Bengali Forms of Poetry – Nimai Jana
Bengali Forms of Poetry | Read Online Bangla Kobita
অ্যাকুয়াশ মার্কা পাপ ও অক্ষরবিহীন পৃথিবীর অখন্ড উড্ডয়ন মালা
পরা ক্যালসিমিনেট বাঘের দাঁত দিয়ে তৈরি আকুয়াস মার্কা প্রজেস্টেরন চাঁদের ভেতরে এতো বিষাক্ত উট দাঁড়িয়ে থাকতে পারে বলে এতো দীর্ঘ শিথিল রাতের ভেতরে কোন ইয়ং গুণাঙ্ক নাভি থাকতে পারে না , অলৌকিক চন্দ্রায়ন চলছে পাতালের চর্বিযুক্ত চামড়ার উপর, সকলেই স্থির ব্যসাসন নিয়ে উড়তে উড়তে এক একটি খনিজ অন্ধকারে রাতের মতো উটেরা প্রসব করতে থাকে পৃথিবীর সব উল্টানো সালফিউরেটেড চামড়া ঝলসানো মুরগি মাংসের তৈরি হাইড্রোক্সাইড প্লেট, যৌনাঙ্গ বিহীন মাঠে কে ওই পিতার অত্যাধুনিক ঝংকার রক্ত তন্ত্র প্রসব করাচ্ছে এখনো? আমি তাদের পুরোহিত ভেবে খুঁজে বেড়াই অসুস্থ আইসোটোপের মধ্যমায়, কোন কোন প্যাথলজিস্টরাই রক্তের পাহাড় বানিয়ে ফেলে চৌবাচ্চার ভেতরে, এখানে প্রস্রাব বিক্রি হয় মূত্র ধারের শ্যাওলা বিক্রি হয় ভার্জিনিটি দেখতে দেখতেই ডিসপোভেনের সব অব্যয় অক্ষর গুলো সরু মেডিকেল গলির মত অতি স্থাপত্যের স্ত্রীলিঙ্গ পাহারাদারের মতো সারভিক্স ক্যানুলা বেয়ে কতকগুলি ঋণাত্মক সংখ্যায় রূপান্তরিত হয়ে যায় জ্বলন্ত হাড়বিহীন উটের পাঁজরে, আমি নখ দিয়ে কবর খুঁড়তে থাকি পাপকে ডুবিয়ে রাখি, জল ঢেলে চামড়া ভেজাই নখগুলো কেটে ফেলি পিতার সামনে বসে যজ্ঞের ঢেকুর তুলে পিতাকে খেতে দেই লাল গাভীর স্তন থেকে তৈরি পাপ নামক ঘিয়ের তৈরি একটা নষ্ট পিন্ডের দলা, রক্তের ও এক একটি এমব্রক্সোল পরাবিদ্যার কফ জনিত সব মায়াবী রাক্ষসের হড়হড়ে জঙ্ঘার বিষাক্ত কবওয়েব তুলে আনে হতাশয়ের লবণ বন্দরের মতো, কে ওই নিষিদ্ধ গুদাম ঘরে রক্তের ফিলিং পয়েন্টে নখ ডুবিয়ে সঙ্গমের নিরোধক দ্রব্য চাইছে রোস্টেড মুরগির ডায়াফ্রাম মেশানো মাংসাশী হৃদপিণ্ডের নঞর্থক ঈশ্বরীর মতো
বাদামি গণিতের চিৎকার ও চৌরাশিয়া সম্রাজ্ঞীদের নীলাভ ঘন্টা
বাদামী ছত্রাকের মতো যারা মৃতদেহ কিনতে গিয়ে নৌকার অব্যয় দ্রব্য কিনে নিয়ে আসে শ্মশানের মতো উদ্ভিজ্জ বীজ কিনে আনে জীবাণুবিহীন সব ক্ষত্রিয়পুরের নক্ষত্রের আত্মহত্যা কিনে আনে তারা এ জন্মের সব জেনেটিক বিটা দ্রব্যের মতো অতৃপ্ত মানুষদের রসায়ন শর্ত তৈরি করছে। আমিও মৃততান্ত্রিক নগরে ঘুমহীন সম্রাজ্ঞীদের ধরে ধরে সুদৃশ্য অন্তর্বাস পোশাকের নিকোটিন বিষয়ক সব গাণিতিক পরাদ্রব্য ডুবিয়ে রাখি, আমার জননাঙ্গের এক একটা মধুক্ষরা গ্রন্থি, রক্তকেও কখনো কখনো বিশ্বাস করতে নেই আমিও ঈ-কার কুকুরদের মতো নিরালম্ব দৌড়ে বেড়াই সরল রৈখিক পথের মাংসাশী ঘাতকের মতো, বাদামি ভেড়া দ্রব্যের তরল বিক্রি হয় বলে কোন কোন এনকাউন্টার স্পেশালিস্ট কাঁচের বোতল থেকে ছুঁড়ে মারে এক একটা গোলীয় ব্রহ্মের অতি জারক সৈন্ধবের লবণাক্ত চৌরাশিয়া ঘনত্বের অতি নিকুঞ্জতম বাঁশির রৈখিক সমাধান পর্ব, হে নষ্ট ঘণ্টা এখনই বাজো তীব্রভাবে বাজো চিৎকার করো মুখে ঢুকিয়ে দাও এক একটা গোলীয় অণ্ডের ব্রহ্মতান্ত্রিক বীজ, ধ্বংস হতে হতে প্রতিটা মানুষ জন্মের নিজের মাংসের রস খেয়ে আবারো জন্ম নিক দেয়াল থেকে নামুক সেই অসুস্থ জন্মের হাড়, আমি কামুক পৃথিবীর সব পিয়ানো পিপাসাকে জল ঢেলে উষ্ণতম উনুনের ব্ল্যাক অফ কোল স্পিরিট বানাবো
হত্যা করতে করতেই প্রতিটি মানুষ অসম্ভব স্বল্পদৈর্ঘ্যের বৃহদন্ত্র নিয়ে পাড়ি দেবে জলাশয়ের অস্থির বন্দরের পরিযায়ী নিষিদ্ধ আলোয় রেস্তোরাঁ বিহীন একটি শবাসন ভঙ্গিমার যোগ ব্যায়াম নিষিদ্ধ কারাগার কক্ষটিতে, আমি অতৃপ্ত সুড়ঙ্গের মতো বসে আছি আজীবন আমার শরীরে উভয়লিঙ্গ নক্ষত্রের মতো অতি প্যাচপ্যাচে শ্যাওলা পড়ে আছে বিকট চিৎকারের আস্তাকুঁড় গর্ভফুল মাংস খাবে বলে
গোপনাঙ্গ, বিক্রমাদিত্য, তৃণভোজী গন্ধর্বের উট আর পাকস্থলীর জনন ভঙ্গিমা
রজঃতান্ত্রিক ঈশ্বর দাঁড়িয়ে থাকলে আমি বিক্রমাদিত্যের মতো ভবিষ্যৎ পুরাণের অতি নিকট কোন লালাভ আশ্রমের গোপনাঙ্গে বসে জৈববিহীন নারী ঋষিদের তৃতীয়বার অতিশিথিলতার জলে স্নানের অনুমোদন পত্র নিয়ে নেমে যাবো নক্ষত্রের মতো কালাচ সুগন্ধি পাড়ে, কোন অসহ্য নেই এখানে টলতে থাকা সব মাদকাসক্ত ভঙ্গিমার মতো আমি বেগুনি ফুল তুলি জরা দ্রব্যের মতো সাম্রাজ্যে ঢুকে যাই খুঁজে খুঁজে নিয়ে আসি তরল ময়ূরী। যাদের হাতে বিভঙ্গের উষ্ণতম খরস্রোতা নদী আছে জৈবিক পাকস্থলী আছে লালা আছে ঠোঁট আছে নাভি আছে রক্ত আছে বমি আছে জনন আছে উষ্ণতম মসলাদার পাক গ্রন্থি আছে।
আমিও নিজের দীর্ঘ চিৎকার শুনতে পাই রাত তিনটে পনের মিনিটের প্রদোষ মুদ্রার অতি সাংকেতিক গন্ধর্ব মুহূর্তে। যারা ঘুমহীন একাকী চাঁদের ভেতরে অসংখ্য উট নিয়ে দাঁড়িয়ে তাকে গোলার্ধ নক্ষত্র পারে পৃথিবীর মতো অতীত শুষ্ক ও তৃণভোজী ঘাসেদের খেতে খেতে নিয়ে যাবে Artificial Intelligence মার্কা কোন কঙ্কালের অতি লালা গ্রন্থির মতো অতি শক্ত হাসপাতালে কোন বিষাক্ত ধরনের তুলো রাখার গুদাম ঘরে, রোহিত পুরুষটি একাকী ডাইনিং টেবিলে শব ব্যবচ্ছেদ করবে আরাবল্লীর ক্রোমোজোম এ হাত ঢুকিয়ে,
আমি একাকী নৃত্যশিল্পীর মতো নাচি আর কীটনাশক খাওয়া সব রোগীদের তলপেটে ফুটো করে আধিভৌতিক স্পেকিওর ভাঙার অতি নৃতত্ত্ব ম্যাঙ্গানিজ গুলোর সাদা সাদা পেখম ওয়ালা ময়ূরদের ধরে উড়িয়ে নিয়ে যাই সেই জাহান্নামপুরের বীর্য তুলে রাখা অতি ইলাস্টিসিটিক কোন প্লেটের নিষিদ্ধ পাঁজরের ভেতর, আমি স্রেফ ধারালো আঁশটে দৈত্যের থুতুর মতো মৃত্যুকে প্রতিদিন ডাকি স্বরবর্ণের অসহিষ্ণু কোন গুনিতকের নাম ধরে, ভাঙা কাঁচের গুঁড়ো খেতে খেতে একদল পরকীয়া ১২ এক্স বেলেডোনা মার্কা বেলজিয়াম ফিভারের নীল নীল স্ট্রবেরী ঈশ্বর মূলের তৃতীয় মূলধারা গুলো আমাকে অস্ত্রাগারের কৌপিন বানাচ্ছে, আমার জঙ্ঘার কোন পার্লামেন্ট ও সংবিধান নেই
অস্থিতিস্থাপক পিতার ফ্লেভারবিহীন বীজ ও মহাকাশের অতি সাংকেতিক নৃত্য
পিতাকে ডাকলেই পিতা উলঙ্গ হয়ে যায় তার হাড় জিরজিরে কোন শরীর নেই অথচ তার সারা শরীরে অসংখ্য যোনি ছিদ্রের রক্তমাংসের দলা পাকানো স্ফটিক গ্রন্থি গুলো পীত গ্রন্থির মতো নাচতে নাচতে এই কালো ফাটলে ঈশ্বরীদের মহা ভৌতিক অম্বরিষপুত্রের কঙ্কাল গুলো রজতাভ পৃথিবীর প্লাস্টিক অ্যানিমিয়া খাচ্ছে , আমি বিশুদ্ধ শ্মশানের ভেতরে দাঁড়িয়ে কালো কালো বীজগুলো কুড়োতে থাকি মহাকাশে কালো বীজ গুলো হাড়ের তৈরি কোন অস্ত্র দিয়ে পুঁতে দিচ্ছি কালো ব্রিজ গুলো ছুঁড়ে দিচ্ছি সমুদ্রের দিকে সমুদ্রের ঘাতক প্রাণী গুলো উঠে আসে জলধর পরীর মতো। পরীরা সবাই মাংসাশী দ্রব্যের রোস্টেড ভ্যালিয়াম খেতে চায়। বাদামের ভেতর তাদের সহজাত কোন হাড় থাকে না হাড়েরও মাঝে মাঝে কান্না পায়। কান্নার ভেতরে মাঝে মাঝে ভুতের পেখম আছে আর পেখমের ভেতরে একটি করে নষ্ট ডিমের লিউকোরিয়া সমুদ্র বন্দর লুকিয়ে থাকে , কোন কামারশালায় গিয়ে আমার জিব গুলোকে পিটিয়ে পিটিয়ে সরু চাকু বানাই। জুতো কারখানার মতো আর কোনো ফ্লেভার বিহীন অসৎফা নেই মাইক্রো মাইক্রো সেকেন্ডে বিভক্ত করে দেখেছি সাদা সাদা হরিণদের মতো আর কোন স্ট্রিলাইজড চার্বাক দ্রব্য থাকতে পারে না , একাকী নিষিদ্ধ ২° জলজ প্রেম ইন্ড্রাস্ট্রিতে ঢুকে যাই কালো কালো হাড়ের ভেতরে লেগে থাকা মানুষের অতি সূক্ষ্ম অতি সুস্বাদু সান্দ্র তরলের যৌন প্রক্রিয়ার অঙ্গজ স্থাপত্যের নখর গুলো আঁকড়ে ভ্রু প্লাকের নীলাভ সেন্ট্রিফিউগাল ফ্লেভারের পাউডার দ্রব্যের অতি স্থিতিস্থাপক জঙ্গা বিনির্মাণকারী পাপাত্মাকে তুলে আনবো বলে, নয়নজুলির জলে স্নান করে হাইড্রোলিক কার্বলিক গন্ধের সব জাপানি মার্কা তেলের এখনই প্রসাধন মেখে সাপেরাও গোপন সোমরস পান করে পৃথিবীর অতলান্তিক কুমেরু দ্রব্যমূল্য নিয়ে দাঁড়াবে আমি মৃত মানুষদের নাম ধরে ডাকবো আর কালো ডোরা পোশাকের ভেতরে অন্তর্হিত হয়ে গিয়ে পেচ্ছাপ করব সাদা সাদা হড়হড়ে কৃমিকিটের ওপর যাদের নামে আমিও হস্তমৈথুন দ্রব্যের সব শর্করাবিহীন চন্দ্র বোড়াদের নিয়ে পৃথিবীর মতো উদ্বায়ী নক্ষত্রদের যৌনাঙ্গ খেতে দেবো, এখানে সব মাছেরাই আমার পিতা সাজবে নষ্ট দরজা খুলবে কালো বমি করবে আর কালো গোলাপের চাষ করবে ক্রিসাণথিমাম চাই নিজ পিৎজার মতো।
নন ভার্জিনিটি ঋষি ও অতিস্রাবের মোলালিটি আইসোটোপিক মাথা
নন ভার্জিনিটি ফ্যাবুলাস ফেবুস্ট্যাট আর হাইড্রোক্লোথারিস্ট সব পিনিক দ্রব্যের সংকর ধাতু গুলো প্লাস্টিক ভ্যাকুয়াম ক্লিনারের তৈরি চাঁদের মতো অশ্লীল রেত দ্রব্য থেকে নেমে বিছানার চারপাশেও উলঙ্গ কর্কটক্রান্তীয় অর্ধ ময়ূর চক্রাসন ভঙ্গিমা ভেঙে ঋতুত্ব সমাধির পরে একদল বারাঙ্গনা বিষয়ক পোতাশ্রীর নাবিকদের ডেকে এনে রোস্টেড করে খাওয়াচ্ছে জলাশয়ের অতি তীব্রতর কোন তেজস্ক্রিয় পৃথিবীর নীলাভ গৌণ ধাতুর ক্ষারীয় দ্রব্যের মোলালিটি আইসোটোপিক মাথা,
