New Bengali Story 2023 | দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী (পর্ব ২) | শওকত নূর

Sharing Is Caring:
BENGALI STORY

দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী (পর্ব ২) – শওকত নূর [Bengali Story]

রাতে বৃষ্টি কমার লক্ষণ দেখা গেল না। ঝড়ো বাতাসও ক্রমশ বেগবান হতে লাগল। বৃষ্টিস্নাত ঝড়োহাওয়া শীত শীত ভাব বয়ে এনেছে। এতক্ষণ সাধারণ লোডশেডিং এর যে ধারণাটা দুজনের মাথায় স্থিতিশীল ছিল তা আর অপরিবর্তিত রাখা গেল না তাদের পক্ষে – তারা আঁচ করে নিল কোনও বড় বিপর্যয় নিশ্চয়ই ঘটে গেছে কোথাও। অতএব, দুজন মৃদু আলাপচারিতায় রাতের খাবার খেয়ে নিল। মাশফিক শুতে যাবার কিছুক্ষণের মধ্যে ঘুমে তলিয়ে গেলেও জেগে উঠল ঘণ্টা খানেকের মাথায়। তার ঘুম বজ্রপাতের বিকট শব্দে ভাঙলেও পুনর্বার না ঘুমানোর নেপথ্যে কাজ করতে লাগল জয়তুন সাহেবের নানাবিধ খুটমুটানো টাইপ কর্মকাণ্ড। বেশ ক’বার বাথরুমেও গেলেন তিনি। নিজে থেকেই জানালেন, মুত্রজনিত কোনও অসুখ তার নেই। ঘন ঘন বাথরুমে যাওয়া পানি বেশি পান করার ফল হয়ে থাকতে পারে। সর্বোপরি, রাতে যেটুকু সময় তার ঘুমে কিংবা বিছানায় কাটল, তা সুস্বাস্থ্যের পরিপন্থী। অথচ মাশফিক ঘুম থেকে জেগে ওঠার আগেই জেগে উঠেছেন তিনি।

সকালে নাস্তার পর মাশফিকের চলে যাবার কথা ছিল। কিন্তু নিম্নমানের জায়গাটা রাতে তাকে যেভাবে যথা-শীঘ্র চলে যাওয়ার বিষয়ে সংকল্পবদ্ধ করেছিল, সকালে তাতে ভাটা পড়ে। শান্ত মেজাজে সে জয়তুন সাহেবকে বলল, মামা, দুপুর নাগাদ চলে যাই, কী বলো?

চলে যেতে চাস? আজই দুপুরে?

হ্যাঁ, ভেবেছিলাম ভোরেই চলে যাব।

তা কী ভেবে দুপুর নাগাদ থাকার সিদ্ধান্ত নিলি?

সকালে তুমিও অফিসে চলে যাবে, আমিও তড়িঘড়ি বেরিয়ে যাব; মন খারাপ হচ্ছে এভাবে সমান ও সমান্তরালে যেতে হবে ভেবে। গত তারিখেও তা-ই গেছিলাম।

শোন।

জি মামা।

আজ আর তোর যাওয়া হচ্ছে না।

কেন?

গত তারিখে এসেছিলি, কিছু দিতে পারিনি। পরে খারাপ লেগেছিল। এবার আর তা হতে দিচ্ছি না। দুপুর নাগাদ অফিসে আয়। কিছু কেনাকাটা করি। আজকে থেকে কাল ভোরে যাবি – দেখিস খারাপ লাগবে না।

