History of Bengali Poetry | কবিতা কি ও কেন এবং তার ইতিহাস | 2022

Sharing Is Caring:
BENGALI ARTICLE
Bengali Article

কবিতা কি ও কেন এবং তার ইতিহাস [History of Bengali Poetry]

কবিতা কি?

প্রশ্নটি খুব সহজ নয়, তবুও একটা উত্তর খাড়া করতেই হয়, আর উত্তরটা ব্যক্তিভেদে একেক রকম হয়ে থাকে। কবিতা হলো পদের ছন্দময় বিন্যাস, যা একজন ভাবুক হৃদয়ের অর্থাৎ কবি-মনের আবেগ-মোথিত হৃদয়ানুভূতি, উপলব্ধি ও চিন্তার সংক্ষিপ্ত রূপের ফসল। ভাবুক হৃদয়ে মনে থাকে সুর, তার সাথে স্বরের বা শব্দের মিলন ঘটলে অনায়াসে হয়ে যায় কবিতা।


আমাদের ”চারদিকে লোকজন, চারদিকেই হাটবাজার, সদাসর্বদাই বিষয়-আশয়ের চিন্তা। সম্মুখে দেনাদার, পশ্চাতে পাওনাদার, দক্ষিণে বিষয়কর্ম, বামে লোকলৌকিকতা, পদতলে গতকল্যের খরচ, মাথার উপরে আগামী কল্যের জন্য জমা। যেদিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করি – পৃথিবীর মৃত্তিকা; দীর্ঘ, প্রস্থ, বেধ, স্বাদ, ঘ্রাণ, স্পর্শ, আরম্ভ, স্থিতি ও অবসান। মানুষের মন কোথায় গিয়া বিশ্রাম করিবে? এমন ঠাঁই কোথায় মিলিবে, যেখানে জড় দেহপোষণের জন্য প্রাণপণ চেষ্টা নাই, একমুঠো আহারের জন্য লক্ষ লক্ষ আকৃতি ধারীর কোলাহল নাই, যেখানকার ভূমি ও অধিবাসী মাটি ও মাংস নির্মিত নয়; অর্থাৎ চব্বিশ ঘণ্টা আমরা যে অবস্থার মধ্যে নিমগ্ন থাকি সে অবস্থা হ‌ইতে আমরা বিরাম চাই। কোথায় যাইব‌!”

বিশ্রাম বা বিরামের জন্য সহজলভ্য ঠাঁই হলো কবিতা বা কাব্য পাঠের মধ্যে নিজেকে নিমগ্ন করা। জড়‌ জগত কর্মময়, সেখানে বিশ্রাম নাই, ভাবের রাজ্যে বা ভাবজগতে বিশ্রাম নিয়ে মনের শান্তি প্রাণের আরাম খোঁজার পথ হতে পারে কবিতা সৃজন ও কাব্যের রসাস্বাদন। “যখন আমরা একটি কবিতা পড়ি তখন তাহাকে শুদ্ধমাত্র কথার সমষ্টি রূপে দেখি না – কথার সহিত ভাবের সম্বন্ধ বিচার করি।ভাব‌ই মুখ্য লক্ষ্য।কথা ভাবের আশ্রয় স্বরূপ।”
বাইরের জগৎ অহরহ আমাদের মনের মধ্যে প্রবেশ ক’রে একটা পৃথক জগৎ গড়ে তুলছে এবং তার সঙ্গে আমাদের ভালো লাগা, মন্দ লাগা, সুখ-দুঃখ, ভয়-বিস্ময়‌ প্রভৃতি আমাদের হৃদয়বৃত্তির বিচিত্র রসে জারিত হয়ে নানাভাবে আভাসিত হয়ে উঠছে। সেই আভাসিত‌ ভাবসমূহ যখন ছন্দময় শব্দ বিন্যাসে প্রকাশ পায় তখন তা হয়ে ওঠে কবিতা। ব্যক্তি বিশেষের হয়েও যার আবেদন হয়ে ওঠে সর্বজনীন। এই প্রসঙ্গে কবি নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর বক্তব্যটি উল্লেখ করা যেতে পারে। “একজন কবি তাঁর নিজের মুক্তির কথা লিখছেন, তা পড়ে অন্যেরাও মুক্তি অনুভব করছে। কবি তো আর সরস্বতীর সঙ্গে দায়বদ্ধতার চুক্তি করে লিখতে বসছেন না। তবে কবির দায়বদ্ধতা থাকে কবিতার প্রতি, নিজের প্রতি। সাহিত্যের শর্ত তাঁকে মানতে হয়।যারা সাহিত্যের শর্ত লঙ্ঘন করে তারা সাহিত্যের ক্ষতি‌ করে।”

