কিছু মহীরুহ আঁকা।
দিগন্তে দেখি কত বনানী, শহর ও রাজপথ,
আমারই এ বুকে মানুষ যে কত টেনে যায় মনোরথ।
আবিষ্কারের ঝিলিক দেখি তাদের অবাক চোখে,
বাধা দুস্তর, আশংকা শত, তবুও কে তারে রোখে।
আকাশের কত ধারা বরিষণ নেমে যায় দেহ বেয়ে,
মেঘে মেঘে কত বিজলির কলি ওঠে উল্লাসে গেয়ে।
কত কলহ, কত বিগ্রহ, রক্ত ঝরার দিন,
আমারই এ বুকে শুনো কান পেতে কথা উপকথা ক্ষীণ।
পৃথিবীর শত গতিহীন গতি শুনি আমি কান পেতে,
আমার গোপন কাহিনী তো কেউ শোনেনি এ পথে যেতে।
গঙ্গার মোহনায় – বিশ্বজিৎ রায় চৌধুরী [Natun Bangla Kobita Lekha]
পতিত পাবনী গঙ্গা, পুণ্যদায়িণী সলিল প্রবাহিণী,
মহাদেবের জটা থেকে নির্গত মা পাপ তাপ হারিণী।
অনন্ত প্রবাহ মা গঙ্গা, ধারণ করেছো বুকে মরজগতের দৈন্য,
বিলিয়ে দিয়েছ মা দরাজ প্রবাহে মেশা ক্লিশতা অগণ্য।
অকূল দরিয়ায় এসে মোহনার কাছে মিশে যায় কত উপনদী,
বুভুক্ষু স্রোতধারা তোমাতে হারাবে যারা ভূমিষ্ঠ না, তবু জেদি।
বদর বদর পীর , অনতিদূরের মাঝি বিশ বাঁও জলে,
মহাশূন্যের মাঝে আকাশলীনার ছায়া গঙ্গার অনন্ত সলিলে।
মোহনায় চক্রাকারে দুরন্ত ঘূর্ণির ফাঁদ পেতে রাখো মা,
তুচ্ছ প্রাণ নিরবধি হারায় দিশা,তার হিসাব রাখো না।
সাধু সন্ন্যাসীরা করপুটে পুণ্য বারি নেন কমণ্ডলু ভরে,
সিঞ্চিত গঙ্গাজলে পূজারী পূজার ছলে শুদ্ধতা বিলান অকাতরে।
দিয়েছো মা বুকে ঠাঁই, যার বৃথা যায় বুঝি নশ্বর জীবন,
চিরশান্তি এ ভুবনে মেগে ফিরে গেছে যারা আজীবন।
মা তুমি গঙ্গা, ধারণ করেছো তোমার শরীরে যত পাপ,
খুঁজে পাওয়া মোহনার প্রাণ প্রবাহ মেশা অজ নিত্য শাশ্বত তাপ।
উলঙ্গ শিশু – বিশ্বজিৎ রায় চৌধুরী [Natun Bangla Kobita Lekha]
ঐ দেখো মা রোদ উঠেছে, শীতে কাঁপে গা,
তেল মাখিয়ে আদুর গায়ে দাঁড়াব রোদ গায়ে মেখে
উলঙ্গ হয়ে শীতল দুবলা শিশুর হাত পা।
সারা দেহ তৈলাক্ত করে মা শিশুকে নেড়েচেড়ে
ঘুরিয়ে ফিরিয়ে তেল মর্দন করে বলেন, ‘রোদে দাঁড়া।’
দু’টি হাত তুলে ধরে হালকা শরীর উঁচু করে মা শিশুকে
বলেন, ‘রোদের দিকে মুখ ঘুরিয়ে এবার দাঁড়া।’
হাত পা রোদে গরম হলে শিশু বলে ‘মা দাও ঘুরিয়ে’
‘পিছন ফিরে লাগাব রোদ্দুর।’
হাত দুটি তার তুলে ধরে, মা বলেন, ‘গরম হলে
এবার তোকে ফেরাব তোর গা।’
শিশু বলে ‘এমন করে তেল মাখিয়ে শীতের রোদে
উলঙ্গ হয়ে মা যেন দেয় রোদের উষ্ণতা।’
খেয়ালী দিন – বিশ্বজিৎ রায় চৌধুরী [Natun Bangla Kobita Lekha]
দিনগুলো সব হিসাবের নাগালে যে নেই,
কাটে দিন, যায় দিন, রাত পোহালেই।
নিশিরাত, মধুরাত, জোছনায় মৃদু আলোকিত,
খেয়ালী বিবশ দিন কাটে কি কাটে না নিয়মিত।
অবুঝ নাছোড় দিন, খামখেয়ালী অহরহ,
জীবন চর্চা করে নিত্য খেয়ালী সময় প্রবাহ।
লাগামছাড়া দিন, শেষ হবে একদিন, জানি,
মধুমাখা দিনগুলো যাবেই যাবে চলে, মানি।
খারাপ – ভালো দিন, দেখে কাটে হরদিন,
আমরা সবাই তার নিত্য সেবক, তার অধীন।
ফেসবুকে গুরুগিরি – বিশ্বজিৎ রায় চৌধুরী [Natun Bangla Kobita Lekha]
বিশ্বাস নেই তোর দেবদেবীতে,
আছে মন ফেসবুকে চ্যাট চাটাতে।
মোবাইল মুঠো ভরে কাকে তুই চাস?