পৃথিবীতে সব চ ধাতুর রক্ত কাঁচের বোতলে রাখা আছে ২৯% রগরগে আলফাবেটিক ওষুধের কামরসের মতো
এখানে মৃত্যুকে ডেকে দেওয়ার কোন ওষুধ আবিষ্কার হয়নি। আমি আত্মাকে হাত দিয়ে মোচড়াতে মোচড়াতে দুধ বেরকরি, দড়ি দিয়ে কেটে গরম কটকটে মোম ঢেলে দিই আর জীবাণু ঢাকতেই তার এক একটা আপেল গাছ উপড়ে লেগে থাকা বৃহদন্ত্রের হড়হড়ে নখ পৃথিবীর মৃত তান্ত্রিক নগরের সকলেই কফ পরিষ্কার জন্য ছাইগুলো ঢেকে ঢেকে গ্রাফাইটের কার্বন কেক তৈরি করে, মৃত মানুষের নাড়ি ভুঁড়ি ঢাকা দেওয়া সব কেকের উপরে অসম্ভব অদ্বৈতবাদী ঝাউ গাছের পরাগ রোগ বেঁধে ওঠে এক একটা ভয়ংকর সুতোর ফাঁস আটকানো ফাঁসির মতো। আমি কাঁচের টেস্ট টিউব থেকে লাফিয়ে নেমে মৃত অভিনেতাদের কালো গোলাপে লেগে থাকা চোখের রক্ত দিয়ে স্বেচ্ছাচারিতার ট্রাঙ্কুলাইস্ট মমি খেতে দিচ্ছি আধ সেদ্ধ সোডিয়াম লাইটে, মৃত পিতারায় জেগে উঠলে আমিও ভয় পেয়ে যাই আমি কাঁচের ভেতরে তাকে জোর করে আটকে রাখি জল খেতে দেই রক্ত লুকানোর ইনজেক্ট করি, মাখনের কেক খেতে দেই, পিতা ভয়ে শারীরবৃত্তীয় মন্দির থেকে নেমে তৃতীয়বারের জন্য ক্ষত্রিয়ের কাফন জড়িয়ে উড়ে যাচ্ছে হাওয়াই গ্রন্থির দিকে আমাদের সীম বীজগুলো হঠাৎ করে দ্বিবীজপত্রির মতো অঙ্কুরিত হতে হতে খরস্রোতা নদীর জলে ডোবানো অ্যালকোহলিক ক্যালসি ফস শীর্ষ পতনের যুগতান্ত্রিক নৌকা চালিয়ে ক্ষতস্রাবে মেরিনেট করছে পান্থপাদক ডুয়ার্স হত্যাকারীদের মতো, এসো হলুদ, কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখবো আর বরফের উলঙ্গ জলপ্রপাতের স্নান করব নষ্ট ঋষির হাইজেনবার্গ সাপের মতো
ক্রোমোজোম ও বিলিরুবিন দধীচির যজ্ঞের ঘোড়া
রগরগে হিমালয়ের নিচে বসে থাকা সকলেই বিলিরুবিনের ঠ্যাং চিবোচ্ছিল লাল কেশরের অন্ধকারে দুটো হাত ঢুকিয়ে এক একটা প্যাপিরাস রক্তের ক্রোমোজোম দাঁত আর বিষাক্ত যৌন গ্রন্থির মৃত্যুর স্থানাঙ্ক জ্যামিতির জ্যোৎস্না বলয় দিয়ে,
বাবারা কাগজ ফুলের মতো অমৃত ভূমধ্যসাগর, এক একদিন স্নান পরবর্তী ভূগোল পড়ে নেয় দধীচির মতো ব্রহ্ম তেজা হাড় দিয়ে
আমি বারবার অন্ধ ঋষিদের লাল অবতল রাস্তায় নেমে রক্তাক্ত স্নায়ুপথে দুটো পা ঢুকিয়ে এক একটা যজ্ঞের লাল ঘোড়াদের হত্যা করে দুই হাতে নরম নখর দিয়ে চুষে চুষে খাচ্ছিলাম এ জন্মের সব প্যারা টাইফয়েড উপসর্গ, ক্লোরামফেনিকল একটি পিপাসার্ত স্থলপদ্মের নাম
মৃত্যু মাঝ রাতে কখনো আসে না যখন মৃত্যু প্রাপ্তবয়স্ক হয় তখন কালো নদীর পাড়ে পোশাক খুলে রেখে নীল স্নান করে অধাতব পাথর থেকে কংক্রিট মাছের বাতাস হয়ে উড়তে উড়তে এ পৃথিবীর যৌন গন্ধকে সাদা রুপোলি বিষাক্ত পটকার লাইকোপোডিয়াম ক্ষার ও পিশাচদের ভয় দেখাতে রাতের দরজায় গিয়ে বসে থাকে
একদিন এসেছিল অংশুমান মধ্যরাতের কোন এক উন্মাদ আর সেরিব্রাল পালসির নিশাচর গোবর্ধন পুরোহিত সেজে, পোশাকের তলায় পাতলা সম্ভোগ (র )চিহ্ন, পাহাড় দিয়ে জলপ্রপাতের লাল হাড়ের গুঁড়ো গুলোকে রক্তাল্পতায় ডুবিয়ে ছুঁড়ে দিত অষ্টাদশ জগতের নির্বীজ ঈশ্বর
সব ধমনী তন্ত্রের কালো জিরাফের উলঙ্গ মৈথুন দণ্ডটি লাল আপেল ফলের গোলার্ধকরন বাণপ্রস্থ নিয়ে সাদা জামরুল স্তনের ভেতর ঢুকে গেল, আমি শুধু মৃত্যুর সুষুপ্তি জীবনচক্র দেখছিলাম সেরেবেলাম কেঁচো দিয়ে
ইসোমাপ্রাজল ও ধৃতরাষ্ট্রের আগ্নেয় শক্তির অপরাবৃত্ত
মুক্তা উল নিটিং সেন্টার, আমার গলার কাছে মেষ পালকদের বদ রক্ত সেলাই করে দিচ্ছে কিছু রেশম নারীর কসাইখানা দিয়ে, বিষাক্ত শুকতারা আজ নদীর ভেতর থেকে গলাকাটা মৃতদেহ ময়নাতদন্তে পাঠাচ্ছে সেলেনিয়াম ভর্তি কালো গর্তের ভেতর, বাবা শুধু নবম ঋষিদের গলা ভর্তি ইসোমাপ্রাজল,
সমুদ্রের অববাহিকার ত্রিশূলহীন ধ্বংসপ্রাপ্ত ছত্রাক রোগ পেরিয়ে কাঁটা কম্পাসের শিরদাঁড়াগুলো ঝাউ গাছের পান্থপাদপ হয়ে সমুদ্র সাপের জীবিত কঙ্কাল খাইয়ে দিচ্ছে আমাদের মতো গলায় মোম ঢালা মাংসাশীদের,
চটচটে পা গুলো জঙ্গলে ঢুকে যাওয়ার পর আমি পরাজীবনের ভ্যাজাইন উপত্যকা খুঁজে আরও ধৃতরাষ্ট্র হয়ে যাওয়ার মন্ত্রবীজ থেকে লাল ক্যালোরিফিক আগ্নেয়শক্তি বের করি ফুসফুস থেকে রক্ত গড়িয়ে অ্যান্টিসেপটিক দাঁত গুলোকে সাপের পৌষ্টিকতন্ত্রে ঝুলিয়ে রাখার জন্য
এখনো আমাদের বাবার জন্মগত রেচনতন্ত্রের পাললিক বৃষ্টিপাতের ক্ষয়রোগ আসবাবপত্রের গায়ে সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম মরীচিকার সুদৃশ্য উটেরা লাল তরোয়াল খুলে বিশুদ্ধ হিলিয়ামের সমর্পণ উগরে দিচ্ছে পৃথিবীর শীতল কক্ষপথের নিউট্রনে,
শব্দহীন ঈশ্বর চিহ্নেরা যুদ্ধের পর ব্রহ্মাস্ত্র রেখে যাচ্ছেন দধীচি আশ্রমে, গিলে খাচ্ছে ব্রহ্মতেজ আমি সাদা প্যাপিরাস, গলার ভিতর থেকে সারস উড়ে যাওয়ার আগে ক্লিওপেট্রা আমার তলপেটে নিষিক্ত সোনালী গলগণ্ড রেখে গেল, আমি কিছু বিদ্যুৎবাহী সামুদ্রিক মাছের চাষ করছি জীবিত বিছানার ভেতর
ভিনিগার অস্ত্রাগারের সোনালী মাছ ও মাকড়সা সঙ্গম দৃশ্য
অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস বুকের মতো লাল ধনাত্মক পাখি গুলো মৃত্যুর দ্রবীভূত সংবহন তত্ত্বের কাছে নিয়ে যায় কাঁটাযুক্ত মাছ, নীল নীল রক্তের মজ্জা রসের ভিতর ঢুকে যাওয়ার পর আমার শরীরটাকে তিনটা খন্ডে বিভক্ত করে লাল ভিনিগারে ডুবিয়ে রেখেছে গলাকাটা চেরি ফল ব্যবসায়ী
আমার ভেতরে মৃত পালঙ্কের হরিণী আছে, আর কোনো শুক্রহীন বিছানা থেকে বেরিয়ে লাল গর্ভস্থ ভ্রুণেরা নিজেই জীবিত মানুষদের আত্মার গুণিতক সংখ্যা বের করছে
হে মহাপ্রবাহের ত্রিবিধ বিস্ফোরণ, অস্ত্রাগারের নীল সেনানী আর ধন্বন্তরি বিষয়ক নক্ষত্র যোগের ঘাতক অযোগবাহ চিহ্ন গুলোকে সঙ্গমের মতো চটচটে ধাতুবীজের পলল গর্তের ভেতরে আরও একবার আঠারো লক্ষ রাত্রির গন্ধর্ব দেবতারা অনিষিক্ত ভ্রুণের জন্ম দিয়ে যাচ্ছে কোন এক রুদ্রাণীর লালাভ গর্ভের অনিষিক্ত প্রতিবন্ধীদের,
জননেন্দ্রিয়হীন নারীরা দীর্ঘ অপরাজিতার শেকড় মুখে নিয়ে এ পৃথিবীর অভিশাপগ্রস্ত ফলাহার শেষে অলৌকিক ঋতুচক্রের সন্ন্যাস পদের গর্ভবতী মেষ পালকের মতো পালক গজিয়ে মহাশূন্যে উড়ে যায়,
আমি শুধু যৌগিক পিত্তরস খাই স্ট্রবেরি গোলাপজামের রস দিয়ে
বাবার মতো সরীসৃপ শিমুল তুলো নামে এক বিধৃত উপত্যকায় নৃসিংহ মূর্তিকে রোপণ করে যায় পায়ের কাছে গোদাবরী জেগে উঠলে, মহাপ্রলয়ে বেরিয়ে আসছে এখন গুম খুন,
খুনের মতো রক্ত, আগুন, শ্মশান, জৈবিক ছায়াপথ, মাথা, মস্তিষ্ক লাল ভেষজ পদার্থ আমার এখন দীর্ঘ শ্বাসকষ্টের অপুংজনি গজিয়ে উঠছে বুকের ঊর্ধ্বাঙ্গে
রক্ত আসলে অদৃশ্য সাপের সবুজ ঠোঁট, গোনাডো ট্রপিক শুকতারার মতো আমি ব্রহ্ম রাজ্যের অজয় শিরদাঁড়া নিয়ে পৃথিবীর ধুম্রজালিকা তৈরি করলাম, এখনই দক্ষিণায়ন সমগ্র শুরু হবে আমাদের মতো চক্রাকার মৃত দশরথ লাল অক্ষরেখার কাঁকড়াদের অষ্টাঙ্গিক ছুঁয়ে ছুঁয়ে, ১৮ ব্রহ্মাণ্ডে পাড়ি দিচ্ছেন শুক্রাচার্য ও ধীবর
পিশাচের রাজপ্রাসাদ ও নীল মস্তিষ্কের অবৈধ ব্রণবীজ
পাহাড়ের গায়ে ছুরি খুবলে দিচ্ছিল একটা পুরুষ কাঠের মত উন্মত্ত শিশু, ধোঁয়া আর চুল্লির অসম্পৃক্ত পোড়া গন্ধ উড়িয়ে দেওয়ার আগে মাছ এদের ঠোঁটের অধঃস্তন বিন্দুতে হোয়াংহো পুঁতে দিচ্ছে
জটিল মনস্তত্ত্বের রোগ একটি হাঁ ভর্তি উনুনের দোকান, আমাদের কিছু মৃত্যুর রংয়ের তরল হিউমার বিক্রি হচ্ছিল পালকের সব গাছগুলোতে,
এই মন্দিরের চাতাল থেকে কিছু নপুংসক চেয়ারের নিচ থেকে লাল ধূসর লেজগুলো কিভাবে গলাধঃকরণের নেশা করে পেপাইন গোলা জল নিয়ে এক কাপ ভর্তি উনুনের রেচন খাচ্ছিল
বিদিশা জানে অস্ত্রাগারের ধনাত্মক ঠোটে ঘোড়াদের যৌবন ক্রিয়া থেমে গেলে এক একটা অশ্বখুরাকৃতি হ্রদের নীল পাঞ্জাবি পরা বটগাছের তলায় ঘুমায় এ জন্মের নারকীয় অভিনেত্রী
অট্টহাস্য করলে পিশাচেরা মরে যায় ত্রিশূল দিয়ে নিজের মাথাকে খুবলাই, লাল চারা গাছ লাগাই অশোকের চারা গাছ লাগাই এখন কিছু ব্রহ্মাস্ত্র ভেজা জিভ দিয়ে, কেটে ফেলছি সাইকোপ্যাথিক নীল মস্তিষ্কের পাখনা ওয়ালা রাজপ্রাসাদ
টু এম এল বিষধর সাপেদের লেজ থেকে খসে পড়া দাঁতগুলো নিয়ে আমি কিছু কঙ্কাবতী নদীর চরে খোলস ফেলার নামে ফেলে আসি এ জন্মের সব অবৈধ ব্রণবীজ,
ঘোড়ারাই অপ্রস্তুত অন্তর্বাস পরে অলৌকিক পারলৌকিক ক্রিয়ায় বিলীয়মান নক্ষত্র প্রদেশে উড়ে যায়, আমি শুধু চামুণ্ডা দুমুখো সাপ নিশাচর চরিত্রাভিনেতা রক্তকোষের দ্রাক্ষা ফল নিয়ে নেমে আসি অদ্ভুত প্লাটিপ্লাস হিমোফিলিক্স জ্যামিতিক রক্তের নয়ন তারা নিয়ে, স্টেরয়েড হরমোনাল রতির পাশে কিছু গর্ভবতী বিদূষক রাখলাম
শুকতারা নদীর কাঞ্চনজঙ্ঘা ও ময়ূরাক্ষী বাসীর শ্মশান
রক্তের আর কোন মায়াবীগন্ধ নেই, সারা শরীরে রক্তস্ফোটকের অসুখগুলো গজিয়ে ওঠার আগে বাবার মতো যারা নিশুতি দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে শুকনো শুকনো বাদাম বীজের গর্তে হাত ঢুকিয়ে পচে যাওয়া পাকস্থলী ঝুলিয়ে ঝুলিয়ে বাড়ি ফিরে আসে তার মাথায় কিছু কর্পূরের মতো গন্ধক মিশ্রিত রং গুলো কাটা মানুষের গলার প্রাণায়াম করছে
