প্রদ্যোৎ পালুই – সূচিপত্র [Bengali Story]
বিবেক – প্রদ্যোৎ পালুই [2023 New Bengali Story]
শেষ চৈত্রের গোধূলি বেলা। মরা নদীর পাড়ে বটের ছায়ায় মৃদুমন্দ দখিনা হাওয়াকে সঙ্গী করে ওরা দুজনে নির্জনে মুখোমুখি দাঁড়িয়ে। অনেক স্বপ্ন, অনেক আশা, অনেক ভাষা তাদেরকে কাছাকাছি এনেছিল একদিন। এমন মনোরম পরিবেশে সেই আশা আরও উথলিয়ে ওঠার কথা। কিন্তু আজ সব কিছু ওই মরা নদীটার মতোই বিলীয়মান। তবুও তারা আজ মুখোমুখি এসে দাঁড়িয়েছে শেষ কথাটা জানতে এবং জানাতে। কাবেরীই প্রথম মুখ খুলল, “তুমি না বলেছিলে, বছর তিনেকের মধ্যে একটা কিছু ব্যবস্থা হয়ে যাবে!”
উদাস দৃষ্টিতে দুরের দিকে তাকিয়ে জানাল শুভেন্দু, “হ্যাঁ, বলেছিলাম। তবে তা ছিল ভবিষ্যৎবাণী। ভবিষ্যৎবাণী সবসময় মেলে না।”
“তাহলে কি আর করা যাবে। আমি চললাম।” হতাশা আর অভিমান কাবেরীর গলায়।
“তুমিও তো সেদিন বলেছিলে, চিরসাথী হয়ে থাকবে আমার সঙ্গে।”
“সেও তো ভবিষ্যৎবাণী ছিল। তা কি সবসময় মেলে?”
“তা অবশ্য ঠিক। সত্যি কথা বলতে কী, আমি অনেক চেষ্টা করেছি। কিন্তু এখনও একটা স্থায়ী কিছু যোগাড় করে উঠতে পারি নি।”
“অনেকে কিন্তু পেরেছে।”
“হ্যাঁ, ঠিকই বলেছ। অনেকে পেরেছে। তাদের অনেকে যেভাবে পেরেছে আমি আবার সেই পথটা বেছে নিতে পারি নি। তাই আমার পক্ষে ওভাবে পেরে ওঠা সম্ভব হয় নি। এটা আমার অযোগ্যতাও বলতে পার।”
“তাহলে কী চিরকাল হতাশা আর ব্যর্থতাকে আঁকড়ে ধরেই থেকে যাবে ভেবেছ ?”
“আমি এনিয়ে অনেক ভেবেছি। নিজেকে বুঝিয়েছি। কিন্তু যা যোগ্যতা দিয়ে পারি নি তা ছলে বলে কৌশলে ছিনিয়ে নিতে মন সায় দেয়নি। আমি সেই মত ও পথের পক্ষপাতী আমি নই। অবশ্য এটাও ঠিক যে, যোগ্যতার সবসময় যথাযথ মূল্যায়ন হয় না। হলে একটা কিছু ব্যবস্থা হলেও হতে পারত। আসলে যোগ্যতা অনেক সময় তার প্রকৃত মূল্য পায় না। সেজন্য হয়তো আমারও কিছুটা ব্যর্থতা আছে। তবে হতাশা নেই। বরং মানসিক আনন্দ আছে। ব্যর্থতার মধ্যেও নিজের শিরদাঁড়া সোজা রাখতে পারার আনন্দ, অন্যায়ের সঙ্গে কম্প্রোমাইজ না করার আনন্দ। আমি নিজেকে খুব ভাল করে চিনি। তাই নিজের উপর বিশ্বাস হারিয়ে ফেলি নি। অবশ্য তোমার নেওয়া সিদ্ধান্ত তোমার ব্যক্তিগত। সেখানে আমার হস্তক্ষেপ করা মানায় না। আমি সেটা পছন্দ করি না। আমি বিশ্বাস করি যে, তোমার সঙ্গে আমার মতের এবং পথের মিল থাকতে পারে, আবার নাও থাকতে পারে। তবুও আমার নিজস্ব সিদ্ধান্ত নেওয়ার স্বাধীনতা আছে। আমার কোন কিছু গোপনীয় নেই। আবার আড়ম্বরতাও নেই। যা পারি তা সবাই জানে। যা পারি না তাও সবাই জানে। তাই কাজের অবসরে মুক্তমনে বিশ্রাম নিতে পারি। টিউশনিগুলোও পড়াতে পারি মন দিয়ে। রাতে ভালভাবে ঘুমোতে পারি।”
“তোমার এমন দার্শনিক দার্শনিক কথাগুলো ভাবিয়ে তোলে। সেগুলো একেবারে ফেলে দেওয়ার মতো নয়। আবার আঁকড়ে ধরতেও পারি না। কারণ দার্শনিক তত্ত্ব শুনতে ভাল লাগে, কিন্তু তা দিয়ে জীবন চলে না। জীবন কঠোর বাস্তবের উপরে দাঁড়িয়ে থাকে।”
“বাস্তবকে তো আমি অস্বীকার করছি না। কিন্তু আমি পারিনি। সেজন্য কী করতে পারি !”
“বলছিলাম, তাহলে তুমি কি টিউশনি করেই সারাজীবন কাটিয়ে দেবে বলে মনস্থ করেছ ?”
