Masi maa | মাসিমা | প্রদীপ মণ্ডল

Sharing Is Caring:
Masi maa

মাসিমা – প্রদীপ মণ্ডল [Masi maa]

— ডাক্তার, ও ডাক্তার, বাড়ি আছো? কেমন ওষুধ দাও হে, ব্যাধি সারে না! ও ডাক্তার, ডাক্তার। বলি, বাড়ি আছো?

— মাসিমা (Masi maa), ডাক্তার বাড়ি নেই গো, পূব পাড়া গেল কিছুক্ষণ আগে।

— খালি পূব পাড়া আর পূব পাড়া, পশ্চিম পাড়া যায় না কেন? তাহলে তো আমাকে হেঁটে হেঁটে এতদূর কষ্ট করে আসতে হতো না। পায়ে ব্যথা, কোমরে ব্যথা, হাঁটতে পারি না, একটু হাঁটলেই মাথা ঘুরে, তাও আসতে হলো।

— তো মাসি মা, কি হয়েছে বলো? কি দরকার? ডাক্তার বাড়ি আসলে কি কিছু বলতে হবে?

— কি দরকার কি দরকার কোরো না তো বাছা। জানো না বুঝি, কেন আসি মরতে তোমাদের এখানে। কেউ কি সাধে আসে ডাক্তারের কাছে!

— মাসি মা, বলছি কি —-

— থামো তো, বকবক না করে ওষুধ দাও আগে দিকি। কি ছাইপাঁশ দ্যায় ডাক্তার, সারেই না। কাড়িকাড়ি টাকা নেয় শুধু। কোথায় পাব অত টাকা আমি বলতো!

— আমি কি করে দেব, আমি তো জানি না কি ওষুধ দিতে হবে।

— একটু জানতে কি হয়? ডাক্তারনি বলে কথা।(মনে মনে দুষ্টু হাসি হেসে), রাতে একটু জেনে নিতে পারো না ডাক্তারের কাছ থেকে।

— মাসি মা, তুমি না। কি যা তা যে বলো। (মনে মনে–) একে তাড়াতাড়ি না তাড়ালে ফালতু বকবক করে মাথাটাকে চিবিয়ে খাবে।

–তুমি বসো, আমি এনে দিচ্ছি ওষুধ।

(মাসিমা বারান্দায় বসলেন)
মাসিমা (Masi maa) পশ্চিম পাড়ায় থাকেন, একা একটা খড়ের কুঁড়ে ঘরে। স্বামী অনেক বছর আগেই মারা গেছেন দুই ছেলে ও দুই মেয়ে রেখে দুঃখের সাগরে ভাসিয়ে। বড়ছেলে বন্ধুদের সঙ্গে নদীতে সাঁতার কাটতে গিয়ে জলে ডুবে মারা যায় সেই ছোট্ট বেলায়। ছেলে হারানোর ঘা এখনো শুকোয়নি। তখন ছেলের বয়স বড়জোর নয় কি দশ। মাসিমা (Masi maa) সঠিক বয়স হিসেব করে এখন আর বলতেও পারেন না। গ্রামের প্রাইমারী স্কুলে ক্লাস থ্রী কি ফোরে পড়তো।

ছোট ছেলের আলাদা সংসার। বিয়ের কিছুদিন পরই আলাদা হয়ে যায়, বলতে গেলে আলাদা হয়ে যেতে বাধ্য হয়। বৌ বাচ্চা নিয়ে শ্বশুর পাড়াতে বাড়ি করে থাকে এখন। কাজের জন্য বছরের বেশির ভাগ সময় বাইরেই থাকে, বাইরে বলতে অন্য কোন জেলা বা রাজ্য, যখন যেখানে কাজ থাকে চলে যায় কাজ করতে। সব সময় বাড়িতে থেকে কাজ জোটে না, আর জুটলেও পারিশ্রমিক তুলনামূলক খুব কম, তাই কাজের জন্য প্রায়শ বাইরে চলে যেতে হয়। গ্রামের ভাষায় বলে ‘বিদেশ’ যাওয়া। গ্রাম্য জীবন এতটাই সংকীর্ণ যে অন্য জেলা বা রাজ্যকে বিদেশ বলেই ভাবে সকলে। বৌমা দুই নাতি নাতনী নিয়ে বাপের গ্রামের বাড়িতে থাকে। নামেই আলাদা বাড়ি, সারাবছর বাপের বাড়িতেই পড়ে থাকে, ছেলে বাড়ি এসে যতদিন থাকে, তখন আলাদা থাকে। ছেলে কাজে বিদেশ চলে গেলে আবার বাপের বাড়ি গিয়ে ওঠে। বেশ মজা। তাঁর ছেলেকেও বাপের বাড়িতে তোলার অনেক চেষ্টা করেও সফল হয়নি বৌমা। কারণ ছেলের শিরদাঁড়া নাকি বেশ শক্ত! মা ছেড়ে থাকবে কিন্তু ঘরজামাই কোন মতেই থাকবে না!