জয়তুন সাহেব মাশফিকের কাছে ঘরের তালাচাবি রেখে অফিসে চলে যান। মাশফিককে বলে যান সে যেন বেলা একটার মধ্যে তার অফিসে পৌঁছে যায়। দুপুরে হোটেলে কিছু মেরে দুজন বেরিয়ে পড়বে কেনাকাটার উদ্দেশ্যে। মাশফিক কেনাকাটার বিষয়ে আপত্তি জানালেও জয়তুন সাহেব তা কানে না তুলে বেরিয়ে গেছেন। মাশফিক সকালের নাস্তা সেরে টেবিলে বসে একটা বইয়ের পৃষ্ঠা ওল্টাতে থাকে। এখন মেঘ বৃষ্টি সরে রোদ হাসছে বাইরে। জানালা পথে শহরের ঘুপচি গলি ক্ষুদ্রাংশের নানা খণ্ডচিত্র ও শব্দপাত অবাধে প্রবেশ করছে। দলবদ্ধ ভিক্ষুকগান, হকারহাঁক, রিক্সা টুংটাং, রাস্তার বাচ্চাকাচ্চাদের হৈ-হুল্লোড় নানাবিধ দৃশ্য- শব্দ বইয়ের পৃষ্ঠা থেকে ঘন ঘন তার দৃষ্টি উঠিয়ে দিচ্ছে। প্রায় দুপুর বারোটা নাগাদ সে বেরিয়ে পড়ে জয়তুন সাহেবের অফিসের উদ্দেশ্যে। বেলা বারোটা পঁয়তাল্লিশ মিনিটে সে পৌঁছে যায় জয়তুন সাহেবের অফিসে। দরজায় চোখ রেখেই সে দেখতে পায় তার জয়তুন মামা খাটো এক টেবিলে উপবিষ্ট, চারদিকের বড় বড় ধুলোট ফাইল স্তূপের মাঝে ডুবন্তপ্রায়। ক’ জন লোক বসে আছে তার আশেপাশে, জনাদুই পিয়ন গোছের লোকও দাঁড়ানো। অফিসের করণিকদের মধ্যে জয়তুন সাহেব সেরা। এক অর্থে সে অফিস সেরা। মাশফিককে দেখা মাত্রই তিনি বলে উঠলেন, আয় গেদা। তোর কথাই মনে করতেছিলাম। ভাবতেছিলাম আবার দেরিটেরি করে বসিস কি না। দেখছি তোর সময় জ্ঞান মন্দ না। কোম্পানির চাকরি, বুঝলি? কাজের অন্ত নাই। একটু সময় বার করা মানে–। দেখিসইতো রাত আটটার আগে বাসায় ফেরা যায় না। শুরু করা কাজটার এখনই একটা গতি করতে চাচ্ছি। বোস এই চেয়ারটাতে।

জি মামা।

আমার ভাগ্নে, ব্রিলিয়ান্ট ছাত্র ছিল। চাকরি বাকরি খুঁজতেছে। তা বাজারের যে অবস্থা! ও আবার কারো কাছে ধর্ণাটর্ণা দিবে না। ঘুষও পছন্দ করে না। জয়তুন সাহেব মাশফিককে অন্যদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছিলেন।

ছাড়, আপনের ভাইগ্না আপনের মতোনই হইছে। পিয়নদের একজন বলল।

তা গেদা, চা খাও এক কাপ। কেট মিয়া, চা আনো দুই কাপ।

মামা, আমি এখন চা খাব না। আপনি খান।

ঠিক আছে, চা আনার দরকার নাই। রকেট মিয়া, থামো।

ছাড়, আনবো না?

না, আমরা একটু পরে ভাতই খাব।

জি ছাড়।

ছাড়, বছে আপনেক ছালাম দিছে। সদ্য আগন্তুক এক পিয়ন বলল।

আরে রাখো তোমার সালাম, স্যারকে বলো ব্যস্ত আছি।

জি ছাড়, বলতেআছি।

কী বলল জয়তুন সাহেব? বস বললেন।

ছাড়, বল-ছে আরে রাখো তোমার ছালাম। বলো ব্যস্ত আছি।

বলো কী? আবার গিয়ে ভালো করে বলো আমি সালাম দিয়েছি।

জি ছাড়, বলতেআছি।

কী মাসদার মিয়া, আবার কী কাজে?

ছাড়, বছে আপনেক ছালাম দিছে খুব জরুলি। ক্লায়েন্টে মনে কয় ফোন ক-রছে, আপনের ধারে জরুলি তথ্য।

আহা, বললাম তো বসকে গিয়ে বলো কাজেই ব্যস্ত আছি। আবার ভাগ্নে আসছে, তাকেও একটু আপ্যায়ন করছি। তথ্য রেডি আছে আমার কাছে। আসছি একটু পরেই। (গিয়ে দেখা যাবে বাহুল্য ক্লায়েন্ট, জরুরি কিছুই না। অযথা বিরক্ত করতেছে।) বিড়বিড় করলেন জয়তুন সাহেব।

ছাড়!

হুম, কী বলল এবার?

ছাড়,ওই একোই কথা।

কে কে আছে ওখানে?

ওনার ভাইগ্না আসছে। আরো লোকজন আছে।

হুম, বুঝতে পেরেছি, যাও। পরে এলেও চলবে। পরেই আসতে বলো।

জি ছাড়!

