New Bengali Poetry 2023 | কবিতাগুচ্ছ | প্রবীর রঞ্জন মণ্ডল

Sharing Is Caring:
BENGALI POETRY
Bengali Poetry

মৃত আত্মার বাসর [Bengali Poetry]

রৌদ্র পুড়ে ঝিমুনি কাটতে কাটতে
পৃথিবীটা এগিয়ে যাচ্ছে পরপারের দিকে।
সমস্ত ঊষর সবুজ নিংড়ে নিয়েছে
উন্নততর মস্তিষ্কের প্রখর বুদ্ধির জীব;
নিজের মতো কংক্রিটের দেওয়ালের বর্ম
আগাগোড়া গড়ে তুলেছে এদিক সেদিকে।

এখানে বসবাসকারী সমস্ত জীবের অধিকারে
হস্তক্ষেপে একেবারে করে নিয়েছে নিজের মতো।
পশুচারণ ভূমিগুলো কেটে ফাঁকা করে
সেখানে কারও কারও দিয়ে করেছে চাষাবাদ।
কাউকে টানিয়েছে ভারযুক্ত বোঝা
আবার কাউকে সোজা কোতল করে
ভোজবাড়ির পাকশালায় পাঠিয়েছে চিরতরে।

নিজেরাই নিজেদের প্রয়োজনে ছড়িয়েছে বিষ
নিজরাই আজকাল জীবনের সিঁড়ি ভাঙতে ভাঙতে
এগিয়ে চলেছে পরপারের সিঁড়ির দিকে।

যারা অক্সিজেন দেবে বলে দাঁড়িয়ে থাকত
দিনরাত অতন্দ্র প্রহরীর মতো চারপাশে
তারা এখন দলহীন নিঃসঙ্গ হয়ে পড়েছে;
বন্ধ‍্যা বুকে ধারণ করতে পারছে না
জীবন দানের প্রাণবায়ু।

ক্রমশ তাদের আয়ু ক্ষীণ হয়ে আসছে
সকলের চোখের সামনে ভাসছে
এক শঙ্কাগ্রস্ত ধূসর পৃথিবী
আগাগোড়া উত্তাপহীন, জীবনশূন্য
এক পচনশীল মৃত আত্মার বাসরঘর।

আবার একটা দুপুর [Bengali Poetry]

ঘুঘুর ডাকের অলস দুপুর
বারান্দা পেরিয়ে, মাঠ পেরিয়ে
পৌঁছে যাচ্ছে গাছের মাথার উপর দিয়ে
ইগলু টানা দিগন্ত রেখায়।

ফিরে আসবেনা আজ আর এখন
গড়িয়ে বিকেল হয়ে রাত নামবে
কালো পাথর রঙের নিকষ কালো রাত।

নিঝুমপুরের চোখের পাতা বন্ধ হবে
যা কিছু দেবার দিয়ে নাও এবার
আবার একটা দিন, আবার একটা দুপুর
ফিরে আসবে একেবারে নতুন করে
তখন কিন্তু তোমাদের দিন থাকবে না আর।

তাই পারলে মেখে রাখো
একটা দুপুরবেলার মালকোষ রোদ;
বোধের ভিতর জন্ম নেবে আর একটা দুপুর।

বেসামাল [Bengali Poetry]

ফুল, বাগান বেমানান হয়ে যাচ্ছে দিনের পর দিন
বেআব্রু জানালা ভেদ রোদ বেসামাল
নোনা বাতাস বুকের মধ্যে লুকিয়ে আনছে।

বাজ ভরা খড়কুটো মেঘ
উঁকি দিচ্ছে রক্ত চোখ;
দূরে ধর্ষণের গোঙরানোর শব্দ ভেসে আসে
নদীর তলপেটে কী নিদারুণ ব‍্যথা!
একনাগাড়ে বমি করে যাচ্ছে রাতদুপুর থেকে;
যোনি থেকে ঝরে পড়ছে ক্লেদাক্ত কুসুম রক্ত।
শক্ত করে আঁকড়ে ধরছে দুই তীর
হাতের চাপে একটু নড়বড়ে হলেই
হুহু করে ঢুকে সাগর অতৃপ্ত যৌন চোখ।

