সুব্রত চক্রবর্ত্তী – সূচিপত্র [Bengali Poetry]
বাইশে শ্রাবণ – সুব্রত চক্রবর্ত্তী
সেই দিন ফিরে আসে
আসো না তুমি ফিরে
বাইশে শ্রাবণ হৃদয় বিদারক
মনে পড়ে কবিগুরু তোমায়।
বার্তা তুমি দিয়ে গেছ
তোমার লেখা কবিতায়
প্রকৃতি ঋতু পূজার ছলে
মানুষ মানুষের কথা বলে গেলে।
আজকে তোমার মৃত্যু দিনে
চোখের জল পড়ে ঝরে
শান্তিনিকেতন হয়ে জোড়াসাঁকোয়
শিলাইদহ তোমাকে শ্রদ্ধা জানায়।
কত জ্ঞানী গুণী মানুষ
তোমার আশ্রমে নিয়েছিলেন ঠাঁই
নিজের নিজের কর্ম গুনে
তাঁরা সবাই তোমাকে স্মরণ করে।
আমিও তোমাকে জানাই প্রণাম
কবি নই আমি অতি সাধারণ
নোবেল বিজয়ী কবি তুমি
বিশ্বের মাঝে শ্রেষ্ঠ রবি।
স্বাধীনতা – সুব্রত চক্রবর্ত্তী
তাদের কথা পড়ে মনে
স্বাধীনতা এসেছে যাদের আত্মত্যাগে
নাম কামাতে আসেন নি তাঁরা
চেয়েছিলেন তাঁরা ভারতের স্বাধীনতা।
ভারতের সঙ্গে ব্যবসা করতে
ইংরেজ এসেছিল ছদ্মবেশে
ছলনা করে রাজদন্ড নিয়ে
শাসন কায়েম করে এই ভারতে।
ঝাঁসির রাণী লক্ষ্মীবাঈ, সিরাজদৌল্লার শক্তি
সিপাহী বিদ্রোহ মঙ্গল পান্ডে, সাঁওতাল বিদ্রোহ
স্বাধীনতার জন্য ছিল মরণ পণ
মীরজাফরের দল করেছিল চাতুরী।
মাতৃভূমির জন্য দিয়েছিলেন জীবন
ক্ষুদিরাম, প্রফুল্ল, সূর্য সেন, বাঘা যতীন
বিনয় -বাদল-দিনেশ, মাতঙ্গিনী, ভগৎ
স্বাধীনতা ছিল তাদের ধ্যানজ্ঞান।
সুভাষ চন্দ্র বসু, লাল, বাল, পাল
গান্ধীজির অসহযোগ আন্দোলন
সূর্য ওঠার আগেই সুভাষ হারিয়ে গেল
১৯৪৭’র ১৫ই আগস্ট, ভারত স্বাধীনতা পেল।
বঙ্গজীবন – সুব্রত চক্রবর্ত্তী
শ্রাবণের মেঘ জমেছে
কোথায় সেই ধারাপাত
শহর গ্রাম হা হুতাশ করে
ইলশেগুঁড়ি হয়েছে উধাও।
সবার সঙ্গে আলোচনা করে
হয়ত বৃষ্টির দেবতা
নদীর বুকে জলের ধারা
উষ্ণায়ণে বরফ গলছে।
মাঠঘাট খাল বিল আজ
হা করে তাকিয়ে আছে
শ্রাবণের ধারা ঝরুক পরে
পূর্ণতা পাক প্রকৃতির যৌবন।
তুমি জানো না শ্রাবণ কেন
হয়েছে আজকে নীরব
বৃক্ষরোপণ হয় না যে আর
করে কেবল বৃক্ষ নিধন।
শহর কলকাতায় নেই সেই জল
বৃষ্টিতে ভিজে জনজীবন
শ্রাবণ তোমার ধারায় ভরুক
আমাদের এই বঙ্গ জীবন।
এই কি জীবন – সুব্রত চক্রবর্ত্তী
ভালোবাসা আজ হয়েছে অস্তমিত
হিংসা বিদ্বেষ নিয়েছে স্থান
মানুষ আজকে নেই মানুষ আর
মানুষ রূপী ঘোরে শয়তান।
দূষণে ভরা পৃথিবীতে আজ
নেই দেখা সবুজ ঘাসের
সবুজ আজ হয়েছে নিহত
বৃক্ষ নিধনে সভ্যতা বিকশিত।
ফুলের মতন শিশুর দল
পায় না খেলার মাঠ
