New Bengali Article 2023 | জীবানন্দ মহাশয়ের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া

Sharing Is Caring:
BENGALI ARTICLE

জীবানন্দ মহাশয়ের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া – রূপশঙ্কর আচার্য্য [Bengali Article]

সেদিন ছিল ১৮ই মে, আমি টিউশন পড়িয়ে সেইমাত্র বাড়ি ফিরেছি। আজকে বাড়ি ফিরতে একটু দেরিই হয়ে গেছে। আসতে আসতে বেলা দুটো হয়ে গেছে। মা অনেকক্ষণ অপেক্ষা করেছিলেন দেরি হচ্ছে দেখে, আমাকে ফোন করেছিলেন। আমি মাকে ফোনে উত্তর দিলাম রাস্তায় আছি এক্ষুনি পৌঁছে যাব। বাড়ি ফিরতে মা বললেন আজকে একটু বেশিই দেরি হয়ে গেছে তাড়াতাড়ি স্নান করে নে, আমি তোর জন্য অপেক্ষা করছি, তারপর দুজনে একসাথে খেয়ে নেব।

কেন জানিনা আমার সেদিন স্নান করতে ইচ্ছে করছিল না। কিছুক্ষণ বাদে আমার এক ছাত্র আমাকে ফোন করে জানালো, ‘স্যার জীবানন্দ ঘোষ মারা গেছেন’। আমি এই সংবাদ টি শুনে একটু মর্মাহত হলাম। আমি পূর্বে শুনেছিলাম তিনি বার্ধক্য জনিত কারণে অনেকদিন ভুগছিলেন। কিন্তু তবুও আকস্মিকভাবে এই কথাটা শুনে একটু কষ্ট হল। মনটা খারাপ হয়ে গেল। জীবানন্দ ঘোষ মহাশয় আমাদের ঘাটালবাসীর কাছে এক মহান ব্যক্তিরূপে ছিলেন। তাঁর ব্যক্তিত্ব উজ্জ্বল নক্ষত্রের মতো। তিনি ছিলেন রাষ্ট্রবিজ্ঞানের টিচার। তিনি ঘাটাল রবীন্দ্র শতবার্ষিকী মহাবিদ্যালয়ের একজন স্বনামধন্য বিখ্যাত সুজ্ঞানী অধ্যাপক মানুষ। ওই মহাবিদ্যালয়ে অনেকদিন তিনি TIC-এর দায়িত্ব পালন করেছিলেন অর্থাৎ ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। শুধু তাই নয়, তিনি ঘাটাল মহকুমার সাহিত্য একাডেমীর একজন মহান ব্যক্তিত্ব রূপে বিরাজ করছিলেন। বিভিন্ন সাহিত্য চর্চার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, বিভিন্ন সংস্কৃতির সঙ্গেও তিনি যুক্ত ছিলেন। এমনকি সমাজসচেতনা মূলক বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। অর্থাৎ, তাঁর সম্বন্ধে বলতে গেলে অনেকটা বিস্তারিত ভাবে বলতে হয় , এমন একজন ব্যক্তিত্বের মানুষ ছিলেন এই জীবানন্দ বাবু | তাই সকলে খুব সম্মান ও শ্রদ্ধা করতেন তাঁকে । স্বাভাবিকভাবেই শিক্ষা জগৎ, সাহিত্য জগৎ ও সামাজিক সচেতনতামূলক সংগঠনের যে জগৎ ঘাটালবাসী দেখেছিলেন ; সেখানে কিছুটা ক্ষতি হয়ে গেছে ঘাটালবাসীর। কিন্তু কিছু করার নেই। উত্থান থাকলে পতন থাকবে, স্বাভাবিকভাবেই জন্ম থাকলে মৃত্যু হবে। এই সত্যটা জানা সত্বেও যখনই তাঁর মৃত্যুর সংবাদটা পাই আমার খুবই কষ্ট অনুভব হয়েছিল। বিধাতা যেন এই কারণেই ওই দিনটি আমার স্নান করার মধ্যে এক গাফিলতি বা অলসতার ভাবকে তুলে ধরেছে। যেন কেউ বলছেন,’ তুমি ধৈর্য ধরো। তোমাকে হয়তো দাহ ক্রিয়া সম্পন্ন করতে যেতে হতে পারে। তাই একেবারে দাহ ক্রিয়া সম্পন্ন করার পরেই তুমি গঙ্গাস্নান করে বাড়ি ফিরবে’।