ক্ষণকাল অপেক্ষার ধার না ধরে
সব সাজানো বাগান সংসার ধর্ষিত হচ্ছে
আর মনের উপর বর্ষিত হচ্ছে বেসামাল ক্রোধ।
কাম প্রবৃত্তি মিটে গেলে আবার ফিরছে
সাগর, মহাসাগর নিজের সহাবস্থানে।

বুকের চৌহদ্দিতে [Bengali Poetry]

বুকেই যদি জমা থাকবে রাগ
তবে তাই হোক, তুমি শুঁকে নাও উত্তাপ
মুহূর্তে ফুটিয়ে তোল ভিতরের জ্বালা!

সব পুরানোরা নির্ভেজাল পুড়ে যাক
বুকের চৌহদ্দিতে জমা হোক
কষ্টি পাথরের মতো জেহাদ।
সরল নিষ্পাপ আদি সভ‍্যতার উঁকিঝুঁকি
মেরে চলে যাবার দিন আজ শেষ
আজ এক সময় বিশেষ।

ওদিকে নববরণের পথঘাট সব খোলা
ঝোলা থেকে বেরিয়ে পড়ুক
আদি কালের এক একটা বিড়াল।
সভ‍্যতাকে টেনে নিয়ে যাক
লাগাম বাঁধা কালো ঘোড়ার মতো
এক একটা নবজাগরণের দিকে।

ছন্দের জলে লাগাও প্রলেপ [Bengali Poetry]

কিছু কিছু মানুষের মুখের আগুন
কারও কারও শরীরে ধরিয়ে দেয় জ্বালা
ঝালাপালা করে দেয় ঘর,বাড়ি,সংসার।
কোনো আয়লা, আমফান, হুদহুদের কাজ নয়
একেবারে চিরতরে নিভিয়ে ফেলা।
বরঞ্চ তাদের ঝড় আর জলের তোড়
আরও বিচ্ছিন্নতায় সহায়তা জোগায় ;
ওই মুখের আগুন বাহ্যিক নিভে গেলেও
ভিতরে পুড়তে থাকে দাউ দাউ।
পুড়তে পুড়তে একেবারে নিঃশেষ হলে
তখন চেনা ছন্দের জলে লাগায় প্রলেপ;
নতুন করে জেগে উঠুক আর এক সংসার।
আবার আগুন ধরানোর সুযোগ একবার ঘটুক
ছাঁদা খোঁজা একদল আঁতেল মানুষের।

স্লেট পাথরে [Bengali Poetry]

সাঁঝের প্রদীপখানা নিভতেই
কালো চাদর টেনে নেমে এলো আঁধার।
ঘরে ঘরে স্লেটের পাথর বুকে
ঘুমিয়ে পড়ল নতুন আঁক কাটা অক্ষর।
সাড়া নেই, শব্দ নেই, নেই কোনো আধুনিক লালসা
প্রবৃত্তি ও শুয়ে আছে স্রোতহীন নদীর চরে
পলির তলায় চাপা নোনা গাছের দানায়।
কবে কোন দিনের আলোর ছোঁয়া
আর উর্বর স্রোতে জাগা এক একটা ঢেউ
ভিতরে বুকের পাঁজরে আঘাত হেনে
দুরন্ত এক তুফান আঘাতে টলিয়ে দেবে কেউ।
তখন দেখব তরতর জেগে উঠেছে আমাদের শৈশব;
তারপর একদিন মহীরুহ ডানায় ভর দিয়ে
হয়তো বা পৌঁছে যাবে আকাশের কাছাকাছি
সূর্যের রৌদ্র আঁকা ছবি ঘরে।
সেখানে স্বর্ণাক্ষরে লিখে ফেলবে নিজের নাম
বাল্যের স্লেট অক্ষর ঘেঁটেঘুঁটে।

বলিরেখায় [Bengali Poetry]

