Natun Bangla Galpo 2023 | গল্পগুচ্ছ | মনসুর আলি | New Bengali Story

Sharing Is Caring:

ঝড়ের গতি – মনসুর আলি [Natun Bangla Galpo 2023]

নীল আজ স্কুলের বন্ধুদের সাথে পিকনিকে যাবে। পিকনিক স্পট টাকি। একেবারে ভারত আর বাংলাদেশের সীমারেখার কাছে। নীলরা থাকে বারুইপুরে। এখানে ওদের আদি বাসস্থান।নীল পড়ে হরিমোহন স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয়ে। ওদের স্কুলের সুশান্ত স্যার আর নবকুমার স্যার এই পিকনিকের মূল গাইড। প্রায় পঞ্চাশ জন ছেলে পিকনিকে চলেছে। ওরা সবাই একটা ঝকঝকে সুন্দর বাসে করে যাচ্ছে। ওদের স্কুলটা বয়েজ স্কুল। এইচ এস অবধি আছে।

রবিবার সকাল আটটায় বাস ছাড়ল। নীল বসেছে মাঝামাঝি একটা জায়গায় সিট নিয়ে। বাস চলেছে সাঁ সাঁ করে।
শীতকাল। ডিসেম্বর মাস। জানলাটা অল্প খোলা রেখেছে। শিরশির করে যে বাতাস প্রবেশ করছে তাতে মন্দ লাগছে না।

নীল পড়ে ক্লাস সেভেনে। বাসের গতি ঝড়ের সমান হয়ে গেছে। ঘটকপুকুর ছাড়িয়ে মিনাখাঁর দিকে বাস চলেছে।
পলকে পলকে পুলক আসতে শুরু করেছে নীলের মনে। সবকিছু যেন বদলে যাচ্ছে মুহূর্তে। এতদিন মায়ের ওপর কত অভিমান ছিল। সারাদিন খালি ‘খা খা’ করে। না খেলে শরীর ভালো থাকবে না। রোগা হয়ে যাবি। এইসব। যতসব নিউট্রিশাস ফুড গুলে দেয় জলে সারাদিন। আর বলে, ‘খেয়ে নে বাবা। খেয়ে নে।’

আচ্ছা অত খেতে কার ভালো লাগে। মাকে বললেও বোঝে না। বাবার ওপর রাগ ছিল। খালি ‘পড়তে বস। পড়তে বস’ বলে। অত পড়তেও তার ভালো লাগে না। দাদা খেলনা নিয়ে নিত হাত থেকে। কম ঝগড়া হয় সারাদিনে দাদার সাথে। তারপর স্কুলে প্রসেনজিৎটার সাথে সেবারে তুমুল ঝগড়া হয়ে গেল। একেবারে মারামারি হয়ে যাবার পর্যায়ে চলে গেছিল।

আজ এই যাত্রাপথে বাসের ঝড়ের মতো গতির সাথে নীলের মনের সব কালিমা যেন দূর হয়ে যেতে লাগল আস্তে আস্তে। সবার ওপর যত রকমের রাগ অভিমান ক্ষোভ ছিল সব যেন ধুয়ে-মুছে সাফ হয়ে যেতে লাগল। মন যেন সাদা কাগজের মতো হয়ে উঠতে লাগল।

ও মনে মনে ঠিক করে নিল, আর কারোর ওপর রাগ করবে না, অভিমান করবে না, ঝগড়া করবে না, বিদ্বেষ পুষে রাখবে না। সব ঠান্ডা মাথায় সমাধান করবে। যাতে মনে সবসময় শান্তি থাকে। মন পবিত্র থাকে। বাসের ঝড়ের মতো গতি ওর মন তৈরি করার পথ বাতলে দিল। ওর জীবন নতুন সাজে সেজে উঠতে চাইল।