BENGALI POETRY
Bengali Poetry

কবিতার ইতিহাস

বাংলা কবিতার উৎপত্তি ধরা হয় মুখ্যত পালি এবং প্রাকৃত সংস্কৃতি এবং সামাজিক রীতি থেকে, যা ছিল বৈদিক ধর্মানুষ্ঠান এবং বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মীয় রীতিনীতির সাথে সামঞ্জস্যহীন এবং পরষ্পর বিরোধী। বাংলা কবিতার ইতিহাস প্রধানত তার ভাষা ও আঙ্গিকগত রূপান্তরের ইতিহাস। যে রূপান্তর উত্থান-পতনের তরঙ্গাঘাতে আন্দোলিত হতে হতে পরিবর্তিত হয়েছে বারে বারে। বাংলা ভাষা তথা সাহিত্যের ইতিহাসে ‘চর্যাপদকে’ প্রথম কবিতার নিদর্শন হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। চর্যাপদ বাংলা ভাষার প্রাচীনতম কাব্য তথা সাহিত্য নিদর্শন। নব্য ভারতীয় আর্যভাষারও প্রাচীনতম রচনা এগুলি। রচনাকাল ধরা হয় খ্রিষ্টীয় দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়। চর্যাপদের রচয়িতারা ছিলেন সহজিয়া বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যগণ।

‘টালত মোর ঘর নাহি পড়বেষী।
হাড়ীত ভাত নাঁহি নিতি আবেশী‌।’

চর্যাপদের এই ভাষাকে ‘সন্ধ্যাভাষা’ নামে অভিহিত করা হয়। সন্ধ্যাভাষা কোনো ভাষার নাম নয়, দুর্বোধ্যতার কারণে এই নামকরণ করা হয়েছে। এই ভাষা রীতির দুটি অর্থ থাকে; একটি সাধারণ, অন্যটি নিগুঢ় অর্থ সমৃদ্ধ। মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে ১২০০-১৩৫০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত সময়কে অন্ধকার যুগ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। আলো-আঁধারি ভাষার স্তর পেরিয়ে মোটামুটি একটা সহজ স্বচ্ছন্দ ভাষার ব্যবহার পরবর্তী কাব্য ধারাকে অনেকটা সাবলীল গতি দিয়েছে। এই সময়ে রচিত বড়ু চণ্ডীদাসের ( ১৩৭০-১৪৩০) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন। মধ্যযুগের প্রথম সাহিত্যিক নিদর্শন।

‘বন পোড়ে আগ বড়ায়ি জনে জনে জানি /
মোর মন পোড়ে যেহ্ন কুম্ভীরের পানি।’

পরবর্তী পর্যায়ে বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যের ভাষা আরো জড়তামুক্ত হয়। এই ধারার খ্যাতিমান কবিগণ হলেন বিদ্যাপতি, জ্ঞানদাস, গোবিন্দদাস প্রমুখ।

‘রূপ লাগি আঁখি ঝুরে গুণে মন ভোর।
প্রতি অঙ্গ লাগি কান্দে প্রতি অঙ্গ মোর।’

মধ্যযুগের আর এক কাব্যধারা মঙ্গল কাব্য। মনসা মঙ্গল, চণ্ডীমঙ্গল, ধর্মমঙ্গল প্রভৃতি মঙ্গল কাব্য ধারায় বিজয় গুপ্ত, কেতকাদাস ক্ষেমানন্দ, মুকুন্দরাম চক্রবর্তী, রায়গুণাকর ভারত চন্দ্র রায়, দ্বিজমাধব, খেলারাম চক্রবর্তী প্রমুখ স্বনামখ্যাত কবিগণ নানাভাবে বাংলা কাব্য-কবিতার ভান্ডারটিকে সমৃদ্ধ করেছেন। মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্য ধারায় অনুবাদ কবিতার ভূমিকা অস্বীকার করার উপায় নেই। এই ধারার খ্যাতিমান কবিগণ হলেন, কৃত্তিবাস ওঝা, কাশীরাম দাস। অন্যান্য অনুবাদক কবিগণের মধ্যে উল্লেখ করা চলে, কবীন্দ্র পরমেশ্বর, শ্রীকর নন্দী, চন্দ্রাবতী, অদ্ভূতাচার্য, ভবানী দাস প্রমুখের নাম।