রক্তস্রোত
নেমে যাচ্ছে শীতল মায়া পথে
শরীরের উপকণ্ঠে।

মায়াময় শীতের সন্ধ্যায়
দাঁড়িয়ে আছো তুমি
এক বিন্দুর সীমারেখায়।

রাহুগ্রস্ত আধ খাওয়া চাঁদ
এখন আর কোনো আলো নিয়ে
আসবেনা তোমার কাছে।

এখন শীতের বলিরেখা ধরে এগিয়ে চলো
একটা আগুন জ্বলা উষ্ণতার দিকে

মায়াময় আস্তিন উল্টে বেরিয়ে পড়ুক
ভোর জ্বরায় আক্রান্ত রোদ সকাল।

কাঁচের সংসার [Bengali Poetry]

হলুদ পাতার বয়সী একটা মানুষ
কাঁচের সংসারে সময় কাটাতে কাটাতে
রাস্তার ত্রিসীমানায় এসে উপস্থিত একদিন।
কোনদিকে যেতে হবে ঠাওর করতে করতে
চোখের পর্দায় ভেসে উঠল অনন্ত অতীত।
সুখ দুঃখ আশা নিরাশার হিসাব কষতে কষতে
কখন যে ধূসর সময়ের আগুন ছ‍্যাঁকা হলো
তা সে নিজেই জানে না।
যখন তার একটু ভাবার সময় হলো
তখন বিবর্ণ পাতার হলুদ ছোপে
লিখে ফেলল একটা স্নেহ আদর প্রেমের
নিষ্প্রভ অনুপুঙ্খ দলিল।
তারপর সময়ের স্রোতে পেরিয়ে গেল
রাস্তার ত্রিসীমানা মায়াকে ফেলে রেখে।
একটা ধোঁয়াময় আগুন একেবারে মুছে দিল
কাঁচের সংসার।

দ্বিখণ্ডিত নেতৃত্ব [Bengali Poetry]

প্রতিবন্ধকতার ঝড় উঠলে
ওরা সব বসে যায় সম্মেলনে।
নিজেদের অস্তিত্বের সুর তুলে দিতে
অকপটে জানান দেয়
ছোট,মেজ,বড়ো সব নেতা।
কাজের জন্য দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে হয়রানি হওয়া,
চোখের সমুদ্রে ভাসে অগ্নিবাণ;
অধৈর্যের রাঙাচোখ বিস্ফোরিত হয়
কখন যে শেষ হবে এই সম্মেলন!
দরকারে বিনা দরকারে কত লোক
ঘোরাফেরা করে অস্থির অধৈর্য
নিরুপায় অসহায় মুখে।

একদিন,প্রতিদিন,দিনদিন এইভাবে চলে ;
কে কার কোন আঙ্গুলের ছাপ রেখে
ধরে রাখবে নিজের জায়গা আগের মতোই।
তারপর মাথাগুজে চলে যায় বৃহত্তর সম্মেলন কক্ষে;
চোখে বারুদের প্রতিবাদ নিয়ে
বলুন কতক্ষণ থাকা যায় এইভাবে?
ঝড় ওঠে;দেখা যায় অর্ধেক দেহ
আর অর্ধেক অন্য সম্মেলন কক্ষে
নিজেদের নিয়োজিত রাখে
আবার এক নতুন জগত ফিরে পাবে বলে।
হাবে ভাবে তাই সব দ্বিখণ্ডিত হয়
ভয়ে ভয়ে মানুষের কাছে।

অন্তিম প্রহরে [Bengali Poetry]

কোনো উষ্ণতাকে আমি প্রশ্রয় দিতে পারি
যেমন ধরো রোদ এসে ছুঁয়ে দিল
আমার এ আয়েশি শরীর।
কিংবা ধরো গনগনে তাঁবায় সেঁকা হাত;
আর কামরসে জেগে ওঠা অভুক্ত নারী ছুঁয়ে দিল
আমি কী পারি শ্মশান বৈরাগ‍্য বুকে চেপে
বালিশের পিরামিডে লুকাতে শরীর!

