অতনু দাশ গুপ্ত – সূচিপত্র [Bengali Story]
ড্রাইভিংয়ের যত কেচ্ছা (বাংলাদেশ পর্ব – ১) – অতনু দাশ গুপ্ত [Bangladesh Driving Story]
সে আজ থেকে পাক্কা আট বছর আগের কথা। পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ট্রেনিংয়ের শেষে বিভিন্ন জায়গায় চাকরির খোঁজে চেষ্টা করে যাচ্ছি। অবশেষে এক হাসপাতালে চাকরিও হয়ে গেল। তবে সাক্ষাৎকারের আগের মাসে কিছুদিনের জন্য গিয়েছিলাম সরকারি পরিবহন সংস্থায় – বি আর টি সি (বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশন) ড্রাইভিংয়ের ট্রেনিং শিখতে। তাও স্বেচ্ছায় একেবারেই নয়, অনেকটাই বাপির পীড়াপীড়িতে! এদের অফিসটা মহাখালী থেকে একটু এগিয়ে গিয়ে যে জায়গায় নাবিস্কো বিস্কুট ফ্যাক্টরি, চ্যানেল আই, ইনসেপটা এসবের অফিস ওদিকটায়, মূলত ওই জায়গাকে বলে তেজগাঁও। নাবিস্কোর ফ্যাক্টরির জায়গায় আসলে সবসময়ই বিস্কুটের সুগন্ধির ভকভক করা গন্ধ নাকে টের পাওয়া যায় অনায়াসেই। ঘুমে চোখ বন্ধ থাকলেও বুঝতে কোন অসুবিধা হয় না এটা নাবিস্কো! বাসা থেকে বি আর টি সির অফিসের দূরত্ব আধ ঘন্টার পথ হলেও পৌঁছতে লেগে যাবে দুই ঘন্টার কাছাকাছি। কারণটা জানতে পৃথিবীর যে কোন প্রান্ত থেকে গুগলে শুধু লিখুন – ট্রাফিক জ্যাম ঢাকা। এরপর যে সমস্ত ছবি ভেসে আসবে সেটার এক ঝলক দেখতেই পুরো ব্যাপারটা আপনার কাছে জলের মতো পরিষ্কার হয়ে যাবে। যেদিন থেকে ক্লাস শুরু করবো তার আগের দিনের পেপারে ট্রেনিংয়ের বিজ্ঞাপনের পাতাটা আমার ঘরে দিয়ে গেল বাপি। মায়ের সাথেও কিছুটা কথা কাটাকাটি হলো বাপির কথার সূত্র ধরে।
পরেরদিনই সকালে যাওয়া মনস্থির করলাম। আমাদের বাসা থেকে মহাখালী যেতে প্রথমে বাসা থেকে লেগুনা (এক ধরনের ছোট মাইক্রোবাস) বা অটোরিকশায় যেতে হবে হাউজবিল্ডিং। মূলত ওখান থেকে পথচারী পারাপারের ওভারব্রিজটা পেরিয়ে আরও কিছুটা এগুলে বাস কাউন্টারগুলোর সারি দেখতে পাওয়া যায়। তবে যে বাসে আমাকে যেতে হবে সে-ই বলাকা বাসের কোন বাস কাউন্টার নেই! ওরা কিছুটা পাশ করে দাঁড়িয়ে যাত্রী উঠিয়ে নেয় বা বিপজ্জনক অবস্থায় রাস্তার মাঝখানেও যাত্রী বাসে উঠিয়ে নেয়। বাংলাদেশ ট্রাফিক বিভাগের দেওয়া আইনকানুন অনেকটা জাদুঘরে রক্ষিত পুরোনো গ্রন্থপঞ্জীর মতো! কবে যে বন্ধ করা হয়েছে বইয়ের পাতা কেউ জানে না। কারও কারও হয়তো আধ একটু ধারণা আছে আর বাকিরা কেউ এসবের পরোয়া করে না। ট্রাফিক লাইট থাকলেও ওগুলো কোন কাজে আসে না। ট্রাফিক পুলিশকে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। আসলে হিমশিম খেতে হয় বলা যায়! দশ লক্ষ বসতির এক জায়গায় যদি আড়াই কোটি জনসংখ্যা বসবাস করে তাহলে এমন হওয়াটাই স্বাভাবিক। রাজধানী বিকেন্দ্রীকরণেরও কোন উদ্যোগ এখনও পর্যন্ত কোন সরকার নেয়নি। এক্ষেত্রে রাজনীতির অনেক কঠিন মারপ্যাঁচ আছে যা সাধারণ জনগণের বোধগম্য হলেও সবাই যার যার পিঠ বাঁচিয়ে চলছে।
