New Bengali Story 2023 | দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী (পর্ব ১) | শওকত নূর

Sharing Is Caring:
BENGALI STORY

দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী (পর্ব ১) – শওকত নূর [Bengali Story]

গুড়ি বৃষ্টি এঁদো কাদায় দশ বারোটার মতো ঘুপচি গলি পেরিয়ে যখন বাসাটার নিশানা খুঁজে পেল মাশফিক, তখন বেলা প্রায় ডুবে গেছে। লোডশেডিং, চারদিকে আযানের শব্দ নিভে খানিকটা নৈঃশব্দ্য ভর করেছে। দরজায় কড়া নাড়তে যাচ্ছিল মাশফিক, কিন্তু নাড়তে হলো না। খোলা জানালাপথে ভেতরের দৃশ্য ভেসে এলো। মোমবাতি জ্বলা টেবিল সামনে নিয়ে বসে আছেন তার জয়তুন মামা। মাথায় লম্বা চুল, রোগা পাতলা মুখ ভর্তি সাদা-কালো দাড়ি, চোখ মুখ বিষণ্ণ। সামনে গোটা দুই পেটমোটা মাঝারি আকৃতির কাঁচ-বোতল। মাশফিকের বুক ধড়ফড়িয়ে উঠলেও ক’ সেকেন্ডে তা থেমে গেল। সে জানে, তার জয়তুন মামা অতি খাঁটি প্রকৃতির মানুষ- পরিশ্রমী, নিষ্ঠাবান, শুধু কপাল দোষে পড়ালেখা খুব বেশি দূর করতে না পাড়ায় ছোট চাকরি করেন। তবে সৎ সরল জীবন যাপনে অভ্যস্ত।

চিন্তিত মনে সে দরজার সামনে দাঁড়াতেই ভেতর থেকে খট করে খুলে গেল দরজা। জয়তুন মামা এমন ভঙ্গিমায় ‘আয়’ শব্দটি উচ্চারণ করলেন যেন মাশফিক এর সাথে তার আগে থেকে কথা পাকা হয়ে আছে সে আসবে এবং ঠিক এ সময়েই। অথচ প্রায় তিন বছর তারা পরস্পর যোগাযোগ-বিচ্ছিন্ন।

হাত ধরে টেনে ভেতরে নিয়ে বিছানার কোনা ঝেড়ে মাশফিককে বসতে দিলেন জয়তুন সাহেব । গা হাতড়ে বললেন, গেদা (গ্যাদা, মানে বাবুসোনা), তা আকস্মিক কী মনে করে আসলি?

মামা, এমনি।

এসে ভালো করলি, কিন্তু কারেন্ট মারেন্ট আজকাল আসে না, বুঝলি?

মামা, আসে না, নাকি থাকে না?

কদাচিৎ আসে। অনুপস্থিতিই বেশি। এইজন্য বলি আসে না।

হুম, তা তুমি আছো কেমন?

ভালো না বিশেষ, খালি ওষুধ খাই। ওই দ্যাখ সালসার বোতল।

সাল-সা!

হ্যাঁ, সালসাটাই আজকাল ভালো। বাকি সব ওষুধে ভেজাল, বুঝলি? নজরদারি নাই।

তা কী সব অসুখ হয়েছে তোমার?

অসুখ তেমন কিছু না। এই ধর গ্যাস্ট্রিক, কোষ্ঠকাঠিন্য; মাঝেমধ্যে ঠান্ডাঠুন্ডা লাগে।

খাওয়াদাওয়া ঠিকমত করো? রান্নার ব্যবস্থা আছে?

বিয়েশাদী তো আর করলে না। এখনও সময় আছে, করলে বলো।

খাওয়া দাওয়ার জন্য কি আর বিয়ে করব এই বয়সে?

তা কত হলো এ বছর বয়স?

উনপঞ্চাশ।

ইচ্ছে করলে এখনও করতে পারো বিয়ে। মেয়ের সন্ধান আছে আমার কাছে।

কই মেয়ে? তোর ঝোলার ভেতরে? থাক আপাতত ঝোলাতেই, আয় কিছু খাইদাই, নাকি?

এই ভরসন্ধ্যায় কী খাব-খাওয়াবে?

ভাত, মুশুরের ডাল আছে, বেগুন ভর্তা, উস্তা ভাজা।

নাহ, তোমার খুধা লেগে থাকলে খাও, আমি হোটেল থেকে নাস্তা সেরে এসেছি।

তাইলে থাক,পরে একত্রে খাওয়া যাবে। তা বল বাড়িতে বুবু কেমন আছে, দুলাভাই?