যাই হোক আমি বাড়িতে বিষয়টা জানালাম । তারপর তৈরি হয়ে গেলাম স্যারের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগদান করার জন্য, আমার এক খুব প্রিয় দাদা আছে তিনিও রাষ্ট্রবিজ্ঞান এবং সমাজতত্ত্ব নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। তিনি রবীন্দ্র শতবার্ষিকী মহাবিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন এবং টিউশন করে থাকেন। সেই দাদা হলেন রাজেশ সরকার। আমি তাঁকে ফোন করলাম। তারপর কখন দাহ ক্রিয়া হবে সেই সমস্ত সংবাদ জানলাম। তাঁর কাছে জানার পর বেরিয়ে পড়লাম। স্যারের বাড়ি থেকে সমস্ত কাজকর্ম সম্পন্ন করে দেহ নিয়ে যেতে সন্ধ্যা ছয়টা বেজে গেল। ধীরে ধীরে শ্মশানে উপস্থিত হলাম আমরা। তারপর আমি, অরিজিত হড় নামে আমার এক ভাই, শ্মশানে তত্ত্বাবধানে থাকেন এক কাকু, তিনজনে মিলে চিতা সাজালাম । শ্মশানের যাবতীয় কাজকর্ম সম্পন্ন করার পর হিন্দু মতানুসারে স্যারের পুত্র স্যারের মুখাগ্নি করলেন। চিতা জ্বলতে শুরু করলো দাউ দাউ করে।আমরা সবাই শ্মশানে উপস্থিত। যেই কাকু শ্মশানে সক্রিয় ভাবে দাহ ক্রিয়া সম্পন্ন করেন, তাঁর নাম হলো কালিপদ। আজকে কালি কাকুকে দেখে মনে হল একটু বেশি নেশাগ্রস্ত হয়ে রয়েছে। তাই তিনি সক্রিয়ভাবে কাজ করতে পারছেন না। আর অরিজিত মুখাগ্নির আধ ঘন্টা বাদেই কোন এক বিশেষ কাজে শ্মশান ত্যাগ করে বেরিয়ে গেছে। শ্মশানে বহু মানুষই রয়েছে কিন্তু দাহ ক্রিয়া সম্পন্ন করার মত সক্রিয় মানুষকে দেখতে পাওয়া গেল না। এই অবস্থায় কি করা যাবে? আমি আমার সঙ্গে আমার আরেকজন দাদাকে পেয়ে গেলাম। তাঁর নাম আশিস মুখার্জি । আমি আর দাদা দুজনেই কাজকর্মে লিপ্ত রয়েছি। মাঝে মাঝে কালি কাকু এসে আমাদের কাজ লক্ষ্য করতে থাকেন। কিন্তু আমরা দেখে বুঝতে পারি তিনি এতই নেশাগ্রস্ত হয়ে গেছেন যে এলোমেলো কথা বলে ফেলছেন। একটা জ্বলন্ত কাঠের টুকরো চুল্লীর নিচের দিকে পড়ে যেতেই তিনি ভ্রমবশত বলছেন, ‘এটাই স্যারের অস্থি নাভি।’ আমরা তাই দুজনে অর্থাৎ আমি এবং আশিস দা দুজনেই ঠিক করলাম যে কালি কাকাকে বিশ্রাম নিতে বলে আমরা নিজেরা ঠান্ডা মাথায় দাহ ক্রিয়া সম্পন্ন করে তবে শ্মশান ত্যাগ করব। দাউ দাউ করে আগুন জ্বলে উঠছে, দৃশ্য দেখে সকলেই হতবাক, এত উজ্জ্বলভাবে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। জ্বলতে জ্বলতে শুদ্ধ হতে শুরু করবে এই দেহ…। সকলে সম্মান সূচক চন্দন কাঠ, ধুনো, নিম কাঠ চিতার ওপর দিয়ে শেষ শ্রদ্ধার জানাতে শুরু করেছে। দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে, চিতা জ্বলছে। এই সুদৃশ্য দেখে আমাদের সত্যিই খুব ভালো লাগলো যে একজন মহান ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন জ্ঞানী মানুষ এত সুন্দর ভাবে তাঁর অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া আমরা করতে পারছি। সকলেই চাই তাঁর এই বিদেহী আত্মার যেন শান্তি বিরাজ করে.. তিনি যেখানেই থাকুন না কেন শান্তিতে নিদ্রায় থাকুন।