মৃত্যুর মতো ঘুমাতে এতগুলো দরজা লাগিয়ে রাখার কোন দরকার নেই, উনুনের কাছে মাঝরাতে জমাট থাকলেই শ্মশানের কথা মনে হয়।
আটঘরা কাঠ, ফেসওয়াশের সিসি, হাফ জল ভর্তি খালি বোতল গলার কাছে জমে আসা টক্সিক পদার্থ, পায়ুদ্বারে ঘা আর জ্বর কমার বিদিশা নারীটি একা একাই গলার কাছ থেকে মোম খণ্ডটি ডুবিয়ে এ জন্মের পাপ কথা স্বীকার করল আরো একটি অধাতব পাথরের কাছে
নিশুতি সেদ্ধ ডিম ভাজা দোকান আর পেট্রোলিয়াম খনি ভর্তি সাদা রস থেকে বীর্যপত্রের কিছু নিশাচর রক্তক্ষয়ী আঙ্গুলের তিলন্ত পাড়ায় জেগে ওঠে নৃতাত্ত্বিক মাংসাশী বংশধর
আলোর মতো কে বয়ে যায় এই বিবিধ রাতের পরশুরাম পুরের দিকে যেখানে মৃত্যু নেই জন্ম নেই দক্ষিণায়ন নেই ঈশ্বরের দরজা নেই ভীষ্ম নেই কৃষ্ণ কুমারগনেই শুধু চক্রাকার ব্রহ্মবিদের লোভ ফেলে হিংসা ফেলে ক্রোধ ফেলে দুটো দেশালাই কাঠির অগ্রভাগে বারুদের লবণ পত্র জ্বালালেন
আমি শুধু অভিনয়ের মতো মাত্রাতিরিক্ত পিচ্ছিল শুকতারা পোশাক নিয়ে গর্তের ভেতরে ছোপ ছোপ সাপ ভর্তি একাকী কাঞ্চনজঙ্ঘা পেরিয়ে বরফের সম্ভোগ, হিমোফিল শরীরে বাল্মিকী গুঁজে দিয়ে লেখচিত্রের ময়ূরাক্ষী বাঁশি বাজিয়ে জলঙ্গি পেরিয়ে যাব নিশাচর স্বরবর্ণের রক্তাক্ত গলা কাটা নিয়ে, ইচ্ছামতী মাঝে মাঝে আসেন জিভের তলায় রাখা কোন সাপের আঁশের মতো কৃষ্ণ মার্গের রঙিন ঔষধি বৃক্ষ নিয়ে
সালোয়ারের বারকোড
শহরে দৌড়ায় চেরিংক্রশের ব্যস্ত নার্স
বর্ষার অবাধ্য ছাতা আম্রপালি ঘরে
কে এত জোনাকি ঢালে বিদ্যুৎ জুড়ে
ছোঁয়াছুঁয়ি মৌরিফুল , স্লিভলেস ওভারব্রিজ
পায়ে পায়ে কাদা জল নরম সেলুলয়েড
বিন্দু বিন্দু খেলা অহেতুক বাইফোকাল
কি এত চারাগাছের ভার কার্নিশ বেয়ে
মানিপ্লান্ট চাঁদ লোফালুফি আলপথ জুড়ে
কার ঘরে কে বসে এমন হত্যার দুপুর, বৈশাখী
সাইকেলের লম্বা পালক ছুঁয়ে
নীল সালোয়ার ইথার আর এন্টিভেনাম পাশাপাশি পাতাল জুড়ে
তবুও তো সীতা চুরি হয় দুপুর বেলায়
ভাঙ্গা পৃথিবীর গোলকটি স্টিলের বাটি
জলজ ব্যাঙাচি নক্ষত্রের কান্না শুনে
শুকতারা ,পুরুষ মানুষ পাশাপাশি উদরে বসে
কে কার মাথায় সিঁদুর আলো জ্বালিয়ে চলে
ভোর রাতে ঘুম ভাঙলো বিছানা, অন্তিম সন্ন্যাসীর হাতে নিমডাল
একটি গোপন পাসওয়ার্ড
অঙ্গুরীমাল দেহ ছুঁয়ে দেখার আগেই বেজে উঠে গভীর রাত, অবিকল বিউগল বাঁশির মতো
তুমি কি ঈশ্বর নারী এমন অকপট সবুজ সাজের জোনাকি জ্বেলে যাও ধূপগন্ধে,
আমার ভেতর মৃতপ্রায় সাদা পায়রা ভেবে গুছিয়ে রাখি
অসুস্থ বুকের রেখাচিত্র পৃষ্ঠা, সন্ন্যাসী শরীর
ইলোরা দেহের উত্তাপ খুঁজে বেড়ায় বিলুপ্ত ডোডো,
গ্রেমেটারে তখন ঘুমের সাংখ্য যোগ পাখি হয়ে বিছানার পাশে বসে থাকো
অযুত দিন চিরায়ত পর্ণমোচী হলুদ আমার তোমার বিচ্ছিন্ন সংসারে,
একমুখী চারাগাছ বেড়ে উঠছে মিউট মোডে
সংক্রমণ খুঁজতে অযৌন নোটিফিকেশন মুছে ফেলি তরঙ্গ ইমোজি দিয়ে
তোমার বাহুতে মেটাফিজিকসের একটি ধারালো হোয়াটসঅ্যাপ আছে
সিঁড়ি ধরে নামি পারদের ওয়েদার রিপোর্টে
যশোর রোডের ধারে দুটি অ্যান্ড্রয়েডের চিন্ময় বালক রেখে এসেছি, গোপন পাসওয়ার্ডে
উদ্বায়ী শিফন অথবা স্বরবৃত্ত অক্ষর
তোমার অক্ষরেরা শিফন শাড়ির জলে ভিজে যাচ্ছে কেবল
পায়ে পায়ে হেঁটে বেড়ায় গভীর অন্ধকারের পথ, রাজপথে
সংকীর্ণ হলুদ নামাবলী গায়ে, পিঠে এমন অদ্ভুত সুগন্ধির রুমাল চেপে রাখো
সব বিষধর পাশ বালিশের খাঁজে
ডোরাকাটা ভাঙ্গা ভাঙ্গা মাতৃভাষার ব্যঞ্জন বর্ণময় সিঁধ
তোমাকে বড় একাকী মনে হলো আজ এই আদরের হাতে নীল আকাশ জানে
তুমি কত একাকী গভীর রাতের চাঁদের মতো,
স্রোতস্বিনী আমার কষ্ট কথা বুকে চেপে
ঈশ্বর তোমার তলপেটে গভীর ভ্রূণের মতো এক দীর্ঘ কবিতা রুয়ে যায়
বিসর্গ সন্ধিতে , খুব কষ্ট তোমার কলমের গন্ধ শুঁকে নিতে
লেখা আছো অথচ তোমাকে পড়তে পারি না
প্রেমিকার হাফ দোয়াত রঙে ডুবিয়ে রাখার পর
তুমি ক্রমশ গোলাপি বিলীয়মান হলুদ কার্টিস কাগজ ফেনোফথ্যালিনেই
তোমাকে পড়ে ফেলতে হয় রসায়নাগারে
ডাক পিয়ন তিলক এঁকে দেওয়ার পর
তুমি আসলে কালো কালি মাখা অদ্ভুত এক ঈশ্বর, ABTA টেস্ট পেপারের গন্ধ
বিষাদের প্রদীপ অথবা প্লিজারাস কাপড়ের দানাময় ফুলেরা
তোমার গা বেয়ে ঝরে পড়ে অশৌচের ঘরে
প্রযত্নে আততায়ী ও অস্বচ্ছ পিনকোড আঁটা বিবাগী পাঞ্জাবি পরে তোমার পিঠ খুলে দেখি
তুমি আসলে বিলুপ্ত ডোডো সহচর, ভ্যালিয়াম পোস্টকার্ড
তৃতীয় উপসর্গ দোষ অথবা শুক্লপক্ষ
এই জরায়ুময় অন্ধকারের মাঠে এসে মাঝে মাঝে হারিয়ে ফেলি বাণপ্রস্থের তৃতীয় উপসর্গ দোষটি,
দেহের মধ্যমাংশ থেকে বের করে আনি
আমার অগ্রজ শিরদাঁড়া ও অনুসর্গ কাঁটা কম্পাসের দেহ গহ্বরকে
পায়ের কাছ থেকে বের করে আনি
অঙ্গুরীমাল ও পিলসুজ ৯১ রঙের বর্ণহীন নারীময় ধ্রুবতারাদের শরীর
মধ্যাহ্নকালীন বর্ণমালা ভেঙে বাবা একদিন মাঠের থেকে ফিরে এসে আমাকে নতুন ধুতি পরিয়ে দিলেন
আমি তখন বেদনার্ত গানের পর অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ আর বৈষ্ণব চিহ্ন থেকে নেমে
অসীম বটবৃক্ষের তলায় ফণীমনসার দেহে বৃত্তচাপ রোপণ করছি ,
অদ্ভুত রঙের মায়ের হাফ কড়ে আঙ্গুল থেকে বের করে আনছি বিদ্রোহের বিষুব রেখা
তারপর থেকে সকলেই নদীয়া নগরের ভূগোলক সিন্ধু উপত্যকা নগরীর
অপালা নারীর জীবনচরিত পড়ছে অন্তিম শয়ান কক্ষে
অশ্বত্থ বৃক্ষের পাশ দিয়ে হেঁটে চলছি খালি পায়ে,
আমাদের সকলের হাতে একাদশ তুলসী পাতা, এক মুষ্টি তরল মৃত্তিকা,
এক ছটাক ইক্ষু রস, দুই কপর্দক মুদ্রা, তিনটি সাদা শাড়ির সম্প্রদান লিখছি নৈর্ঋত বর্ণে
এখন পদ্মাসনে বসে আছি, শুক্ল পক্ষের দশম্যাং তিথৌঃ
প্রদীপ নির্বিকার জ্বলছে
সম্প্রদান কারক অথবা লালাভ উত্তরাখণ্ড
কুরুক্ষেত্র নামক অনুর্বর শিলাক্ষেত্র থেকে উঠে আসা পাথুরে মূর্তিটি
অনেকটাই মায়ের মতো জলজ মূলরোম,
অশোক ফুলের গর্ভাশয় রেণুকে ছুঁয়ে থাকা হাড়গোড়
আমি এখন বিভাজিকা মাপছি উত্তরাখণ্ডের হিমোগ্লোবিন দিয়ে
উৎসব আজ বোধহয় তোমার ঘরে একাকী এসেছে বিজয়া দশমীর দিনে
আমার হলুদ জামাটি গভীর অন্ধকারে ধর্ষিতা হলো, নিওনের সোডিয়াম ভেপার ল্যাম্পের নিউকোসারকোসিস উপসর্গ,
আঁচলের নিচে তরল সাপটি একা হিস হিস করছে, ধূসর খোলসের জন্মদিন আজ
পাথরের ভিতর অঙ্গুরীমাল তার পিঠে কিছু ধর্ষিতা অঙ্গের কাঁটা চিহ্নটি লাগিয়ে
নিকোটিন আগুনের দ্রাব্যতা খায় অর্জুন তুমি
কতবার আমার সাথে ধর্ষণ শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ ঘটিয়ে চলো বিসর্গ চিহ্নে, তোমাকে সম্প্রদান করি এখন
কেদারনাথের কাছে এই মর্মস্পর্শী মায়াজাল রেখে নেমে আসি
আমার বিকৃত মুখমন্ডলের কাছে, জ্বলছে উৎসবমুখর আলো,
আমি কন্যাভ্রূণের কাছ থেকে সতীপীঠের গল্প কথা শুনি,
৫১ টি তপোবনের কাছে জ্বলছে এই অদৃশ্য কামাখ্যা আমি পুরুষ বালকের মতো
এক কৃষ্ণ ঘরের ভেতর ঢুকে যাচ্ছি মায়াবী পালক …
ঈশ্বরী নেমে আসলে আমি জ্বরের নৌকা থেকে ফিরে আসি ধূসর বিবর্ণ ঘরে,
নৌকাটি হিস্টেরেকটমির আলোকময় ঋতুচক্র মেখেছে সুগন্ধি বস্ত্রে
চাঁপাতলার মাঠে দ্রবীভূত দুঃখ থাকে
চাঁপা তলার মাঠে কিছু মৃত্যু বিষয়ক কবিতা পোঁতা থাকে
গাছেরা অংকুর থেকে বেরিয়ে আসলেই তাদের মাথায় মায়ের মতো
কেউ কেউ হলুদ পাতার শাড়ি পরে নাচে অযোগবাহ সন্ধি কালে
আমি তাদের দেহে সাদা রঙের পতাকা রেখে,
পুকুর থেকে বৃত্তাকার পৃথিবীর মতো এক মাটির কলসি জল আনি
মাথায় রাখি এক ব্যাগ শোক ও কালঘাম
চারটে লম্ব বৃত্তাকার সরলরেখার উপর প্রতিদিন গাছেদের দুঃখ বাড়তে বাড়তে সন্ন্যাস হয়ে যায়
আমি গুঁড়ো গুঁড়ো মাটি দানা খাই,
উদ্ভিদ শেকড় খায়, সাপ খায় রাত্রিকালীন বিষ, মা খায় আমার উচ্ছিষ্ট লালাভ বমি
সাগর সব রাত্রিকালীন কবিতা পড়তেই মায়েরা শুরু করে পরিপাকতন্ত্রের ধারাপাত
শ্মশান যাত্রীরা পতাকা রেখে নেমে আসে সমভূমি তলায় আমি
গিরিখাতের ভেতর থেকে নিভৃত মায়ের প্রকাণ্ড নাভি খুঁজে বের করতেই ক্লান্ত হয়ে পড়ি
সঙ্গমহীন পুরুষের মতো পাখিরা জেগে ওঠার পর অদৃশ্য চারাগাছ হেসে ওঠে আমার নপুংসকতা দেখে
তারপর মৃতেরা দক্ষিণ জানালায় বাস করে আজীবন
ঝিনুকটি নূপুর পরে পিচ্ছিল দাগ রেখে যায় অনুর্বর ৬৪ ঘরে
বাবার মতো …
আগুন বিষয়ক কবিতায় ইনসুলিন থাকে
আগুন বিষয়ক কবিতা লেখার আগে
আমি কিছু পার্বত্য গিরিখাতের কাঁচা মাংসের সাথে পারদ গিলে খাই
আমি চতুর্ভুজ পিনহোল ক্যামেরায় নিজের একটি অদ্ভুতুড়ে ছায়াছবি এঁকে রাখি
রাত্রি কালাচের শ্বাস-প্রশ্বাস নিয়ে
তবে কি আমি দিন দিন অসদবিম্বের পরিযায়ী গর্ভকেশর হয়ে যাচ্ছি,
আমি নয় আমার নারীটি এখনো এক বুক গভীর কড়াইয়ের উপর দাঁড়িয়ে
সহস্র ক্ষেত্রফলের ডিম্বাণু আলাদা করছে,
আমি হলুদ পাতাবাহারের সঙ্গম খাচ্ছি