টাকি আসতে আর দশ মিনিট বাকি। নেমে দারুণ মজা হবে। তবে কারও সাথে আর ঝগড়া মান-অভিমান থাকবে না। মন সুন্দর থাকবে। সুন্দর থাকবে জীবন। বাসের ঝড়ের গতি যেন সব বদলে দিল।

পথ ভুলের কথা – মনসুর আলি [Natun Bangla Galpo 2023]

মল্লিকপুরে ফতেহা দোয়াজ দাহমের মেলা দেখতে গিয়েছিলাম আব্বার সাথে। সে আজ থেকে চব্বিশ বছর আগের কথা। তখন আমার বয়েস চোদ্দ। এইটে পড়ি।

আব্বাকে এক সপ্তাহ আগ থেকে জ্বালিয়ে মারছিলাম মেলায় নিয়ে যাবার জন্যে। আব্বা ওষুধের সেলসম্যান ছিলেন। একজন ওষুধ মজুতদারের অধীনে কাজ করতেন। নিজে বিএ পাস ছিলেন। সেই সময়ে লোকে এইট পাস করে সরকারি চাকরি করত। আমার দেখা এমন লোকও ছিল যিনি স্কুল ফাইনাল পাস, কিন্তু চাকরি করতেন রাইটার্স বিল্ডিং এ। আব্বার চাকরির সুযোগ যে আসেনি তা নয়। তিনি করেননি। জমিজমা কিছু ছিল। আর সেই সময়ে চাকরির অত চাহিদাও ছিল না। তার থেকে লোকে ব্যবসা চাষবাস এসব স্বাধীন জীবিকার দিকে বেশি আকৃষ্ট ছিল। আর তখন চাকরিতে বেতনও কম ছিল। যাইহোক, আব্বার ক্ষেত্রে অন্য ব্যাপার ছিল। তিনি নিয়মের বেড়াজালে বদ্ধ থাকা পছন্দ করতেন না। আর চাকরি মানে তো একটা নির্দিষ্ট নিয়মের মধ্যে থাকা। সময়ে অফিস যাওয়া, সময়ের কাজ সময়ে করা এইসব। ওই জীবনটা তাঁর আদৌ ভালো লাগত না। স্বাধীনচেতা লোক ছিলেন। ফলে চাকরি বাকরি আর করা হল না তাঁর।

আর দোকানে দোকানে ওষুধ দিয়ে বেড়িয়েই বা কত আয়? আমার মনে আছে, মাস গেলে তখন আব্বা পেতেন সাতশো টাকা। সেই সময় পাড়ায় এক সরকারি চাকরি করা লোকের সম্বন্ধে আমাদের ধারণা ছিল, ওই ব্যক্তিটি নিঃসন্দেহে কম করে চার হাজার টাকা বেতন তো পানই। সেখানে সাতশো টাকার কী মূল্য?

ফলে আমরা গরিব হয়েই রয়ে গেলাম। তবে সংসারে দারিদ্র্য থাকলেও আমি বা ভাই বা আমাদের ছোটো বোন আব্বার কাছে যখন যা বায়না করেছি তিনি সব যোগান দিয়ে গেছেন। এখানেই তাঁর বীরত্ব আর হৃদয়ের পরিচয় তিনি দিয়ে গেছেন। সে কি ভোলা যায়! তবে আমরা কখনওই বড়লোকেদের ছেলেদের মতো বায়না করতাম না।

মা ঘুঁটে করতেন। আর আমাদের একটা গোরু ছিল। সেই গোরুর দুধ আর ঘুঁটে বেচা থেকে যা আসত আর তার সাথে আব্বা মাস গেলে যা পেতেন সেই দিয়ে মা শক্ত হাতে সংসারটাকে চালিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন। আমার মা শক্ত মনের মহিলা ছিলেন। আমাদের অল্প যেটুকু জমি ছিল, আব্বার কাছে তা মূল্যহীন ছিল। কারণ চাষের কাজ তিনি পারতেন না। ফলে যদি না বেচা হয় তাহলে স্বভাবতই সে জমির কোনোই দাম হবে না তাঁর কাছে। জমি তো বেচা সম্ভব হয়নি। সেকারণেই তা ছিল তাঁর কাছে নিরর্থক। জমি নিজের জায়গায় পড়ে ছিল। ততদিনে দাদু চলে গেছেন। সেই জমিতে দু’-চারটে আম লিচু জামরুল ছাড়া আর তেমন কোনও গাছ ছিল না।