কাব্যসাহিত্যের এই স্তরে শক্তি আরাধনার প্রামাণ্য দলিল রূপে শাক্তপদাবলীর বলিষ্ঠ ভূমিকা বাংলা কাব্যে ও গানে একটা অনাবিল ভক্তি স্রোতের মন্দাকিনী ধারা প্রবাহিত করতে সক্ষম হয়েছেন বৃন্দাবন দাস, রামপ্রসাদ সেন ও আরো অনেকে।

‘মায়ের পায়ের জবা হয়ে ওঠনা ফুটে মন।
গন্ধ ন না থাক, যা আছে তা নয়রে ভূ-আভরণ।’

বাংলা কবিতা ও কাব্যের জগতে একটা বিরাট পরিবর্তন ঘটিয়ে আবির্ভূত হলেন মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত। (১৮২৪-১৮৭৩)। বাংলা সাহিত্য জগতে যাঁকে আধুনিকতার জনক অভিধায় অভিহিত করা হয়। মধুসূদন ভেঙে দিলেন প্রচলিত পয়ারের বেড়ি, মুক্ত ছন্দের স্রষ্টা তিনি। অন্ত্যমিল ঘুচিয়ে যত্রতত্র ছেদ চিহ্নের ব্যবহার ঘটালেন মধুসূদন। ইতালির কবি পেত্রার্কের অনুসরণে বাংলা কবিতায় সূত্রপাত করলেন ‘সনেটের।’

‘বিদ্যার সাগর তুমি বিখ্যাত ভারতে।
করুণার সিন্ধু তুমি, সেই জানে মনে,
দীন যে, দীনের বন্ধু !’

রামায়ণ – মহাভারতের পর বাংলা সাহিত্যে পাশ্চাত্য আঙ্গিকে মহাকাব্য ‘মেঘনাদবধ’ তাঁর‌ই অবদান। পরবর্তী কয়েক দশক বহু কবি মধুকবির প্রভাবে প্রভাবিত হয়ে তাঁকে অনুসরণ করে বাংলা কাব্য – কবিতায় নিজেদের স্বাক্ষর রাখার চেষ্টা করেছেন। যেমন, নবীন চন্দ্র সেন, হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়। বাংলা কবিতার বিবর্তনের ইতিহাসে মধুসূদনের পর উল্লেখযোগ্য গণের মধ্যে ঈশ্বর চন্দ্র গুপ্ত (১৮১২-১৮৫৯) অন্যতম একজন। ঈশ্বর গুপ্ত যুগসন্ধির কবি, কারণ তিনি সমকালীন সামাজিক ও ঐতিহাসিক বিষয় নিয়ে লেখনী ধরলেও তাঁর ভাষা ও অলঙ্কারাদি ছিল মধ্যযুগীয়। মধ্য ও আধুনিক যুগের মধ্যে সেতুবন্ধন করেছিলেন ঈশ্বর গুপ্ত।

‘আনা দরে আনা যায় কত আনারস।’

বাংলা কবিতার জগতে রোমান্টিক গীতি কবিতার স্রষ্টা ইউরোপীয় ভাবধারার গীতি কবি ‘ভোরের পাখি’ বিহারী লাল চক্রবর্তী (১৮৬১-১৯৪১)। তিনি ছিলেন রবীন্দ্র সমসাময়িক এবং স্বকীয় বৈশিষ্ট্য সমুজ্জ্বল।

‘কায়াহীন মহা ছায়া,
বিশ্ববিমোহিনী মায়া,
মেঘে শশী-ঢাকা রাকা রজনী-রূপিণী।’

মধ্যযুগের কাব্য ইতিহাসের একটা বিরাট সময়কাল ধরে মাইকেল মধুসূদনের যে ধারা চলে আসছিল তা ভেঙে দিলেন রবীন্দ্রনাথ (১৮৬১-১৯৪১)। রবীন্দ্রনাথ ছিলেন পৃথিবীর কাব্য সাহিত্যের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী মানুষটি কৃত্রিম ভাষা পরিহার করে নিজস্ব কাব্য ভাষার সৃষ্টির মধ্য দিয়ে আপামর বাঙালি পাঠকের হৃদয়ে প্রবেশ করলেন। যদিও মোহিতলাল মজুমদার, ডি‌ এল রায় বা কাজী নজরুল ইসলাম সহজে রবীন্দ্রনাথকে মেনে নিতে পারলেন না। তারপর পরবর্তী অর্ধ শতাব্দী ধরে বাংলার নবীন কবিকুল ঘুরে ফিরে রবীন্দ্রনাথকে অনুসরণ করেছেন।রবীন্দ্র ভাবধারার উল্লেখযোগ্য কবিগণের মধ্যে সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত,যতীন্দ্র মোহন বাগচী ও যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত ছিলেন অন্যতম। রবীন্দ্রনাথের হাতেই বাংলা কবিতা প্রকৃত অর্থে আধুনিক রূপ পেয়েছিল।