অনেক অনেক হয়েছে আবাসন
আকাশকে ঢেকেছে কংক্রিটের জঙ্গল।
পাখিরা সব উড়তে অক্ষম
মোবাইল টাওয়ার নেটওয়ার্ক বিক্রির
পশুর দল বনভূমি হারিয়ে
নেমে এসেছে তাই লোকালয়ে।
চিকিৎসা বিজ্ঞান লোভের সাধন
শিক্ষার মান নিম্নতর,কর্মহীন যুবতী যুবক
নারীর মান নেই কেন আর
বদলাও এই অধঃপতন,সহযোগিতার হাত বাড়াও।
ভালোবাসার অপরাধে – সুব্রত চক্রবর্ত্তী
তোমার নাম ধরে ডাকার
নিয়েছ কেড়ে অধিকার
ভালোবাসা কি ঠুনকো এতই
যা খুশি বলবে লোকে
সেটাই তুমি শুনবে।
হাতে হাত রেখে করেছিলে শপথ
সুখ দুঃখে পাশে থাকার
কি ভাবে তুমি ভুলে গেলে
নিঃস্ব করে আজ আমাকে
জড়িয়ে নিয়েছ সাদা থান গায়ে।
শয়তান তোমার চায় যে শরীর
পায়নি বলেই হেনেছে ছল
সবার মতন তুমিও ঘৃণা দিয়ে
আঘাত করলে হাজার বার
আমার ভালোবাসাকে দুরে সরিয়ে।
মনে পড়ে তোমার ওঁর ব্যবহার
ডেকেছিল তোমায় ঘোর অন্ধকারে
আমি সেদিন জানতে পেরে
দাঁড়িয়েছিলাম রুখে তোমার হয়ে
হয়ত ছিল তোমার চোখে, আমার অপরাধ।
ভাগ্য বদল – সুব্রত চক্রবর্ত্তী [Banglar Natun Kabita]
এসেছে আষাঢ় নেই বারিধারা
বাপরে কি গরম
হাট বাজারের অবস্থা অচল
অথচ নেই কোথাও বন্যা।
মাছ কিনতে গিয়ে নেই মাছ
ডিমের দাম আকাশ ছোঁয়া
বেগুন হয়েছে দেড়শত টাকা
কাঁচা লঙ্কা মনে ঝাল ধরায়।
ঋণ করে করে হচ্ছে সব
ঋণী হয়ে মরে না যত
ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে জন্মায়
চাল, ডাল, নুন, তেল – দেয় না কেউ ধার।
সময় থাকতে মেলেনি সরকারি চাকরি
ব্যবসা বাণিজ্য করতে ছিল না মূলধন
চাকরির খবর পেলে, ছুটে যেতাম
ওদের চেনা লোক ছাড়া,পাইনি আমি।
বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কষ্ট হাজার
তবুও মনে হয় আছে প্রাণ
রক্ত চুষে নিলেও,ওরা দেয় বাঁচার অধিকার
যা দিয়ে চলছে সংসার, উঠছে নাভিশ্বাস।
তবুও আসে নতুন করে বছর
আসে গ্রীষ্ম,বর্ষা,শীত,বসন্ত
ভাগ্য বদলায় না, বদলে যায় সাল
বর্ষাও আজ হয়েছে উধাও, আষাঢ়েও গ্রীষ্ম।
মা – সুব্রত চক্রবর্ত্তী [Banglar Natun Kabita]
কেউ মূল্য দেয় না
সন্তানের জন্ম দেন মা
কথায় কথায় ওরা গালি দেয়
ভুলে যায় মা আছে ওদের।
সম্মান দিতে জানে না যারা
তাদের কর না ক্ষমা
মায়ের জন্য আলো দেখছে পৃথিবীর
মায়ের ঋণের সুদ আসল,পারবে করতে শোধ ?
পথে ঘাটে যেখানেই যাও
তুমি পাবে না সম্মান
যদি না দাও মাকে মান
মাটির প্রতিমাকে পুজো করে কি লাভ ?