নতুন গামছার তলায় বেঁধে রাখি পূর্ণিমা তিথির লিউকোরিয়া ফুল,
আমিও অলৌকিক ঈশ্বরীর হলুদ জারোয়া শাড়ি হয়ে ইছামতীর কালো জলে
ডুবসাঁতারে নেমে স্থল পদ্ম কুড়িয়ে তুলি, ঈশ্বরের খড়্গে ম্যানগ্রোভ প্রবাহ
আমার সঙ্গম ঘোরের নেশা থেকে দুটো ছেদবিন্দু আলাদা করি,
প্রাণীদের যৌন চিহ্ন ভেঙে দিচ্ছে লগারিদম
আমার চোখের ধ্রুবপদ কখনো মৃৎশিল্পী হতে পারে না
আমি আসলে পিশাচ,
আমার রসালো দাঁতের ঈশ্বরী মেডিকেটেড এক্রিফায়েড ইনসুলিন খায়, আত্মহত্যা করে
বর্ণমালা ও বাবার পিঠের কালি দোয়াত
বাবার পিঠে শীতকালের পঞ্চ ব্যঞ্জন ঝুলে আছে
দুপুরের মতো ক্লোরোফিল উদ্বায়ী হওয়ার আগে
এই ৫২ অক্ষরের বর্ণমালা ভিজে যাচ্ছে একা একা ডিসেম্বরের লিউকোরিয়া বৃষ্টিপাতে
ভিনিগার তরলের সাথে সবাই কেমন রাইবোজোমের মতো উদ্বায়ী হতে চায়,
কোন কাল্পনিক সরলরেখা আমাকে হত্যা করে দেওয়ার মতলব আঁকলেই
আমি উলঙ্গ পায়ের পাতা ঘসে উত্তাপ ফিরিয়ে আনি ভেজা বিছানার ভেতর
সব বিছানাই বর্গক্ষেত্রের হতে নেই
বর্গক্ষেত্রের ভেতর থাকা দুঃখগুলো একাকী মেহেদি পাতার চোখে
বৈতরণীর ছায়াপথ এঁকে ফিরে, দুঃখের কোন জ্যামিতিক ফিগার নেই,
লিটমাস দুঃখের প্রশমন ক্ষণ নির্ণয় করে ভোররাতে
আমিও নীলাভ পুকুরের পাড়ে ভর সন্ধেবেলায়
দু’কলম পানকৌড়ির ধাতব শরীর রাখতে গিয়ে আটকে পড়ি অবাধ্য সংক্রমণময় শিরদাঁড়ায়,
বাবার পিঠে স্থলপদ্মটি বাদাম রঙের
ক্লোরোফিল বিহীন সংশ্লেষ ঘটল না বলে
আমি নিতান্তই নিরর্থক ভিক্ষুকের মতো চলে যাচ্ছি দিকশূন্যপুরের দিকে
আমাদের শরীর তখন মজলিস বৃষ্টিতে ভিজে যাচ্ছে
চোখে তখন সাড়ে এগারোটার রাত্রি,
নিশ্চুপে বসে আছি ঘড়িটির সরু ও ক্ষীণকায় কাঁটার দিকে তাকিয়ে
দেওয়ালে থাকা এই যান্ত্রিক পুরুষটির দুই মাস অন্তর মৃত্যু হয়
শীতকাল আসলে ফেব্রিক কালারের পাখি
শীতকাল বলে কিছু নেই, আসলে হাফহাতা জামার ভেতর
দুই দশক পুরনো এক নবম শ্রেণীর গণিত খাতাকে খুঁজে পাওয়া,
আমি এখন বৃষ্টিপাতের আশঙ্কা করি না ভেজা উপপাদ্য খাতায়
লোমশ পোশাকটির স্থানাঙ্ক ভাঙ্গা কাঁচফলের মতো
নীল রঙের সর্পগন্ধা ফুলটি আমাকে অহেতুক ভিজিয়ে যাবে
গুঁড়ো গুঁড়ো হলুদ রঙের রাক্ষুসে বরফ দিয়ে
পেঁজা তুলোর ক্যাম্প ফায়ার জ্বেলে তরল গোমুখ সাপেরা
এই শীতের দৈর্ঘ্য হিসাবে দৌড়াবে পরজীবী হয়ে
শীতকালে কোন মানুষের ছায়া দীর্ঘতর হয় না,
ঘরের ভেতর জীবন্ত ভূমধ্য সাগরের তলায়
আমার শরীরের শীতকাল ঝরে যাবে একদিন পর্ণমোচী পাথর হয়ে,
চোখের সিলিকন ভাঙ্গা উঠোনের পাশে ত্রিশূল খুঁচিয়ে মারবে এক শীতরঙের ফেব্রিক পাখিকে
কেউ কেউ শীতকালের রাতে ভ্যালিয়াম জিভে সরবিট্রেট ফুল খেতে চায়,
আমি কি কাউকে বিষধর শীতের পোশাক খুলতে দেখেছি নিয়ন আলোর নিচে,
আর্সেনিক অন্তর্বাস
অমৃতাক্ষর পুরুষটির কোন কাল্পনিক জ্যামিতিক চিত্র নেই
একলা থাকা শান্তির শহরে বরফের গলনাঙ্ক ছুঁতে পারি না
আমি গহীন প্রদেশে যেতে পারি উলঙ্গ দূর্বা ঘাসের শীতকাল নিয়ে
আমার ঠোঁটের নিষিদ্ধ ৩ পেগের প্লাজমা সরোদ বাজাচ্ছে
অগাস্টান ও রাতের ধর্মক্ষেত্রগুলি
আরণ্যকের শ্রমণভূমি হয়ে আমি পাথরের প্রলাপ লিখে ফেলছি
আলপথের পাশে ভেজানো ৩৬০° অলিখিত বৃত্তচাপ ধর্মক্ষেত্রে,
পড়ার ঘরের নাইটেঙ্গেল জলজ সারসটি
পালক খসাল বীজগাণিতিক কোসাইন থার্মোমিটারের উপর, সূর্য রাত খায়নি
স্থলভূমির স্বস্তিক বিষয়ক অবিভাজ্য সরোবরে মেদিনী পুরোহিত
মানুষের চোখের ওপর এঁকে দেবেন পল্লবীর ভূমধ্য চলন,
আমরা আগুনের কৌণিক ক্ষতচিহ্ন গুলো ভুলে যাবো এবার
সকলের পিঠে নৈমিত্তিক গতিপথের তুলসী বৃক্ষেরা গোলাকার কিনারা দেখতেই
চকমকি জ্বেলে সবুজ হয়ে নিরাসক্ত নৃত্য করবে
আমি একটি দিগন্তহীন মহাপুরুষের কাল্পনিক শৃঙ্গচিহ্ন লিখে ফেলবো
অযোধ্যা ক্ষেত্রফলের উপর বসে, ধ্যানস্থ নাগচম্পা মাথায়
শাঁখের সবুজ চলনের পাশে দাঁড়িয়ে আবারো নত মস্তকে খুলে ফেলব কিছু অদ্রাঘিমার ক্ষতস্থান,
অন্ধ বাবা-মা পৌরাণিক পদার্থ বৃত্তান্ত শোনাবে হিতোপদেশ কাহিনী
হিমাচল আপেলের দৈর্ঘ্যে নিজেকে স্নান করিয়ে দিতে হবে আবারো একবার,
বিচক্ষণ তরল ডুয়ার্সের গলিত সেবিকা ইস্ট্রোজেন ফেলে গাইবে মহাগীত
এখন একটি আগুনের প্রয়োজন নিজেদের শুদ্ধ করার আগে
নীললোহিত একবার ছিন্ন করবে দুর্বার স্টেফাইলোকক্কাস রচিত দ্রাক্ষাফল
কদম ভূপতি বৃষ্টিচ্ছায় পোশাক পরে সবুজ উজাগর চাঁদের পাশে নেমে আসবে
পরিযায়ী বস্ত্রালয়ের নেশাখোর সঙ্গম,
রাত নিয়ে আসুক পথিক, কবিতা লেখো চিরায়ত সুধারস খনিজ দিয়ে
শিথিল সাপের ঘর্মগ্রন্থি ও বিভূতি রাজের স্নায়ুপথ
দ্বাদশ আদিত্যের শরীর নিয়ে আমাদের বক্ররেখার মতো চাঁদ ও গোলার্ধহীন বিছানার দিকে মুখ করে থাকা আমার তৃতীয় নারী, চতুর্থ সন্তান ও তৃতীয় বাবারা মাটির ফাটলের ভেতর থেকে তিনটি মশাল নিয়ে কুমেরু পুরুষ হতে হতে আমার সারা শরীরের স্নায়ুপথ গুলি কঠিন কার্বনিক জীবাশ্ম দিয়ে উড়িয়ে দিচ্ছে শিথিল উপসাগরের দিকে
ব্রহ্মাস্থানে বসে থাকা আগুন পাখিটি রাতের দাঁত ও নখ দিয়ে নিজের শরীর থেকে ধূসর রঙের সাপগুলোর সাথে দেবদারু বীজ রোপণ করে দিচ্ছে, আবার ঘাম বিন্দুর ভেতরে বৃষ্টি হলেই আমাদের শুক্র চিহ্নগুলো ফুলে উঠছে বিভূতি রাজের মতো
দুই পা দিয়ে নৌ কম্পাসটি ভেঙে দিচ্ছি গম বাগানের ভেতর, মানুষের রিপু ছড়িয়ে থাকতে পারে দুই হাতে আর্তনাদ ভেজা কাঠবিড়ালির অলৌকিক হয়ে যাওয়ার আগে, বিশ্বামিত্র মুনি তিনবার মাইক্রোস্কোপে দেখে নিচ্ছেন জীবাণুদের চলন
একটা দেওয়াল ঘড়িও গলা বাড়িয়ে আমার দুটো হাত দিয়ে নেমে যাচ্ছে কবর থেকে উঠে আসা নেশা খাওয়া মানুষের মতো, যারা কংক্রিট ঘরের নিচে দাঁড়িয়ে নিজের গলা থেকে উগরে দেওয়া রক্তাক্ত বমিকে আবারো নিজেই গিলে গিলে খায়
আমি ঊর্ধ্ব, আমি কালিন্দী, আমি জনাকীর্ণ পথ, আমি কাকতালীয় সঙ্গম, পাথর, পাথরকুচি আর ব্যবচ্ছিন্ন রেনাল ইনফেকশন, ঘাতকের পেছনের চুলগুলো সামনে ঝুলিয়ে দিতেই নক্ষত্রদের দ্বিতীয়বার জন্ম হলো
মৃত্যু নদীর আর কোন অভিমান নেই একা একা শরীরে দ্রৌপদী চিতাগুলো নিয়ে নিজের পাঁচ আঙুলের সাদা আঙ্গুল বক্ষের ভেতর ভরে রাখে, জীবিত জীবদ্দশার পাঁজর হীন উলঙ্গ পুরুষেরা চাঁপাতলায় গোলাপ ওষুধ খাচ্ছে
আমার হাত দুটো এখনো বাধা আছে হেরোডেটাসের সময় থেকে ডান রেচনতন্ত্রের শিরাগুলো ফুলে ও ফেটে ফিনকি দেওয়া রক্তের মতো বেরিয়ে আসছে,
পায়ের কাছে কেউ দীর্ঘ কুড়ুল দিয়ে কুপিয়ে কুপিয়ে সাদা ভগাঙ্কুর গুলোর শ্বেতসার মিশ্রিত কাদামাটি রক্তে মিশে আমাদের পূর্ববর্তী বারানসী ঘাটের দিকে চলে যাচ্ছে
সাদা তরুক্ষীর আগুন খাচ্ছে নগ্ন সিন্ধু নারীদের সাথে, সব হরিৎ পাখিরা আমার মতো নিধিবর পুরুষ হয়ে যাচ্ছে
জিঙ্ক সালফেট ও ব্রহ্মাণ্ড যৌগের কন্ট্রাসেপটিক জিভ
অসমযোজী অন্ধকারের সব ক্যালকুলাস পাখিগুলো কুমেরুর দীর্ঘ কৃষকদের নগ্ন অভিসার খুঁজছে তৃতীয় প্রহরীদের মতো , চতুর্থ রক্তাল্পতার সব পাখিরাই নিজেদের রজঃ রক্তের এক একটি সাপের কুণ্ডলী খোলসগুলো রেখে আসে কার্বনেটের মাথার ভেতর
সম্যক পুরুষদের আর্তনাদ নেই, সর্বদাই পাঞ্চালী উপসাগরের মতো দেখায় আমার শরীর, গলিত কফি বাগান জুড়ে কিছু জিংক সালফেট বিষয়ক অরণ্যের আর্তনাদ জেগে উঠেছে তৃতীয় অঙ্গাণু থেকে বরফ গলে আসার পর, ঋষিদের মতো অজগরের একটা নীল রাক্ষস সুতোর মতো ঝুলে আছি ব্রহ্মাণ্ড যোগের হা মুখের জিহ্বা গহ্বর থেকে
আমি শুধু রাত্রি গভীর হলেই একাকী কনট্রাসেপটিক জিভে তলা থেকে নীল সাপেদের বিষাক্ত কোমর ধরে একা একা পেন্ডুলামের সরীসৃপ শরীর দোলাচ্ছি
আমি দুই হাতে নৌকা চালানোর নাম করে অস্ত্রের নিয়ে একাকী ঘুরে বেড়ায় তৃতীয় ব্রহ্মযোনির ভেতর, আকাশ থেকে একে একে সমুদ্র গর্ভের ঈশ্বর ও নীল শুকতারা পাখিগুলোকে টমেটো ফলের মতো শীর্ষাসন ক্ষেত্রে নিয়ে যায়
বিবিধ প্রোটিয়াম দাঁতের ক্ষয়জাতে অসুখ বেড়ে উঠছে,
আমি সারারাত বিয়োগান্ত্বক অযোগবাহের ধনাত্মক ৯ কার পাখিগুলোকে নীল ময়ূরীর মতো কোক শাস্ত্র পড়িয়ে যাচ্ছি, দীর্ঘ সাপ গুলো স্পাইরাল উড়ে যাচ্ছে পালকের মতো জল ও যদু বংশীয় রাজাদের একেকটা ঋণাত্মক অপ্রকৃত ভগ্নাংশের দিকে রক্তাক্ত নারী ৩২ দৈর্ঘ্যের লাল ব্লাউজের হুকে ঝুলে থাকতে থাকতে গভীর অন্ধকারের নীল জামরুল বাগানে আমরা হারিয়ে ফেলেছি আমাদের তৃতীয় মায়ের শরীর
ফলিকল স্টিমুলেটিং এর মতই নিরাভরণ চোখে একদিন মধ্যরাতে জলপাই পোশাক পরে থাকা নীল জলজ সেনাবাহিনীরা লাল প্রবালের মতো মৃগ নাভি খুঁড়ে নেয়, রাতে শুধু ক্লোরেনকাইমার ছেঁড়া উদ্ভিদগুলো একাকী বসে বসে বিকার জনিত রোদে ভিজে ৩ পেগ গলায় ঢালছে , পৃথিবীর সব রঙ্গন ফলের অর্ধ উন্মাদ পাগল গুলোই হরিশ্চন্দ্রপুর আবিষ্কার করে আমি তার হাতে গণিতের পিথাগোরাস খুঁজছিলাম
রাত মানেই নিঃশর্ত বৃষ্টি , আমাদের গর্ভপাতের কক্ষের ভেতর শল্য চিকিৎসকটি রসায়ন মৃত্যুর রঙের রূপান্তরিত চুল্লী খুলে আমার শুকনো করোটি বের করল