আব্বা কবিতা লিখতেন। উদাসী লোক ছিলেন। বাস্তবের প্রতি মোহ ছিল না খুব একটা। অর্থ সম্পদ এসবের প্রতি লোভ তাঁর কোনওকালেই থাকতে দেখিনি। অনেকটা আধ্যাত্মিক জগতের বাসিন্দা ছিলেন বলা যায়।

তো ফতেহা দোয়াজ দাহমের দিন আব্বা ছুটি নিলেন। সারাদিনের ছুটি নয়। একবেলা। মানে বিকালের ছুটি। আব্বা কাজ থেকে ফিরতেন দুপুরে। কোনোদিন দেড়টা, কোনোদিন দুটো, আবার কোনোদিন আড়াইটে, আবার কোনোদিন তিনটে। দুপুরে বাড়ি ফেরার নির্দিষ্ট কোনো সময় ছিল না। তবে রাতে যত দেরি হোক না কেন, দশটা পার হত না। দশটার মধ্যেই ঘরে ফিরতেন।

সেদিন তিনি ফিরলেন দুপুর দুটোয়। সকালে স্নান সেরে যান। তাই ফিরে স্নানের ব্যাপার ছিল না। মুখহাত ধুয়ে খেতে বসে গেলেন। বেশিরভাগ দিন ডাল, সবজি এসব হত। সেদিন মাছ হয়েছিল। রুইমাছের ঝোল আর বরবটি ভাজা। ভাত খেয়ে আব্বা বিছানায় চলে গেলেন অল্প ঘুমিয়ে নেবার জন্যে। আমায় বললেন, ‘মনি একটু ঘুমিয়ে নে। তাহলে মেলায় ঘুরতে ভালো লাগবে।’

কিন্তু আমি তো দুপুরে ঘুমনোর পাত্র নই। আব্বার পাশে শুয়ে জেগে অপেক্ষা করতে লাগলাম কখন বিকেলটা হবে। ছেলেবেলায় দুপুরে ঘুম আমার অপছন্দ ছিল। এখনও তাই। তবে মাঝেসাঝে আগের রাতে ঘুম কম হলে পরদিন দুপুরে অল্প ঘুমিয়ে নিই।

বিকেল সাড়ে তিনটেয় আব্বাকে তাড়া লাগাতে লাগলাম মেলায় নিয়ে যাবার জন্যে। তিনি বললেন, ‘দাঁড়া আর একটু রেস্ট নিয়ে নিই। চারটেয় উঠছি।’

চারটেয় আব্বার সাইকেলের সামনে বসে চললাম মল্লিকপুরের মেলায়। সাইকেলে করে বারুইপুর স্টেশন অবধি গেলাম। আব্বা গ্যারেজে সাইকেলটা রাখলেন। তারপর ট্রেনে উঠলাম। সিট পেয়ে গেলাম। বারুইপুরের পরের স্টেশন মল্লিকপুর। ফলে ট্রেনে বসে থাকলাম মাত্র পাঁচ মিনিট। ট্রেন থেকে নেমে মেলার দিকে এগতে লাগলাম। আব্বার হাত ধরে হাঁটছি।