এমন সময় হঠাৎ করে শ্মশানে লোডশেডিং ঘটে গেল। কাজের চাপেই হোক বা ভুলবশতই হোক কেউ কিন্তু এই কথাটা ভাবতেই পারেনি যে, দাহ ক্রিয়া যখন ঘটবে হয়তো তখন লোডশেডিং হয়ে যেতে পারে। কিন্তু বাস্তবে তা হয়েছে। পূর্বে সেই ঘটনা টি ঘটনাটি ঘটবে বলে কেউ ভাবতে পারেনি । তাই বিকল্প কোন আলোর ব্যবস্থা পূর্ব থেকে করা হয়নি। এই অবস্থায় চিতার যে গনগনে আগুন, যে উজ্জ্বল আগুন, তাতে শ্মশানের চারিদিক আলোতে উজ্জ্বল হয়ে থাকলেও ধীরে ধীরে যখন দাহ ক্রিয়া শেষ হতে শুরু করবে আলোর জ্যোতি কমবে, তেজ কমবে অন্ধকার ঘনিয়ে আসবে তখন কি হবে? ধীরে ধীরে এ ঘটনায় ঘটতে চলেছে। এমন এক সময় ঘনিয়ে এলো যখন প্রায় প্রত্যেকেই ভয়ে আঁতকে উঠছে। খুব সাহসী মানুষেরাই একবার হয়তো চমকে যাওয়ার মত গোটা শরীরে কাটা দিতে শুরু করল। ঠান্ডা ঠান্ডা বাতাস গায়ে লাগছে মনে হচ্ছে। অনেকের মনে হচ্ছে যেন শরীরে তাপ কমে যাচ্ছে । শরীর ঠান্ডা হয়ে আসছে। তখনো লোডশেডিং চলছে। এদিকে চিতার আগুন ধীরে ধীরে কমতে শুরু করেছে। অর্থাৎ ,আর বেশি দেরি নেই দাহ ক্রিয়া সম্পন্ন হতে। কি করা যাবে শ্মশান থেকে বাড়ি প্রায় অনেকটা । দ্রুত এমার্জেন্সি নিয়ে এসে আলোর ব্যবস্থা করা সম্ভব হয়ে উঠছে না। যে শ্মশানে দাহ ক্রিয়া সম্পন্ন করা হচ্ছে তা নদীর ধারেই। এই নদীর অন্য তীরে লক্ষ্য করে দেখলাম আলো আছে। সেই আলো হালকা নদীতে পড়ে জলটি চকচক করছে। নদীঘাটের সিঁড়িতে হালকা আলো পড়েছে। এই সান্ত্বনা নিয়েই অন্ধকার ঘনিয়ে আসা শ্মশানে আমরা শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করে রয়েছি। কেউ কেউ দুষ্টুমি করে শ্মশানবাসীর কাউকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করছে। অনেকে সত্যিই আতঙ্কে শিউরে পাথর হয়ে গেছে। কেউ কেউ ওগো বাবা গো বলে সরে আসছে। আমরা দুইজন অর্থাৎ আমি এবং আশিস দা নিজেদের মনের জোর ও সাহস নিয়ে কাজ করে চলেছি। কিন্তু বাস্তব কে স্বীকার করতেই হবে, প্রায় বেশিরভাগ শ্মশানবাসী তাদের মোবাইলে ফ্লাশ লাইট জ্বালাতে শুরু করলো। এদিকে চিতার আগুন কমে গেল অর্থাৎ চিতাতে জল ঢালবার সময় হয়ে এসেছে .. । দাহ ক্রিয়ার একেবারে শেষ পর্যায় । চিতার আগুনে যে এতক্ষণ পর্যন্ত গোটা শ্মশান আলোকিত হয়েছিল, তা এখন অন্ধকারপুরী হয়ে গেছে। একইভাবে সকলেরই গা ছমছম করছে। আশিস দা হিন্দু মত অনুসারে ভালো করে অস্থি নাভিতে ধুনো দিয়ে জ্বালাতে বলল আমাকে । আমি ভালো করে ধুনো দিচ্ছি দাউ দাউ করে জ্বলে উঠছে,, আবার ধুনো দিচ্ছি, আবার দাউ দাউ করে জ্বলে উঠছে। এইভাবে অস্থি নাভিটাকে চিহ্নিত করার চেষ্টা করছি..তারপর একটি ভাঁড়ের ভেতরে অস্থি নাভিটাকে আশিস দা ভরে দিচ্ছেন এবং হিন্দু মত অনুযায়ী তার ওপর একটা ঢাকা দিয়ে লাল কাপড় দ্বারা আবৃত করে আমার হাতে ধরে দিলেন। এই অন্ধকারের মধ্যে আমি সেই শ্রদ্ধেয় স্যারের অস্থি নাভি হাতে ধরে একটা শ্মশানের চুল্লীর সামনে দাঁড়িয়ে আছি। অন্যরা কোথায়? পেছন দিকে তাকিয়ে দেখি প্রত্যেকে শ্মশান ঘাটের দিকে অর্থাৎ নদীঘাটের দিকে জল আনতে গেছে। কি ভয়ঙ্কর অবস্থা! চতুর্দিক অন্ধকার। কিছু কাঠ কয়লা লাল হয়ে রয়েছে। আর আমি একা নিস্তব্ধ চুল্লীর সামনে হাতে অস্থি নাভির ভাঁড় নিয়ে দাঁড়িয়ে আছি। সেইদিক থেকে এক এক করে নদী থেকে কলসিতে করে জল আনছে। আর ওই পড়ে থাকা শেষ জ্বলন্ত কাঠ একেবারে একবারে নিষ্ক্রিয় হয়ে আসছে… তেজ কমে আসছে। কাঠ কয়লা গুলি নিভিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে সবাই কলসির জল দিয়ে। যদি তা না করা হয় , কোন কারণে বাতাস দিলে জ্বলে উঠবে এবং কোথাও শুকনো কোন ডালপালা থাকলে উড়ে গিয়ে আগুন জ্বলতে শুরু করবে। এর ফলে এক বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তাই প্রত্যেক বারের ন্যায় এবারেও একেবারে কলসির জল দিয়ে সমগ্র স্থানটাকে ঠান্ডা করে দেওয়া হয়। সমস্ত আগুনকে নিভিয়ে দেওয়া হয়। একেবারে ঠান্ডা করে দিয়ে তবেই আমরা শ্মশান পরিত্যাগ করি।