‘হৃদয় আজি মোর কেমনে গেল খুলি,
জগত আসি সেথা করিছে কোলাকুলি।’

রবীন্দ্র ভাবধারার বাইরে এসে তিরিশের দশকে একদল কবি প্রকাশ্যেই রবীন্দ্র বিরোধিতার পথে হাঁটলেন। আপাদমস্তক ইংরেজি ভাবধারায় প্রভাবিত, ইংরেজি শিক্ষায় সুশিক্ষিত, ইংরেজি কবিতায় অনুরক্ত পঞ্চপাণ্ডব নামে খ্যাত পাঁচ জন কবি অন্য ধারায় লিখতে শুরু করলেন। এঁরা হলেন কবি সুধীন্দ্রনাথ দত্ত (১৯০১-৬০), জীবনানন্দ দাশ (১৮৯৯-১৯৫৪), অমিয় চক্রবর্তী (১৯০১-৮৭), বিষ্ণু দে (১৯০৯-৮২) এবং বুদ্ধদেব বসু (১৯০৮-৭৪)। এঁরা কিটস, এলিয়ট প্রমুখ ইংরেজ সাহিত্যিকদেরকে গভীরভাবে অধ্যয়ন করেছিলেন এবং তার‌ই প্রভাব পড়েছিল এই পঞ্চকবির কবিতার ছত্রে ছত্রে। ফলে এই অত্যাধুনিক কবিকুলের কপালে জুটেছিল দুর্বোধ্য কবির তকমা সহ ভুরি ভুরি নিন্দা ও বিদ্রূপ। ভাব ও ভাষার দুর্বোধ্যতার কারণে বাঙালি পাঠক সমাজ তাঁদের বাংলা কবিতা পাঠের আকর্ষণ থেকে দূরে সরে যেতে আরম্ভ করে। রবীন্দ্র বিরোধিতায় গিয়ে পঞ্চকবি নিজেদেরকে উপহাসের পাত্র করে তুলেছিলেন। সময়ের পালা বদল হয়।সুপাঠ্য, সহজ-সরল ভাষায় কবিতা লিখে আবার বাঙালি বিদগ্ধ পাঠককুলকে ফিরিয়ে আনার প্রয়াস পরিলক্ষিত হয় শক্তি চট্টোপাধ্যায়, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় অথবা সুভাষ মুখোপাধ্যায়, নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী প্রমুখ কবিগণের মধ্যে।

তারও পরবর্তী সময়ে শঙ্খ ঘোষ বা জয় গোস্বামী প্রমুখ আধুনিক কবিগণের অনেকের অনেক কবিতা সহজ ভাষার, বোধগম্য ভাবের নির্মাণ রূপে জনপ্রিয় ও কালজয়ী হিসেবে চিহ্নিত হয়। সমসাময়িক ভাবে প্রতিবেশী রাষ্ট্র বাংলাদেশের বাংলা কবিতার উল্লেখযোগ্য কবিগণের কথা প্রসঙ্গক্রমে না টানলে বাংলা কবিতার ইতিহাস বর্ণনা অসম্পূর্ণ থেকে যায়। বাংলাদেশের স্বনামধন্য কবিকুলের মধ্যে পল্লীকবি জসীমউদ্দীন, শামসুর রহমান, রফিক আজাদ, মোহাম্মদ রফিক‌উজ্জামান, হেলাল আজিজ, নির্মলেন্দু গুণ প্রমুখ বিশেষ ভাবে প্রাসঙ্গিক। পরিশেষে বলা যায়, বাংলা কবিতার উৎপত্তি থেকে অদ্যাবধি ধারাবাহিক যে ইতিহাস তা অতি দীর্ঘ।

– – – – – – –

[বর্তমান প্রবন্ধের সীমিত পরিসরে জোর দেওয়া হয়েছে বাংলা কবিতার বিবর্তনের ইতিহাসের উপর। ফলে প্রসঙ্গক্রমে যে সমস্ত কবিগণের নাম উল্লেখ করলাম তার বাইরে থেকে গেলেন আরো অনেকে। বাংলা কবিতার ইতিহাস বর্ণনায় তাঁদের অবদান কোনোভাবেই অস্বীকার করার উপায় নেই। অনুল্লিখিত কবিকুলের কাছে এবং বাংলা সাহিত্যের প্রিয় পাঠক কুলের কাছে আমি একান্তভাবে ক্ষমা-প্রার্থী।]

