Bengali Article 2023 | পরিবেশবাদী দৃষ্টিকোণ ও রবীন্দ্রনাথের ‘মুক্তধারা’ নাটক

Sharing Is Caring:
BENGALI ARTICLE

পরিবেশবাদী দৃষ্টিকোণ ও রবীন্দ্রনাথের ‘মুক্তধারা’ নাটক [Bengali Article]

মানব সমাজের বিভিন্ন সময়ে বিচিত্র দাবি যেমন সাহিত্য স্রষ্টাদের দিয়ে কবিতা, গল্প, উপন্যাস, নাটক ইত্যাদি লিখিয়ে নিয়েছে, তেমনই সেগুলিকে বিচার-বিশ্লেষণ করার জন্য তাদের পরে পরেই আবির্ভূত হয়েছে সংশ্লিষ্ট সাহিত্যতত্ত্ব। এই ধারার নবতম সংযোজন সম্ভবত ‘ইকো টেক্সট’ বা পরিবেশবাদী সাহিত্য। এই নবাগত পরিবেশবাদী সাহিত্য বিচার-বিশ্লেষণ ও পর্যালোচনার জন্য তৈরি হয়েছে পরিবেশবাদী সাহিত্যতত্ত্ব বা ইকো ক্রিটিসিজম্।

প্রকৃতি ও পরিবেশ এক বস্তু নয়। প্রকৃতি যদি হয় স্বয়ম্ভু, তবে পরিবেশ সেখানে অনেকাংশে নিসর্গের দান হয়েও মানবসমাজের স্বকৃত রচনা। পৃথিবীর সভ্যতার আদি লগ্নে যখন যন্ত্র-সভ্যতার প্রাথমিক বীজ হিসেবে চাকা আবিষ্কৃত হলো সেদিনই পরিবেশের বুকে নেমে এসেছিল প্রাথমিক আঘাত। যে তৃণদল সেই মুহূর্তে নষ্ট হয়েছিল তা সূচনা করেছিল পরিবেশের প্রথম বিপন্নতা। অগ্নি আবিষ্কৃত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের তৈরি দূষণের সূচনাও ঘটেছিল। এই ক্ষতিকে মানুষ চিনতে পারলো না। এই বিপন্নতা যখন ধীরে ধীরে ক্ষমতাবান হয়ে অবশেষে ভয়ঙ্কর রূপ নিল তখন মানুষ নিজের কীর্তি সম্পর্কে নিজেই ভীত হয়ে উঠলো, কিন্তু সংশোধনের মাত্রা নির্ধারণ করে দেখল তা আয়ত্তের অতীত। বিশেষত প্রথম মহাযুদ্ধের পর যন্ত্র-সভ্যতার আস্ফালন বৃদ্ধি পায়। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের পর যখন জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পারমাণবিক বোমা বিস্ফোরণের ভয়ংকর পরিণতি সারা বিশ্ববাসী দেখলো তারপর তারা বুঝতে শিখল, পরিবেশকে হত্যা করার পরিণতি কতটা ভয়ঙ্কর হতে পারে। মানুষ এরপর থেকেই ভাবতে শুরু করল পরিবেশ সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা কতখানি। সেই ভাবনা সভ্য দেশগুলির আধুনিক সাহিত্যিকদের প্রভাবিত করল এবং জন্ম নিল পরিবেশবাদী সাহিত্য-চিন্তা। পরিবেশবাদী সাহিত্য আন্দোলনের গোঁড়ার কথা পরিবেশ দূষণের প্রত্যক্ষ বিরোধিতা ও সুন্দর পৃথিবীর জন্য বলিষ্ঠ পদক্ষেপ। পরিবেশবাদী সাহিত্য ধারা থেকেই ক্রমে জন্ম হয়েছে পরিবেশ নীতিবিদ্যা নামে নতুন দর্শন।