যখনই কেউ জল ঢালতে আসছে আমার একটু সাহস লাগছে। আবার যখন নদীর ঘাটের দিকে চলে যাচ্ছে তখন একা সেই মুহূর্তে আমি অনুভব করছি আমি কোন বাড়ির মধ্যে নেই, কোন বাজারের মধ্যে নেই ,কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নেই, কোন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে নেই, আমি আছি শ্মশান ভূমিতে । ঠাকুমা, দিদিমা খুড়িমা, জেঠিমা তাদের কাছে ভূত প্রেত এসবের কথা অনেক শুনেছি । সেই সময় আমার ভয় লেগেছে, কষ্ট হয়েছে। ভূতের গল্প শুনে, পেত্নীর গল্প শুনে এমনই আতঙ্কিত হয়ে গিয়েছিলাম যে রাত্রেবেলা ঘুমানোর সময় স্বপ্ন দেখতাম এই ভূতে গলা টিপতে আসছে, এই অশরীরী আত্মা গলা টিপতে আসছে। অথচ আজকে এমন একটা শ্মশান ভূমিতে আছি যা অন্ধকার হয়ে রয়েছে । শুধু টিপটিপ করে বা দপদপ করে জ্বলছে কয়েকটা কাঠ কয়লা। আমি নিজে নিজেকে সান্ত্বনা দিচ্ছি, ‘স্যার আপনি তো আমার সঙ্গে আছেন তাহলে আমার কিসের ভয়? আমার তো ভয় লাগার কিছু নেই।’ তাই স্বাভাবিকভাবেই আমার সাহস তৈরি হলো যে, আমার হাতে আমার শিক্ষকের অস্থি নাভি রয়েছে। আমি তো একা নেই। আমি রয়েছি আমার শিক্ষক রয়েছেন অস্থি নাভি রূপে । আসতে আসতে চিতা ঠাণ্ডা হয়ে গেল। সেই চিতার কাঠ কয়লা গুলিকে স্যারের প্রতিকৃতি রূপে তৈরি করে মালা দিয়ে সাজিয়ে আমরা ধীরে ধীরে রাত্রি বারোটা কুড়িতে বাড়ি ফিরলাম।

