New Bengali Story 2023 | তুতানের পৃথিবী | গল্পগুচ্ছ

Sharing Is Caring:
BENGALI STORY

তুতানের পৃথিবী – শম্পা ঘোষ [Bengali Story]

তুতান যার পোশাকি নাম অগ্নিভ বোস, বয়স মাত্র নয় বছর। সাউথ পয়েন্ট স্কুলের ক্লাস থ্রি-র ছাত্র। তুতানের বাবা মা দুজনেই চাকরি করে। বাবা কনসালটেন্সি ফার্মের মার্কেটিং ডিপার্টমেন্টের হেড। ওর মা আইটি ইঞ্জিনিয়ার। দুজনেরই সেক্টর ফাইভে অফিস। সারাদিনই দুজনে ভীষণ ব্যস্ত তাদের স্ব স্ব কাজের ক্ষেত্রে। বাড়িতে সে কারণে সর্বক্ষণের জন্য দুজন লোক রাখা আছে। এরা তুতানকে দেখাশোনা ও ঘরের যাবতীয় সবরকমের দায়িত্ব সামলায়। মা বাবার সাথে তুতানের দেখা সাক্ষাৎ খুব কমই হয়। ও যখন স্কুলের জন্য বের হয় তখন ওর বাবা মা শুয়ে থাকে আর রাত্রে কোনো কোনো দিন হয় তুতান ঘুমাতে যাবার আগে ওর মা বাবা প্রায় একসাথেই ঘরে ঢোকে। ওর যত আবদার তাই তো সবই ওই রমা মাসি আর পিঙ্কি দিদির কাছে। ওই দুজনকেই তুতান খুব ভালোবাসে। ওরাও তুতানকে একেবারে নিজের মতো করেই দেখে শুনে রাখে। পিঙ্কি সকাল বেলায় তুতান স্কুল যাওয়ার আগে ওকে রেডি করিয়ে বড়ো রাস্তার মোড়ে গিয়ে স্কুলের বাসে তুলে দিয়ে আসে। আবার স্কুল ছুটির পরে ঠিক সময়ে ওই রাস্তার মোড়ে গিয়ে দাঁড়িয়ে থেকে তুতানকে নিয়ে বাড়ি ফেরে। বাড়িতে ঢুকে খেয়ে দেয়ে তুতান নিজের ঘরে একটু বিশ্রাম নেয়। ওদিকে পিঙ্কি আর রমা মাসিও এই ফাঁকে একটু গড়িয়ে নেয়। বিকালবেলায় ওদের দুজনের সাথে তুতান বাড়ির কাছাকাছি ছোটোদের জন্য যে পার্কটা আছে সেখানে যায়। ওখানে আশেপাশের অনেক বাচ্চারা আসে কেউ খেলতে আবার কেউ শুধুই ওর মতো ঘুরতে। তুতানের খুব ইচ্ছা করে ওই বাচ্চাদের সাথে ওদেরই একজন হয়ে খেলতে। কিন্তু ওর মা বাবা জানতে পারলে খুব বকাবকি করবে ওদের তিনজনকেই তাই ভয়েতে তুতানের আর ওদের সাথে খেলাটা হয়ে ওঠে না।

দূর থেকে ওদের দেখে আর মনে মনে ভাবে ও কতটা অসহায়। ওই দূরের নীলাকাশে যে পাখিরা উড়ে বেড়ায় তারাও কত স্বাধীন। এমনকি পার্কের মাঝে যে পথের কুকুর, বেড়ালগুলো ঘুরে ঘুরে বেড়ায় তারাও কত স্বাধীন। তারাও তো ওর থেকে ভালো আছে। তুতানের এই কুকুর বেড়ালগুলো দেখলে খুব কষ্ট হয়। তাই তো ও এখানে আসার আগে মাসি ও দিদিকে বিশেষ অনুরোধ করে প্রতিদিন কিছু বিস্কুটের প্যাকেট সাথে করে নিয়ে এসে ওদের খাওয়ায়। প্রতিদিন খাবার দেবার কারণে ওই কুকুর আর বিড়ালগুলো তুতানের খুব নেওটা হয়ে গ্যাছে এখন। তুতান পার্কে ঢুকলেই ওরা ভৌ ভৌ করে চিৎকার করতে থাকে। তুতানের ভীষণ ভালো লাগে এদেরকে। সারাদিন ওর ওই ঘরের মধ্যে একলা থাকতে থাকতে মাঝে মাঝে খুবই মন খারাপ করে। কিন্তু যখন থেকে ও এই পার্কে আসতে শুরু করেছে তখন থেকেই ওর এই বিকেল টুকুর উপর প্রবল আগ্রহ জন্মেছে। একদিন যদি না আসতে পারে তাহলে ভীষণ ভীষণ মন খারাপ লাগে। রবিবার দিনটা যেদিন যেদিন ওর বাবা মা বাড়িতে উপস্থিত থাকে সেদিনটা তুতানের কাছে মনে হয় যেন ওকে কেউ জেলে বন্দী করে রেখেছে, আর ও জেল কেটে বের হবার জন্য হাঁসফাঁস করছে। এই কারণের জন্যই তো তুতান একদিনও পার্কে যাওয়া মিস করতে চায় না।