ফিরে আসি বলাকা বাসের ভেতরে। এর আগে এই বাসে শেষ কবে উঠেছি মনে নেই। উঠার পর লক্ষ করলাম জানালাগুলো বেশ চাপানো, আকারেও ছোট। অন্যান্য বাসগুলোর যেমন জানালা কিছুটা চওড়া বলে বাতাসের চলাচল ঠিকঠাক হয়। কেন এদের জানালার এমন দশা কে জানে? তখন গরমের তীব্রতা অতটা না থাকায় সেদ্ধ হইনি। আশা করা যায় কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই সূর্যমামার তেজ বাড়ার সাথে পাল্লা দিয়ে বাসের ভেতরে পুরোপুরি সেদ্ধ হওয়ার সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হবে! বসার কোন ব্যবস্থা না হওয়ায় দাঁড়িয়ে থেকেই পিঠাপিঠি আড়াই ঘন্টার যানজটের ঝক্কি পেরিয়ে ট্রেনিং সেন্টারে গিয়ে পৌঁছালাম। নিচের তলায় একটি কক্ষে ট্রেনিং এর টাকা জমা দিয়ে ওখানকার ভবনের ভেতরকার প্রবেশপথের সামনে থাকা বিজ্ঞাপন ফলকের নির্দেশনা অনুযায়ী রুমে গিয়ে উপস্থিত হতেই দেখি আগে আরও অনেকে বসে আছেন। ক্লাসের মত পরিবেশ। কিছুক্ষণ পর সাদা ডোরাকাটা দাগের শার্ট পরা একজন ভদ্রলোক এসে ক্লাসে উপস্থিত সকলকে নিজের পরিচয় দিয়ে ট্রাফিকের বিভিন্ন নিয়মাবলী, কোন ধরণের ড্রাইভার কয় নম্বর গাড়ি চালাতে পারেন। সড়ক দুর্ঘটনার বিভিন্ন কারণ, এর প্রতিকার, নবীন ড্রাইভারদের লাইসেন্স পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশাবলী সব বিষয়ের প্রাথমিক ধারণা দিলেন। সবচেয়ে বেশি কয়েকটা ব্যাপারের উপর উনি জোর দিলেন। যেমন – রাস্তায় ওভারটেক করার সময় সবসময় পেছনের গাড়িকে যেতে দিন। কখনো পথ আগলে রাখতে নিষেধ করলেন। আরও একটা ব্যাপার নিয়ে ভদ্রলোক বেজায় অসন্তুষ্ট – স্পিড ব্রেকার। উনি জানালেন, স্পিড ব্রেকারে যখন কোন ড্রাইভার ব্রেক কষে, তখন ইঞ্জিনের কর্মক্ষমতা হ্রাস পায়। এভাবে যে ইঞ্জিনের পাঁচ বছর কাজ করার কথা সে ইঞ্জিন বড়োজোর দুই থেকে আড়াই বছর চলে। দুটো ব্যাপারই আমাদের দেশে হরহামেশা দেখা যায়। মনে মনে ভাবছিলাম, পরিচালক মহোদয়ের উদ্দেশ্য শতভাগ সৎ হলেও রাস্তার ট্রাফিকের বেহাল দশা আর অব্যবস্থাপনার কারণে স্পিড ব্রেকারের বিকল্প নেই! এরপরও এত সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে আর ব্রেকার না থাকলে কি হতো?