মেয়ে দুটোর পাশের গ্রামেই বিয়ে হয়েছে। ভালো আছে মেয়ে দুটো পরিপূর্ণ সংসারের কর্ত্রী হয়ে। মাঝে মাঝে আসে মেয়েরা। ছেলে যে আসে না তা নয়। কাজ থেকে যখন কিছু দিনের জন্য বাড়ি ফিরে আসে, তখন কাপড়-চোপড়, খাবার-দাবার প্রয়োজনীয় অনেক কিছুই দিয়ে যায়। টাকা পয়সাও কিছু কিছু দিয়ে যায় সাধ্যমত। আয়-ই বা কত! তাই চাইলেও বেশি দিতে পারে না। ঠিক যতটা না দিলেই নয় তেমন হিসেব করে দিয়ে যায়। যদিও তাতে যে মাসিমা’র (Masi maa) চলে যায় তাও নয়। বৌমা জানে এসব ব্যাপার। এই নিয়ে অনেক তর্ক বিতর্ক হয় তবু দিয়ে যায়। ফলে এই নিয়ে অশান্তি লেগেই থাকে ছেলে-বৌমা’র মধ্যে। তবু ছেলে দমে না।

মাসিমা (Masi maa) এই ষাট্টোর্ধ বয়সেও নিজের প্রয়োজন নিজেই মেটানোর জন্য কিছু কিছু কাজ করে। নিজের একটুকরো জমিতে কিছু শাক সবজি ফলায়। বিক্রি করে কিছু টাকা হয়। কখনও সখনও মাঠে ফসল পাকলে ফসল কুড়োতে যায়। নুন আনতে পান্তা ফুরালেও চলে যায় কোন না কোন মতে। ঠিক কেমন ভাবে যায় সেটা মাসিমা’র থেকে ভালো আর কেই বা জানবে! খাবার না জুটলে একবেলা খেয়ে কাটায়, কখনো না খেয়ে। তবে চলে যায়। পাড়ার কেউ জিগ্যেস বলে সদা হাস্য মুখে বলে যে, নিজে যা জোগাড় করতে পারে এবং ছেলে যা দিয়ে যায় তাতে করে ঠিক চলে যায়। তাই ঠিক কি ভাবে চলে যায় মাসিমা-ই জানেন আর জানেন ঈশ্বর।

কিছু দিন থেকে শরীর টা ভালো যাচ্ছিল না। বয়স হয়েছে। শরীরেরই বা কি দোষ, শরীর তো একটা মেশিন। তেল পেলে চলবে না পেলে চলবে না। আর্থিক অনটনে ভালো খাবার তো সব সময় ছোটে না। কোনমতে চলে। তাই শরীরও জবাব দিতে শুরু করেছে। শরীরেরই বা কি দোষ। শরীর তো আর বোঝে না কার আছে কার নেই। বা,থাকলেও ঠিক কতটা আছে। শরীরের খাবার চায়, পুষ্টি চায়। না পেলেই মুখ ভার করে বিগড়ে যায়। মাসিমার (Masi maa) ক্ষেত্রেও তাই। ঠিকঠাক খাবার পুষ্টি না পেলে বিগড়ে যায়। আগে শরীর এত খারাপ হতো না, শরীরে অনেক শক্তি ছিল। বয়স বাড়ার সাথে সাথে শক্তি খোয়া গেছে, শরীরও যেন চক্রান্ত শুরু করেছে। এখন হামেশায় খারাপ হতেই থাকে।