প্রবোধ কুমার মৃধা | Probodh Kumar Mridha

New Bengali Poetry 2023 | শ্রাবনী দত্ত | কবিতাগুচ্ছ

New Bengali Poetry 2023 | বন্দনা পাত্র | কবিতাগুচ্ছ

New Bengali Poetry 2023 | পূর্ণা গাঙ্গুলী | কবিতাগুচ্ছ

New Bengali Poetry 2023 | মোঃ ওয়াসিউর রহমান | কবিতাগুচ্ছ

কবিতার কী ও কেন | কবিতা বোঝা | কবিতা কী, কেন, কীভাবে | কবিতা কী এবং কেন | কবিতার কথা | কবিতা কী | কবিতা কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি | কবিতার সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট্য | কবিতা কাকে বলে | বাংলা কবিতার ইতিহাস | কেন কবিতা | ‘একাকারে’ কবিতার আলোচনা ও প্রশ্নোত্তর | কবিতার ব্যাখ্যা | আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি | কবিতার ইতিহাস | কবিতা: কবিতার স্বরূপ | কবিতা – অলস দুপুর | আধুনিক বাংলা কবিতা | বুদ্ধদেব বসুর একগুচ্ছ কবিতা | পঁচিশ বছরের বাংলা কবিতা | নির্বাচিত বাংলা সাহিত্য | ইংরেজি সাহিত্যের ইতিহাস | গীতিকবিতার বৈশিষ্ট্য | কাব্যের আধুনিকতা | কবিতার বিষয় ও প্রকরণ-বৈচিত্র্য | কবিতা শব্দ এবং ছন্দ | বাংলা কবিতার আদ্যোপান্ত ইতিহাস | ইতিহাস আর কবিতা | আধুনিক কবিতার ইতিহাস | আধুনিক কবিতার বৈশিষ্ট্য | আধুনিক বাংলা কবিতার ইতিহাস | কবিতার শ্রেণিবিভাগ | কবিতার গুরুত্ব | ইতিহাস ও কবিতা ওক্তাবিও পাস | কবিতা মানে কবিতার ইতিহাস | বাংলা কবিতার উদ্ভব ও বিকাশ | বাংলাদেশের কবিতা | অসমীয়া কবিতার ইতিহাস | পৃথিবীতে কবিতার ইতিহাস | একটি রক্তাক্ত কবিতার ইতিহাস | কবিতার ইতিহাস হয়ে ওঠা | লিচু চোর কবিতার ইতিহাস | বাংলাদেশের কবিতার ইতিহাস | বাংলা প্রবন্ধ | বাংলার লেখক | প্রবন্ধ ও প্রাবন্ধিক | সেরা প্রবন্ধ ২০২২ | শব্দদ্বীপ | শব্দদ্বীপের লেখক | বাংলা ম্যাগাজিন | ম্যাগাজিন পত্রিকা | শব্দদ্বীপ ম্যাগাজিন

bee poem | poem about self love | story poem | poetry angel | narrative poetry examples | poetry reading near me | prose poetry examples | elegy poem | poetry reading | the tradition jericho brown | poetry websites | protest poetry | prayer poem | emotional poetry | spoken word bengali poetry | poem about god | percy shelley poems | jane hirshfield | spiritual poems | graveyard poets | chapbook | poems about life | poems to read | found poem examples | poems about life and love | elizabeth bishop poems | poems about women | sister poems that make you cry | famous quotes from literature and poetry | mothers day poems from daughter | poem about community | 8 line poem | inspirational poetry quotes | poem about life journey | positive poems | short poem about life struggles | toni morrison poems | good bones poem | google poem | funny poems for adults | inspirational poems about life | friendship poem in english | paul laurence dunbar poems | freedom poem | sad poetry about life | poems about hope in hard times | allama iqbal best poetry | black female poets | african american poets | poems to comfort the grieving | poems about loneliness | romantic poetry in english | encouraging poems | joy harjo poems | best poetry lines | short poems on values of life | female poets | poetry quotes about life | poem about faith | dark poems | uplifting poems | new poetry | Shabdodweep Founder | New Bengali Poetry 2023 | Trending Bengali Poetry 2023 | Latest Bengali Poetry 2023 | Old bengali poetry | Collection of Bengali Poetry | Short bengali poetry 2023 | Long bengali poetry | Translation of Bengali poetry | Top best bengali poetry | best old bengali poetry

Leave a Comment