Bengali Story 2023 | স্বপ্নের জোনাকিরা | গল্প ২০২৩

Sharing Is Caring:
BENGALI STORY
Bengali Story

কুহেলী দাশগুপ্ত – সূচিপত্র [Bengali Story]

স্বপ্নের জোনাকিরা [Bengali Story]

ধীরে ধীরে আলো ফোটা ভোরের সাথে চিত্রার আজকাল আর দেখা হয় না। ঘুম ভাঙতেই সকাল সাতটা। একদম খটখটে রোদ্দুরের হাত ধরে জেগে ওঠা। এমনটা চায় না ও। এইতো বছর কয়েক আগে ও রাতের আকাশের বাসি মুখ ধুয়ে ফর্সা হবার আগেই বিছানা ছাড়ত ও।উঠেই প্রাত্যহিক কাজ সেরে বেড়িয়ে পড়ত। ভোরের হাওয়া মন সতেজ করে দেয়। সেসব আজকাল আর হয় কই! বয়স বাড়ছে। রাত বাড়লে ও চোখের পাতা এক হতে চায় না। ডাঃ হালদার নার্ভের ওষুধ দিয়েছেন। তাতে একঘুমে রাত ফুরিয়ে ঝলমলে সকাল হয়। সমুটা অনেক রাত অবধি জেগে থাকে। মায়ের কাছে মনের যত কথা উগরে দিয়ে মন শান্ত হয় ছেলেটার। চিত্রা বুঝিয়ে পারে না। এই বয়সটা এমনই হয়। শৌনক বাড়ি ফিরে এ.সি তে থাকতে চায় না। আপিসে ঠান্ডা ঘরে থাকতে থাকতে বদ্ধ বাতাস আর ভালো লাগেনা ওর। খোলা জানালার হাওয়াতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। উত্তরের ঘরটা রোদ পায়না বলে ঠান্ডা থাকে। ওটাই ওর পছন্দের ঘর।

সম্রাট মানে সমু ওদের একমাত্র ছেলে। মাস ছয়েক হোল নতুন চাকরিতে জয়েন করেছে। সান্ধ্যকালীন চা পর্বে বাবা ছেলের অনেক কেজো গল্পের সাথে মন খোলা, মজার গল্পেরাও ভীড় জমায়। কাজের অবসরে চিত্রা ও আনন্দের আমেজে থাকে। তারপরও কত আক্ষেপ জমে থাকে যুবকে উত্তীর্ণ হওয়া সমুর মনে!ছেলেকে মাঝে মাঝে অচেনা লাগে। কি চায় সে? কখনো খুব ফ্রাসট্রেটেড কোন সেই আদ্যিকালের ঘটনা নিয়ে। কখনো আবার জমাটি গল্পের পশরা সাজিয়ে মাতিয়ে রাখে। শৌনক চিরকাল শান্ত স্বভাবের। তবুও একঘেঁয়ে সংসার জীবনে মনোমালিন্য হয়, সেই প্রথম থেকেই। চিত্রা মিশুকে স্বভাবের আর শৌনক ইন্ট্রোভার্ট। ওর মেশার পরিধি কিছু ছেলেবেলার বন্ধু আর কাজের জায়গা ছাড়িয়ে অনাবিল হতে পারে না। বাড়িতে কখনো মজা ওড়ানো কথার ফুলঝুরি নামে। তাতে আবার গিন্নির কপট রাগ হয়। এত সবের মাঝেই কখনও নিঃসঙ্গতা কাছে ঘেঁষে রয়। সমুর যত বিষন্নতার প্রকাশ তার মায়ের কাছে। যেন সে হাল্কা হতে চায়! চিত্রাকে নদীতে বাঁধ দেয়ার মতো অটল থাকতে হয়। জীবনের অনেকটা সময় পার করে সে বুঝেছে, কিছু বিষয় উপেক্ষা করে যেতে হয়। আবার সময় বুঝে কাছে ডেকে বোঝাতে হয়।
রোজকার স্নানের মতো অন্তরাত্মা ও অবগাহন চায়। জমতে থাকা ক্ষোভ অভিমান ভেতরটা পোড়াতে থাকে একটু একটু করে।