বৃদ্ধা মাকে ফেলে যায় পথে
বলে যায় বসে থাকতে
পথের দিকে তাকিয়ে মায়ের কাটে রাত
ফেরে না ছেলে, দিন কেটে, নামে রাত।
মা ধুয়ে দিতেন তোমার কাঁথা
বয়স হলে তিনি হন তোমাদের বোঝা
অশিক্ষিত,শিক্ষিত যাই বলুক
মায়ের প্রতি দিও না গালি আর।
প্রেমে পড়া – সুব্রত চক্রবর্তী [Banglar Natun Kabita]
আমি প্রেমে পড়েছি
নাম জানিনা তার
দু চোখ ভরা মায়ায়
ঠিকানা তার রাখিনি।
আমি শৈশব কৈশোর কাটিয়ে
পড়েছিলাম একদিন যৌবনে
সেদিনও আসেনি প্রেম
প্রেম কেন এখন এল।
চুলে তার ধরেছে পাক
চশমার কাঁচ বাইফোকাল
হাসি ঠোঁটের ফাঁকে তার
গভীর দৃষ্টি মন ছুঁয়ে যায়।
আমার উন্মুক্ত মন
কবি হয়ে যায়
ঋতুরাজ বসন্ত পেরিয়েছে
চল্লিশ অনেক আগে।
জীবন মানে সব শেষ নয়
মনের জানালা খুলে যায়
উচ্চ রক্তচাপ মধুমেহ জ্বালায়
তবুও আমি প্রেমে পরে যাই।
হতাশা – সুব্রত চক্রবর্ত্তী [Banglar Natun Kabita]
আমি খুঁজে বেড়াই হারানো অতীত
বর্তমান তাই কষ্ট পায়
আমার শহর রবীন্দ্রনাথের
দুর্গাপূজায় করে ঝলমল।
ফিরে পেতে চাই সেই সব দিন
অনেক ভুল করেছিলাম যখন
দিবারাত্রির সঙ্গী ছিল বই
পুরানোকে ফিরে পেলে,সংশোধন করব।
কি পেলাম একটা জীবনে
অশান্ত ও অশান্তিতে ভুগে
আনন্দ আর সুখ অনুভূতি
আগের সেই আজ আর নেই আমি।
আগামী বছর ঠিক ভাল হবে
এটা ভাবি সব সময়ে
নতুন বছরের শুভেচ্ছা অনেক পাই
হারিয়ে যায় অনেক প্রিয়জন।
হতাশ হতে হয় বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই
চারিদিকে শুধু নেই আর নেই
বাবার হোটেলে ফিরে যেতে চাই
জীবন হেসে বলে,তোমারও যাওয়ার সময় হল।
আগামীর কথা – সুব্রত চক্রবর্ত্তী [Banglar Natun Kabita]
আগামী তার অনুগামী
হয়তো সে হয়েছে বিপথগামী
প্রতিবাদ ঝরে তার কন্ঠে
রুখে দাঁড়াতে জানে সে।
অত্যাচারের বিরুদ্ধে যারা
গর্জে উঠতে জানে
মুখোশ ধারী ঐ ওরা
সর্বদা ভয় পাবে।
নিমন্ত্রণ করে এনেছিলেন ওদের
দিয়েছিলে খাদ্য বাসস্থান
শয়তান এখন হয়েছে শমন
ধ্বংস তোমাদের করবেই।
তাকিয়ে দেখি চোখ রাঙিয়ে
ওরা চলে দাঁত বার করে
লজ্জাহীন ওদের আবার
মুখে কি শরমের কথা মানায় ?
আটার তৈরি রুটিকে যখন
সেঁকে তাওয়ায় গিন্নি মা
দুদিক তার একই রকম
কোনটি সঠিক বা কোনটি পোড়া।
প্রশ্ন – সুব্রত চক্রবর্ত্তী [Banglar Natun Kabita]
নীরব থেকে তুমি এমন, বিচার কি করতে পার
জগৎ এমন আলো থাকতে, আঁধার কেন, বলো ভগবান ?