দার্শনিক বেন্থাম সর্বপ্রথম মানবেতর প্রাণীকুলকে মানুষের সমগোত্রীয় বলে ঘোষণা করেছিলেন। যদিও তিনি মানুষের সমগোত্রীয় বলতে বোঝাতে চেয়েছেন প্রাণের অস্তিত্বের তারা সমান মূল্যবান পৃথিবীতে। পৃথিবীর স্বাভাবিক পরিবেশ বজায় রাখতে তাদের প্রয়োজনীয়তা মানুষের থেকে কোনো অংশে কম নয়। প্রাণী হিসেবে মানব যেসব অধিকার ভোগ করে অন্য জীবের অধিকার রয়েছে পৃথিবীর সেই সম্পদ তাদের মত করে ভোগ করার। বেন্থামের আগে পর্যন্ত চিন্তা করার ক্ষমতা নেই বলে মানবেতর প্রাণীকুলকে সাধারণ দৃষ্টিতে মান্যতা দেওয়ার কথা ভাবাই হতো না। মানবেতর প্রাণীদের হয়ে স্বর তোলার প্রচেষ্টা শুধু পাশ্চাত্যেই হয়েছে তা নয়। প্রাচ্য দেশগুলি সমানভাবে পরিবেশ সম্পর্কে ইতিবাচক কথা বলেছে। সেই শহর ভারতীয় সভ্যতার উপনিষদ্-এ রয়েছে। মধুমতী স্তোত্রম্-এ রয়েছে ভারতীয় পরিবেশ চিন্তার প্রথম পাঠ। সর্বলোকের মধুময় হয়ে ওঠা এক দূষণ উত্তর পৃথিবীর স্বপ্ন দেখিয়েছে। সভ্যতার বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে মানুষ পরিবেশে বিরুদ্ধে গিয়ে পরিবেশ নষ্ট করে নিজেদের স্বার্থ চরিতার্থ করেছে পৃথিবীর সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে গেলে সেও প্রত্যাঘাত ফিরিয়ে দিয়েছে প্রকৃতির মাধ্যমে। ১৯৬৮ সালে ডিসেম্বর মাসে জাতিসংঘ তার সাধারণ সভায় মানুষের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য অনুকূল পরিবেশ নিয়ে প্রথম চিন্তা ভাবনা শুরু করে। এর পরবর্তী সময়ে ধীরে ধীরে মানুষের অস্তিত্ব রক্ষার তাগিদে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে পরিবেশ দূষণ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয় ও তা নিবারণের জন্য চিন্তা ভাবনা শুরু হয়। ভারতে উত্তর প্রদেশের চিপকো আন্দোলনের সাফল্যের পর ভারতের মাটিতে ধীরে ধীরে দূষণ নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত একাধিক আইন পাস করানো হয়। এই সমস্ত কর্মকাণ্ড মানুষকে ধীরে ধীরে পরিবেশের ভয়ঙ্কর রূপ সম্পর্কে সচেতন করে তোলার প্রচেষ্টা করে, পরিবেশ ও প্রকৃতির প্রতি অবহেলা ও যথেচ্ছাচার সম্পর্কে সতর্ক করে দিতে থাকে।

পরিবেশগত সাহিত্য ভাবনার জন্ম মূলত ইউরোপে। ব়্যাচেন কার্সনের ‘সাইলেন্ট স্প্রিং’ পরিবেশবাদী সাহিত্য ভাবনা আদিগ্রন্থ বলে মনে করা হয়। এরপর বিশ্বসাহিত্যে পল এলব্রিখ, সি. কে. গ্লাকন, ব্যারি কমনারের মতো প্রথিতযশা লেখকদের সাহিত্য ‘ইকো টেক্সট’ বা সবুজায়নের সাহিত্যের ধারাটিকে সমৃদ্ধ করে তোলে। উইলিয়াম রুকার্ট প্রথম ইকো ক্রিটিসিজম্ শব্দটির ব্যবহার করে ১৯৭৮ সালে। ধীরে ধীরে এই সাহিত্যধারা প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যে প্রসার লাভ করে। বাংলায় এর স্পষ্ট উচ্চারণ প্রথম দেখা যায় কথাসাহিত্যিক কিন্নর রায়ের ‘প্রকৃতিপাঠ’ উপন্যাসে। ভারতীয় সাহিত্যে পরিবেশ মূলত চারটি ভাগে সাহিত্যে উপস্থাপিত হয়েছে ক) বিশুদ্ধ নিসর্গ চিত্র, খ) প্রকৃতিপ্রেমিক সাহিত্য, গ) পরিবেশ বিভাগ রচনা ও ঘ) পরিবেশবাদী সাহিত্য। সংস্কৃত সাহিত্যের উপনিষদ থেকে বাংলার চর্যাপদ, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে অদ্বৈত মল্লবর্মণ প্রমুখ লেখকের সাহিত্যে পরিবেশ কেন্দ্রীয় বিষয় হয়ে উঠেছে, পরিবেশের সঙ্গে তাঁদের অন্তরের একাত্মবোধের জন্যই। আজকের বাংলা সাহিত্যের তাত্ত্বিক পরিবেশবাদী সাহিত্য-চেতনা সাহিত্য আন্দোলনের আগেই বাংলা সাহিত্যে অবচেতনে সচেতনভাবে প্রভাব রেখেছে। ভারতে পরিবেশবাদী সাহিত্যতত্ত্ব গড়ে ওঠার পূর্বেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছিলেন ‘মুক্তধারা’ নাটকটি! যন্ত্র-সভ্যতার আস্ফালন তিনি পাশ্চাত্যের দেশগুলিতে ভ্রমণের সময়ই দেখেছিলেন এবং মর্মে উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন এর পরিণতি কি ভয়ংকর হতে পারে!’