— বাবা চিরকাল নিজের মতো করেই আমায় চালনা করে এসেছে। কখনো বুঝতে চায়নি আমি কি চাই। তুমি ও না। তোমার কথা আর কি বলব! তুমি তো বাবার কথার ওপরে কোন কিছুই বলবে না।

এসব সমুর নিত্য দিনের অভিযোগ। সদ্য চাকরি পাওয়া যুবকটি। তবুও পুরনো শোক ভুলতে পারে না। চিত্রা সব কথার জবাব দেয় না। কথায় কথা বাড়বে। অনেক বছর পিছিয়ে ভাবতে থাকে সে। সমুর ছেলেবেলা। খুব কঠিন সময়ের বোঝা পার করা। জয়েন্ট ফ্যামিলির নিত্য নৈমিত্তিক অশান্তির গুমোট পরিবেশের বাইরে বেড়িয়ে শিরস্ত্রাণ পরে যুদ্ধে নামার মতো। সারাদিনের কাজের পর বাড়ি ফিরে শৌনক খিটমিটিয়ে থাকত। বেসরকারি সংস্থা। যতটা পারে শুষে নিয়ে তবেই না ভরিয়ে দেবে।

পড়ার সময় আঁকার কাজ নিয়ে বসত সমু। একদিন শৌনক রেগে গিয়ে খাতা টেনে নিল। ব্যস্, হয়ে গেল। পরের রোববার থেকে আঁকার ক্লাস বন্ধ। চিত্রা বোঝাতে চেয়ে ও পারেনি। শৌনকের এক কথা-
— পড়াশোনা ভালোভাবে করুক।এমন কিছু ভালো রেজাল্ট ওর নয়। সব কিছু ছেড়ে আঁকা নিয়ে পড়ে থাকলে হবে?

ছেলেটা ক্যারাটে শেখার জন্য ভর্তি হল। তাতেও শৌনকের বাধা। পাড়ায় চেনা কারও গোপনাঙ্গে চরম আঘাত লেগেছিল ক্যারাটে শিখতে গিয়ে। এই ভয় থেকে সমুর ক্যারাটে শেখা বন্ধ হোল। শুধু কি তাই! মাঝে মাঝেই পেরেন্ট টিচার মিটিং কল হচ্ছে। শৌনকের সময় নেই। চিত্রাকেই সব কাজ সামলে ছুটতে হয়েছে। তবে কি, এসবের মাঝে ও ছেলেটা প্রাণবন্ত ছিল। কো-এড স্কুল। ছেলে, মেয়ে সব বন্ধুদের নিয়ে মেতে থাকা। কোচিং ক্লাসে ও মজা করতো ওরা। সমুর পড়াশোনা খুব একটা ভালো এগোচ্ছিল না। ক্লাস নাইন থেকে কোচিং ছাড়িয়ে সায়েন্স সাবজেক্ট গুলো শৌনক নিজেই পড়াতো।প্রথমটা প্রবল বিরোধ। ওই যে গৎ বাঁধা , ঝেড়ে, বেছে মুখস্থ করার স্বভাব তৈরি হয়েছিল। শৌনক বলত –
–সবটা পড়, যেখানে আটকাবি বুঝিয়ে দেবো।

অনেক রাত অবধি চলত বাবা ছেলের অধ্যয়ন পর্ব। বাবার দেখানো পথে এগিয়ে সম্রাট মাধ্যমিকে ৮৭ শতাংশ ও উচ্চমাধ্যমিকে ৮৫ শতাংশ নম্বর পেয়ে পাশ করল। জয়েন্ট এন্ট্রান্সের নম্বর পেছনের সারিতে থাকায়,কলকাতার কলেজ প্রথমদিকে নাগালের বাইরে। বাবার সিদ্ধান্তে মফঃস্বলের কলেজে পড়ায় সমুর যে আপত্তি ছিল তা নয়। তবুও কলেজ জীবনের উড়ু উড়ু ভাবনার স্বপ্নের কারাবাস হোল। যা সমু আজ ও মানতে পারে না। অ্যাটেনডেন্স নিয়ে এতো কড়াকড়ি যে কলেজে, সেখানে উড়ন্ত যৌবনের ডানা মেলার ফুরসত কই? ও যেন কিছুটা দমে গেল। কলেজ ফেরত এসে ঝামেলা জুড়তো মায়ের সাথে। চিত্রা কখনো সরে যেত, কখনো আবার পাল্টা জবাবে আক্রমণাত্মক হোত। এভাবে চারটে বছর ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে চাকরিও পেলো। সমুর পুরনো সময়ের ক্ষোভ, অভিমান কাটে না যেন আর!