ভালো।

তা এবার বল, এমনি এসেছিস যে বললি, তা এমনি কী মনে করে এলি?

আহা, বললাম তো এমনি! আপন মামা নও বলে কি বেড়াতে আসতে পারি না?

তা পারিস, তবে কোন দিন তো আসিসটাসিস না। সেই বছর তিনেক আগে রাস্তা থেকে ধরে এনেছিলাম। তা কী করে বুঝলি আমি এখানটাতেই রয়ে গেছি? অন্য কোথাও সরিনি?

এ এলাকাতেই এসেছিলাম, বেলাও পড়ে এলো কাজের মধ্যে ; ভাবলাম দেখি তুমি যদি থাকো তো দেখা করে যাই। না থাকলে এসে ঘুরে যেতাম। কী আর হতো তাতে?

এই যে বললি কাজে এসেছিলি, অথচ বলছিস এমনি এসেছিস। তা এবার বল যে কাজে এসেছিস, সে কাজটা কী।

একটা ইন্টারভিউ ছিল ওই বাণিজ্যিক পাড়ায়।

লিখিত, না মৌখিক?

মৌখিক।

সরকারি না বেসরকারি?

বেসরকারি ফার্ম।

তা চাকরি কি হবে মনে করছিস?

নাহ।

কী করে বুঝলি? ভাইবা অনুকূল হয়নি?

হুম।

কী প্রশ্ন করেছিল? কটা প্রশ্ন?

একটা।

কী প্রশ্ন?

হোয়াট উইল ইউ ডু টু কিপ দ্য অফিস ডিসিপ্লিনড?

টু কিপ দ্য অফিস ডিসিপ্লিনড! মুখস্থ প্রশ্ন! তা তুই কী জবাব করলি?

বললাম, টু মেইনটেইন অফিস ডিসিপ্লিন, সারটেন স্টেপস উইল হ্যাভ টু বি টেকেন।

নাইস! দেন?

নাইস বলছো?

হুম, অব কোর্স , নাইস!

কিন্তু এটুকু বলতেই তো চাকরির সম্ভাব্যতা নট হয়ে গেল।

কেন?

তরুণ প্রশ্নকারী রাগত স্বরে বললেন, ডিসিপ্লিন কি আবার ভরণপোষণ করা যায় নাকি? ডিসিপ্লিন মেইনটেইন করার কী আছে? এ ফ্যামিলি ক্যান বি– হ্যাচ্চু!

বুঝেছি, তারপর?

আমি বোঝাতে চেষ্টা করলাম ‘মেইনটেইন’ শব্দটি আমি ভরণপোষণ অর্থে ব্যবহার করিনি, বজায় রাখা অর্থে ব্যবহার করেছি। কিন্তু সে সুযোগই দেয়া হলো না।

কী করল?

বলল, পুওর নলেজ ইন ইংলিশ, ইউ মে রিমুভ ।

রিমুভ বলল?

হুম।

রাবিশ! আচ্ছা দাঁড়া, দেখি তো তোর বেশভূষা। হুম-সাদা শার্ট, অ্যাশ প্যান্ট, চুল ছোট, স্বাস্থ্য মোটামুটি মানানসই, মুখমণ্ডলে ক্লান্তির ছাপ থাকলেও অভদ্র লাগছে না।

মামা।

ও ব্যাটা একটা অকাট মূর্খ। ডিসিপ্লিন ভরণপোষণ করা যায় না! জ্ঞানের সীমাবদ্ধতারও একটা সীমা থাকে। তা থাক, ওসব বাদ দে। মন খারাপ করিস না। ওদের যা বোধ, ওরা সে মোতাবেকই করেছে। তাছাড়া, চাকরিবাকরিতে অধিকাংশ ক্ষেত্রে লোক ঠিক করাই থাকে। লোক দেখানো ভাইবাতে অনেকেই বেহুদা নাস্তানাবুদ হয়। ওসব মাথা থেকে ঝেড়ে এবার শুয়ে বিশ্রাম নে। আমি কিছু কাজ করি।