মেলায় ঢুকেই দেখলাম সাদা পায়েসের মতো কী একটা খাবার বিক্রি হচ্ছে। তার ওপরে লাল লাল করমচার মতন জিনিস দু’-একটা করে দেওয়া। আব্বাকে বলতেই কিনে দিলেন বেশ অনেকটা। একটা জায়গায় দাঁড়িয়ে মজা করে খেতে লাগলাম আর চারদিক তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে লাগলাম। তারপর সামনে এগোলাম। আমার আবদারে আব্বা একটা সবুজ টিয়া, মানে মাটির তৈরি খেলনা টিয়া কিনে দিলেন। মেলার মোটামুটি কেন্দ্রস্থলে চলে এসেছি।

দেখলাম চিকচিক করা অভ্রর মতো চূর্ণ মেশানো রঙিন জলে কিয়দংশ ভরা লাল সবুজ গোলাপি নানান রঙের কাঁচের নল বিক্রি হচ্ছে। নলের মধ্যে জলের ওপরে একটা ছোট্ট শোলার টুকরো আছে। নলটাকে আড় করলে জলের সাথে সেটা রকেটের মতো সাঁ করে ওপরে উঠে যাচ্ছে। উল্টো করে ধরলে আবার সেটা একইভাবে রঙিন জলের সাথে ওপরে চলে যাচ্ছে। পাঁচ টাকা দাম। সেটাও কিনে দিলেন আব্বা আমাকে।

এরপর চলে গেলাম বিখ্যাত সেই কুয়োর কাছে। মল্লিকপুরে এখনও আছে কুয়োটা। লোকেরা ওপরে উঠে গোলাপজল ঢেলে দিচ্ছে কুয়োর মধ্যে। আমি আব্বাকে বলতেই তিনি একবোতল গোলাপজল কিনে দিলেন আমায়। আব্বার সাথে সিঁড়ির ধাপ বেয়ে বেয়ে ওপরে উঠে আমিও গোলাপজল ঢাললাম কুয়োর জলে। খুব শান্তি অনুভব করেছিলাম সেদিন আমার বালকহৃদয়ে।

তারপর ফেরার পথে আরবিতে আল্লাহ-মুহাম্মদ লেখা কাঠের ফ্রেমের ওপর কাঁচ দিয়ে বাঁধানো একটা বোর্ড কিনেছিলাম। সেটা আমাদের মাটির ঘরের দেওয়ালে ছিল অনেকদিন।

ঘুগনি খেলাম তারপর। বাড়িতে ভাই আর মা আছে। আমার কথায় আব্বা আধসের জিলিপি কিনলেন।

এবার ফেরার পালা। আব্বার হাত ধরে হাঁটছি। বেশ কিছুটা চলে এসেছি। আলো থেকে অন্ধকার রাস্তায় নেমে পড়েছি। কিছুটা যাবার পর আব্বা একটু অবাক হয়ে বললেন, ‘মনি রাস্তাটা তো এখানে শেষ হয়ে গেল।’ তাকিয়ে দেখলাম সামনে একটা আধবোঁজা পুকুর। রাস্তা শেষ। আর এগনো যাবে না। আমরা পথ ভুল করে ফেলেছি।

তারপর দু’-একজনকে জিজ্ঞেস করে অন্য পথ দিয়ে স্টেশনে এলাম।

আব্বা বললেন, ‘একদিন বড় হবি। হয়ত এরকম পথ ভুল হবে চলার পথে। আবার শুধরে নিতে হবে। শুধরে নিয়ে আবার ঠিক পথে ফিরতে হবে। যেমন করে আমরা ফিরলাম।’

আজও যখন চলার পথে ভুল হয়ে যায় মাঝে মাঝে, আব্বার সেই বাণী মনে পড়ে যায়। চলার পথে পথ ভুল তো হবেই। শুধরে নিয়ে আবার ঠিক পথে ফিরতে হবে।