— কখনো ভেবেছ? পড়াশোনা ছাড়া জীবনে আর কি করলাম? কোন এক্সট্রা ক্যারিকুলার অ্যাক্টিভিটিস নেই। কি বলব কেউ যদি জানতে চায়? আমার হবি কি?
— কেন?কত কি বলা যায়!গান শোনা ও কারও শখ হয়। তোরা যেসব গান শুনিস, তাই বলবি। সবাই এক্সট্রা কিছুতে পারদর্শী হওয়ার সুযোগ নাও পেতে পারে।
— আমার বন্ধুরা কেউ ভালো ছবি আঁকে, কেউ ভালো ছবি তোলে। কেউ আবার ভালো গান করে। কখনো আমায় শুনতে হয়, পড়াশোনা ছাড়া জীবনে আর কি করলি?

— কে বলেছে এমন কথা? শোন সমু, এমন কথা তারাই বলতে পারে, যারা হয়তো অন্য কোন দিকে তোর চেয়ে পিছিয়ে রয়েছে। অসুখী মানুষেরা অন্যকে আঘাত করে মনে শান্তি খোঁজে।কোন বিশেষ গুণের অধিকারী হলে দাম্ভিকতা আসে এমনটা নয়। তোর যদি কোন শখ থাকে, চাইলে এখনো সে পথে এগিয়ে যেতে পারিস। কখনো ভেবেছিস, বাবার কোন শখ ছিল! ইউনিভার্সিটিতে ভালো ক্রিকেট খেলতো। ভালো গাইতে পারে। বড় পরিবারে আর্থিক ঘাটতি ছিল। শেখার সুযোগ পায়নি।কখনো শুনিনি অভিযোগ করতে। তার স্বপগুলোও পথ খুঁজেছে কখনো হয়তো! পরিবার, সংসার, পরিজনদের কথা ভেবে অর্থনৈতিকভাবে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার পথে এগিয়েছে। আমি এত দিনেও কোন কিছুর প্রতি তোর বিশেষ আগ্রহ খুঁজে পাইনি। আঁকতিস ভালো। কিন্তু সেটা তোর প্যাশন ছিল, এমনটা নয়। বাবু, একটা কথা ভেবে দেখিস, এমন অনেকের স্বপ্ন মনের মাঝে গুমরে থাকে সুযোগ না পেয়ে। আবার কখনো আর্থিক অনটনের কারণে। তোর সেরকম কোন ব্যাপার নয়। এখনও সময় ফুরোয়নি। এই তো জীবনের শুরু। যদি কোন শখ থাকে, সময় সুযোগ খুঁজে নিয়ে এগিয়ে চল। নিজের মনের মতো স্বপ্ন গুলো গুছিয়ে নে।কেউ বাধা দেবে না আজ। তবে কি, সব মা বাবা চায় ছেলে বা মেয়ে স্বাবলম্বী হোক। তারা পৃথিবী ছেড়ে যাওয়ার আগে আগামী প্রজন্মের নিশ্চিত কোন উপায় দেখে যেতে চায়।

সমু কিছুক্ষণ চুপ থাকে। আবার বলে –
— আজ অনেকটা হাল্কা লাগছে নিজেকে। বন্ধুদের মাঝে অনেক সময় আন ইজি ফিল করেছি। গুটিয়ে যেতাম মনে মনে। আমি তো কিছুই এমন পারি না, ভাবতাম।

চিত্রা আপন মনে ফিরে যায় পুরনো স্মৃতিতে। হয়তো বিশেষ কোন স্বপ্নের পথ সে খোঁজেনি। দাম্পত্যের শুরুতে রোমান্টিক ভাবনার মানুষটিকে পায়নি সে। কর্মব্যস্ত, দায়িত্ববান শৌনক জীবিকা ও জীবনের তাগিদে কাজ পাগল। নিভৃত অবসর যাপন যেন সময়ের অপব্যবহার! সময় অনেকটা এগিয়েছে। চিত্রাকে আজকাল চোখে হারায় সে। চাইলেও পুরনো সময় ফিরবে না। এখন শুধুই নির্ভরতা দুটি মানুষকে কাছে টানে। পরিণত মনে কোন আলো আঁধারিতে জোনাকি ডেকে যায়। সে শব্দ অনেক দূরে….। নতুন কোন স্বপ্ন জাগে না। যত্নে গড়া সংসারে বড্ড মায়া। ছেড়ে যেতে হবে সব ভেবে উদাস হয় মন।