লাল রংয়ের পাখি ও ঈশ্বরপুরের যুধিষ্ঠির নক্ষত্রেরা
আমি চারটি দাঁত দিয়ে লাল জবার স্তন ছিঁড়ে ফেলছি এক মুখ লাল করা রুদ্রাণীর গোপন সাংকেতিক চিহ্নের অযুত নৌকা বিলাসের পর,
উড়ে যাচ্ছি ঈশ্বরপুরের দিকে,
অলৌকিক জনার্দন চিহ্নের এক একটা তরুক্ষীর নীল শিরা বিন্যাস ছিঁড়ে খাবে বলে আদিত্য ও সুত শরীরের যুধিষ্ঠির একাকী নির্মধুপুরে অবিন্যস্ত ছায়া রেখার কাছে ঈশ্বর হয়ে নিজের মুকুট খুলে রেখে চতুর্থ মহাকাল ইছামতি শরীরের সাথে মিশে যাচ্ছেন
বিশুদ্ধ পিরামিড দানাগুলো আবহাওয়া বিকারে মিলিয়ে দিচ্ছি, আমি দুই হাতে হিমবাহ খুঁজছি অ্যাসপিরিন ঠোঁটের মতো
আমার উচ্চচাপের পাখিগুলো একদিন গভীর মহানাদ ফেটে বেরিয়ে আসা বদ রক্ত খেয়ে শ্মশানে গিয়ে হাঁটু মুড়ে বসে আছে অসংখ্য মৃত দেহকে পুজো করবে বলে
ঘাটের দিকেই আধ পোড়া নাভি , সংকীর্তন করছি নিজের স্নায়বিক মন্ডলে, রাতের সব হরিনাভ পুড়িয়ে পুড়িয়ে আতর মেখে নিচ্ছে একদল মরুপ্রদেশের পুরুষ,
স্বমেহনে আছি সমকামী ছায়ায় দাঁড়িয়ে
কিছু প্রতিফলনের ছায়া রেখাগুলোকে নিয়ে আমি বাৎস্যায়ন পড়ছি একাকী ফেরাস অ্যাসকর্বড দাঁতালো যতি চিহ্ন দিয়ে, আত্মহত্যার পরমানন্দপুর নেই বলেই প্রতিটি পর্যায় সারণীতে এক একটা ক্ষারীয় লিথিয়াম ঝুলে আছে শ্মশান চুল্লির মতো, একটা মৃতদেহ বয়ে নিয়ে যাওয়ার ত্রিভুজ লাল পারদের একাকী অন্তর্বাস পুড়ে যাওয়ার পর আচমন ছেড়ে ব্রহ্ম পুজোয় বসে পড়লাম
প্রতিদিন রাতেই কিছু ভৌতিক অন্ধকারে তোমার শরীরে পদার্থবিদ্যার এমন এক আকন্ঠ পানীয় বিষ ঢেলে দেই, অ্যাবস্ট্রাক্ট সংক্রমিত মাংসপিন্ডের এফ এন সি জমাট মাংসের দলাগুলো দুটো বাজ পাখির নিঃশ্বাসের শব্দ নিয়ে আর্তনাদ লিখছে,
জীবাশ্মের পলাশ ফুলে গজিয়ে উঠেছে আমাদের বিশ্বামিত্র বংশধর রংঠা বর্ণহীন পরিচ্ছদের নিচে
তুষার-শুদ্ধ আরাবল্লী যুগে উঠে আমি ক্ষত্রিয় হতে চাইছি হৃদপিন্ডের ৬৪ ইঞ্চি বর্গক্ষেত্র জুড়ে
এক একটি রক্ত তঞ্চনের আদিম ঘোড়া বারবার মোমের মতো পিচ্ছিল হয়ে যাওয়া অপাদান চিহ্নের ঘাসগুলোকে উপড়ে খেয়ে নিচ্ছে, মৃত্যুকে দীর্ঘ দেখায় সরু শুক্রাণুর মতো আগুনের কাছে দাঁড়ালে
অবকল ও নটরাজ ফার্নিচারের তৃতীয় শঙ্খচূড় সাপ
অবধূতের শরীর নিয়ে আমি জ্ঞানযোগের এক একটা সন্ন্যাস পদের নিধুবনে গিয়ে শব ব্যবচ্ছেদ করে ফিরছি গভীর রাতের মেরুদণ্ডহীন স্থপতিদের সাথে ,
বিষ লগ্নের সব পাখিরা আমাদের মত এটা নীল গম খেতে ঢুকে গেল মস্তিষ্কের ধূসর ঘি গন্ধ খাবে বলে
বিলুপ্ত প্রায় নরম খাজুরাহের ভেতর থাকা আদি ভৌগোলিক শিল্পীটি চিৎকার করে বলে উঠে দ্বিপদ-উপপাদ্যের মতো আমার স্তনের কবিতা লেখো, বৃষ্টি অর্জুনকেও ভিজিয়ে ছিল আগুন ধনুকের কাছে এলে
নটরাজ ফার্নিচার মানেই কতকগুলো মৃত্যুকে পোড়ানোর জন্য ভেজা কাঠের শরীর গুলো গুড়ো গুড়ো ছাই নিয়ে অসংখ্য জীবাশ্মের গুণিতক সংখ্যাগুলো রোপণ করে গেছে চতুর্থ একাদশীর মত ।
আমি নীল, √ শংকরপুরে এসে অস্ত্যর্থক জরায়ুর ভেতর থেকে ইরাবতীর শরীর আবিষ্কার করি জনপদের মানুষদের তৃতীয় মস্তিষ্কের একটা দক্ষ শঙ্খচূড় রোপণের জন্য
প্রতিটি রাত মানেই আলেকজান্ডার ও ঔষধি গোপনেই এসে একা একা বিধ্বংসী অস্ত্রাগার থেকে কালো বাবলা গাছের
শর্করা বিষয়ক সব নিউট্রন দাঁতগুলোকে ধারালো ছুরির উপর নিজের তলপেট কেটে বের করা মাংস টাঙিয়ে রাখছি উলম্ব হুকে,
আমি পৃথিবীর মতো দীর্ঘতম ঘুমের জন্য জিভের তলায় একসাথে ১০১টি অ্যামিট্রিপটিলিন রেখে দিয়েছি শীতকালীন বাদামি অক্ষম পুরুষদের মতো, একাকী শাঁখ বাজাই ম্যাসিডোনিয়াদের নীল নৌকা থেকে লাফ দিয়ে নেমে যাওয়ার আগে আরো একটা ধনাত্মক গহ্বরের ভেতর টিলুরিয়াম মাদার নিরাময় ঔষধিটি শরীরের অবাঞ্ছিত মাংসাশীদের হত্যা করে বাড়ি ফিরে
ঘুম কতোটা সম্পৃক্ত হলে একটা মৃত্যু ২৪ টা রাসলীলা ক্ষেত্র নিয়ে গলার কাছে জমে থাকা রক্তে আঙ্গুল ডুবিয়ে লিখে ফেলে তার অবৈধ নাশপাতিদের কথা, শঙ্খ মানেই শাঁখ মুঠোয় অন্ধকার ও বরফ নদীরা গর্ভপাত রেখে যাচ্ছে
কৌরব রঙের জ্যোৎস্না ও সাদা জবার সেকচক বৃষ্টি
ক্লাভিউনেট পটাশিয়ামের মতোই আমার শরীরের ঔ দৈর্ঘ্যের রক্তবিন্দুর চারপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে একদল সামান্তরিক পরাবৃত্তের মানুষ, গলিত অন্ধকারের নীল জ্যোৎস্নার নিচে উলঙ্গ দাঁড়িয়ে জ্যোৎস্নার মতো কোন এক কাল্পনিক নারীকে হত্যা করে আগুন রঙের ভৌগোলিক বৃষ্টি
মৃত হরিণীদের নীতিমালাকে শঙ্খযোগীর মতো মনে হল
ছায়ার মতো হত্যাকারী দাঁড়িয়ে থাকে নীল শ্মশানের দিকে মুখ করে, শ্মশান মানেই অদৃশ্য পটাশিয়াম সায়ানাইড নামক রুদ্রাক্ষ মেশানো মহাকাল তৃতীয় পৃথিবীর আত্মহত্যার স্থল
লেক্টেডের মতো পিচ্ছিল বর্গক্ষেত্র বুকের ভিতর থেকে ঋষি, জরা, নির্বাণ, স্নায়ু, প্রকৃতি ও ধনুকের মতো দক্ষ নীল সেনারা উদ্বায়ী অসুখ নিয়ে বারবার কৌরব অধ্যুষিত রণক্ষেত্রে চলে যায় আমাদের ভেতরে এখনো অশরীরী সন্দীপন ছিল বলে
চন্দ্রভাগা মধ্যাহ্নে নেমে আমি ধারালো অস্ত্রাগারে ঢোকার পর অশ্ব গন্ধের সব অক্ষরবৃত্ত সন্ন্যাসিনীগণ নিজেদের ধারালো অক্ষৌহিণী সম্প্রদান করছে বিবিধ শুক্র গ্রহের কাছে , শ্বেত জবা ফুলের চাষ করছে সেকচক ঘাটের কাছে দাঁড়ানো একটা স্তন খোলা চাঁদের অর্ধ উন্মাদ
লাল ঠোঁট পেরিয়ে যাওয়া পাখি গুলো তৃতীয় বর্ণান্তরে দাঁড়িয়ে আজ এক ক্যালসিফেরাস নারীদের কঠিন পোশাক নিজের ভেতরে লুকিয়ে রাখে অদৃশ্য ল্যাকটোজেন দানা খাবে বলে
চাঁদের ভেতর অশরীরীরা নেমে আসলে আমরা শুধু গোখরা সাপের প্রতিটি সম্প্রদান কারকের অদ্ভুত স্থানাঙ্ক জ্যামিতি নিয়ে একটা রাতের গোলার্ধ হীন মহিষাসুর আঁকতে থাকি
প্রতিদিন ঘোড়াগুলো হিমগিরির মতো সূক্ষ্ম সরয়ূ শরীরে নেমে আসলে আমাদের সমাঙ্গ দর্শন ঘটে যায়,
আমি আধ্যাত্মিক রাতে এক মৈথুন হীন চশমা নিয়ে নিজের মুখের গন্ধর্ব দোষ পুড়িয়ে ফেলি তিনটি অজগরের তলপেট ছিঁড়ে, আমি মাংসাশী পুরুষ খাদ্য ভক্ষণ করছি
বসন্ত পর্ব ও হলুদ ক্যারোটিন
বসন্ত মানেই নিয়ন্ত্রিত জরায়ুর ভেতর থাকা আগুনের এক দগ্ধ শরীর, অবৈধ দিনের প্রহেলিকা জ্বলে কালো ছত্রাকের মূলত্রানের ভেতর, সকলেই স্বপরাগী সমাকলন নারীর মতো দেখতে
আমার প্রতিটি লোমকুপে বৈরাগ্য ঢুকে গেলেই আমি কেমন বন্ধ্যা পুরুষ হয়ে যাই রাত্রিকালীন ১/২৪ প্রকৃত ভগ্নাংশের গর্ভদণ্ডের ভেতর
অট্টহাসিতে নেমে যায় আমার প্রাচীন তিলোত্তমা নৌকাটি,
প্রাচীন বংশগতি আমাদের সহবাসের নাম, বংশপরম্পরায় কৃষ্ণচূড়া মেধা শরীরের সব ঐশীচিহ্ন নিয়ে উন্মত্ত হয়ে গেছে খেয়াঘাটে এসে তারপর আমাদের সবকিছু হারিয়ে ফেলেছি , উদ্বাস্তু হয়ে গেছে সকল পাটিগণিত বিবস্ত্র অধ্যায় , নিজেদের কাছে রাত্রির গুণক রাশি বলে আর কিছু থাকলো না মহানাদ অক্ষরের পরে
এক ধনাত্মক পুরুষ একা একা হাঁটে নৈমিত্তিক স্বৈরাচারী হয়ে আমাদের কোন দাগ না থাকার ফলেই নিজেকেই হত্যা করতে কোন তরোয়াল লাগে না
আসলে ,কৃষ্ণচূড়ার পাশে দাঁড়ালেই রাত্রি আরও দীর্ঘতর হয় অবিবাহিত ভৌগলিক চিহ্নের মতো
চাঁদ সব সময়ই কম্পিউটারের স্ক্রিন সেভারের পরকীয়াকে নির্দেশ করে
পুরোহিত ও বসন্ত রঙের মীরা
সব কবিতার শেষে একটি পূর্ণচ্ছেদ আর কিছু অবিবাহিত পুরুষ সর্বদা জিরো ভগ্নাংশের ব্রাহ্মণ পুরোহিত হয়ে যায়
ব্রহ্মাত্মা আর হলুদ দুপুরের প্রহর কখনোই এক সমাক্ষরেখায় থাকে না
ব্রাহ্মণ হয়ে যায় পুরোহিতের নাভি , পুরোহিত কখনোই ব্রাহ্মণ নয়
সকলের পিঠের কাছে জন্মেঞ্জয় পুরোহিত বসেছিল খুব পুরনো এক বিনিদ্র মেডিকেল শপের নিচে, ওভরাল এল কিনতে সর্বদাই গোপনীয়তা রাখা উচিত নয়
আমি মীরা নামের আগে দীর্ঘ ঈ কার চিহ্নটি বসানোর পর ভঙ্গিল হয়ে গেছে গন্ধরাজ পাখিদের ঠোঁট
জীবাশ্ম নামের কোনো প্রস্তর যুগের বন্ধু ছিল না আমার
নীলনদে ডোবানো ঠোঁটের কাছে দাঁড়িয়ে ড্রোটাভেরিন আর পিচ্ছিল ঠোঁটের গলনাঙ্ক মেপে নিতে নেই ভোর সন্ধ্যাবেলায়
নোনাচরে দাঁড়িয়ে দেখে নিতে হয় একোনাইট মাদার নামে বিষধর থলিটি জনহীন নদীর চরে দাঁড়িয়ে কতজনকে হত্যা করতে শিখেছে অবৈধ দুপুরে
নিজেকে হত্যা করতে ১৩ দিন বিষাক্ত কক্ষে রাখার পর কৃষ্ণচূড়ার ঠোঁট মুখে রাখলে তবেই জন্ম নেবে বিশুদ্ধ পরকীয়া
জ্বর মুখে কতজন সহবাসের সম্পাদ্য মুখস্ত করে
বসন্ত ও প্রাচীন বৃক্ষের স্থূলকোণ
আমি উলঙ্গ শরীরে দেখি সকলেই পালক রঙের পরিচ্ছদ খুলে রেখে নোনা হাওয়ার মাইটোসিস ছাত্রী হয়ে যাচ্ছে প্রাচীন বৃক্ষ তলায় , বোধিবৃক্ষের পুং জনন তন্ত্রের স্থূলকোণ পরিমাপ কত
এক দীর্ঘকায় ছাড়পত্র লিখে দেওয়ার পর গোপনে নীরব হয়ে বসে থেকেছি ইছামতীর কাছে , নদীটি প্রাচীন অন্তিম সহবাসের ভৌম জল মেখে নিয়েছে ক্যাকটাস গাছের আয়ু মিশিয়ে
আমাদের জীবন লিখে চলেন মনু ও সাত্ত্বিক , শুক্রাণু কিলবিল করে উঠলেই লিউকোরিয়া রোগীদের কাছে হাঁটু মুড়ে বসি গাণিতিক রজঃস্রাবের কথা তুলে ধরে