আজও মল্লিকপুরে প্রত্যেক বছর ফতেহা দোয়াজ দাহমের দিনে মেলা বসে। বিশাল মেলা। আমি যাই। তবে আজ আব্বার সাথে নয়। কোনো বছর একা। কোনো বছর বন্ধুবান্ধবদের সাথে। আব্বা আজ আর নেই। চলে গেছেন অনন্তলোকে। প্রতিবারই মেলা থেকে ফেরার সময় সেই পথভুলের কাহিনী মনে পড়ে। আর সাথে সাথে আব্বার দেওয়া সেই বাণীটিও। মেলা আছে। আমি আছি। আমরা আছি। শুধু আব্বা নেই। তবে আব্বার কথাটা আছে। সেটাকেই পাথেয় করে আজও পথ চলেছি…

দুর্গা – মনসুর আলি [Natun Bangla Galpo 2023]

আজ দুর্গাপুজোর সপ্তমী। বিনয়বাবু ঠাকুর দেখতে বেরিয়েছেন। সাথে পাঁচ বছরের নাতি কৃষ্ণেন্দু। ‘আচ্ছা দাদু, রায়বাড়ির মণ্ডপটায় যেতে আর কতটা হাঁটতে হবে? আমার না দাদু দুর্গা ঠাকুর দেখতে খুব ভালো লাগে। বিশেষ করে ওই রায়বাড়ির দুর্গা।’ বলে কৃষ্ণেন্দু।

বিনয়বাবু সবে ‘ওই যে রায়বাড়ির মণ্ডপ দেখা যাচ্ছে’ বলে হাতটা বাড়িয়ে মাথা উঁচু করেছেন, অমনি কোথা থেকে একটা ধুলোময়লা মাখা ছোট্ট মেয়ে এসে বিনয়বাবুকে এক ধাক্কা মেরে পথ থেকে সরিয়ে দিল।

বিনয়বাবু দেখলেন, সামনে একটা এককোমর গভীর গর্ত। সবে তিনি আর তাঁর নাতি তার মধ্যে পড়তে যাচ্ছিলেন। বিনয়বাবু আর কৃষ্ণেন্দু খুব বাঁচা বেঁচে গেছেন। কৃষ্ণেন্দু বলল, দাদু, আর একটু হলে…!’

বিনয়বাবু ছোট্ট পথশিশুটিকে বুকে জড়িয়ে ধরলেন। তারপর নাতিকে বললেন, ‘তুই দুর্গা দেখতে চেয়েছিলিস না কৃষ্ণ? এই দেখ দুর্গা! এই আমার দুর্গা!’

বিনয়বাবু মেয়েটিকে একটা পঞ্চাশ টাকার নোট হাতে ধরিয়ে দিলেন। মেয়েটি নাচতে নাচতে চলে গেল। কৃষ্ণেন্দু মুখে আলতো হাসি নিয়ে মেয়েটির দিকে তাকিয়ে রইল!…

মনসুর আলি | Mansur Ali Gazi

New Bengali Story 2023 | দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী (পর্ব ১) | শওকত নূর