স্যার, আসব একটু?

হ্যাঁ, লিয়ন সাহেব, আসুন।

জি স্যার, আসসালামু আলাইকুম।

ওয়াকাইকুম সালাম, বসুন।

জি স্যার।

বলুন, একটু ব্যস্ত আছি। এখনই বেরোতে হবে।

স্যার, একটা জরুরি কথা ছিল। বেশ কয়েকদিন যাবতই বলব ভাবতেছিলাম।

এখন জরুরি কথা! ঘুরে আসি তারপর বলুন। পাশেই আরেফিন প্লাজায় একটু যাব। আসব এখনই। এসে লাঞ্চ এর ফাঁকে কথা হবে।

জি স্যার, আসুন, যাই।

জি !

বস বাইরে চলে যান। জয়তুন সাহেব তাকে না পেয়ে লিয়ন সাহেবকে বলে এক ঘণ্টার জন্য বেরিয়ে যান। বস ফিরে এলে লিয়ন সাহেব আবারও তার কক্ষে ঢুকে কথা পাড়েন, স্যার, বলছিলাম যা তখন।

জি, শুরু ক-রুন। বস পাশ ফিরে খাওয়া শুরু করেছেন।

স্যার, বলছিলাম আমাদের হেড ক্লার্ক ওই জয়তুন সাহেবের কথা।

জি, জয়-থুন ছাহেভ, খুব ভালো লোখ। কী হয়ে-ছে থার?

লোক সে ভালোই, তবে স্যার।

খী ত-বে?

স্যার, মানুষের ভালো মন্দ, ভালো মানুষের খারাপ হতে খুব সময়ও আবার লাগে না।

কী বলতে ছা-ইছেন জথুন ছাহেভের খথা?

স্যার, ইদানিং ওনার দৃষ্টিভঙ্গিটা বেশ পাল্টে গেছে। আপনার আমার সম্পর্কে –।

কী বিষয়?

খবর পাই, আমাদের বিষয়ে নাক গলানো ধরেছে। নানা কথাই কানে আসে।

অনেকের কথাই শুনি, শেষ পর্যন্ত উনিও–। অবশ্য কেউ কখ-নো ওনার বিষয়ে কিছু ইনফর্ম করেনি। যতদূর জানি দেখি, নিখাদ ভালো লোখ। একটু ভাবুক টাইপ। তবে কাজে কর্মে যথেষ্ট সিন-সিয়ার।

কিন্তু উনিও আমাদের বিষয়ে–হুম–

স্যার, উনি আজকাল আমাদের এ্যান্টি কোম্পানির লোকদের সাথে বেশ দহরম মহরম–। আমাদের শত্রুদের সাথে —

আপনি দেখেছেন?

জি স্যার, আজও সেই কোম্পানির সাথে যোগাযোগ রাখা এক লোক এসেছিল ওনার কাছে। আমি গতকালই তাকে দেখেছি ফাইল নিয়ে ওই কোম্পানির গেট দিয়ে ঢুকতে।

এখন আমাকে কী করতে বলেন? যেসব চাপে আছি দেখতেই তো পাচ্ছেন। কিন্তু ওনাকে দিয়ে এমন কিছু কল্পনা করিনি। এ্যাজ এ ম্যান, ভালো জানি।

স্যার, সময়মত ব্যবস্থা না নিলে নানা সমস্যাই হতে পারে।

আচ্ছা, ডেকে আনছি ওনাকে। শুনে দেখি বিস্তারিত।

স্যার, পাবেন না তো ওনাকে।

কেন?

উনি আমাকে বলে বাইরে চলে গেলেন তখন। সাথে সেই লোক। যে অবস্থা তাতে কার মাধ্যমে কোথায় কোন ঘোরপ্যাঁচ লাগে তা কে জানে?

স্ট্রেঞ্জ! বিশ্বস্ত লোক এমন হয়ে উঠলে তো ঝুঁকির বিষয়।

জি স্যার!

এখন কী করব বলুন। এতসব ঝুট ঝামেলা, তার ওপর–!

স্যার, আজতো আপনি ডেকেছিলেন, আসেনি।

হুম, অবশ্য এমনটি কখনো করেন না। মাঝেমধ্যে ডাকি, পার্টনারদের বিরতিহীন কল, ফরেন বা ট্রাংক কল থাকে ; দরজায় দাঁড়িয়ে একাধিকবার ফিরে যান। পরে আবার আপনা থেকে এসে দেখা করে যান। আজ এমন করলেন!