জয়তুন সাহেব এবার দেয়ালে ঝোলানো ঝোলা-ব্যাগ টেবিলে নামিয়ে হাতড়ানো শুরু করলেন। মাশফিক বিছানায় গা এলিয়ে চারদিকে লক্ষ্য করতে লাগল। আধাবস্তি এলাকার একতলা নিম্নমানের দালানের এক কক্ষ। পুরনো, জরাজীর্ণ, দেয়ালের রঙ উঠে কালচে বর্ণ ধারণ করেছে। এখানে ওখানে মাকড়সার ঝুল, কক্ষের কোনায় একটা স্টিলের তাক ভর্তি পুরনো বই-পুস্তক, কাঠের আলনাটা তেমনই আছে, যেমনটি সে দেখেছিল তিন বছর আগে এসে। বাইরে হঠাৎ বাতাসের গর্জন ও বৃষ্টির সমসম শব্দ শুরু হলে সেদিকে দৃষ্টি আকৃষ্ট হলো মাশফিকের। অন্ধকারে বৃষ্টির সাদাটে ধারায় বিজলির চমক পড়লে ওদিকের ঘরবাড়ি, বিদ্যুৎ-থাম্বা, রাস্তা, দোকানপাট, ছাতা-মানুষ, ছায়ার মতো এক নজর স্পষ্ট হয়ে ওঠে। পরক্ষণেই বৃষ্টির অস্পষ্ট ধারার সাবেক দৃশ্যপট ফিরে আসে। কতক্ষণ বিহ্বল বাইরে তাকিয়ে থাকার পর দৃষ্টি গুটিয়ে জয়তুন সাহেবের দিকে স্থির করল মাশফিক।

কী করছেন তিনি? টেবিলের ওপর ওসব কিসের মূর্তি? হারিকেনের আলোয় সে স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছে একটা বাঘ, একটা সিংহ, মহিষ, হরিণ ও একটা বানর মূর্তি। কিন্তু এসব হাতিপাতি করে কী শখ মেটাচ্ছেন জয়তুন মামা এ বয়সে? বিড়বিড় করে বলছেনই বা কী? যাদুকর হয়ে গেছেন নাকি? পার্টটাইম যাদুটাদু দেখিয়ে টু পাইস করেন?

মামা, কী করছ ওসব? মাশফিক মধ্যম কণ্ঠে চেঁচাল।

খেলছি।

খেলছো? এ বয়সে বাচ্চাকাচ্চাদের খেলা? এ কী কথা হলো?

ঠিক কথা হলো। জগৎটাই খেলার। খেলার আবার বয়স অবয়স কী?

অবশ্য ভেবে দেখার মতো কথা। একদিক থেকে ভাবলে জগৎটা খেলারই।

ঠিক বুচ্ছিস। খেলাহীন জগৎ অচল।

তা মামা, কী মর্মার্থ তোমার এই খেলার?

তোর মাথায় কি আজ ধরবে? মাথাটা তো ভরণপোষণ অপব্যাখ্যায় নিশ্চয়ই অস্থির হয়ে আছে।

না, আমি ঠিক আছি। তোমার এ খেলাটা কি প্রাণীজগতের চেইন সংক্রান্ত?

কিছুটা প্রতীকী ধরনের।

যেমন?

এই ধর, এই প্রতাপশালী এই বাঘটা একসময় বনের নিরীহ প্রাণী বানরদের ধরে খেত। পাশের বনের সিংহ প্রতিবাদ করে বলল, এই যে মিয়া বাঘা, তুমি কিন্তু নিরীহ প্রাণীদের ওপর থাবা বসাচ্ছ। বড়তে ছোটতে

ব্যবধান কাম্য নয়।

বাঘ হুংকার দিয়ে বলল,আরে মিয়া সিংহ, তুমি যে নিরীহ হরিণদের সাবড়ে দিচ্ছ, এটা কী হে? এটা কী? এটা কি বড়তে ছোটতে সাম্য নাকি হে? বলো দেখি সত্যি কথাটা।

কী বললি ব্যাটা, বাঘু? এত্তব ড় সাহস! ত্যাড়া বাক্য ঝাড়ছিস!

কী বললি ব্যাটা ছিঙ্গো, অমন লাফাসনে। অফ যা কচ্চি!

তবেরে!

তবেরে!

লাগল বাঘে সিংহে ভয়াল লড়াই। বানর আর হরিণ একযোগে পালাল ভিন্ন বনে। সেই থেকে দুজন বন্ধু। আর বানর যেহেতু গাছে উঠতে জানে, বাঘ সিংহ দেখলেই সে হরিণকে সতর্ক করতে গাছের মগডাল থেকে এক প্রকার শব্দ করতে থাকে।

প্রতীকী গল্প, রূপক, তার মানে এটা দিয়ে মানুষকেও বোঝাতে চাইছ, নাকি?