ক্লাস শেষে আমাদের চারজনের একটা গ্রুপে ভাগ করে দেওয়া হলো। প্রশিক্ষক এক মধ্য বয়সী যুবক। লিস্টে আমাদের নাম বুঝে নিয়ে গাড়িতে উঠে পড়লেন। মেরুন রঙের পুরোনো টয়োটা গাড়ি। ম্যানুয়েল আর অটোমেটিক -দু’ধরনের গাড়ি হলেও আমাদের প্রশিক্ষণের জন্য আনা এ গাড়িটা ম্যানুয়েল। গাড়িতে উঠে চারজনের প্রাথমিক কথাবার্তায় যা বুঝলাম বাকিরা এখানে এসেছেন শুধুমাত্র লাইসেন্স নিতে, ক্লাস করে গাড়ি চালানো শিখতে নয় মোটেও। আর আমি হারাধনের একটি মাত্র সন্তান যিনি এর আগে কখনোই ড্রাইভিং করিনি।
ড্রাইভিংয়ের যত কেচ্ছা (বাংলাদেশ পর্ব – ২) – অতনু দাশ গুপ্ত [Bangladesh Driving Story]
প্রথম থেকেই আমাদের ড্রাইভার গুরুজীর মনে পর্বতসম গরিমা। উনি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রাক্তন ড্রাইভার বলে! তবে ঘটনা মোড় নিল যখন উনি এটা আবিষ্কার করলেন যে ড্রাইভিংয়ের ব্যাপারে আমি একটা আস্ত হাঁদা! অন্যদের সাথে তুলনা টানলে ওই দাঁড়ায়। বাকিরা ড্রাইভিংয়ের চেয়ারে বসে প্রথমে আদ একটু বিদ্যালয়ে উপস্থিত হওয়া নাবালকের মতো ভাব করেছিলেন বটে,তবে সেটা উবে যেতে পনের মিনিটের বেশি সময় লাগেনি! পেছনে বসে ওদের গাড়ি চালানো দেখে মনে হচ্ছে, “বাহ, এত ভালো ড্রাইভার বোধ হয় বঙ্গদেশেই জন্ম নেয়!” পরে ওনাদের সাথে কথা বলতে গিয়ে জানলাম এরা সবাই এক একেক জন পাক্কা ড্রাইভার। লাইসেন্স কার্ড বাগাতেই এখানে আসা। ওনাদের মাঝে আমার উপস্থিতি অনেকটা চাঁদের হাঁটে গোবর গণেশের হাজির হওয়ার মতো। নিরুপায় হয়ে ভাবলাম যদি প্রশিক্ষণ গুরুর যদি কৃপাদৃষ্টি পাওয়া যায় তাহলে কাজ হলেও হতে পারে। তবে মনের কোণে সন্দেহের দানা বেঁধেছিল ওর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের গল্প শুনে। ভাবখানা এমন যেন তিনি ওখানকার মহাপরিচালক।
ড্রাইভিংয়ের প্রথমদিন থেকেই তার উদ্ধতস্বভাবের আচরণ প্রতি মুহূর্তের জন্য বড্ড বেখাপ্পা লেগেছে! কথায় কথায় ” আরে! আরে! এটা কি করেন? আমি কি এটা করতে বলছি? আপনে কি করেন বুঝি না কিছু! ধুর মিয়া, আপনারে দিয়া কিচ্ছু হইবো না ” – এই অধম ছাত্রের সাথে এভাবেই কথোপকথন চলতে থাকে। কখনো আমার মাথায় রাগ চটে যায় তো কখনো তার।
প্রথমদিন প্রাথমিক ধারণা, যেমন- গাড়ি ইগনিশন, ব্রেক-স্পিড নিয়ন্ত্রণ, গিয়ার চেঞ্জের পদ্ধতি এসব দেখিয়ে দিতেই সময় ফুরিয়ে গেল। বলা বাহুল্য এর কোনটাই ঠিকঠাক আয়ত্ত করতে পেরেছি বলে মনে হয়নি একবারও। প্রতিজনের জন্য বিশ থেকে পঁচিশ মিনিটের সময় বরাদ্দ। আমার জন্য সেটা কমপক্ষে এক ঘন্টা হলে হয়তো বেশ হতো। আর গাড়িতে থাকা অন্যান্য ব্যাক্তিদের ভুবন জোড়া কিচ্ছা কাহিনী শুনতে শুনতে চালানোটা নিজের ধাতের সাথে যায় না। সবচেয়ে বেশি ধোয়াশা রয়ে গেল গিয়ার নিয়ন্ত্রণের কৌশলে।