রূপশঙ্কর আচার্য্য | Rupsankar Acharya

New Bengali Article 2023 | ওড়িশার পটচিত্রে ভগবতী কালী দেবী | প্রবন্ধ ২০২৩

Bengali Article 2023 | ভৃগুর শক্তিপীঠ ও বড়োমা :: বিল্লপত্তন থেকে বড়বেলুন

Bengali Article 2023 | সুভাষচন্দ্রের আত্মজীবনীঃ বিভিন্ন মনীষী প্রসঙ্গ

Bengali Article 2023 | নিছক, কথার কথা নয়

জগদীশচন্দ্র বসু জীবনী মূলক রচনা | জীবানন্দ মহাশয়ের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া | অভাগীর স্বর্গ | দেনাপাওনা-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর | অভাগীর স্বর্গ-শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় | অন্ত্যেষ্টি | অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া পরিচালক | অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া নিয়ম | অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া মন্ত্র | বৌদ্ধদের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া | অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া ব্যানার | হিন্দু ধর্মে মৃতদেহ সৎকার নিয়ম | অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া বানান | হিন্দু ধর্মের মৃত্যু মন্ত্র | সনাতনী অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া | রানির অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া | ১০টি উদ্ভট অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া | অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া পদ্ধতি | বাংলা প্রবন্ধ | বাংলার লেখক | প্রবন্ধ ও প্রাবন্ধিক | সেরা প্রবন্ধ ২০২৩ | শব্দদ্বীপ | শব্দদ্বীপের লেখক | বাংলা ম্যাগাজিন | ম্যাগাজিন পত্রিকা | শব্দদ্বীপ ম্যাগাজিন

bengali article writing competition | writing competition malaysia | writing competition london | writing competition hong kong | writing competition game | writing competition essay | writing competition australia | writing competition prizes | writing competition for students | writing competition 2022 | writing competitions nz | writing competitions ireland | writing competitions in africa 2022 | writing competitions for high school students | writing competitions for teens | writing competitions australia 2022 | writing competitions 2022 | writing competitions uk | bengali article writing | bangla news article | bengali article rewriter | article writing | bengali article writing ai | bengali article writing app | bengali article writing book | bengali article writing bot | bengali article writing description | bengali article writing example | article writing examples for students | article writing for class 8 | article writing for class 9 | bengali article writing format | article writing gcse | bengali article writing generator | article writing global warming | article writing igcse | article writing in english | bengali article writing jobs | article writing jobs for students | article writing jobs work from home | article writing lesson plan | article writing on child labour | article writing on global warming | article writing pdf | article writing practice | article writing topics | trending topics for article writing 2022 | what is article writing | content writing trends 2022 | content writing topics 2022 | Bangla Prabandha | Probondho | Definite Article | Article Writer | Short Article | Long Article | Bangla kobita | Kabitaguccha 2022 | Galpoguccha | Galpo | Bangla Galpo | Bengali Story | Bengali Article | Shabdodweep Writer | Shabdodweep | Shabdodweep Founder

Leave a Comment