রৈখিক বন্ধনীর মতো কোন অসুখ দীর্ঘতর নয় , শ্মশানের কাছ থেকে ফিরে এসে সকলেই একটি আবছায়া ফাটিলাইজার দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে নিজেদের শরীরে গজিয়ে ওঠা রজনীগন্ধা ফুলগুলো তুলে নিচ্ছে গোপন অসুখের মতো
ল্যাকটিনাইজিং হরমোন একটি নীরবতার নাম
কাঁচের পালকের উপর অজস্র সিমটোম্যাটিক্যাল ক্ষত রেখে দেওয়ার পর পুরুষরাই নারী হয়ে যায় অবৈধ কাঁঠালিচাঁপা তলায় রাতের কোন নিজস্ব পোশাক নেই ,
শিউলি ফুলের প্রতিটি পুরুষ শিউলি ফুল মাথায় নিয়ে নোনা উর্বরতায় নেমে যায় মহাপর্ব শিখে নেওয়ার পর
বিলিরুবিন ছায়াপথ ও গণিত
একটি বিলিরুবিন ভাঙ্গা শরীর কাঁচের আয়নার তলপেটে দাঁড়িয়ে নিজের পাণ্ডবেশ্বর ছায়াকে পথিক ভেবে নিতে পারে
সমাধির পর দাঁড়িয়ে কতবার অসুখের ট্রাপিজিয়াম ভেঙে ফেলেন আস্তিক্য, তপোবনে কেউ স্বৈরাচারী গণিত বিশারদ ছিলেন না
তাই পাণ্ডবেশ্বর একাই নীল ট্রাপিজিয়াম
সন্ন্যাসীর লিটমাস ঠোঁটে পলাশ পাখিরা ফেলে যায় সূক্ষ্মকোণের সূর্য ও চাঁদের অবৈধ তাপীয় অবকলন ,
আমি রাতের ইমপোটেন্সি পুরুষদের চুম্বকীয় দৈর্ঘ্যকে আঁকড়ে রাখি বাবলা গাছের তলায়
বাবলা গাছের কোনদিন বিধবা নারী পোশাক ছিল না ,
শরীর থেকে থার্মাল আয়োনাইজেশন দেখতে দেখতেই একটি প্রাচীন নাবিক ঋষিজটার মূলরোম উপড়ে ফেলে
আমাকে কালো রঙের জ্বর আঁকড়ে ধরে প্রতিদিন সপ্তম প্রহরে ভাঙ্গা দাঁতের ভেতর নিয়ে ঢুকে যাই ফিজিকেল সায়েন্সের আইসোটোপ সংসার খাতায়
একটি নারী সর্বদাই আইসোটোপের মতোই অমৃত স্থানাঙ্কে অবস্থান করে
ডান অলিন্দের উপর থাকা পর্ণমোচী শিশুরা ছায়াবৃত্ত এঁকে যায় মৌসুমী সন্ধ্যাবেলায়
লীলাক্ষেত্র ও পীত রঙের যমুনা
আমি এক ফেরিওয়ালার বৈরাগ্য রঙের অন্তর্বাসগুলো কিনে ফেলি প্রতিদিন সন্ধ্যাবেলায় ,
ব্যাকরণ ছাত্রীরা একটি দুপুরের সন্ধি বিচ্ছেদ লিখতে পারেনা কোনমতেই, কৃষ্ণচূড়ার ক্রনিক অসুখ জোরালো হলে গায়ত্রী গেয়ে ওঠে বিষাদ যোগের কালো সাপ
মৃত যমুনার তীরে দাঁড়িয়ে শুধু জলক্রীড়ার সমার্থক শব্দ পড়ে নিতে পারি বিরজা ক্ষেত্র দিয়ে, পুলিনবিহারী এক অসম্পৃক্ত দ্রবণের নাম যাদের ক্লিভেজে বিভাজ্যতা রং নেই
আমি সবুজ দ্রাঘিমার আগুন পুষে রেখেছি প্রায় এক শতাব্দী ধরে
নীরবতাই সবথেকে বড়ো ম্যাগনিফাইং গ্লাসের মতো চকচকে, চুম্বকীয় দৈর্ঘ্যের নাব্যতা মাখতে মাখতে প্রাচীন নাবিক ফিনফিনে গর্ভনিরোধক কিনে বাড়ি ফিরে আসে নিকোটিন বৃক্ষের তলা দিয়ে
আমি তাদের মৃত ম্যানেনজাইটিস রোগী বলে দানাদার দামোদরে নেমে যাই ডলফিন বিউটি পার্লারের ভ্রু হীন কার্সিনোমা নারীটির হাফহাতা ব্লাউজের পাশ দিয়ে
আমাদের দেখে ঘৃতাহুতি দেয় তিন মাথার মোড়ের প্রেতযজ্ঞ ও গোলাপি পুরোহিত
পুষ্কর নাম দিয়েছি গতকাল, শোকের কোন অশ্রুবিন্দু নেই বলে শোক একটি সপুষ্পক উদ্ভিদ বিসর্গ চিহ্ন ফেলে ধ্রুবতারা হয়ে গেছে ক্যাকটাস বৃক্ষ তলায়
বারানসী অবৈধ ব্রহ্মার যতিচিহ্ন লুকিয়ে রাখে অনুপম আনন্দে
দ্রবণহীন অশোক কবিতার মধ্যবিন্দুতে দাঁড়িয়ে কেবল শ্মশানের
কাঠপাখি উড়িয়ে চলে একযোজী মৌলের মতো
আমি রাতের নেফারতিতি দেহে টাঙ্গানো জলীয় ওষুধ খেয়ে বাড়ি ফিরি বসন্ত পোশাক পরে,
১০.১৫ একটি সিঁড়ি ভাঙা সাপ ও হিমোগ্লোবিনের নাম
শবভর্তি মেথলজিক্যাল থ্রম্বোসাইড ও তৃতীয় রোগের কারখানা
ডেল এক্স স্কয়ার পীতাম্বর রক্তের মতো আমার শব ভর্তি কবর গুলো মৃত তান্ত্রিক নৈঃশব্দ্যের ত্রিভুবন পেরিয়ে জলজ নদীর পাড়ে খুনিদের ধরে ধরে তৃতীয়বার অন্তরাত্মার মতো মোক্ষ জ্ঞানপদের কাছে জ্ঞানযোগীর ন্যায় হঠযোগীর ন্যায় হত্যা করছে বারবার সাধিকার দেহ, স্রেফ স্থূল মাংসের জন্ম দিয়ে আমিও আমার মেথোলজিক্যাল শব রক্তের প্রার্থনা গুলোকে থ্রম্বোসাইট হাইরাজড সিঁড়ি তৈরি করছি নখ ডুবিয়ে রিচার্জ করছি আর মাইক্রোসফট অ্যাঙ্গুলার টুইস্টিং বোতামে স্তনের বিদুর রস গুলো ঢুকিয়ে ডেকে আনছি মৃততান্ত্রিক কঙ্কালের বিস্ফোরণ, আমি তক্ষশীলা পুরোহিত কঙ্কালের চাষাবাদ করছি একটা পরিত্যক্ত কবরের ভেতর সারাদিন যাবৎ আমার সব নখ হাড় দাঁত ও জননাঙ্গের বিষাক্ত শিরাপথ গুলো দিয়ে কালো বীর্যের মতো ধূসর রঙ্গনশালায় নাচতে থাকা সব নর্তকীদের মাথার ইস্পাত খোলস খুলে রাখি ব্রেসিয়ারের দাঁত খুলে রাখি তাদের সব ঠোঁটে লেগে থাকা প্লাজমার লাল রস খুলে রাখি মাথার কঙ্কালের পেস্টিং রাখা একটি প্লেটের ভেতর, তিনজন সিলভিয়ান মদ ব্যবসায়ী প্যারিস নদীতে ডুবে থাকা গণিকাদের নীল অন্তর্বাসগুলো কুচি কুচি করে মাথার থার্ড স্টেজের পুঁজ রক্ত মিশিয়ে তৃতীয় উত্তরায়ণের নৌকা বানাচ্ছে অরুন্ধতীর চামড়া দিয়ে, জাহান্নামের ভেতর থেকে একটা দৈত্য তিনমাথাওয়ালা ষাঁড়ের উপর চেপে দৌড়ে আসছে আমাদের পিচ্ছিল সদ্য ফার্টিলাইজ হওয়া জাহান্নামের দিকে, আমি জ্ঞানদা মন্দিরে নিজে বসে থাকি ইরোটিক সাবস্টেন্সিয়াল কালো পাথরের দিকে তাকিয়ে, নারীটিকে মোক্ষ লাভের জন্য পাঠিয়ে দিই বৈকুন্ঠপুরে আমার নখ গুলো দিয়ে কালো বগলামুখি রক্তের কিউব দানা গুলো বের করে লম্বা ফালাফালা করে দিয়ে মাটির অনেক অতলে জলপ্রবাহের নষ্ট সুড়ঙ্গ বানাচ্ছি অশৌচের আঁশযুক্ত যৌনাঙ্গ মিশিয়ে, ঘেউ ঘেউ করে ডাকলে আমার সব নৌকো উল্টে যায় আমি বিষাক্ত উত্তর মেরুতে গিয়ে শোবার ঘরের তুলো বিছানা থেকে তুলে আনি আমার বিষাক্ত নারীর কালো চামড়া অধ্যুষিত সব পাহারাদারদের যারা প্রতিরাতে আমাকে ও দুগ্ধবতী বীর্য ফ্লেভারের চকলেট গুলো খেতে অভ্যস্ত করেছিল ঋতুস্রাবের সেনেটারি দ্রব্য পদার্থ মিশিয়ে, তিনজন আলট্রাসোনিক মাথার রেডিয়ামের ব্যবসায়ী গোলাপি সেবিকাদের নক্ষত্র রস পুড়িয়ে অনন্ত ক্ষয়জাত সমুদ্র পেরিয়ে পৃথিবীর নায়িকা গন্ধজাত অস্ত্যর্থক ঘোড়াদের চড়ে তৃতীয় মহীশুর দখল করে নিচ্ছে রাত্রিকালীন কিসমিসের অন্তক্ষরা দ্রব্যের লাল গণিকাদের মতো, অশ্বারোহীরা নিষিদ্ধ হিমঘরের চৌকাঠে ঝুলে ঝুলে আত্মহত্যার ফ্রুক্টোজ ঙ রঙের ঘাস খাচ্ছে, সাপটি ব্যতিক্রমী ছিল
কুব্জ রক্তের পারমাণবিক ঈশ্বর ও শ্মশানের তেজস্ক্রিয় চকলেট
কুব্জ ৯ কার নক্ষত্রের থেকেও আরো ভয়ংকর, পারমাণবিক ঈশ্বরের মতো আমার পায়ের তলার সব ক্ষত ডুবিয়ে বৃক্ষজনিত সংক্রমণ নদীগুলোতে এসে আত্মহত্যার লাল ফুল গুলোকে নিকৃষ্ট রসায়নে ডুবিয়ে তৃতীয় পাপেদের ডেকে আনি পিতাদের বিষাক্ত যৌন নিগ্রহের জন্য, বিশুদ্ধ মৃত্যুকে ঘিরে রাখার জন্য লাল ট্যাবলেট খাচ্ছে তিনটা নষ্ট ঘোড়া আর নারী যৌনাঙ্গের অপ্রাকৃত ডাক্তার,
আজ মাত্র তিন দিন হল অর্জুন আত্মহত্যা করেছে, তার রথের চাকা থেকে তিন কিউসেক জল বেরিয়ে যাওয়ার পর দিন নিজেই নিজের সক্রিয় অঙ্গগুলির লেহনে মাদ্রীকে তৃতীয়বার শ্মশানে চড়িয়ে ঘুরিয়ে দিচ্ছে চিতার আলফাবেটিক সুইচ, ঘৃণা এখানে কোন তৈজসপত্র নয় নষ্ট বারাঙ্গনা আঙুলটাকেই সারারাত একাই চুষতে থাকে চকলেটের মত। আমার কোন ভগাঙ্কুর দ্রব্য নেই আমার কোন এখানে কাঠের লিঙ্গ উত্তেজক দ্রব্য নেই সকলে একটা পরিত্যক্ত কবরের পেছনে দাঁড়িয়ে ঘোড়ার মত তীব্র উলঙ্গ হয়ে সঙ্গম করছে, আদিম বাদাম রক্তের তৃতীয় খনির ভেতরে থাকা অন্তরাজ্ঞার চিতা কাঠের দ্রৌপদী ক্ষণপদ মিশিয়ে, এখানে প্রতিটি স্বর্গীয় হ্রদে ভেসে থাকা মাছ ব্যবসায়ীরা লালা জমিয়ে রাখে আঁশ জমিয়ে রাখে লিভ গ্লস মোম আর হড়হড় যৌনাঙ্গে ঢেলে দেয় তরল কীটনাশক, নষ্ট সমুদ্রের নিচে আমিও কাঁকড়া তৈরির মতো নখ ডুবিয়ে অন্তর্বাসের দুটো বোতামে ঈশ্বরীয় বিষাদ সিন্ধু নক্ষত্রের তৃতীয় ভীম রাশি গুলোকে নিয়ে অযথা দ্রোণাচার্যের মস্তিষ্কের স্নায়ু গুলোকে ছুঁড়ে ফেলে দিচ্ছি সুদর্শন চক্রের নিচে শব ভক্ষণের ব্যবচ্ছেদ কথা। তিনবার মৃত্যু হয় তিনবার মৃত্যু হয় কুন্তীরও এখানে ঝলঝলে থ্রি ডি স্কয়ার সব অ্যালফাবেটিক কর্ণপ্রদাহ গুলো ছাপিয়ে জল ঢুকে পড়ে নষ্ট বারান্দায় বিছানা তৈলাক্ত তৈজসপত্র আর যৌন উত্তেজক সব ভেলভেট রঙের চিংড়ি মাছগুলো জলজ খুনির মতো চিতা কাঠের ছাই খেতে খেতে আমাকে নিয়ে যাবে পাপ দোষের কোন কাঁচ ঘরে যেখানে সারারাত হাইড্রেন থেকে তুলোর মত মৃত মানুষেরা কথা বলে হাড়েরা স্পার্ম ডেনসিটি পরীক্ষা করে সেখানে চটচটে কাম ভর্তি বিমানে ঘুরতে ঘুরতেই অর্গাজমে নাক ডুবিয়ে খেয়ে ফেলবে তরল বিষের ঔরস আর প্রজন্ম রহস্যের সব ইঙ্গিত থেকে টেনে আনবে নষ্ট জীবাণুদের, একদিন এখানে উলঙ্গ অপ্সরারা নষ্ট হয়ে গিয়েছিল পায়ুজলে স্নান করে, শতরূপা দেহটার ৫১ শতাংশ নিয়ে চর্বিক দোকানে মোহক্ষরা কার্বন মিশিয়ে বসে আছে অনন্ত সৃষ্টির হলুদ গন্ধা ফুলের সন্ন্যাস দ্রব্য ভক্ষণ করে
উন্মাদ কেমোথেরাপি ও রক্তময় ব্যাসার্ধের তীরন্দাজ হাইগ্রেশন