শোন গেদা, এই মনুষ্য জীবটা নিয়ে আমি কোন গবেষণায় নামি না। বানর আর হরিণের গল্পটা সুন্দরবন ভ্রমণ নামক গল্পে পড়েছি। তা থেকে ধারণাটা এসেছে। গোবর মাথায় যা হয়।

তা এসব মূর্তি কোত্থেকে কিনলে?

সেদিন বৈশাখী মেলা গেল না? এদের দেখে শৈশবটা মাথাচাড়া দিল। তাই শখ প্রশমনে কিনে ঝোলায় ভরে নিয়ে এলাম। টেবিলে নামিয়ে ছোটবেলার মতো খেলতে খেলতে গল্পটা মাথায় ভর করল, বুঝলি?

বেশ। তা ঝড়বৃষ্টি তো বেশ শুরু হয়ে গেল। রাতের খাবার কি দেরিতে খাবে, নাকি আগেভাগেই খাবে?

কারেন্ট তো আসছে না।

তোর কি ঘুম পাচ্ছে? ঘুম পেলে খেয়ে নে। আমি দেরিতে হলেও কারেন্ট এলেই খাই।

আচ্ছা।

জয়তুন সাহেব উঠতে যাবেন, এরই মধ্যে দরজায় খটখট শব্দের সাথে জোর ধাক্কায় খুলে গেল দরজা। ছাতা হাতে হুড়মুড় একটা লোক ঢুকল। মাঝবয়সী, গায়ে জীর্ণ চাপা শার্ট, শরীর কৃশকায়, মুখমণ্ডল তামাটে-শুকনো কটমটে, আধাপাকা খোঁচাদাড়ি, চোখদুটো কোটরগত।

সালাম স্যার । বিনীত বলল আগন্তুক।

তা অখিল বাবু, হঠাৎ অসময়ে? এই ঝড়বৃষ্টির মধ্যে!

আইসলাম, স্যার।

বসেন।

না স্যার, আইসছি বিশেষ উদ্দেশ্যে।

বলুন।

স্যার, আপনে আমারে ক্ষমা কইরা দেন। আমার মস্ত ভুল হইয়া গেছে।

তা দুঃখ প্রকাশ কালও করতে পারতেন, যদিও জরুরি বা আবশ্যক নয়। এতোটা কষ্ট করে –।

স্যার, বাসায় খুব বকাবকি কইরতেছে। নিজেরও মনটা খুব অনুতইপ্ত। কোনদিন আপনের লগে অসৎ আচরণ করিনাই। ছেলে আর ছেলের মা হাতে ছাতি দিয়া বইলল, যাও, ঘুপ ধইরা না খাইয়া বইসা না থাইকা অহনি সাবের কাছে গিয়া ক্ষমা চাইয়া আইসো। মন মাইনতেছিল না। তাই ঝড়বৃষ্টির মধ্যেই চইলা আইসলাম। স্যার, ক্ষমা কইরা দেন, কিছু মনে রাইখবেন না।

মনে রাখিনি তো। সেই কখনই ভুলে গেছি। কিচ্ছু মনে রাখিনি আমি।

যাই স্যার, সালাম। ভগবান আইপনের মঙ্গল করুক।

আচ্ছা যান।

অখিল বাবু চলে যায়। জয়তুন সাহেব দরজায় খিল এঁটে দিতেই মাশফিক বলল, মামা, লোকটা কে?

লোকটা একজন চর্মকার, মানে মুচি।

ক্ষমা চাইতে এলো, কী ব্যাপার?

সে ছোট এক কাহিনী।

কী?

আজ সকালে অফিসে যাওয়ার পথে একজোড়া জুতা সেলাই করতে দিয়ে গেছি। কথা ছিল ফেরার সময় সেলাই- জুতো ফেরত দেবে।

তারপর?

ফেরার পথে জুতো ফেরত চাইতেই ভীষণ রেগে গেল। সেলাই থেকে মাথা না তুলে বলল, জুতামুতা সেলাই কইরতে পারিনাই। পরে নেওয়া লাইগব। কাইলকে নিয়েন। আউজগা যানগিয়া।

মানে, কথাতো ছিল–।

কথা থাইকলে কী? বইল্লাম তো জুতামুতা সেলাই হয় নাই। দেরি না সইলে ফেরত নেন। এই আপনের জুতা। নিয়া যান গিয়া। জু-তা সেলাই—! বিড়বিড় করছিল সে।

আচ্ছা নিয়ে যাচ্ছি। আজই সেলাই করতে হবে জুতা, জরুরি। কাল আর এ স্যান্ডেলে অফিসে যাওয়া চলবে না।

নেন গিয়া, যেইধারে পারেন সেলাই করেন গিয়া! জু-তা—!