স্যার, এটাতো এক প্রকার ভায়োলেশন! রীতিমত এক–

তো!

স্যার, ওনাকে একটা শোকজ দিয়া দেন।

শোকজ দেব জয়তুন সাহেবকে?

জি স্যার।

ওনার ওই পদে থেকে অনেকে বাড়িটাড়ি-ঢের পয়সাকড়ি করেছে, উনি আধাবস্তিতে –।

স্যার, সব আপনার বিবেচনা। মনে হয় আমাদের বিষয়ে ওনারও –। তাছাড়া, আমি কোম্পানির স্বার্থে যা বলা কর্তব্য, ব্যক্তি স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে আপনাকে বললাম। এখন–

হুম, ঠিক আছে, লিখছি শোকজ।

জি স্যার, উঠি।

জি।

ব্যাটা জয়তুন, মাছিমারা কেরানি। মাছিমারা হইয়া তুই আমার সাথে ইংরাজির পাল্লা লাগিস! তাও আবার পিয়নদের সামনে! আমার টেনস জ্ঞানে ভুল ধরিস! সে বাইরে গেছে, ডাহা পাস্ট টেনস। কারণ, তার বাইরে যাওয়া অতীত হয়ে গেছে। আর তুই বলিস প্রেজেন্ট পারফেক্ট টেনস। এবার বোঝ পারফেক্ট কারে বলে। বোঝ কেরানি আর অফিসারের পার্থক্য। অবসরে বিড়বিড় কইরা কী বলস, কারে ফোন করস, সব বুঝা যাবে। আমি ক্লায়েন্টদের সাথে ঘন ঘন বাইরে গেলে তোর কী? তোর দৌড় কদ্দূর তারও পরীক্ষা হইয়া যাবে, প্রোমোশান! হাঃ হাঃ হা-আ- লিফটের শব্দ আবার বাইরেটাইরে যায় নাকি? ধৌ-উ-র, গেলে গেছে!

বিড়বিড় আর আনন্দ মিশ্রিত চাপা অট্টহাসিতে লিফট দিয়ে নিচে নেমে যান পাবলিক রিলেশনস কর্মকর্তা লিয়ন সাহেব। ঢের পয়সাবাজ লোক। জীবনকে আচ্ছামত ভোগ উপভোগ করেন। উপভোগ করেন কুটকাজের সাফল্যানন্দ। ন্যায় হোক, অন্যায় হোক, নিজের শত ভুল হোক, শুদ্ধ হোক, যেকোন তর্কে বিতর্কে প্রতিযোগিতায় নিজের ইগোকে, ব্যক্তিসত্তাকে তার ওপরে রাখা চাই, বিজিত হওয়া চাই। অন্যকে শায়েস্তা করতে পারার আনন্দ তার কাছে অন্য রকম। স্ফূর্তিতে তা উদযাপনে হোটেলে গিয়ে এক কাপ চায়ের সাথে ডানহিল ফোঁকেন। এখন সে উদ্দেশ্যেই নিচে যাচ্ছেন, যদিও নানা কারণে ঢের ঝুট ঝামেলায় আছেন।

মাশফিক চলে গেছে আজ সকালে। গতরাত সাড়ে আটটার দিকে বাসায় ফেরা ক্লান্ত অবসন্ন জয়তুন সাহেবের সাথে তার বিশেষ কোন কথা হয়নি আর। কাল দুপুরে কেনাকাটা করে অফিসে ফিরেই জয়তুন সাহেব বসের কাছ থেকে এক কারণ দর্শাণো চিঠি পেয়েছেন। সেটির জবাব দিতে বলা হয়েছে চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে। তিনি জানেন, প্রত্যুত্তর তিনি চব্বিশ ঘণ্টার আগেই দেবেন। কারণ, সহজবোধ্য বিষয়ে কালক্ষেপণের কোনও যৌক্তিক প্রেক্ষিত থাকে না। অনেক রাত জেগে অফিসের সাম্প্রতিক হালহকিকত, নানা ফিসফাস-গুঞ্জরন অদৃশ্য ঘাত অভিঘাত প্রভৃতি মাথায় এনে ভেবে চিন্তে বসের উদ্দেশ্যে দুটি চিঠি প্রস্তুত করেছেন তিনি। একটি পদত্যাগের, অপরটির ভাবার্থ দাঁড়ায় দু লাইন: আচরণ অনিচ্ছাকৃত ও অন্যায় বিবর্জিত। আমি দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী।