New Bengali Novel 2023 | খুঁজে ফিরি বিশল্যকরণী (পর্ব ১০) | উপন্যাস

Sea expedition of fisherman | মৎস্যজীবীর সমুদ্র অভিযান | Article 2023

New Bengali Novel 2023 | অকপটে অগ্রজকে (পর্ব ৩) | অতনু দাশ গুপ্ত

ঝড়ের গতি | পথ ভুলের কথা | দুর্গা | ব্যর্থ ভাবনা | শেষ কথা | কতগুলো ভাল কথা | আমার পথ | আমার পথ প্রবন্ধের ব্যাখ্যা | আমার পথ কবিতা | ভুলের মধ্য দিয়ে কীভাবে সত্যকে পাওয়া যায় | আত্মাকে চিনলেই আত্মনির্ভরতা আসে | আমার পথ কোন সমাস | আমার পথ পাঠ পরিচিতি | গবেষকদের মতে | আমার পথ অনুধাবনমূলক | ️ আলোর পথ | একি সাথে পথ চলা | একসাথে পথ চলা | আমার পথ প্রবন্ধ | দুর্গা – উইকিপিডিয়া | দুর্গাপূজা – উইকিপিডিয়া | দেবী দুর্গার নয়টি অবতার | মা দূর্গা সম্পর্কে অজানা তথ্য | দেবী দুর্গার ১০ অস্ত্র | দুর্গা বানান | দুর্গা না দূর্গা | দেবী দুর্গা | দুর্গার নাম | দুর্গা মন্ত্র | নব দুর্গার নাম | দুর্গা দুর্গতিহারিনীম | দুর্গাপূজা – বাংলাপিডিয়া | শ্রী দুর্গা নাম | বাঙালির দুর্গাপুজোর ইতিহাস | বাংলায় দুর্গা পুজো ও তার ইতিহাস | মা দুর্গার ১০৮ নাম | মা দুর্গার পুষ্পাঞ্জলী মন্ত্র | হুদুর দুর্গা | শ্রীশ্রী দুর্গার অষ্টোত্তর-শতনাম | জীবন্ত দুর্গা | দুর্গা নামের অর্থ কী | বাংলার পটচিত্র শিল্পে দেবী দুর্গা | ঘূর্ণিঝড় | ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় | ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব | ঘূর্ণিঝড় কি | ঘূর্ণিঝড়ের বৈশিষ্ট্য | টাইফুন কোন দেশের ঝড় | ঘূর্ণিঝড়ের কারণ | ঘূর্ণিঝড় ২০২১ | ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশ | ঝড়-বৃষ্টির কথা | শব্দদ্বীপের লেখক | শব্দদ্বীপ | সেরা বাংলা গল্প | গল্প ও গল্পকার | সেরা সাহিত্যিক | সেরা গল্পকার ২০২২ | বাংলা বিশ্ব গল্প | বাংলা গল্প ২০২২ | বাংলা ম্যাগাজিন | ম্যাগাজিন পত্রিকা | শব্দদ্বীপ ম্যাগাজিন

Shabdoweep Founder | Shabdodweep Magazine | Shabdodweep Web Magazine | Shabdodweep Writer | Shabdodweep Poetry | Natun Bangla Galpo 2023 | Natun Bangla Galpo 2023 book | Natun Bangla Galpo 2023 pdf book | Writer – Natun Bangla Galpo 2023 | Top Writer – Natun Bangla Galpo 2023 | Top poet – Natun Bangla Galpo 2023 | Poet list – Natun Bangla Galpo 2023 | Top poetry – Natun Bangla Galpo 2023 | Best seller – Natun Bangla Galpo 2023 | Full pdf book – Natun Bangla Galpo 2023 | Free download pdf – Natun Bangla Galpo 2023 | Audio book – Natun Bangla Galpo 2023 | Video book – Bangla Kabita 2023 | Video poetry – Bangla Kabita 2023 | Audio poetry – Natun Bangla Galpo | New Poetry book | Shabdodweep poetry book | Shabdodweep International Web Magazine | International Bengali poetry | Bengali Poetry publisher | Shabdodweep Publisher | Shabdodweep Publisher 2023 | Shabdodweep Video Publisher | Shabdodweep Audio Book | Shabdodweep Video Book | Shabdodweep Mp3 poetry | Audio Poetry mp3 | Audio Poetry wmv | Video poetry mp4 | Natun Bangla Galpo 2023 video series | Natun Bangla Galpo 2023 – web series | Natun Bangla Galpo 2023 – Latest version | Natun Bangla Galpo 2023 pdf book | web video – Natun Bangla Galpo 2023 | web reader – Natun Bangla Galpo 2023 | pdf reader – Natun Bangla Galpo 2023 | pdf publisher – Natun Bangla Galpo 2023 | Best web series – Natun Bangla Galpo 2023 | new pdf book – Natun Bangla Galpo 2023 | New story book – Natun Bangla Galpo 2023

Leave a Comment