আনমনে কখনো চিত্রা হারিয়ে যায় ছেলেবেলার দিনগুলোর স্মৃতিতে। মেশার মতো পাড়া কালচার সে তো পায়নি। বড় পরিবারের গন্ডিতে বিধি নিষেধের সাতকাহন শুনতে শুনতে বেড়ে উঠেছিল। তাতে ভাই বোনের ঝগড়া ছিল, কড়া নজরের শাসন ছিল। আবার স্নেহ মমতার দখলদারি ছিল। এই জেনারেশনের মতো পার্টিসার্টি বা গেট টুগেদার! জানতোই না। খুব নাচের শখ ছিল তার। টিভির প্রোগ্রাম দেখে নাচ তুলতো সে। মায়ের শাড়ি পরে আপন মনে আয়না দেখে নাচ প্র্যাকটিস করতো। আড়ালে মা ঠাকুমা আলোচনা করতো,

— মেয়েটা নাচের মুদ্রা বেশ ভালো রপ্ত করেছে।
— তাহলেই বা কি?আপনার ছেলে ওসব পছন্দ করে না। আমি বলেছিলাম। বলে, আমাদের পরিবারে ওসব চলে না। বাড়ির মেয়ে বাইরে নেচে বেড়াবে! তার চেয়ে ভালো হয়,গান শিখুক। আমি গানের টিচারের খোঁজ নিচ্ছি।

মন খারাপ হয়েছিল চিত্রার। বাবার কথার অন্যথা হবার নয়, এও জানতো সে। বাবার সিদ্ধান্তেই গান শেখা শুরু। নিভাদি আসতো গান শেখাতে। গানের স্কুলে আনা নেয়ার অসুবিধে। তাই এই উপায়। সেই আটকে পড়া গন্ডিতে ঘুরপাক খেয়ে বাড়তে থাকে শৈশব, কৈশোর। বাবাকে লুকিয়ে নাচ প্র্যাকটিস করতো সে। একদিন তাড়াতাড়ি বাড়ি ফেরাতে বাবার চোখে পড়ে যায়। মা কে বলেছিল,

— ধিঙি বয়সে নেচে বেড়াবে নাকি! গান শিখছে, তাতে কি মন ভরে না!
— ও তো বাইরে করছে না। তুমি কোথাও যেতে দাও না। বাড়িতে না হয় একটু…

মায়ের কথা শেষ হয়নি। বাবা রেগে উঠেছিল।
— তুমি আর প্রশ্রয় দিও না। এভাবেই পা বাইরে এগোবে।

নিজেকে খুব দুঃখী মনে হত চিত্রার। একবার নিভাদি স্টেজ পারফরম্যান্সের জন্য নিতে চেয়েছিল। বাবার অমতে সে আর হোল কই! নিজেকে প্রমাণ করার সুযোগ পেলে তো! ঠাকুমার সাথে গল্প করতে গিয়ে ক্ষোভ উগরে দিতো।

— ওরে, আমায় বলে কি হবে! এ বাড়িতে সব বিদ্যে শেষ অবধি ভাতের হাঁড়িতে গড়াবে।
— তবে পড়াশোনার দরকার কি! ভাত রান্না শিখলেই তো মিটে যায়।
— সে তো শিখতেই হবে। পরের ঘরে তোকে কি আর এমনি বসিয়ে খাওয়াবে?
— ঠিক বলেছ। মানুদি আর আমাতে তফাত কই? সে ও এ বাড়িতে রেঁধে বেড়ে খেটে খাচ্ছে।

ঠাকুমা মা কে ডেকে বলতো,
— তোমার ঝি কে বোঝাও গো। এ তো আমার সাথে ঝগড়া জুড়েছে। শ্বশুরবাড়ি আজ নিলে কাল ফেরত পাঠাবে।