রাতভর কল্পনায় জীবনের নানা আগাম দৃশ্যপট দেখেছেন তিনি : যৌক্তিক পদত্যাগ, একাকী বিচ্ছিন্ন বেকার জীবন, বাড়িতে বিধবা বয়োঃবৃদ্ধা মা, পড়াশোনারত ছোট ভাইবোনের মুখ প্রভৃতি। অফিসের প্রথম ঘণ্টায় বসের কক্ষে হাজির হলেন বিমর্ষ উদভ্রান্ত দর্শন জয়তুন সাহেব। হাতের খামে রাতে প্রস্তুত করা দ্বিতীয় পত্রটি, যার ভাবার্থ উল্লিখিত ওই দু লাইন: আচরণ অনিচ্ছাকৃত ও অন্যায় বিবর্জিত। আমি দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী।

শওকত নূর | Shawkat Noor

New Bengali Novel 2023 | খুঁজে ফিরি বিশল্যকরণী (পর্ব ৯) | উপন্যাস

New Bengali Story 2023 | করিমের একদিন | তালাল উদ্দিন

New Bengali Novel 2023 | অকপটে অগ্রজকে (পর্ব ২) | অতনু দাশ গুপ্ত

Bengali Article 2023 | এক নিভৃত কবির উচ্চারণ : সপ্রসঙ্গ কবি দীপক হালদার

দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী | আমি দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী | মাদক ব্যবসার জন্য দুঃখিত | ভ্রম সংশোধন | আমার ভালবাসা ক্ষমা করুন | দুঃখিত অর্থ | দুঃখিত বানান | আমরা দুঃখিত | দুঃখিত ইংরেজি | আমি দুঃখিত | দুঃখিত সমার্থক শব্দ | আমি খুব দুঃখিত | হাঁসির নাটক দুঃখিত | দুঃখিত মানে কি ইংরেজি | দুঃখিত – বাংলার কবিতা | সেরা দুঃখিত কবিতা | ক্ষমাপ্রার্থী ডাক্তারি পড়ুয়ারা | আমরা ক্ষমাপ্রার্থী | ক্ষমাপ্রার্থী টুইটার প্রতিষ্ঠাতা | কেউ কেউ ক্ষমাপ্রার্থী | অসুবিধার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী | হে রব আমি ক্ষমাপ্রার্থী | শব্দদ্বীপের লেখক | শব্দদ্বীপ | সেরা বাংলা গল্প | গল্প ও গল্পকার | সেরা সাহিত্যিক | সেরা গল্পকার ২০২৩ | বাংলা বিশ্ব গল্প | বাংলা গল্প ২০২৩ | বাংলা ম্যাগাজিন | ম্যাগাজিন পত্রিকা | শব্দদ্বীপ ম্যাগাজিন

bengali story new | indian poems about death | bengali story | bengali story books for child pdf | bengali story books for adults | bengali story books | bengali story books for child | bengali story books pdf | bengali story for kids | bengali story reading | short story | short story analysis | short story characteristics | short story competition | short bengali story definition | short story english | short story for kids | short bengali story generator | bengali story 2023 | short story ideas | short story length | long story short | long story short meaning | long bengali story | long story | long story instagram | story writing competition | story writing competition topics | story writing competition for students | story writing competition malayalam | story writing competition india | story competition | poetry competition | poetry competitions australia 2022 | poetry competitions uk | poetry competitions for students | poetry competitions ireland | poetry competition crossword | writing competition | writing competition malaysia | writing competition london | bengali story writing | bengali story dictation | writing competitions nz | writing competitions ireland | writing competitions in africa 2022 | writing competitions for high school students | writing competitions for teens | writing competitions australia 2022 | writing competitions 2022 | writing competitions uk | bengali article writing | bangla news article | bengali story news| article writing on global warming | article writing pdf | article writing practice | article writing topics | trending topics for article writing 2022 | what is article writing | content writing trends 2022 | content writing topics 2022 | Bangla Prabandha | Probondho | Definite Article | Article Writer | Short Article | Long Article | Bangla kobita | Kabitaguccha 2022 | Galpoguccha | Galpo | Bangla Galpo | Bengali Story | Bengali Article | Shabdodweep Writer | Shabdodweep | Shabdodweep Founder

Leave a Comment