১৯২২-এ প্রকাশিত রবীন্দ্রনাথের ‘মুক্তধারা’ নাটকের কেন্দ্রীয় বিষয়ে রয়েছে পরিবেশের স্বাভাবিকতাকে ব্যাহত করার চেষ্টা আর পরিবেশের প্রতিশোধ গ্রহণের নির্মম বাধ্যবাধকতা। এই নাটকে মুক্তধারা একটি ঝর্ণার নাম। সৃষ্টির নিয়মেই ঝর্না বহমান, তার জলধারা সততই মুক্ত। ঝর্ণার বহমানতার প্রতি রবীন্দ্রনাথের সমর্থন নাটকের ‘মুক্তধারা’ নামকরণের মধ্যেই সূচিত হয়েছে। অথচ নাটকের শুরুতেই দেখা গেছে ঝর্নার বহমানতা মানুষের দ্বারা বাধাপ্রাপ্ত হয়েছে ও বন্ধন নির্মাণকারী যন্ত্রের জয়গান গেয়েছে সাধারণ মানুষ। রাজা রণজিৎ তার ক্ষমতায়নের রাজনীতির কূটনীতিক অপপ্রচেষ্টায় শিবতরাই অঞ্চলের মানুষদের মুক্তধারার বহমান জল থেকে বঞ্চিত করতে চেয়েছেন। ক্ষমতা-তন্ত্রের অপপ্রয়োগ করে তিনি মানুষের অহিতসাধন করতে চেয়েছেন। মুক্তধারা ঝর্ণাটি যেভাবে রণজিতের নির্দেশে বাধাপ্রাপ্ত হয়েছে সেটি পরিবেশের স্বাভাবিক সৃষ্টিতে মানুষের নিষ্ঠুর কুঠার আঘাতছাড়া আর কি হতে পারে! মুক্তধারা শুধু যে একটি পরিবেশের উপাদান মাত্র তা নয়, সেই উপাদানটি অজস্র মানুষের অন্ন সংস্থানের সঙ্গে বিজড়িত। শিবতরাই অঞ্চলের সাধারণ মানুষের পিপাসা ও কৃষিকাজের জল দেয় মুক্তধারা। সেই মুক্তধারার জলকে কৃত্রিমভাবে আটকাতে যাওয়ার অর্থই হল পরিবেশের সার্বিক পরম্পরায় বিঘ্ন তৈরি করে পরিবেশের বিরুদ্ধাচার করা। অর্থাৎ পরিবেশে স্বাভাবিক সৃষ্টিকে বাঁধবার প্রচেষ্টাটি মানুষের কল্যাণের উদ্দেশ্যে না হয়ে মানুষের অকল্যাণের জন্য তৈরি করা হয়েছে। আর তাই, নিঃসন্দেহে সেই বাধাদান প্রকৃতি প্রত্যাখ্যাত করবেই। উচ্চ-মেধা ও নির্মাণ বিদ্যার অধিকারী যন্ত্রনির্মাতা বিভূতি অসামান্য দক্ষতায় তার প্রযুক্তিকে প্রয়োগ করলেও মুক্তধারার বাঁধে থেকে গেছে একটি দুর্বল অংশ। সেই ছিদ্রপথ দিয়েই প্রকৃতি তার প্রতিশোধের বীজ বপন করেছে। যেন বাঁধের মধ্যে এই ছোট ছিদ্রটি কাঙ্ক্ষিত ছিল না অথচ থেকে যেতে বাধ্য হল এবং দেখা গেল মুক্তধারার বন্ধন মুক্তির জন্য সেই দুর্বল ছিদ্রটি