দেবতার পরে দেখি ঘোর অবিশ্বাস।
এমন যে তুই, তোকে দেব নাতো দীক্ষা,
গুরু বলে যতই তুই মাগিস না ভিক্ষা।
একথা শুনে কী শেষে দমে যাবে শিষ্য ?
দীক্ষা না হোক, সে একলব্য অবিশ্বাস্য !
তীরন্দাজি সে তো ফেসবুকে সেলফোনে
ছিলা ছেঁড়া তীরের মতো পৃথিবীর কোনে কোনে।
হবু শিষ্য একটুও না দমে গুরুর হাতে
তুলে দিল সেলফোন, ল্যাপটপ যাতে
ফোনে ফোনে কানেকশন দূর থেকে দূরান্ত
সাড়া পেয়ে খুশি গুরু কত শত ভক্ত
ল্যাপটপে চ্যাট করা শিখে গুরু মস্ত
আশীর্বাদের ঢঙে বলেন, হয়ে যাব অভ্যস্ত।
কেন এই শিষ্যের দেবদেবীতে মন নেই
গুরু সব বুঝলেন হাতে সেলফোন পেতেই
যেখানে যত আছে দেবদেবীর মন্দির
ফেসবুকে লিখে পাঠান মন্ত্র ভরা ভক্তির।
শিষ্য তো মাথা পেতে মাখেন আদর,
গুরুর ধ্যানেও এমন বেয়ারা শিষ্যের কদর।
গুরু গিরি পেশা যার চাই কম্পিউটার
চাই ফেসবুকে চ্যাট, ইন্টারনেট ও দরকার।
একটি দেশের কথা – বিশ্বজিৎ রায় চৌধুরী [Natun Bangla Kobita Lekha]
দেশ নিয়ে কবিতা শেষ কথা নয়,
যত লিখি তবু যেন আরও কথা রয় ।
দেশ নিয়ে বড়ো কথা ভাবি নাতো সহজে,
দেশ গড়ি মন মতো ছোট ছোট কাজে ।
এ দেশেতে বসবাস এদেশেই জন্ম,
এ দেশেতে মরি যেন এদেশের জন্য ।
দেশ নিয়ে মাতামাতি ভালো কথা নয়,
হাজারো মানুষের দেশ, আমার একার নয় ।
যত হোক কষ্ট, তবু তো আমার দেশ,
দেশের দশের কথা হয়না কখনো শেষ ।
নিজের নিজের ভালো, তাতেই দেশের ভালো,
বিন্দু বিন্দু আলো গোটা মিলে আরও আলো ।
দেশের পুণ্যভূমি, দশের মাতৃভূমি,
দেশ নিয়ে ভাঙা গড়া, দেশ নিয়ে চুমোচুমি ।
সংসারের অকূল স্রোত দেশের মাঝেই বয়,
যতই আঘাত কর, ভেঙে তো হবে না ক্ষয় ।
দেশ ছিল, দেশ আছে, থাকবেও চিরকাল,
মহান ভারত পানে, চেয়ে রবে মহাকাল।
ভালবাসা – বিশ্বজিৎ রায় চৌধুরী [Natun Bangla Kobita Lekha]
চার অক্ষরে লেখা নাম ভালবাসা,
তারই সাথে আছো তুমি শুধু এ আশা ।
জীবনের এ ধূসর বেলাভূমিতে,
ভরাবে স্নিগ্ধ রূপে, মৃদু হাসিতে।
এ আশা যেন গো হায় শুধুই আশা
মরীচিকা মায়াময় নীরব হতাশা।
জানালার ধারে ছিল তোমার শরীর,
দু’চোখে ভীরুতা মেশা আবেশে মদির।
কি এক না বলা কথা তোমার অধরে,
ঝরে ছিল কেঁপে কেঁপে কি মধুর স্বরে।
দূরে তুমি তবু যেন মনে হল কাছে,
মনে হল এ জগতে ভালবাসা আছে।
আছো তুমি আছি আমি আর আছে সব,
জীবনের এ মধু মাসে কেন গো নীরব।
ভাঙো তুমি নীরবতা সাহসে তোমার,
মুছে দাও যত গ্লানি যত ব্যথা ভার।
তোমার হৃদয়ে পাতা আমার আসন,
করো না শূন্য ওগো দৈন্য হরণ।
বাতাসে উড়ছে – বিশ্বজিৎ রায় চৌধুরী [Natun Bangla Kobita Lekha]
বাতাসে উড়ছে অহংকারের শব্দাবলী,
ওগো কৃষ্ণকলি, শোন তোমায় বলি,
উড়ছে কীর্তনের সুর, বৈষ্ণব পদাবলী ;
বাতাসে উড়ছে অচেনা ফুঁৎকার,
ওগো কৃষ্ণকলি, শোন তোমায় বলি,
উড়ছে রৌরব, নৃশংস সংহার ;
বাতাসে উড়ছে দুঃখী নিঃশ্বাস,
ওগো কৃষ্ণকলি, শোন তোমায় বলি,