ভুক্তরা ভয় পেয়ে লুকোতে পারে ;
আমার শরীর জুড়ে চরম অভুক্ততা।
তাই নরম শরীরে গরম ছ‍্যাঁকা খেতে
নিরুপায় বসে থাকি রাত গভীরতায়!
কখন যেন নৈরাশ্য ভেদ করে জেগে ওঠে
আমার এ শরীর জুড়ে প্রথম পৌরুষ।
পিরামিড পার হয়ে একাকার হই
থইথই জেগে ওঠে বনমোরগ,
প্রহর কেটে বাঁক ছেড়ে ডেকে ওঠে
আর জানান দেয় প্রহরের অন্তিম কাল।

ফিকে হওয়া আলো [Bengali Poetry]

জামা গিলে নিতেই
আমার শরীরটা হাঁটতে শুরু করল
কাকতাড়ুয়া হাত দুটো দু’পাশে সমানতালে
হাঁপর কেটে এগিয়ে চলল খোলামাঠে।

কাছে পিঠে শিশুকিশোর পাখিরা
আসলো না,ফিরে ফিরে তাকাল বারবার
হারবারে মাস্তুল দেওয়া জাহাজের মতো
পিছন দুলিয়ে দুলিয়ে এগিয়ে চলল
কোনো এক নির্দিষ্ট গন্তব্যের দিকে।

ফিকে হয়ে আসলো দিনের আলো
পশ্চিমদিক হাঁ করা রাক্ষসের মতো
গিলে ফেলল দিনের হেলে পড়া সূর্য
কিচিরমিচির তুর্য বাজিয়ে ঘরে ফিরল সব।

আমি শুধু নীরব দাঁড়িয়ে থাকলাম
আবার একটা চলমান সকালের অপেক্ষায়।

একটু সবুজের জন্যে [Bengali Poetry]

অন্ধকার হাতড়ে হাতড়ে
আলোর নিশান তুলি সবুজ বারান্দায়

ওখানে আলো নেই
তাই,বেরঙ ধরেছে সবুজের বুক জুড়ে।

সবুজ আমার বড়ো দরকার
তোমারও দরকার আছে সারা প্রাণময়
সারা পৃথিবী জুড়ে সবুজের প্রয়োজন।

এইযে বাড়ির কিনারে বসে থাকি
বাগানের দিকে মুখ করে,
বনের কিনারা ধরে হেঁটে যাই
‘দাও ফিরে সে অরণ‍্য’ বলতে বলতে;
হেঁটে যাই রাজপথ কংক্রিটের গা ঘেঁষে
শুধু একটু সবুজের জন্য।

আমরা সবুজ নিয়েই রচে ফেলি
এক জীবন সভ‍্যতার নতুন ইতিহাস।

বৃষ্টি ভিজে [Bengali Poetry]

বর্ষা এলেই দেদার ছুটি
ওই না দূরের মাঠে,
ভাল্লাগেনা বাড়ির ভিতর
ভাল্লাগেনা পাঠে।

বৃষ্টি ভিজে বলের পিছন
ছুটেই হতাম সারা,
কচিকাঁচা সবাই মিলে
জাগিয়ে দিতাম পাড়া।

ছুটে যেতাম মাছের খোঁজে
যেথায় জলের ধারা,
খাল পুকুরে উঠত মাছ
উঠত ভরে খারা।

বৃষ্টি ভিজে খুনসুটি সব
জলভরা সেই দিনে,
অফিস ফিরে বাবার বকা
মায়ের করা পিন এ।

বর্ষা এলেই শিশু কালের
সেসব ছবি ভাসে,
যখন আমার তোতা সোনা
জলেই ভিজে আসে।

চোরাবালির জীবন [Bengali Poetry]

নিশুতি রাতের গভীরে
ঘুমিয়ে যাচ্ছে চর-জাগা নদী
হৃদয়ের স্রোত গভীরে বেদনার ঘোলা জল
পাক খেতে খেতে ঝিমিয়ে পড়ছে জীবন।

মনের গভীরে নীরব অলসতা ভীড় করছে
চিড় ধরা পাড়ে স্রোতের আলতো চুমো
অঙ্গাঙ্গী জড়িয়ে নামিয়ে নিচ্ছে বুকে।
সুখের নৌকা নিশ্চিত সংশয়ে পাড়ি দিচ্ছে
এপার ওপার দুর্বার গতির চমকের অপেক্ষায়!