হবে যুবরাজ অভিজিতের প্রধান অবলম্বনে জায়গা। আঘাতের জায়গা প্রকৃতি আগেই বেছে রেখেছেন। রবীন্দ্রনাথের এই নাটকে অভিজিৎ একটি উপলক্ষ মাত্র। আসলে প্রকৃতি নিজেই নিজেকে প্রস্তুত করে রেখেছে তার প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য সেই প্রস্তুতির স্মারক এই ছিদ্র—এখানেই স্রষ্টা রবীন্দ্রনাথের প্রকৃতির প্রতি সততা। মানুষের হাতে কুঠার তুলে দিয়ে তিনি মুক্তধারা কে মুক্ত করতে চাননি তিনি মুক্ত ধারাকেই নিজেকে মুক্ত করার দায়িত্ব দিয়েছেন। নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য পরিবেশের স্বাধীন উপকরণটিকে মানুষ যখন তার বুদ্ধি এবং কৌশল দ্বারা পরাধীন করে রাখতে চায় পরিবেশ তখন তার প্রতিশোধ নেয় মর্মান্তিক ও করুণভাবে। সৃষ্টি ও ধ্বংস প্রকৃতির কাছে দুটিই স্বাভাবিক। মানুষ প্রকৃতির বিরুদ্ধে পা বাড়ালে প্রকৃতি ধ্বংসাত্মক চেহারা মানুষকে বিভ্রান্ত করে তোলে। তাই মুক্তধারার বন্ধন মুক্তির জন্য প্রয়োজন ছিল যুবরাজ অভিজিতের প্রাণের। রাজা রণজিৎ এখানে পরিবেশের হত্যাকারী মানুষের প্রতিনিধি, তাই যে মুক্তধারাকে সে বাঁধতে চেয়েছিল সেই মুক্তধারাই তার প্রাণপ্রিয় সন্তানের মৃত্যুর কারণ হয়ে উঠেছে। অত্যাচার সহ্য করতে করতে ক্লান্ত প্রকৃতি নষ্ট করে দিয়েছে অত্যাচারী রাজা রণজিতের উত্তর প্রজন্মকে। প্রকৃতি বাধ্য হয়েই এই প্রতিশোধ তুলেছে তার নিজস্ব পদ্ধতিতে। ১৯২২ সালে রবীন্দ্রনাথ অবচেতনে স্পষ্ট ও আক্ষরিকভাবেই এই বিশেষ সাহিত্যতত্ত্ব দর্শনের প্রতিষ্ঠা করেন মুক্তধারা নাটকে। অথচ বিশ্বসাহিত্যে ও ভারতীয় সাহিত্যে পরিবেশবাদী সাহিত্যের ধারাটি তখনও প্রতিষ্ঠিতও হয়নি। তার অনেক পরে বিংশ শতাব্দীর শেষ দিকে এসে বিজ্ঞানীরা প্রমাণ করলেন প্রকৃতির অধিকাংশ মানুষের কৃতকর্মের ফলশ্রুতি। প্রকৃতির রুদ্ররূপের কারণ মানুষ নিজে। রবীন্দ্রনাথ আজকের দিনের দৃষ্টিকোণ থেকে পরিবেশ ভাবনাকে প্রতিষ্ঠা করার উদ্দেশ্যে করেননি। কিন্তু তাঁর অবচেতনে অভিপ্রায় ছিল পরিবেশ সচেতনতার পক্ষে।