আজও বিকেলে তুতান পার্কে এসেছে ঘুরতে। বাচ্চাগুলো চিৎকার করে দৌড়াদৌড়ি খেলছে। ওকে দেখেই কুকুর আর বিড়ালগুলো খাবারের আশায় দৌড়ে এসেছে। সবাই খেয়ে চলে যেতে তুতানের হঠাৎ চোখে পড়ে একটা ছোট্ট নতুন কুকুরছানাকে। জড়োসড়ো হয়ে ভয়ে বসে আছে সবার থেকে দূরে। কিছুই জোটে নি বেচারার কপালে। তুতানের ওই ছানাটাকে দেখে খুব মায়া আর কষ্ট হচ্ছে। ও বায়না জুড়লো মাসি আর দিদির কাছে ওই ছানাটাকে বাড়িতে নিয়ে যাবার জন্য। বাড়িতে তুতানের বাবা মা টের পেলে অশান্তি হবে জেনেও তুতানের জেদের কাছে হার মেনে ওরা রাজি হয়ে গেল। অবশেষে কুকুরছানাকে নিয়ে বাড়ি চললো তুতান।

আপাতত ঠিক আছে ওকে সিঁড়ির নীচের ছোট্ট ঘরটায় যেখানে সব বাড়তি মালপত্র রাখা হয় ওখানেই রাখা হবে। বাড়িতে থাকলে তুতান গিয়ে খাবার দেবে আর অন্য সময়ে দিদি অথবা মাসি দেখবে। একটু বড়ো হলে তখন না হয় রাস্তায় ছেড়ে আসার কথা ভেবে দেখবে তুতান। একদিন রাতের বেলায় হঠাৎ মাঝরাতে একটা কুকুরের চিৎকারে বাড়ির সকলের ঘুম ভেঙে যেতেই সকলে চিৎকারের উৎস লক্ষ্য করে পৌঁছাতেই দেখতে পায় একটা ছোট্ট কালো কুকুরের মুখের সামনে একটা লোক পা ধরে বসে গোঙাচ্ছে। অনেক জিজ্ঞাসাবাদের পরে জানা গেল লোকটা চুরির উদ্দেশ্যে এ বাড়িতে ঢুকেছিল। অন্ধকারে বুঝতে পারেনি লোকটা কুকুরের ঘাড়ের উপরে পড়তেই কুকুরছানাটা লোকটাকে কামড়ে দিয়েছে। তাতে ভয়ে লোকটার আত্মারাম খাঁচা ছেড়ে যাবার জোগাড় হয়ে গ্যাছে। শেষ পর্যন্ত লোকটাকে পুলিশের হাতে তুলে দিয়ে সবাই একটু শান্তি পেল। কিন্তু তুতানের মনটা খচখচ করতে লাগলো সবাই তো সবটাই জেনে গেল তবে এবার বোধহয় কুকুরটাকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হবে। কিন্তু সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে দেখা গেল কুকুরটিকে বাড়িতে আশ্রয় দেওয়া হলো। তুতান ভীষণ ভীষণ খুশি হয়েছে এই ব্যবস্থায়। এখন আর ওর মনখারাপ গুলো আর ওকে ততোটা জ্বালায় না। তবু এর মধ্যে একটা জিনিস কিন্তু তুতানের বন্ধ হয়নি সেটা হলো ওর পার্কে যাওয়া আর ওই পশুদের জন্য খাবার নিয়ে যাওয়া। সবার যদি তুতানের মতো একটা সুন্দর নরম মন থাকতো তাহলে কী সুন্দরই না হতো আমাদের এই পৃথিবীটা !!