এমন আচরণ করল কেন? বরাবর কি এমন করত?

না,আজই প্রথম। যখন অফিস থেকে ফিরি, তখন গ্রাম থেকে তার স্ত্রী ও ছেলে এসে কাছে বসেছে। বেশ হাসিখুশি, নিবিড় গল্প করছিল তিনজন।

কিন্তু অমন করল যে?

অমন করে স্ত্রী ও ছেলেকে দেখাল শহরে কত প্রভাব প্রতিপত্তি নিয়ে থাকে, এই আর কি।

আপনি কি কিছু মনে করেছিলেন?

নাহ।

কেন?

ব্যাপারটা আমি বুঝেছিলাম এবং স্বাভাবিক ধরে নিয়েছিলাম। কারণ, সব পুরুষই চায় নিজ পরিবারের কাছে নিজেকে বড় করে তুলে ধরতে। আমাকে নিরাপদ ভেবে সেও চেয়েছে। এমন কতজনই তো করে। অস্বাভাবিক কিছু নয়।

ও।

শওকত নূর | Shawkat Noor

Travel Story 2022 | আমার বেড়ানো | পণ্ডিচেরী | মহাবলীপূরম | তিরুপতিধাম | কন্যাকুমারী

Is it possible to remove tattoo | ট্যাটু রিমুভ কি সম্ভব? | 2023

ট্যাটুর ইতিহাস ও আমরা | History of Tattoo | Reasons for using tattoos | 2023

Bengali Novel 2023 | স্টেশন কান্তার (২য় পর্ব) | উপন্যাস ২০২৩

দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী | আমি দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী | মাদক ব্যবসার জন্য দুঃখিত | ভ্রম সংশোধন | আমার ভালবাসা ক্ষমা করুন | দুঃখিত অর্থ | দুঃখিত বানান | আমরা দুঃখিত | দুঃখিত ইংরেজি | আমি দুঃখিত | দুঃখিত সমার্থক শব্দ | আমি খুব দুঃখিত | হাঁসির নাটক দুঃখিত | দুঃখিত মানে কি ইংরেজি | দুঃখিত – বাংলার কবিতা | সেরা দুঃখিত কবিতা | ক্ষমাপ্রার্থী ডাক্তারি পড়ুয়ারা | আমরা ক্ষমাপ্রার্থী | ক্ষমাপ্রার্থী টুইটার প্রতিষ্ঠাতা | কেউ কেউ ক্ষমাপ্রার্থী | অসুবিধার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী | হে রব আমি ক্ষমাপ্রার্থী | শব্দদ্বীপের লেখক | শব্দদ্বীপ | সেরা বাংলা গল্প | গল্প ও গল্পকার | সেরা সাহিত্যিক | সেরা গল্পকার ২০২৩ | বাংলা বিশ্ব গল্প | বাংলা গল্প ২০২৩ | বাংলা ম্যাগাজিন | ম্যাগাজিন পত্রিকা | শব্দদ্বীপ ম্যাগাজিন

bengali story new | indian poems about death | bengali story | bengali story books for child pdf | bengali story books for adults | bengali story books | bengali story books for child | bengali story books pdf | bengali story for kids | bengali story reading | short story | short story analysis | short story characteristics | short story competition | short bengali story definition | short story english | short story for kids | short bengali story generator | bengali story 2023 | short story ideas | short story length | long story short | long story short meaning | long bengali story | long story | long story instagram | story writing competition | story writing competition topics | story writing competition for students | story writing competition malayalam | story writing competition india | story competition | poetry competition | poetry competitions australia 2022 | poetry competitions uk | poetry competitions for students | poetry competitions ireland | poetry competition crossword | writing competition | writing competition malaysia | writing competition london | bengali story writing | bengali story dictation | writing competitions nz | writing competitions ireland | writing competitions in africa 2022 | writing competitions for high school students | writing competitions for teens | writing competitions australia 2022 | writing competitions 2022 | writing competitions uk | bengali article writing | bangla news article | bengali story news| article writing on global warming | article writing pdf | article writing practice | article writing topics | trending topics for article writing 2022 | what is article writing | content writing trends 2022 | content writing topics 2022 | Bangla Prabandha | Probondho | Definite Article | Article Writer | Short Article | Long Article | Bangla kobita | Kabitaguccha 2022 | Galpoguccha | Galpo | Bangla Galpo | Bengali Story | Bengali Article | Shabdodweep Writer | Shabdodweep | Shabdodweep Founder

Leave a Comment