সময় যে তার গল্প কথাশোনায় হাজার ভিড়ে
অপেক্ষাই করতে হবে, তবেই তার মিলবে দেখা।
শরৎ এত সুন্দর তবে, আকাশ কেন ঢাকে মেঘে
কাশের বনে বাতাস খেলে, শিউলি ফুলের গন্ধে।
আগমনীর বার্তা নিয়ে, ওরা চিরকাল আসে
মানুষ কেন মানুষ হয়ে, নারীদের শরীর ছিঁড়বে !
দুর্গা মায়ের পায়ের তলায়, অসুর থাকে পড়ে
সিংহ বাহিনী রূপে যখন, মানুষ তারে পুজে।
কত হিংসা বুকের ভিতর, ওদের জমা থাকে
মানুষ হয়ে মানুষকে ওরা কেন খুন করে ?
চাই না এমন উৎসব আর,চাই না এমন ধর্ম
যতই তুমি নীরব থাকো আমি করব প্রশ্ন
পারো যদি বেরিয়ে এসে, দিতে আমার উত্তর
তবেই বুঝব এ জগতে,আছে তোমার অস্তিত্ব।
অন্যায্য অধিকার – সুব্রত চক্রবর্ত্তী [Banglar Natun Kabita]
সস্তা এতো ভাবো কেন
মানুষ এতো সস্তা নয়
সবার ভিতর আছে ক্ষোভ
সেদিন কাকে দেবে দোষ ?
টাকা দিয়ে মুখ বন্ধ
সাময়িক করা যায়
অর্থের জোর নয় বেশিদিন
ধনীও ফকির হয় ।
ছেলের হাতে মোয়া যে নয়
দামী হলো জীবন
টাকা দিলে পাবে ফেরত
নিলে যার প্রাণ ?
ফুলের মতো শিশু যতো
ওরা ঈশ্বরের সমান
ওদের জীবন নিয়ে খেলার
কে দিয়েছে তোমায় অধিকার ?
শিক্ষা, কর্ম, খাদ্য, স্বাস্থ্য
প্রাপ্য এটা সবার
সব কিছুতে অর্থ কেন
ওটা তোমার পাওনা নয় ।
নারী পুরুষ – সুব্রত চক্রবর্ত্তী [Banglar Natun Kabita]
ওগো নারী পুরুষের সমান
পুরুষ বলে পাবে কি মান
তবে কেন বিচার কর
নারী পুরুষ সমান সমান।
নারী হলো শক্তি সবার
সৃষ্টির বড় অবদান
সন্তানের প্রথম কান্না
ভূমিষ্ঠ হয়ে বলে মা (ওঁয়া )।
নারী পুরুষ নির্বিশেষে
স্তন্য করে পান
মায়ের বুকে জড়িয়ে থাকে
ফুলের কুঁড়ির মতন ।
পিতা হলেন পাহাড় সমান
শেখান তিনি কর্ম করতে
ধৈর্য ধারণ করতে শেখান
প্রহরীর মতো রক্ষা করে।
দাড়ি গোঁফ আর লোমশ শরীর
পুরুষ মানুষের হয়
ভ্রু তুলেও হাজারবার
নারী কি পুরুষ হয় ?
তোমার সৃষ্টি – সুব্রত চক্রবর্ত্তী [Banglar Natun Kabita]
পূজার ছলে তোমার আসা
পৃথিবীর কি তামাশা
মাগো তুমি দেখিয়ে দাও
আমরা সবাই তোমার সন্তান।
দুষ্ট মানুষ করে ক্ষতি
ভালো মানুষ কাঁদলে খুশি
দুষ্টের তাই করো দমন
শিষ্টের করো পালন।
নীতি কথা আজ হয়েছে
ওদের কাছে হাসির খোরাক
নীতি বাক্য শুনলে পরে
ওরা উল্টে তেরে আসে।
তার থেকে মা তুমি বরং
ওদের এমন শিক্ষা দাও
শিক্ষা, বিবেক, মানবিকতার
ওদের কাছে নেই কোন দাম।
রণংদেহী মূর্তিতে তুমি
যেমন করেছো অসুর বধ
দুষ্ট মানুষ বুঝতে পারুক
এই পৃথিবী তোমার সৃষ্টি।
শেষ যাত্রা – সুব্রত চক্রবর্ত্তী [Banglar Natun Kabita]
শেষ কথা বলে, ও পড়েছিল ঘুমিয়ে
উঠল না আর ভাঙ্গলো না ঘুম
কপালে ঠেকিয়ে হাত, ঠান্ডা অনুভব করলাম
ও চলে গেল নীরবে, জানি না কোন অভিমানে।
ঘড়ির কাঁটায় সকাল সাতটা
বাজায়নি তখনও ডোর বেল
আমার বাড়ির কাজের মাসিটা
তোরা হয়নি, ফুটেছে বাগানে ফুল।
ফোন করলাম ডাক্তারকে
বেজে গেলো তার রিং
খানিক পরে এলো ফোন
ডাক্তারবাবু বললেন আপনি কে ?