রক্তের দাম – শম্পা ঘোষ [Bengali Story]

মা বাবা কখন আমার জামা নিয়ে আসবে, আমি কখন পরবো নতুন জামা সবার মতো। কাল থেকে তো পুজো শুরু। সবার জামা হয়েছে আমার হবে না। ছোট্ট মিনির এইরকম হাজারো প্রশ্নের সম্মুখীন হয়ে ওর মা তাড়াতাড়ি ওকে বকাঝকা করে ওর জন্য রাখা সামান্য খাবার খাইয়ে ওকে ঘুম পাড়িয়ে দিল। অনেক রাতে মিনির বাবা একটা প্যাকেট হাতে করে ঢুকে মিনির মায়ের হাতে দিয়ে বললো গরিবের রক্তের দাম ভীষণ নগণ্য তাই মিনির একটা জামা আর দুদিনের চালই জোগাড় হয়েছে। আমাদের মতো গরিবের এমন ক্ষমতা ও ভগবান দেয়নি যে একবেলা পেটপুরে খাবার খেতে পারি। জগৎ জননীর সংসারে কেন এতো অবিচার এই প্রশ্ন আমাদের মতো গরিবদের মনে সবসময় কুঁড়ে কুঁড়ে খায়।

আলোকদীপ – শম্পা ঘোষ [Bengali Story]

দীপাবলিতে সারা বাড়িকে সাজানোর জন্য রঞ্জন বাজারে গেছে টুনি আলোর মালা কিনতে। পছন্দসই অনেকগুলো সেটই কেনা হয়ে গেল। গুনে গুনে দোকানদারকে প্রায় বারোশ টাকার বিল মিটিয়ে বাইরে পা দিতেই কোথা থেকে বছর পাঁচ ছয়েকের একটা মেয়ে এসে জামাটা টেনে ধরে বলল বাবু নিবি কয়েকটা প্রদীপ; খুব বিরক্তি সহকারে না বলার পরেও পিছনে পিছনে এসে খুব করুন সুরে বললো নে না বাবু কয়েকটা টাকাই তো লাগবে। এটা বেঁচে কটা পয়সা পেলে বাড়িতে কিছু খাবার খেতে পাবো। এবার কথাটা এসে রঞ্জনের মর্মে বিঁধলো। সব প্রদীপগুলো কিনে নিয়ে বাড়ির দিকে চললো। এই প্রদীপই হবে দীপাবলির সেরা আলোকদীপ।

শ্রেষ্ঠ উপহার – শম্পা ঘোষ [Bengali Story]

শর্মিলার স্কুলটা ওর বাড়ি থেকে অনেকটাই দূরে। যেতে আসতেই ওর দিনের প্রায় ঘন্টা পাঁচেক সময় ব্যয় হয়। এছাড়া স্কুলের পুরো সময়টা তো আছেই। এতটা রাস্তা যাওয়া আসা আর স্কুলের কাজকর্মে ওর প্রচুর সময় চলে যায়। ফলে সংসারে ও খুব বেশি নজর দিতে পারে না। শর্মিলার স্বামী একজন সরকারী ইঞ্জিনিয়ার। তারও কাজের প্রচুর চাপ। বাড়িতে শাশুড়ি আর কাজের মেয়ে চায়নার কাছে থাকে ওর চার বছরের মেয়ে শ্রেয়া। ডাক নাম কুহু।