কিউরেট করা ডবল শিংওয়ালা পিথাগোরাস দাঁতের থেকেও আরও ভয়ঙ্কর কোন ব্যাবিলনীয় স্রোতে ভেসে থাকা লাভার উন্মত্ত হাহাকার আর কষাটে হয়ে ওঠা ছালের প্রদাহ সংক্রমণের সব যক্ষরা নক্ষত্রের চারপাশে অলীক চক্রাকার বেষ্টন তৈরি করছে পাঁজরের ভীম রক্ত দিয়ে আর হাইড্রেটের পরিত্যক্ত নষ্ট কেমো রক্ত মোছা রুমাল গুলো মাছ রাতে উঠে অতি তর্পণ যজ্ঞ কোন ব্রহ্মশালায় তৃতীয় নঞর্থক সমাধির নির্বিকল্প ব্যাখ্যাময় দাঁতগুলোকে ভেঙে দিয়ে তৃতীয় ঈশ্বরের কাছে নষ্ট হয়ে যাওয়ার অপরিকল্পিত স্নায়ুতন্ত্রে ১৮ ইঞ্চির পেরেকগুলো গেঁথে দিচ্ছে ঝাউ গাছের সুড়ঙ্গ ভর্তি কোহল রস দিয়ে আমি মায়াবী কবরকে দেখি মায়াবী কবরকে ডাকি রক্ত বিক্রির পিশাচকে ডাকি নীল রাক্ষসকে ডেকে আনি আর যক্ষের নখ গুলোকে দেখে আনি আমার মত তীরন্দাজ বিহীন শক্ত চোখগুলোকে উপড়ে নেওয়ার জন্য। তারা সকলেই বিষ দাঁত নিয়ে জঙ্গলে নেমে যাওয়ার পর তিনজন ঋষির শবদেহ আবিষ্কার করেছিল ঋষিরা কামনায় জর্জরিত করে দেয় এক একটি রাক্ষসের নারী লিঙ্গ ও উত্তর সুমেধ যজ্ঞের তৃতীয় গুচ্ছ কঠোর গুহা দেশে লুকিয়ে থাকা তৃতীয় নারী প্রতিনিধিদের, পৃথিবীর মধ্যে বিষাক্ত কাঠের কাঠামোর তৈরি ঘুম আমাকে ডেকে তোলে আমি হাতুড়ি দিয়ে বারবার আঘাত করতে থাকি মাথায় রক্ত ভর্তি সব সুড়ঙ্গ দিয়ে নেমে আসে পিশাচের দল বৃহদাকার পিশাচেরা বারবার সবুজ রঙের কঠোপনিষদ পড়ছে আর জৈব ভর্তি উপগ্ৰহদের তৈলাক্ত নারী কাঠ দিয়ে পেরিয়ে যাবে এক একটা সুড়ঙ্গের চৌমাথা, কালো রঙের পাইপ দিয়ে সব মৃত পায়খানা ও মৃত মানুষ জবাই কারখানার বমি আর প্রসব খানার তৈলাক্ত রক্ত বোতলে জমিয়ে সব উদরামের রোগীদের খেতে দিচ্ছি, পৃথিবীতে সব মানুষের রক্ত লাল বলে মাঝ রাতের দিকে সকলের তলপেট টনটন করেই ঘুম ভেঙ্গে যায় একটা বৈধব্য জাহাজ সম্মিলিত মানুষদের নক্ষত্রের হাড়গুঁড়ো নিয়ে আমাকে উল্টোদিকে পাজামা মিলিয়ে দিয়ে ফাঁসির দড়িটাকে আরো নরম মলম মাখিয়ে চেতনা নাশক তৈরি করছি আমি নিজেই অথচ আমার অন্তর্বাসে এখনো কোনো বিদ্যুতের দধীচি এসে জন্মায়নি অণ্ডকোষ প্রতিস্থাপনের পর
ধ্বংসাত্মক ফল দোকানের উন্মাদ ও স্বৈরাচারী নর্তকীদের অগ্নাশয়
মাত্র তিন মাসে যারা বিউটিসিয়ানের কোর্স শেখাবে বলে নেলকাটারের গলা নিয়ে শুক্র গ্রহের দেশে পাড়ি দিয়েছিল তারা কোনদিন আর হিমঘরে জলজ নৌকা চালিয়ে গর্ভপাতের অন্ধকার আবিষ্কার করেনি, উলঙ্গ নারীকে এতো সুদৃশ্য দেখায় বলে আমি একাকী চিতায় ঝাঁপ দেই , পায়ের বোতাম খুলি সেন্সার ছুরি বের করি মাল্টিভিটামিন খাই
টেস্টটিউব বেবির মতোই আমাদের ধ্বংসাত্মক ধ্বংসস্তূপ থেকে তিনজন জাইগোট বিক্রেতা নেমে এলো। আমি সরু নিডিল দিয়ে ঘাড়ের পেছনে বিষাক্ত ইনজেকশন পুশ করে দিচ্ছি। শরীরে নীল রংয়ের পাপ আর তামাটে রঙের পুণ্যের মাংসাশী ঘন পদার্থ গুলো তরল যৌগিক পদার্থের মতো আরো আরো তরলের দিকে সিন্ধু সম্যকের মতো পেট্রোল কারখানায় উলঙ্গ বসে বসে স্নান করছে, মৃত্যু লিঙ্গ উদ্রেকের মতো তৃতীয় উত্তেজনার বাসাংসি পদার্থ গুলো জীর্ণ আবহবিকারের সব রৈখিক পদার্থ হয়ে কুণ্ডলীকৃত হয়ে পড়েছে আর কোন গন্ধ শুঁকতে থাকা দেশলাই কাঠি নেই আমি ধারালো ছুরি নিয়ে একাকী মাঝরাতে উঠে পড়ি। যৌন গন্ধাদের খুব খুলে ফেলি। যৌন পদার্থ ও পর্দাকে বিভক্ত করার জন্য আমি নিজের মতো আর কোন সুগন্ধ বিষ পৃথিবীতে পাইনি বলে সব ফল দোকানে উন্মত্ত বিলোম পদার্থের অতি পবিত্র স্নায়ু জাতীয় সব যক্ষশাস্ত্রের চিরহরিৎ দাঁতগুলোকে জলজ মাংসের মতো একাকী রোপণ করে যাচ্ছি শল্য চিকিৎসকের বাম স্তনের কাছে, মাঝরাতে আমি আমার কাটা জিভটাকে তিনবার পাল্টে ফেলি। জল খাই দুইবার আর প্রস্রাবখানায় যাই তিনবার। আমার মূত্রনালী থেকে এতো এতো কিউসেক জল বেরিয়ে গেছে বলে আমি কোনদিন অর্গাজমে অবিন্যস্ত নারীর মতো আর ডলফিন স্কয়ার নামক কোন স্পা সেন্টারে বডি লোশন মাখিনি, চিৎকার করে ঈশ্বর ডাকছে অবৈধ কীর্তনীয়া আমি অহেতুক মহাকাশের মহাজগতের থেকেও আরো দীর্ঘ রসাতলের থেকে আরও কোন ভয়ঙ্কর একটা দীর্ঘ মাছকে দুই হাতে ধরে মুচড়ে মুচড়ে খেয়ে ফেলি তার লম্বা রক্তাক্ত কাঁটা এতো অশ্লীল মানুষ তাকে বলে আমি দীর্ঘ মানুষের স্তূপ গুলো দুই হাতের নখ দিয়ে কামড়ে কামড়ে আরও বিখ্যাত করে তুলি। আর আমার যৌনাঙ্গের কাছে লুকানো পকেটে জমা করে রাখি সব মনিদের মাথায় গেঁথে রাখা তিন ইঞ্চির পেরেক,
মৃত ভ্রূণের গায়ে জেলি মাখানো ছিল বলে, তারা দুর্ভেদ্য গর্তটা পেরিয়ে এসে আজ পা জামা পড়ছে। আমি শুধু প্রস্রাবখানায় যেতে ভয় পাই যে আমার ক্ষত্রিয় কথাগুলো হত্যা করে দিয়ে স্পাইসি জেট চালাচ্ছে ড্রপসিন শাঁখামুঠি ক্যাপসুল খেয়ে
৯ কার রঙের মহাকাশ ও অবৈধ গাছের ঋণাত্মক বীজপত্রেরা
পৃথিবীতে এতো জিলেট ব্লু ব্লেডের কালারের ডেটল আবিষ্কার হয়েছিল বলে আর কোন ব্লাড কালেকশন সেন্টারে নক্ষত্রের রস মুছে দেওয়ার মতো তুলো নেই, আমি দুই মুখ ওয়ালা কবরের থেকেও আরও কোন শীতল নঞর্থক মানুষের মৃতদেহ শুইয়ে রেখে একাকী ধূপ জ্বালাই। তার ঢাকনা খুলে ফেলি। তার কালো ত্রিশূলের মতো উন্মত্ত জঙ্ঘা থেকে বিদীর্ণ রক্তের চার মুখ বিশিষ্ট সব দুর্গন্ধওয়ালা কফের প্রকারভেদ তুলে রাখি একটা ডিসপেনসারি ঢাকা দেওয়া আন্টি টি ডির কৌটায়, ঈশ্বরেরাও যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত হন আমি তাদের বিমূর্ত বিটা মাথা ও তৃতীয় মহাভাগের অনন্ত অন্তরাত্মা থেকে মহাকরণের সব মাংসাশী উদ্ভিদগুলোকে একাকী ভক্ষণ করতে থাকি তৃতীয় প্রকোষ্ঠের অনঙ্গ সরীসৃপ জাতীয় সব মৃত তান্ত্রিক বিমূর্ত সমন্বিত বারুদের কাঠে, নিজের জঙ্ঘাটাকেই পরিষ্কার করে চলি চেঁচে চেঁচে কাঠগুলোকে শুকনো করতে থাকে তরল মোমের পুতুল, বিষাদ সন্ধিগ্ধ কোন ঘৃতাহুতির ডোম কাঠ কিনে আনে জি বি absolute ম্যানফোর্স মৃততান্ত্রিক নগরের উন্নতমানের স্পার্ম ডোনেশন ফ্রিজগুলোর মতো, হাঁ করে দাঁড়িয়ে থেকে হাওয়া দেয় ঞ কার ঘুণ রোগ, তীব্র হিমশীতল কাজুবাদামের থেকেও আরো কোন লোহার বার্থ থেকে নেমে প্রকোষ্ঠ শূন্য কোন সুড়ঙ্গ আবিষ্কার করে একটি ডিম্বাকৃতি খাজুরাহো মন্দির তার কাছে আর কোন মেহ দোষ নেই প্রদোষ নেই পাপের পোশাক দোষ নেই রক্ত নেই মাথা নেই আঙ্গুল নেই শব দেহ নেই রমণী বধ্য করছে বারবার, পচা দেহটাকে চতুর্থাভাগে খন্ড করে প্রতি ভাগে পুঁতে দিচ্ছি নক্ষত্রের অবৈধ চারা গাছ মহাকাশে ভেসে থাকে তিনটি অলীক মার্তণ্ড ঋষি, বৈশ্য ঋষিদের নক্ষত্র দাঁত দাঁতের নৈসর্গিক হাড়েদের কোন অসুস্থ প্রখর জায়মান রুদ্র কালীন জাইগোট হে ধ্বংস আগুন নিয়ে এসো মাথার ভেতরে ঢুকে যাই শিরা গুলো কেটে দিয়ে একাকী জার্নালিজমের টেক্সচার ফাইব্রয়েড এডভার্টাইজিং কিপ্যাড গুলো টিপে দিয়ে ডিলিট করি অমৃত ভগ্নাংশের জাহান্নাম জননক্ষম পাখিদের চার্বাক চর্মরোগ, কালো রঙের হাতল ওয়ালা একটা বিষাক্ত সাপ সারারাত প্রসবকালীন বমি করতে করতে স্বেদকালীন নক্ষত্রপুরে হত্যা লিপি লিখছে ইউরেনিয়াম জাতীয় কোন জীবাশ্ম তান্ত্রিক লিপির উপর, হে তাম্র যজ্ঞকুণ্ডের বমি একটা উড়ন্ত ক্যাসিওপিয়ার নর্তকীর উন্মাদ ইউরিন থলি দাও নিজের তরল বীজগুলোকে চিপকে হত্যা করি আমার সব উত্তেজনার শ্বেত লজ্জাবতীর গনোরিয়া গাছ
নিমাই জানা | Nimai Jana
New Bengali Story 2023 | করিমের একদিন | তালাল উদ্দিন
Suryamukhi | সূর্যমুখী | শওকত নূর | Best 2023
Shesh Belay | শেষবেলায় | মনসুর আলি | Best 2023
New Bengali Story 2023 | সন্দেহের কাঁটা | কৃষ্ণকিশোর মিদ্যা
Shabdodweep Web Magazine | Bengali Forms of Poetry | Nimai Jana
Bengali literature has a rich history and an esteemed tradition, with poetry playing a significant role in shaping the cultural fabric of Bengal. The Bengali forms of poetry are diverse, emotionally rich, and full of meaning, and they offer a unique perspective on the human experience. Whether it’s the spiritual depth of the Bangla Kobita or the lyrical beauty found in Bengali poetry, these forms have evolved over centuries, offering both entertainment and wisdom.
In this article, we will explore the various Bengali forms of poetry, their historical context, the poets who contributed to their development, and how these poetic traditions continue to thrive in modern Bengali literature. Notably, Shabdodweep Web Magazine, a renowned platform for Bengali literature, continues to publish Bengali poetry that showcases these poetic forms. The magazine features works from poets, such as Nimai Jana, whose poetic contributions to Shabdodweep Web Magazine add to the legacy of Bengali forms of poetry.
The Essence of Bengali Forms of Poetry