অভিজিৎ পাল | Avijit Pal

Rabindranath Tagore’s love for art and literature

Porokia Prem Ekaal Sekaal | পরকীয়া প্রেম (একাল সেকাল) | 2023

Loukik Debota Masan Thakur | লৌকিক দেবতা মাশান ঠাকুর | 2022

New Bengali Article 2023 | অঘোষিত প্রতিযোগিতার ফল

‘মুক্তধারা’ নাটকে সমকালীন পরিবেশ | ‘মুক্তধারা’ নাটকের প্রধান চরিত্রসমূহ | অন্যদৃষ্টিকোন থেকে রবীন্দ্রনাথ বিপ্লব | বাংলা সাহিত্যে রবীন্দ্রনাথের উত্তরপ্রভাব | প্রতিবাদী কবি রবীন্দ্রনাথ | মুক্তধারা নাটকের বিষয়বস্তু | মুক্তধারা নাটকের ছোট প্রশ্ন | মুক্তধারা নাটকের ইংরেজি অনুবাদ | মুক্তধারা নাটকটি কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয় | মুক্তধারা নাটকের ইংরেজি অনুবাদ | মুক্তধারা নাটকের প্রশ্ন উত্তর | মুক্তধারা নাটকটি কবে প্রকাশিত হয় | মুক্তধারা নাটক | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মুক্তধারা নাটক | রবীন্দ্রনাথের খোঁজে সুন্দরবনে | পরিবেশগত পরিকল্পনা | পরিবেশগত সম্পদ ব্যবস্থাপনা | প্রাচীন ভারতে পরিবেশ ভাবনা | পরিবেশগত চুক্তির মূল উদ্দেশ্য | পরিবেশ আন্দোলন প্রজেক্ট | পরিবেশের উপর উন্নয়নের প্রভাব | পরিবেশগত প্রশাসন | পরিবেশ আন্দোলনের গুরুত্ব | পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ | ভারতের পরিবেশ আন্দোলন টিকা | ভারতের পরিবেশ আন্দোলন | পরিবেশগত ও সামাজিক ব্যবস্থাপনা | পরিবেশ-নারীবাদ | মানবজীবনে পরিবেশের প্রভাব | ব্যবসায় অন্তর্দৃষ্টি | শিক্ষার পরিবেশের উন্নতি সাধন | পরিবেশগত যোগাযোগ | অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্পর্কে ধারনা | মার্কসবাদী প্রতিবেশতত্ত্ব | পরিবেশের সুস্থতা রক্ষা | পরিবেশ প্রকৌশল | পরিবেশের সুস্থতা রক্ষা | পরিবেশগত স্থায়িত্ব | বাংলা প্রবন্ধ | বাংলার লেখক | প্রবন্ধ ও প্রাবন্ধিক | সেরা প্রবন্ধ ২০২২ | শব্দদ্বীপ | শব্দদ্বীপের লেখক | বাংলা ম্যাগাজিন | ম্যাগাজিন পত্রিকা | শব্দদ্বীপ ম্যাগাজিন | পরিবেশবাদী দৃষ্টিকোণ | রবীন্দ্রনাথের মুক্তধারা নাটক

bengali article writing competition | writing competition malaysia | writing competition london | writing competition hong kong | writing competition game | writing competition essay | writing competition australia | writing competition prizes | writing competition for students | writing competition 2022 | writing competitions nz | writing competitions ireland | writing competitions in africa 2022 | writing competitions for high school students | writing competitions for teens | writing competitions australia 2022 | writing competitions 2022 | writing competitions uk | bengali article writing | bangla news article | bengali article rewriter | article writing | bengali article writing ai | bengali article writing app | bengali article writing book | bengali article writing bot | bengali article writing description | bengali article writing example | article writing examples for students | article writing for class 8 | article writing for class 9 | bengali article writing format | article writing gcse | bengali article writing generator | article writing global warming | article writing igcse | article writing in english | bengali article writing jobs | article writing jobs for students | article writing jobs work from home | article writing lesson plan | article writing on child labour | article writing on global warming | article writing pdf | article writing practice | article writing topics | trending topics for article writing 2022 | what is article writing | content writing trends 2022 | content writing topics 2022 | Bangla Prabandha | Probondho | Definite Article | Article Writer | Short Article | Long Article | Bangla kobita | Kabitaguccha 2022 | Galpoguccha | Galpo | Bangla Galpo | Bengali Story | Bengali Article | Shabdodweep Writer | Shabdodweep | Shabdodweep Founder

Leave a Comment