বুক ফাটা আর্তনাদে,কাঁদতে কাঁদতে বললাম
ও কে দেখে যান, ওর ভাঙ্গেনি ঘুম
এলেন ডাক্তার নাড়ি ধরে বললেন
করুন আয়োজন, শেষ যাত্রার।
সুব্রত চক্রবর্ত্তী | Subrata Chakraborty
Matritva | মাতৃত্ব | পুনম মায়মুনী | New Bengali Story 2023
Ananta Bikeler Rupkathara | অনন্ত বিকেলের রূপকথারা | New Bengali Story 2023
Pancha Byanjan | পঞ্চব্যঞ্জন | জয়ন্ত কুমার সরকার | রম্যরচনা | 2023
Death March | Mrityu Michil | মৃত্যু মিছিল | Bangla Galpo 2023
প্রশ্ন | অন্যায্য অধিকার | নারী পুরুষ | তোমার সৃষ্টি | শেষ যাত্রা | প্রশ্ন ইংলিশ | প্রশ্ন কি | প্রশ্ন উত্তর | প্রশ্ন ফাঁস | প্রশ্ন উত্তর বাংলা | প্রশ্ন ও প্রশ্নের প্রকারভেদ | সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি | পাঠকের প্রশ্ন | উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ২০২২ | প্রশ্ন করার নিয়ম ও নীতিমালা | সাধারণ প্রশ্ন এবং উত্তর | তথ্য জানার অধিকার | তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ | তথ্যের অধিকার কী | তথ্য অধিকার আইন বিশ্লেষণ | তথ্য অধিকার আইনের সীমাবদ্ধতা | তথ্য অধিকার রচনা | তথ্য অধিকার আইনের গুরুত্ব | তথ্য অধিকার আইন কত সালে চালু হয় | নাগরিক অধিকার | কর্ম অধিকার ক্ষেত্র | নারী-পুরুষ অনুপাত | পালা গান হিন্দু মুসলিম | বাউল পালা গান | গুরু শিষ্য পালা গান | সরকারের পালা গান | বাংলাদেশের পালা গান | আমি দশ জনারে বইলা যাই | নারী-পুরুষ সম্পর্ক | নারী-পুরুষ উপাখ্যান | নারী-পুরুষ বৈষম্য | নারী-পুরুষ সমতা | নারী-পুরুষ ব্যবধানে | নারী শিকারী পুরুষ | বাংলা নারী পুরুষ গল্প | তোমার সৃষ্টি মাঝে হরি | তোমার সৃষ্টি যদি হয় | সুন্দর তোমার সৃষ্টি | তোমার সৃষ্টি যদি গজল | যে মানুষ মানুষের বেদনায় | রাসুল আমার ভালোবাসা | ও নদী তুমি বইছো কেন | সকল ব্যথার বোঝা বইতে পারে | মল্লিক ভাইয়ের গান | মল্লিকের গান | তোমার সৃষ্টির পথ | লতার শেষ যাত্রা | কবিতাগুচ্ছ | বাংলা কবিতা | সেরা বাংলা কবিতা ২০২৩ | কবিতাসমগ্র ২০২৩ | বাংলার লেখক | কবি ও কবিতা | শব্দদ্বীপের কবি | শব্দদ্বীপের লেখক | শব্দদ্বীপ | বাংলা ম্যাগাজিন | ম্যাগাজিন পত্রিকা | শব্দদ্বীপ ম্যাগাজিন | Sabuj Basinda | High Challenger