আমাদের মধ্যে সবচেয়ে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন সদস্য ছিলেন আনিসুর ভাই। বয়স চল্লিশ-পয়তাল্লিশের কোটায়। ব্যাংকে কাজ করেন। উনি রীতিমতো প্রশিক্ষকের সাথে বেশ ভালো ভাব করে ফেললেন। তবে ড্রাইভিংয়ের সব কলাকৌশল জানতেন। তাই হয়তো উনার গুরুজী মনে মনে ওনার উপর বেশ প্রসন্নও ছিলেন। এরপর বলা যায় নাজমুলের কথা। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষায় পড়ছে। দ্বিতীয় বর্ষ। আমার চেয়ে বয়সে কয়েক বছরের ছোট হলেও বেশ চটপটে আর প্রত্যুৎপন্নমতি। ওদের নিজস্ব গাড়ি আছে। বোঝো হাল! কথায় কথায় ও বলে বসলো, বার-তেরো বয়স থেকেই ও গাড়ি চালিয়ে আসছে। ওর ড্রাইভার কাকুকে নিয়ে বাসার পাশের খেলার মাঠে চলে যেত প্রায় প্রতিদিন বিকেলে। নিজে থেকেই বললো, যেদিন ও রাস্তায় প্রথম ঠিকঠাক গাড়ি চালিয়েছিলো মনে হয়েছিল পুরো পৃথিবী জয় করেছে! ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী রনি। ওর অবস্থাও আসলে আমার মতোই। বাসার পীড়াপিড়িতে এসে হাজির হয়েছে। শিখতে পারলে খুব ভালো আর না পারলেও তেমন কোন মাথা ব্যথা নেই। বেশ নির্ভার লাগছে রনিকে। তবে এ ছোকরাও বন্ধুর সাথে গাড়ি চালিয়েছে ইন্টার পরীক্ষার পরের ছুটিতে। এখন সবাইকে দেখে মনে হচ্ছে রাজ্যের যত চিন্তা সব ভর করেছে আমার মাথায়! সবাই কত নিশ্চিন্ত আর চাপমুক্ত, ভারমুক্ত। ক্লাস শেষে দেখা গেল প্রশিক্ষক মহাশয়ের পাশাপাশি নিজের সন্তুষ্টির কোটা একেবারে কানায় কানায় শূন্য!
ক্লাসের পরে ফেরার পথে বলাকা বাসের জন্য অপেক্ষায় আছি এমন সময় ভাবলাম, রাতে সুমন ভাইয়াকে জিজ্ঞেস করবো। দাদামণির বাল্য বন্ধু। উনি তো এসবের ওস্তাদ। আমার ইউনিভার্সিটির প্রথম বছরের কথা – বৌদিমণির ড্রাইভিং শেখার ইচ্ছে পূরণে সুমন ভাইয়া প্রশিক্ষকের ভূমিকায় শুরু করলেন ক্লাস নেওয়া। প্রথমদিন আমি গাড়িতে উপস্থিত থেকে পরিস্থিতি দেখিনি। তবে দ্বিতীয় দিনের কথা মনে পড়লেই গা শিউরে ওঠে! ভাইয়া ওইদিন গাড়ির স্টিয়ারিং না ধরলে একটা খাদের বেশ কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছিলাম আমরা। আরেকটু হলেই ড্রাইভিংয়ের পুরো ব্যাপারটাই আমাদের কাছে ডোবার পচা গলা পানি গিলে “জলবৎ তরলং” হয়ে যেত! সুমন ভাইয়ার বদৌলতে শেষ রক্ষা। ফোনে যোগাযোগ করলে উনি রাতে বাসায় গিয়ে দেখা করতে বললেন। যাওয়ার পরে বেশ কিছু কথা বললেন যেমন – ব্রেক কষানোর কৌশল সবাই জানে কিন্তু তিনিই ভালো ড্রাইভার যিনি ব্রেক কষেন ঝাঁকুনি দেওয়ার জন্য নয় বরং আরাম দেওয়ার জন্য! তবে সব পরিস্থিতিতে সেটা না হলেও অধিকাংশ সময়ই তার পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের নিয়ন্ত্রণ থাকে অবারিত। রাস্তায় ছোটখাটো গর্তও কখনো তার দৃষ্টি এড়ায় না আর অন্য কিছুর কথা তো বাদ দিলাম। গিয়ার নিয়ন্ত্রণের হযবরল-এর ব্যাপারে জানাতেই একটা ছোট্ট কাগজে কোন গিয়ার কোন দিকে কাজ করে তার ছবি এঁকে বুঝিয়ে দিলেন। তখন মনে মনে ভাবছিলাম বি আর টি সির ওই মহাপণ্ডিতের জায়গায় যদি ভাইয়া থাকতো তাহলে হয়তো বিশ মিনিটের ক্লাসেই যথেষ্ট ছিল। আমার সমস্যা, অভিযোগ সব শুনে “যেখানে যেমন, সেখানে তেমন”- এ তত্ত্বই মেনে নিয়ে এগুতে উপদেশ দিলেন ভাইয়া।