মেয়েটা এমনিতে শান্ত কিন্তু মাকে পেলে ভীষণ বায়না তখন আর অন্য কারোর কাছে থাকবে না, খাবে না, ঘুমাবে না পর্যন্ত। আর তাই তখনও শর্মিলা সংসারের প্রয়োজনে খুব একটা লাগতে পারে না। এই নিয়ে যদিও শর্মিলার স্বামী সৈকতের বা ওর শাশুড়ির খুব একটা অভিযোগ নেই। কিন্তু তবু শর্মিলার নিজের কাছে কেমন যেন লাগে। নিজের সংসার অথচ নিজেই সেভাবে গুছিয়ে কিছুই করে উঠতে পারে না। স্কুল থেকে বাড়ির এই দূরত্বটাই ওর সবথেকে বড়ো শত্রু। কোনো কোনো দিন ওকে রাত জেগে হলেও ওর স্কুলের কাজ শেষ করে উঠতে হয়। অনেকদিন ধরেই ও চেষ্টা করেছে মিউচুয়াল বদলি নিয়ে যদি বাড়ির কাছাকাছি আসা যায় কিন্তু ওর সে আশা সফল হয়নি। সরকারের বর্তমান উৎস শ্রী প্রকল্পের জন্য শেষ পর্যন্ত শর্মিলার মনের আশা পূরণ হল। বাড়ির কাছেই একটা স্কুলে ও বদলি পেয়ে গেল। যেতে আসতে মাত্র মিনিট ঘন্টাখানেক সময় লাগবে। স্কুলটা গিয়ে একদিন দেখে শুনে এসেছে। স্কুলের বড়দির সাথেও কথা বলে এসেছে। খারাপ লাগেনি। দেখেই মনে হল প্রচুর ছাত্রী আছে।

ওর মনে আসলো ওর পুরোনো স্কুলটা তো গ্রামে তাই স্কুলটা অতটা বড়ো না হলেও খুব একটা ছোট নয়। তবে স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের গড়পড়তা অবস্থা খুব একটা ভালো নয়। তবে এখানকার ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে যেটা ওর সবথেকে বেশি ভালো লেগেছে সেটা হলো আন্তরিকতা। এরা সব দিদিমণিদেরই খুব ভালোবাসে তবু তার মধ্যে কাউকে কাউকে আবার একটু বেশি। এই কেউ এর মধ্যেই আছে শর্মিলা। স্কুলের এই জীবনবিজ্ঞানের দিদিমণি বাচ্চাদের খুব প্রিয়। স্কুলের বাচ্চারা যখন শুনলো তাদের প্রিয় দিদিমণি অন্য স্কুলে চলে যাবে তখন থেকেই তারা চোখের জল ফেলতে শুরু করলো। এতদিন পর্যন্ত শর্মিলা এই আনন্দে মেতে ছিল যে ও বাড়ির কাছে যেতে পারছে আর পরিবারকে অনেকটা সময় দিতে পারবে। কিন্তু যে স্কুলে প্রথম ঢুকেছিল যার সাথে ওর অনেক অভিজ্ঞতা জড়িয়ে আছে সেই স্কুল আর তার ছাত্রছাত্রীরা ও যে ওকে মিস করবে কৈ আগে তো সেইভাবে এই কথাটা ও একবারও ভাবেনি।

দেখতে দেখতে ওর বিদায় নেবার দিনটা চলে আসলো। স্কুল থেকে একটা বিদায় সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। স্কুলের অন্যান্য কয়েকজন সহকর্মীদের বক্তব্যের পর ওকে কিছু বলতে বলার জন্য ডাকা হল। মনে মনে ও ভেবে এসেছিল এই এই কথা বলবে কিন্তু আসল সময়ে দেখা গেল কিছু কথা বলার পরই ওর গলা বুজে আসছে, চোখ ভরে আসছে জল। নেমে আসলো বক্তব্য অসম্পূর্ণ রেখেই। স্কুলের তরফে ওকে অনেক উপহার দেওয়া হয়েছে। বদলে শর্মিলা ও স্কুলকে পাঁচটা পাখা আর বাচ্চাদের কিছু খেলার জিনিস দিয়েছে। আজকে সারা স্কুলের সবাইকে দুপুরের খাবার খাওয়ানো হয়েছে শর্মিলার পক্ষ থেকে। ও নিজে দাঁড়িয়ে থেকে তদারকি করেছে। স্কুলের শেষ পিরিয়ডের ঘন্টা পড়তেই সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে ও জিনিসপত্র নিয়ে ওর বলে রাখা রিকশায় উঠতে যাবে এমন সময় দেখে জনা সাত আটেক ছাত্রছাত্রী দৌড়ে এসে ওকে ঘিরে ধরেছে। ওদের হাতে একটা বড় হাতে তৈরি গ্লিটিংস কার্ড আর বাগানের ফুলের তৈরি ফুলের তোড়া। ওরা ওদের এই সামান্য ভালোবাসার উপহার ওদের প্রিয় দিদিমণির হাতে তুলে দিতে পেরে খুব আনন্দিত হয়েছে। শর্মিলা এত অভিভূত এই উপহার পেয়ে যে ওর মুখ থেকে আর যেন কথাই সরছে না। ওদের সকলকে দুহাতের বেড়ের মধ্যে ধরে প্রচন্ড একটা ভালোবাসার টান অনুভব করে শর্মিলা। দু চোখে জল নিয়ে ওদের দিকে তাকিয়ে বলে তোদের দেওয়া এই উপহার ই আমার জীবনে পাওয়া শ্রেষ্ঠ উপহার । ভালো থাকিস তোরা। জীবনে মানুষের মতো মানুষ হয়ে উঠিস। ওদের ভালোবাসাকে বুকের মধ্যে করে নিয়ে ও চলতে শুরু করলো আবার এক নতুনের সন্ধানে।।