এর আগে দুবার ওষুধ নিয়ে গেছে। কিছুটা আমার পেলেও পুরোপুরি সারেনি। তাই কখনো বেড়ে যায় কখনো ঠিক থাকে। মাসি মা শরীরের ভালো মন্দ অত বোঝে না, যা বোঝে ডাক্তার বোঝে। তাই আজ আবার এসেছে ওষুধ নিতে। চিন্তা একটাই কাছে টাকা নেই। টাকা কি, একটা কানা কড়িও নেই। খালি হাতে আসতে বেশ সংকোচ হচ্ছিল কিন্তু কিছু করার নেই। নিরুপায়। শরীর ঠিক না হলে তো পরিশ্রম করতে পারবে না। মাঠে ফসল কুড়োতে যেতে পারবে না, শাক সবজি ফলাতে পারবে না। তাই সংকোচের মাথা খেয়ে ধারে ওষুধ নেবে বলেই এসেছে। যদিও ভেবে পাচ্ছিল না কি ভাবে বলবে ডাক্তার কে ধারের কথা।

ডাক্তারনি ওষুধ এনে দিলেন। চারটে ডাইজিন ও চারটে গ্যাসের ট্যাবলেট। সকালে খালি পেটে ও রাতে ঘুমোনোর সময় খেতে বললেন নিয়ম করে। ভালো করে বুঝিয়ে দিলেন কি ভাবে খেতে হবে। কিন্তু টাকা চাওয়ার সাহস পেলেন না, পাছে আবার বক-বকানি শুরু করে, ডাক্তারের পিণ্ডি চটকায়। মাসিমা (Masi maa) হাসিমুখে এক গাদা আশীর্বাদ দিয়ে এই সুযোগে টাকার কথা না তুলেই খুশমেজাজে ও শঙ্কিত মনে ধীরে ধীরে বাড়ির পথ ধরলেন।

চার দিন পর মাসিমা (Masi maa) আবার এসেছেন ডাক্তারের কাছে।

— ডাক্তার ও ডাক্তার। নেই নাকি বাড়িতে আজও। কোথায় যে যায়!

ডেকেও কোন সাড়া না পেয়ে আবার হাক পাড়লেন তবে এবার ডাক্তারনি কে।

— ডাক্তারনি, ও ডাক্তারনি। গেলে কোথায় গো সব। বলি বাড়ি আছো কেউ?

ডাকতে ডাকতে যেন হাঁপিয়ে উঠলেন। আর দাঁড়িয়ে থাকতে না পেরে মাসিমা (Masi maa) বারান্দায় বসলেন শান্ত হয়ে।

ওদিকে বাড়ির ভেতরে প্রমাদ গুনতে শুরু করেছেন ডাক্তার বৌ। আজও যে ডাক্তার বাড়ি নেই। উপায় কি! না বেরোলে তো থামবে না। বকবক করতেই থাকবে। শঙ্কিত মনে ভয়ে ভয়ে কিছুক্ষণ চুপ থাকার পর ভগবানের নাম নিতে নিতে বেরিয়ে এলেন বাইরে। নির্ঘাত বকা খাবো। ডাইজিন আর গ্যাসের ওষুধ দিয়ে বোকা বানানোর মজা টের পাবো এবার।

এই সব সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতে বাইরে বেরিয়ে এসে মনটা হালকা হয়ে গেল মাসিমাকে (Masi maa) খুশ মেজাজে দেখে। বাইরে বেরিয়ে আসতেই মাসিমা (Masi maa) গদগদ হয়ে বললেন– ভালোই ওষুধ দিয়েছো বৌমা। ভালো হয়ে গেছি।

এর আগে ডাক্তারনি ডাক্তারনি বলে সম্বোধন করলেও এবার হয়তো কৃতজ্ঞতাবশত বৌমা সম্বোধন করলেন। এটাই হচ্ছে মানুষের মনের মাধুর্য। খুশির সময় আমূল বদলে যায়।

— শরীর এক্কেবারে সেরে গেছে। ডাক্তার টা একটা ধাড়ি বজ্জাত, খালি টাকা নেই, কিছুই জানে না। কি করে যে ডাক্তারি করে। সবাই কে ঠকায় খালি আর পয়সা নেয়।

স্বামীর বদনাম হজম করেও কৃত্রিম হাসি মুখে এনে বললেন– সেরে গেছে তো আবার কষ্ট করে এলে কেন মাসিমা (Masi maa)?