পরের দিন আবার একই ভাবে আড়াই ঘন্টার বাস ভ্রমণ শেষে আমরা যখন হাজির হলাম তখনও আমাদের মহামান্য প্রশিক্ষক মহোদয় চায়ের কাপে চুমুক দিতে ব্যস্ত। আমরা এসে নিজেদের মধ্যে কথা বলছিলাম। এমন সময় তিনি চা শেষ করে হাজির হলেন আমাদের কাছে। আগেই করে এসেছিলেন কি না জানি না তবে প্রথমেই আমাকে গাড়ি চালিয়ে দেখাতে বললেন। আমি ভাবলাম কোথায় প্রথমে আধ একটু অন্য পাক্কা ড্রাইভারদের চালিয়ে নেওয়া দেখে নেবো।
অতনু দাশ গুপ্ত | Atonu Das Gupta
Women’s role in Christian society | খ্রীষ্টীয় সমাজে নারীর অবস্থান
Masi maa | মাসিমা | প্রদীপ মণ্ডল
2023 New Bengali Story | স্থিতিস্থাপক | মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ
May Day History Review | ঐতিহাসিক মে দিবস
বাংলাদেশ ড্রাইভিং | ড্রাইভিংয়ের যত কেচ্ছা | ড্রাইভিংয়ের যত গল্প | পথ ও প্রবাসের গল্প | ড্রাইভিংয়ে পেট্রোল খরচ কমানোর উপায় | ড্রাইভিং সিটে নারী | নতুন ড্রাইভারদের জন্য সেরা ১০ ড্রাইভিং টিপস | সেরা ১০ ড্রাইভিং টিপস | ড্রাইভিং লাইসেন্সের আবেদন প্রক্রিয়া | বাংলাদেশে ড্রাইভিং লাইসেন্স | বাংলাদেশ ড্রাইভিং লাইসেন্স | ড্রাইভিং লাইসেন্স ডাউনলোড | ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক | অনলাইন ড্রাইভিং লাইসেন্স | বিআরটিএ প্রজ্ঞাপন | ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম ২০২৩ | বাংলাদেশ ড্রাইভিং | ড্রাইভিং ট্রেনিং স্কুল | ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা | আন্তর্জাতিক ড্রাইভিং লাইসেন্স | পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন | | শব্দদ্বীপের লেখক | শব্দদ্বীপ | সেরা বাংলা গল্প | গল্প ও গল্পকার | সেরা সাহিত্যিক | সেরা গল্পকার ২০২৩ | বাংলা বিশ্ব গল্প | বাংলা গল্প ২০২৩ | বাংলা ম্যাগাজিন | ম্যাগাজিন পত্রিকা | শব্দদ্বীপ ম্যাগাজিন
Bangladesh Driving Story Video | Bangladesh Driving Story in mp3 | Driving licence in Bangladesh | Bangladesh Tour Packages | bangladesh trip cost from india | Sabuj Basinda | High Challenger | bangladesh trip cost | travel guide bangladesh | bangladesh tour packages | bangladesh tour package from dhaka | bangladesh trip from kolkata | Bangladesh Driving Story Book | Bangladesh Driving Story in Bengali | bangladesh tour packages from india | bangladesh travel restrictions | Bangladesh travel guide | Bangladesh Tourist Visa | bangladesh driving side | Best Selling Bangladesh Driving Story | driving license bangladesh | bangladesh driving licence check | driving license check | types of driving license in bangladesh | driving licence online copy | Online Bangladesh Driving Story | driving license cost in bangladesh | driving rules in bangladesh | Bangladesh Driving Story 2023 | New Bangladesh Driving Story | Bangladesh Driving Story in pdf