শম্পা ঘোষ | Shampa Ghosh

New Bengali Poetry 2023 | গোবিন্দ মোদক | কবিতাগুচ্ছ

New Bengali Poetry 2023 | সামসুন্নাহার ফারুক | কবিতাগুচ্ছ

New Bengali Poetry 2023 | তৌহিদুল ইসলাম | কবিতাগুচ্ছ

New Bengali Poetry 2023 | প্রতিম ঘোষ | কবিতাগুচ্ছ

আমের সাতকাহন | রান্নার সাতকাহন | ভাতের মাড়ের সাতকাহন | মার্কিনী রান্নাঘরে বাঙালি মশলা | স্যান্ডউইচ এর সাতকাহন | শাকআলুর সাতকাহন | ইলিশের সাতকাহন | লাউ শাকের সাতকাহন | ডিমের সাতকাহন | সাতকরার সাতকাহন | মামলাবাজির সাতকাহন | প্রবেশ | শব্দদ্বীপের লেখক | শব্দদ্বীপ | সেরা বাংলা গল্প | গল্প ও গল্পকার | সেরা সাহিত্যিক | সেরা গল্পকার ২০২২ | বাংলা বিশ্ব গল্প | বাংলা গল্প ২০২২ | বাংলা ম্যাগাজিন | ম্যাগাজিন পত্রিকা | শব্দদ্বীপ ম্যাগাজিন | প্রবেশ শব্দের অর্থ | প্রবেশ পত্র | প্রবেশ নিষেধ | প্রবেশ অর্থ | প্রবেশ করা প্রতিশব্দ | প্রবেশ বিপরীত শব্দ | প্রবেশিকা শব্দের অর্থ কি

bengali story competition australia | writing competition prizes | writing competition for students | writing competition 2022 | writing competitions nz | writing competitions ireland | writing competitions in africa 2022 | writing competitions for high school students | bengali story for teens | writing competitions australia 2022 | bengali story competitions 2023 | writing competitions uk | bengali article writing | bangla news article | bangla article rewriter | article writing | bengali story writing ai | bengali story writing app | bengali story writing book | bengali story writing bot | bengali story writing description | bengali story writing example | article writing examples for students | bengali story writing for class 8 | bengali story for class 9 | bengali story writing format | bengali story writing gcse | bengali story writing generator | article writing global warming | bengali story writing igcse | article writing in english | article writing jobs | article writing jobs for students | article writing jobs work from home | bengali story writing lesson plan | bengali story writing on child labour | bengali story writing on global warming | bengali story writing pdf | bengali story writing practice | bengali story writing topics | trending topics for article writing 2022 | what is bengali story writing | bengali story trends 2022 | content writing topics 2022 | Bangla Prabandha | Probondho | Definite Article | Article Writer | Shabdodweep bengali story | Long Article | Bangla kobita | Kabitaguccha 2022 | Galpoguccha | Galpo | Bangla Galpo | Bengali Story | Bengali Article | Shabdodweep Writer | Shabdodweep | Shabdodweep Founder

Leave a Comment