Bengali poetry has a long and distinguished tradition, rooted in both religious and secular themes. It reflects the philosophical, spiritual, and social values of the Bengali people. While the forms have changed over time, the passion and creativity embedded in these poems remain consistent. Here are some of the most prominent Bengali forms of poetry that have left an indelible mark on the world of literature:
- Rabindra Sangeet
One of the most famous forms of Bengali poetry is Rabindra Sangeet, the poetry of Rabindranath Tagore, which combines verse and music. Rabindranath Tagore, the first non-European to win the Nobel Prize in Literature, was a master of this art form. His songs, such as “Amar Sonar Bangla” and “Ekla Cholo Re,” are deeply rooted in the socio-cultural and spiritual life of Bengal. These poems and songs invoke deep emotions, and their lyrical qualities make them incredibly popular even today. - Nazrul Geeti
Kazi Nazrul Islam, known as the “Rebel Poet” of Bengal, introduced another influential form of poetry known as Nazrul Geeti. His works reflect the socio-political struggles, love, and rebellion against colonialism. Nazrul Geeti is renowned for its powerful, energetic rhythm, and its themes of revolution, resistance, and unity. The poems are often infused with patriotic fervour and have had a lasting impact on Bengali poetry. - Muktokobita (Free Verse)
Muktokobita, or free verse, emerged as a modern form of Bengali poetry in the early 20th century. Unlike traditional forms, free verse does not follow any specific rhyme scheme or meter. Poets like Jibanananda Das were pioneers of this form, which allowed for more flexibility in expression and deeper introspection. Muktokobita often deals with themes of existentialism, nature, and the human condition, and it continues to be a significant form in modern Bengali poetry. - Chhanda (Metered Verse)
Traditional Chhanda, or metered verse, has its roots in ancient Sanskrit literature and was an essential part of early Bengali poetry. This form follows a strict rhythm, rhyme, and meter, which gives it a structured and melodic quality. Poets like Michael Madhusudan Dutt used Chhanda to write both epic poems and lyrical works. The precision in rhythm and meter makes Chhanda a challenging yet rewarding form for poets to master. - Geetika (Song-Poetry)
Geetika is a form of song-poetry that became popular in the 19th century. It combines the musicality of song with the depth of poetry, often depicting emotions of love, longing, or nostalgia. Geetika was widely used by poets like Bankim Chandra Chattopadhyay and Rabindranath Tagore, and it has remained a popular form throughout the generations. The emotional resonance and melodic rhythm of Geetika have made it an enduring aspect of Bengali literature. - Bhaona (Drama-Poetry)
Bhaona, though often associated with theatre, can also be classified as a form of poetic expression. It blends narrative storytelling with verse and drama, often used to convey moral or religious themes. The plays, which are still performed today, draw upon the rich traditions of Bengali poetry and are used to reflect community values, folk stories, and spiritual lessons. Bhaona is a unique and culturally significant form of Bengali poetry that combines both performance and verse. - Kabigan (Epic Poetry)
Kabigan refers to the epic poetry that narrates grand, heroic tales. These poems often include legendary figures, divine beings, or historical heroes. Kabigan forms were central to the development of early Bengali literature, with poets like Krittibas Ojha and Chandidas playing key roles in the evolution of epic poetry. These long, narrative poems are filled with allegorical meanings and have strong moral undertones.
Bengali Forms of Poetry in Contemporary Literature
Bengali poetry continues to evolve, with new forms and adaptations arising in response to modern-day challenges. Poets are constantly experimenting with the forms, blending old traditions with new techniques and themes. Shabdodweep Web Magazine is a prime example of this, publishing works from poets like Nimai Jana, who incorporates traditional Bengali poetry forms with contemporary ideas and personal reflections. His poetry brings a fresh perspective to Bengali forms of poetry, offering readers a modern take on these classic traditions.
Nimai Jana’s works in Shabdodweep Web Magazine have helped preserve and promote the rich heritage of Bengali poetry, while also providing a platform for new voices to emerge. Whether in Bangla Kobita or more experimental forms, his contributions reflect the evolving nature of Bengali literature.
The Enduring Influence of Bengali Forms of Poetry
The Bengali forms of poetry are not just a reflection of the past but a living, evolving tradition that continues to shape the future of Bengali literature. From the lyrical verses of Rabindra Sangeet to the modern expressions of free verse, Bengali poetry holds a special place in the hearts of people across the world.
By reading and appreciating these various forms, we gain a deeper understanding of the cultural, social, and emotional aspects of Bengali life. The impact of Bengali poetry extends far beyond the borders of Bengal, influencing global literature, music, and art. Platforms like Shabdodweep Web Magazine ensure that these poetic forms remain relevant and accessible to new generations, keeping the flame of Bengali literature burning brightly.
FAQ: Bengali Forms of Poetry
Q1: What are some of the most popular forms of Bengali poetry?
Some of the most popular forms of Bengali poetry include Rabindra Sangeet, Nazrul Geeti, Muktokobita (Free Verse), Chhanda (Metered Verse), and Geetika (Song-Poetry). These forms have shaped the literary landscape of Bengal.
Q2: Where can I read contemporary Bengali poetry?
You can read contemporary Bengali poetry on platforms like Shabdodweep Web Magazine, which features works from both emerging and established poets, including Nimai Jana.
Q3: How has Bengali poetry evolved over time?
Bengali poetry has evolved from traditional forms like Chhanda and Kabigan to more modern styles like Muktokobita (Free Verse). Contemporary poets continue to experiment with form and content, making Bengali poetry a dynamic and ever-evolving art form.
Conclusion
Bengali forms of poetry are an integral part of the cultural and literary heritage of Bengal. From the timeless Rabindra Sangeet to the evolving forms of Muktokobita, Bengali poetry continues to inspire, challenge, and reflect the experiences of the people. Through platforms like Shabdodweep Web Magazine, these forms are not only preserved but also revitalized for future generations, ensuring that the beauty and power of Bengali literature remain accessible to all.
If you’re eager to dive deeper into the world of Bengali poetry, Shabdodweep Web Magazine is the perfect place to start. Enjoy reading Bangla Kobita from both established and new poets, such as Nimai Jana, and immerse yourself in the rich poetic tradition of Bengal.
Sabuj Basinda | Follow our youtube channel – Sabuj Basinda Studio