— বারে! আসবো না? কি যে বলো না বৌমা। ডাক্তারের অত্ত ওষুধ, কাজ করলো না। আর তোমার ঐ চারটে তেই সেরে গেলাম। তোমাকে জানাতে হবে না? আর, সেদিন রাগে রাগে কতকিছুই না বলেছি বাছা, কিছু মনে কোরো না। বয়স হয়েছে, কষ্টের সীমা নেই, মাথারও ঠিক থাকে না। আর, টাকাও তো দেইনি সেদিন। তাই এলাম।

একটু থেমে আবার বলতে থাকলেন–
— আর ভাবলাম ছোট মেয়ের বাড়ি একটু ঘুরে আসি। অনেক দিন যাওয়া হয়নি। ওরাও অনেক দিন আসেনি। তাই ভাবলাম তোমার সঙ্গে একটু আলাপ করে এই পথেই চলে যাব মেয়ের বাড়ি। এই নাও ওষুধের টাকা। ক’টাকা বলো দিকি? কিছু মনে কোরো না কিন্তু বৌমা। সেদিন কি সব বলেছি রাগের মাথায়। তুমি খুব ভালো মেয়ে বলেই চুপচাপ সয়েছো। অন্য কেউ হলে আমাকে গলা ধাক্কি দিত। অন্য কেউ কি গো, আমার নিজের বৌমা হলেই গালাগালি করে গলা ধাক্কা দিয়ে বের করে দিত এতক্ষণ। যা বজ্জাত মেয়ে। একটা ডাইনি এক্কেবারে। মন্ত্র তন্ত্র জানে মনে হয়। না হলে আমার অমন ভালো মানুষ ছেলেকে কি ঐ ভাবে হাতের মুঠোয় বশ করতে পারে? শেষ পর্যন্ত আমার ভোলাভালা ছেলেটাকে ঘরজামাই করেই ছাড়লো। ছেলেটাও আমার হয়েছে একটা, বৌ যা বলে তাই করে। উঠতে বলবে ওঠে বসতে বললে বসে। তাই বলছি কি——

— ও মাসি মা, দিন দিন ক’টাকা দিবেন দিন।
(টাকা নেব না বললে যদি আবার বকবক করতেই থাকেন, তাই চুপচাপ নিয়ে নেওয়ায় শ্রেয় মনে করলেন)

মাসিমা (Masi maa) খুশি মনে টাকা দিয়ে বিদায় নিলেন।

— কি এমন ওষুধ দিয়েছিলে যে রোগ সেরে গেল?

— কচু দিয়েছিলাম। চারটে ডাইজিন ও চারটে অ্যান্টাসিড দিয়েছিলাম। আমি কি বা জানি যে দেব!

–অ্যাঃ!

— তো আবার বলছি কি! তোমার থেকে গল্পে যা শুনেছি এটুকুই তো আমার বিদ্যে। আমি কি আর ডাক্তার নাকি!

বলেছিলে না, বিনা প্রয়োজনে ডাইজিন আর গ্যাসের ট্যাবলেট আরও কি কি ঔষধ ধরিয়ে দাও একটু বেশি লাভের জন্য। আমার হঠাৎ করে ডাইজিন গ্যাসের ট্যাবলেটের কথা মনে পড়ে যায়। তাই দিয়ে দিই।

— বলো কি! তাতেই কেল্লা ফতে! হো হো হো।

— হাসছো যে বড়?

— তো কি করবো। ১৫ দিনে আমার দেয়া ওষুধে কাজ করলো না আর তোমার দেওয়া ঐ ওষুধে— না না, ওষুধে নয় ওষুধে নয়, তোমার হাতের জাদু তে কাজ করলো! হাসবো না তো কাঁদবো। ডাক্তারের বৌও যে মস্ত ডাক্তার হয়ে গেল। স্বস্তি আমার শান্তি আমার। এবার থেকে যাদের রোগ সারবে না, তোমার হাতের জাদু নিতে পাঠিয়ে দেব। হো হো হো।

— হয়েছে হয়েছে, আর ঠাট্টা করতে হবে না। এই এক দোষ, একবার শুরু করলে আর থামতে চাও না। এই শোনো না, কি ব্যাপার বলো তো। এমন হলো কেন? শুনে আমি তো এক্কেবারে থ। বলে কি মাসিমা (Masi maa), আমার ওষুধে ভালো হয়ে গেল! আমার ঠিক মাথায় ঢুকছে না জানো। সত্যি বলছি। একটু বুঝিয়ে দাও না! আচ্ছা, সত্যি সত্যি আমার হাতে জাদুটাদু নেই তো আবার!

— কি বুঝিয়ে বলবো?

— ঐ যে, আমি দিলাম আর সেরে গেল! তবে কি আমি ডাক্তারের সঙ্গে থাকতে থাকতে ডাক্তারি শিখে গেলাম, না সত্যি সত্যি আমার হাতে জাদু আছে!