এইসব সাতপাঁচ ভাবতে ভাবতে ফিরে আসে বর্তমানে। রাতের ভাত, রুটি করতে হবে। আজ ভাবে, ঠাকুমা ভুল কি বলেছিল? আজ আর রাগ হয় না। এ সংসারের পুরো দায়িত্ব তার। শৌনকের কোনদিকে তাকানোর সময় নেই। নিজের হাতে সবটুকু সামলে নিতে গিয়ে মেড ইজি ব্যাপারগুলো তার আয়ত্তে। জলদি গুছিয়ে কাজ সারতে সারতে ওর কনফিডেন্স বেড়ে গেছে। ব্যাংক, বাজার, মাসকাবারি, বাড়িতে মিস্ত্রি কাজে লাগলে তদারকি সবেতেই সমু বা শৌনক কাউকেই তো পাশে পায়না। এক এক সময় ভাবে সে, এই সাম্রাজ্য তার নিজের গড়া। আবার কখনো মনে হয়, যতদিন শরীর মজবুত রয়েছে ততদিন কর্তৃত্ব। পরমুখাপেক্ষী জীবন কত অসহায় তাও সে পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতিতে দেখে নিয়েছে। ওর স্বপ্নেরা চিরকাল অধরা থেকেছে। সময় পাল্টেছে, ওর অভিভাবক পাল্টেছে। অবস্থানের স্থানান্তর হয়েছে। ওর স্বপ্নের জোনাকির আলো ম্লান হয়ে আসে। সমুর স্বপ্নেরা যেন পথ খুঁজে পায়, কামনা করে সে। ছেলেটা অস্থির স্বভাবের। আবার মুডি ও। ওকে স্থির লক্ষ্যে এগিয়ে দিতে পাশে থাকা দরকার। বাবা ছেলের ভুল বোঝার ধোঁয়াশার মাঝে সে জোনাকির মতো আলো দিতে চায়।

কুহেলী দাশগুপ্ত | Kuheli Dasgupta

Bengali Poetry 2023 | শিবপ্রসাদ পুরকায়স্থ | কবিতাগুচ্ছ ২০২৩

Bengali Poetry 2023 | প্রতিম ঘোষ | কবিতাগুচ্ছ ২০২৩

Bengali Poetry 2023 | যুবক অনার্য | কবিতাগুচ্ছ ২০২৩

Bengali Story 2023 | ইচ্ছাপূরণ | গল্পগুচ্ছ ২০২৩

স্বপ্নের জোনাকিরা | শব্দদ্বীপের লেখক | শব্দদ্বীপ | সেরা বাংলা গল্প | গল্প ও গল্পকার | সেরা সাহিত্যিক | সেরা গল্পকার ২০২২ | বাংলা বিশ্ব গল্প | বাংলা গল্প ২০২২ | বাংলা ম্যাগাজিন | ম্যাগাজিন পত্রিকা | শব্দদ্বীপ ম্যাগাজিন

bengali story | bengali story books for child pdf | bengali story books for adults | bengali story books | bengali story books for child | bengali story books pdf | bengali story for kids | bengali story reading | short bengali story pdf | short bengali story analysis | short bengali story characteristics | short bengali story competition | short bengali story definition | short bengali story english | short bengali story for kids | short bengali story generator | short bengali story ideas | short bengali story length | long bengali story short | long bengali story short meaning | long bengali story | long bengali story instagram | bengali story writing competition | bengali story competition australia | writing competition prizes | writing competition for students | writing competition 2022 | writing competitions nz | writing competitions ireland | writing competitions in africa 2022 | writing competitions for high school students | bengali story for teens | writing competitions australia 2022 | bengali story competitions 2023 | writing competitions uk | bengali article writing | writing jobs work from home | bengali story writing lesson plan | bengali story writing on child labour | bengali story writing on global warming | bengali story writing pdf | bengali story writing practice | bengali story writing topics | trending topics for article writing 2022 | what is bengali story writing | bengali story trends 2022 | content writing topics 2022 | Bangla Prabandha | Probondho | Definite Article | Article Writer | Shabdodweep bengali story | Long Article | Bangla kobita | Kabitaguccha 2022 | Galpoguccha | Galpo | Bangla Galpo | Bengali Story | Bengali Article | Shabdodweep Writer | Shabdodweep | Shabdodweep Founder

Leave a Comment