কিন্তু সে চমক আজ উদাও
তলদেশে আজ চোরাবালির নিঃসংশয় জীবন
এখন সে মৃত্যুর হাতছানি গুনছে
আর দূরে বহুদূরের থেকে কানে ভাসছে
সমুদ্র আস্ফালন, জলতরঙ্গ বাহিত হয়ে।

অবশেষে রয়ে সয়ে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছে
বুকের উপর জাগিয়ে তুলছে
সবুজ এক নবজাগরণের পৃথিবী।

চোখের জল মাপি [Bengali Poetry]

দুফোটা গড়িয়ে দিয়েছো চোখের জল
এতদিনের একটা ভাঙাচোরা সম্পর্কের সুতো ধরে
জলের একটা লবণাক্ত স্বাদ
আমার কালের স্মৃতি রোমন্থনে সাহস জোগাচ্ছিল।

বেশত ছিলে মনপবনের বারান্দায়
যেতেই হলো সব ছেড়ে ওই দূরের দেশে?
তোমার যাওয়ার পথ ধরে অন্তঃক্ষরণ দেখছিলাম।
নদী যেমন করে তলদেশে বহন করে নুড়ি,বালি
জোড়াতালি দেওয়া নির্ভেজাল যাত্রায়
ভাঙনের পথে পথে এক একটা সমাক্ষরপাতন
চোখের বারুদে বারবার জ্বলে উঠছিল
অনেক কালের স্মৃতি স্ফুলিঙ্গ।

স্মৃতি পথের শেষ দিগন্ত বিন্দুতে
অস্পষ্ট ঝাপসা হয়ে পড়ে সব,
সেখানে সতত সুখের আলো বড্ড বেমানান।
তাইত এখনো নিরালায় বসে
নিষ্পাপ চোখের জল মাপি।

সীমাহীন শূন্যে [Bengali Poetry]

শূন্যে অসীমের মাঝে চলে যাও কোথা
বাধাহীন গণ্ডিহীন মুক্তির পথে…

পায়ে বাঁধা নেই মুক্তির পাসপোর্ট
গায়ে সাঁটা নেই পরিচয় পত্রখানি।

জানি খাদ্যের সারিতে দাঁড়াও না
লাল,নীল,সাদা শ্রেণিবিন্যাস রেশন কার্ড হাতে
তবুও তোমার খাদ্যের অন্বেষণে সময় কাটে।

ঠোঁটে লেগে থাকে খিদে ও খাদ্যের আকাঙ্ক্ষা
সন্ত্রাসী চোখ লোলুপ দৃষ্টি ফেরায় তোমার বিচরণে
ভ্রুক্ষেপহীন চলাবলা এ মাঠ থেকে ও মাঠ
নদীনালা খালবিল পেরিয়ে অনেকদূর।

অবশেষে সীমাহীন শূন্যের পথে পা বাড়াও
ওই দূরের নীলাকাশ ঠেলে।

প্রবীর রঞ্জন মণ্ডল | Prabir Ranjan Mandal

Rabindranath Tagore’s love for art and literature

Porokia Prem Ekaal Sekaal | পরকীয়া প্রেম (একাল সেকাল) | 2023

Loukik Debota Masan Thakur | লৌকিক দেবতা মাশান ঠাকুর | 2022

New Bengali Poetry 2023 | কবিতাগুচ্ছ | মৌসম সামন্ত (অসুর)

bee bengali poetry | bengali poetry about self love | story poem | poetry angel | narrative poetry examples | poetry reading near me | prose poetry examples | elegy poem | poetry reading | the tradition jericho brown | poetry websites | protest poetry | prayer bengali poetry | emotional poetry | spoken word poetry | poem about god | percy shelley poems | jane hirshfield | spiritual poems | graveyard poets | chapbook | poems about life | poems to read | found poem examples | poems about life and love | elizabeth bishop poems | poems about women | sister poems that make you cry | famous quotes from literature and poetry | mothers day poems from daughter | poem about community | 8 line poem | inspirational poetry quotes | poem about life journey | positive poems | short poem about life struggles | toni morrison poems | good bones poem | google poem | funny poems for adults | inspirational poems about life | friendship poem in english | paul laurence dunbar poems | freedom poem | sad poetry about life | Shabdodweep Founder

Leave a Comment