— ও কিছু না। ভাইরাল জ্বরের মতো হয়েছিল। আর বয়সও হয়েছে। শরীরে শক্তি আর কোথায়! ওষুধ ধীরে ধীরে কাজ করছিল। সময় লাগছিল, টাকা খরচ হচ্ছিল বলে মাসিমাও (Masi maa) ধৈর্য হারাচ্ছিলেন। মনের দুর্বলতার জন্য মনে হচ্ছিল যে রোগ ভালো হচ্ছিল না। কাজ আগের ওষুধেই করেছে তবে একটু বেশি সময় নিয়েছে। এই আর কি। অনেক সময় শরীর দুর্বল হলে মনও দুর্বল হয়। তখন মনে হয় এমন যে ওষুধে কাজ করছে না। আর তুমি চার দিনের ওষুধ দেওয়াতে আগের ওষুধ গুলো আরো চার দিন এক্সট্রা সময় পেয় গেল। ব্যাস। কেল্লা ফতে।

— ও, এই ব্যাপার। বুঝলাম এবার।

— আর বলতে কি এমন —

— থাক থাক হয়েছে হয়েছে। আমার অনেক কাজ আছে। ডাক্তারি নিয়ে রিসার্চ করলে চলবে না আমার।

— যাঃ বাবা, কি হয়ে গেল হঠাৎ। এই জন্যই বলে মেয়েদের বোঝা ভার। অতল সমুদ্রের গভীরতা মনে!

প্রদীপ মণ্ডল | Prodip Mondal

Bengali Story 2022 | নকুল পাগলা | প্রবোধ কুমার মৃধা

Porokia Prem Ekaal Sekaal | পরকীয়া প্রেম (একাল সেকাল) | 2023

Loukik Debota Masan Thakur | লৌকিক দেবতা মাশান ঠাকুর | 2022

New Bengali Poetry 2023 | কবিতাগুচ্ছ | প্রবীর রঞ্জন মণ্ডল

Mashima Hitler Lyrics | Mashima Hitler Song | Mashima Hitler MP3 Song | bengali story new | indian poems about death | bengali story | bengali story books for child pdf | bengali story books for adults | bengali story books | bengali story books for child | bengali story books pdf | bengali story for kids | bengali story reading | short story | short story analysis | short story characteristics | short story competition | short bengali story definition | short story english | short story for kids | short bengali story generator | bengali story 2023 | short story ideas | short story length | long story short | long story short meaning | long bengali story | long story | long story instagram | story writing competition | story writing competition topics | story writing competition for students | story writing competition malayalam | story writing competition india | story competition | poetry competition | poetry competitions australia 2022 | poetry competitions uk | poetry competitions for students | poetry competitions ireland | poetry competition crossword | writing competition | writing competition malaysia | writing competition london | bengali story writing | bengali story dictation | writing competitions nz | writing competitions ireland | writing competitions in africa 2022 | writing competitions for high school students | writing competitions for teens | writing competitions australia 2022 | writing competitions 2022 | writing competitions uk | bengali article writing | bangla news article | bengali story news| article writing on global warming | article writing pdf | article writing practice | article writing topics | trending topics for article writing 2022 | what is article writing | content writing trends 2022 | content writing topics 2022 | Bangla Prabandha | Probondho | Definite Article | Article Writer | Short Article | Long Article | Bangla kobita | Kabitaguccha 2022 | Galpoguccha | Galpo | Bangla Galpo | Bengali Story | Bengali Article | Shabdodweep Writer | Shabdodweep | Shabdodweep Founder | Shabdodweep Bengali Writer | Shabdodweep Bengali Story | Updated Bengali Story 2023 | Onek Adhar Periye PDF | Andhar Periye

মাসিমা (Masi maa) | মাসিমা (Masi maa) মালপো খামু | মাসিমা (Masi maa) হিটলার | মনোরমা বসু মাসিমা (Masi maa) | মনোরমা মাসিমা (Masi maa) | নীলা মাসিমা (Masi maa) | সুহাসিনী মাসিমা (Masi maa) | ষাঁড়ের মাসিমা (Masi maa) | শব্দদ্বীপের লেখক | শব্দদ্বীপ | সেরা বাংলা গল্প | গল্প ও গল্পকার | সেরা সাহিত্যিক | বাংলা বিশ্ব গল্প | বাংলা ম্যাগাজিন | ম্যাগাজিন পত্রিকা | শব্দদ্বীপ ম্যাগাজিন

Leave a Comment