উড়ছে নির্যাতিত রমণীর হাহুতাশ ;
বাতাসে উড়ছে না গণশান্তির আশ্বাস,
ওগো কৃষ্ণকলি, শোন তোমায় বলি,
উড়ছে না বুক ভরে বিশুদ্ধ টাটকা বাতাস ;
বাতাসে উড়ছে দিশাহীন মতবাদ,
ওগো কৃষ্ণকলি, শোন তোমায় বলি,
উড়ছে অনধিকার প্রবেশের অপবাদ ।
বনমালী – বিশ্বজিৎ রায় চৌধুরী [Natun Bangla Kobita Lekha]
একদিন এখানেই ছিল সে বাগান
কত ফুল ফুটতো, অলি মধু লুটতো
কত পাখি দল বেঁধে গেয়ে যেত গান ।
কত নাম কত ধাম কত শিশু অবিরাম
খেলা ভাঙতো খেলা গড়তো ।
লুকোচুরি, কানামাছি, পাশাপাশি, কাছাকাছি
দলে দলে ফুলবনে ভিড়তো ।
সাহচর্যে গড়ে তুলি সযতনে ফুলগুলি
ছিলাম সে বনে বনমালী ।
মাটি নিয়ে মাখামাখি কারে ছাড়ি কারে রাখি
শিখিনি তো শব্দ ও কালি ।
নীরবেরা কোলে এসে কত কথা বলে হেসে
আকুতি জানাতো মাথা নুয়ে,
নিভৃতে চুপিসারে স্নেহ ভরে চুমি তারে
ভালোবাসা — ব্যথা — স্মৃতি সয়ে ।
দিন গেল মাস গেল কত সাঁঝ ভোর হলো
বছর পূর্ণ হলো শেষে,
বন্ধু ও বান্ধবে বাবুরা এলেন সবে
তৃপ্তিতে উঠলেন হেসে ।
” আহা, তুমি অনুকূল ফুটিয়েছ এত ফুল !
বেতন এখনই নাও তবে,
বিবাহে ও উৎসবে ফুল মালে পূজা হবে
খুশি মনে তোল ফুল সবে । “
আকণ্ঠ পিপাসায় গৃহিণীরা ধেয়ে যায়
তোলে ফুল নির্দয় হাতে,
দূরে বসে নির্জনে চেয়ে থাকি ভাঙা মনে
কি যে ওরা নিয়ে গেল সাথে ।
ফুল নয় রং নয় আমার জীবন নয়
বুক ভরা ওরা ভালোবাসা,
রাত যাবে ভোর হবে ভালোবাসা কথা কবে
ছিল মনে শুধু এই আশা ।
সে বন সে মালী নেই বনমালী আমি নেই
সঙ্গী শ্রান্তি, অবসাদ ।
আজ দেখি ইট ও কাঠ হয়ে আছে পরিপাট
সেখানে উঠবে গড়ে প্রাসাদ ।
বিশ্বজিৎ রায় চৌধুরী | Biswajit Roy Choudhury
Masi maa | মাসিমা | প্রদীপ মণ্ডল
May Day History Review | ঐতিহাসিক মে দিবস
2023 New Bengali Story | স্থিতিস্থাপক | মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ
Briddhashram Story | বৃদ্ধাশ্রম – বিপাশা চক্রবর্তী | 2023
সাধক | আমি হিমালয় | গঙ্গার মোহনায় | উলঙ্গ শিশু | খেয়ালী দিন | ফেসবুকে গুরুগিরি | একটি দেশের কথা | ভালবাসা | বাতাসে উড়ছে | বনমালী | সাধক শব্দের অর্থ | ভারতের সাধক | সাধক কাকে বলে | সাধনার শেষ স্তর কোনটি | সাধনা কিভাবে করতে হয় | রতি সাধন | সাধন কি | সারবস্তু অর্থ | সাধক-কণ্ঠহার | ভারতের সাধক ও সাধিকা | সাধক কবি রামপ্রসাদ | বিশ্বের নির্বাচিত সাধক সাধিকা | সাধক-সংগীত | সঙ্ঘ সাধক চরিতমালা | হিন্দু সাধক | আমি হিমালয় দেখিনি | হিমালয় পর্বতমালা | আমি হিমালয় দেখিনি কবিতা | ফিদেল কাস্ত্রো উক্তি বঙ্গবন্ধু | ফিদেল কাস্ত্রোর উক্তি | বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিশ্ব নেতাদের উক্তি | বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে সেরা লেখা | বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে ৫ টি বাক্য | ফিদেল কাস্ত্রো কোন দেশের নাগরিক | গাঙ্গেয় ব-দ্বীপ | গঙ্গা নদীর গতিপথ বর্ণনা করো | গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্র | গঙ্গা নদীর উৎস | গঙ্গার উপনদী নাম | গঙ্গার ডান তীরের উপনদী | গঙ্গা নদীর উৎস কোন হিমবাহ | গঙ্গার বাম তীরের উপনদী | গঙ্গা নদী বাংলাদেশে কি নামে পরিচিত | গঙ্গা নদীর ভূমিকা | গঙ্গা নদীর বৈশিষ্ট্য | গঙ্গা দূষণ ও তার প্রতিকার | স্বাধীনতা কবিতা আবৃত্তি | স্বাধীনতা কবিতা নির্মলেন্দু | স্বাধীনতার সেরা কবিতা | স্বাধীনতা তুমি কবিতার ব্যাখ্যা | স্বাধীনতা কাকে বলে কবিতা | আমি উলঙ্গ শিশু হতে চাই | হয়তো খেয়ালী দিন | ভিশন গুরুগিরি | ডেইলি দেশের কথা | একতারা তুই দেশের কথা | ভালবাসা থাকবে আজীবন | যে ভালবাসা রক্তাক্ত করে | ভালোবাসা নাকি ভালবাসা | ভালবাসা উক্তি | আমার ভালবাসা | ভালবাসা ও শ্রদ্ধাবোধ | ভালবাসার অনুভূতি প্রকাশ | ভালবাসা কি কবিতা | ভালবাসা কাকে বলে তুমি যদি জানতে | ভালোবাসার রঙে রাঙা | ভালবাসা সম্পর্কে ৭ বিচিত্র তথ্য | বাতাসে উড়ছে পূজার গন্ধ | বাতাসে উড়ছে পাঁজর | একটি পাখি বাতাসে উড়ছে | বাতাসে উড়ছে তোমার চুল | বনমালী কে | বনমালী তুমি পরজনমে হইও রাধা | বনমালী অর্থ | বনমালী গো | বনমালী তুমি পরজনমে হইও রাধা অর্থ | কবিতাগুচ্ছ | বাংলা কবিতা | সেরা বাংলা কবিতা ২০২৩ | কবিতাসমগ্র ২০২৩ | বাংলার লেখক | কবি ও কবিতা | শব্দদ্বীপের কবি | শব্দদ্বীপের লেখক | শব্দদ্বীপ | বাংলা ম্যাগাজিন | ম্যাগাজিন পত্রিকা | শব্দদ্বীপ ম্যাগাজিন
Bengali Poetry | Bangla kobita | Kabitaguccha 2022 | Poetry Collection | Book Fair 2022 | bengali poetry | bengali poetry books | bengali poetry books pdf | bengali poetry on love | bangla kobita | poetry collection books | poetry collections for beginners | poetry collection online | poetry collection in urdu | poetry collection submissions | poetry collection clothing | new poetry | new poetry 2022 | new poetry in hindi | new poetry in english | new poetry books | new poetry sad | new poems | new poems in english | new poems in hindi | new poems rilke | new poems in urdu | bangla poets | indian poetry | indian poetry in english | indian poetry in urdu | indian poems | indian poems about life | indian poems about love | Sabuj Basinda | High Challenger | poem about self love | story poem | poetry angel | narrative poetry examples | poetry reading near me | prose poetry examples | elegy poem | poetry reading | the tradition jericho brown | poetry websites | protest poetry | prayer poem | emotional poetry