“প্রয়োজনে তাই করতে হতে পারে। তবু মন যা সমর্থন করে না, তা করতে পারব না। সেই সামর্থ্য এবং ইচ্ছা কোনটাই আমার নেই।”
“ধন্যবাদ শুভেন্দু। তোমার বিবেক, তোমার সিদ্ধান্ত, তোমার সূক্ষ্ম বিচার-বিশ্লেষণের প্রশংসা করতেই হয়। কিন্তু আমি নিরুপায়। আসছি। ভাল থেকো।”
“আজকের জন্যে, নাকি চিরকালের জন্যে ?”
যেতে গিয়েও পা আটকে গেল কাবেরীর। উদাস দৃষ্টিতে নদীর দিকে তাকিয়ে থাকল সে। নদীর বুকে ধীরে ধীরে সন্ধ্যা নামছে। পাখীরা ফিরছে নিজের কুলায়। দখিনা বাতাস বয়ে আনছে প্রাণের স্পন্দন। এমন পরিবেশের মাঝেও সে নিস্পলক। হৃৎস্পন্দন দ্রুততর হচ্ছে। এতটুকু আনন্দ নেই মনে। বেশ বুঝতে পারল, এই দোটানার সমাধান করা কঠিন। খানিক নীরবে দাঁড়িয়ে থাকার পর দৃষ্টি ফেরাল শুভেন্দুর দিকে। জানাল, “যা ভাবতে পার, তাই।”
“এখানে ভাবার কিছু নেই। আমি তোমার কাছ থেকে স্পষ্ট করে শুনতে চাই। ভয় নেই, সত্য অপ্রিয় হলেও কোন ক্ষতি নেই। সেজন্য আমি এতটুকু দুঃখ পাব না।”
“তোমার কথা বুঝতে পেরেছি। তোমাকে চিনতে আমার ভুল হয় নি। কিন্তু কী করব ! বাবা-মাকে বোঝাতে পারি নি।”
কথায় কথায় আরও কাছাকাছি চলে এসেছে দুজনে। কাবেরীর মাথায় আলতো করে হাত রাখল শুভেন্দু। “তুমি আমাকে চিনতে পেরেছ, এটাই আমার সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। এরপর তুমি চলে গেলেও আমার এতটুকু দুঃখ নেই।”
চলে যেতে গিয়েও যেতে পারল না কাবেরী। আস্তে আস্তে সে শুভেন্দুর বুকে মাথা রাখল। শুভেন্দুর হাত দুটো কাবেরীর পিঠের ওপর। কাবেরী ধরা গলায় বলল, “না শুভেন্দু, আমি কোথাও যাব না। যেতে পারব না।”
“কিন্তু তোমার বাবা-মা ?”
“তারা তাদের মতো থাকুক। আমি থাকব আমার মতো।” সে আর কোন কথা বলতে পারল না। চোখ থেকে জল গড়িয়ে পড়ল শুভেন্দুর বুকের উপর। সেটা অনুভব করতে পেরে শুভেন্দু বলল, “কাবেরী, তুমি কাঁদছ !”
“না, কাঁদি নি। তবুও নিজের অজান্তে চোখে জল এসে গেল।”
“মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে শুভেন্দু বলল, “মানুষের বাঁচতে কতটুকু সম্পদ লাগে? লাগালে অনেক। না-হলে খুবই সামান্য। আমি কোনদিন উঁচু রাজপ্রাসাদের দিকে তাকাই নি। কুঁড়েঘরের দিকেই আমার নজর।”
“কিন্তু সবাই তো তা নয়।”
“জানি, তাইতো এত দুর্নীতি, এত অনাচার। এত ঔদ্ধত্য, এত আমিত্ব। আমার ক্ষমতা কতটুকু! দেখে যাওয়া ছাড়া একে আটকানোর সাধ্য আমার নেই। তবুও এই ভেবে আমি খুশি যে এই স্রোতে নিজেকে অন্তত ভাসিয়ে দিই নি।”
কথায় কথায় সন্ধ্যা নেমেছে। মাথা তুলে সোজা হয়ে দাঁড়াল কাবেরী। “রাত বাড়ছে। বাড়িতে খোঁজ পড়ে যাবে। আজ ফিরে যাই। পারলে কাল আবার দেখা করব।”
“ঠিক আছে, পারলে দেখা কোরো। আমার দরজা তোমার জন্য সবসময় হাট করে খোলা।”
চলে গেল যে যার বাড়ীর পথ ধরে। পড়ে রইল নির্জন বটবৃক্ষ আর শান্ত, শুকনো নদী। তারাই তাদের কথোপকথনের একমাত্র সাক্ষী।
রায়দীঘি – প্রদ্যোৎ পালুই [2023 New Bengali Story]
সুপ্রিয় অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক। তাঁর এখন অখণ্ড অবসর। তিনি পরিবেশ নিয়ে ভাবেন, লেখালেখি করেন। পরিবেশ নিয়ে মানুষকে বোঝান। কেউ বোঝে, কেউ বোঝে না। তবুও হাল ছাড়েন নি। ছাড়তে পারেন না। পরিবেশের চিন্তা সবসময় মাথায় ঘুরপাক খায়।
তাঁর বাড়ির উত্তর দিকটা ক্রমশ ব্যস্ত হয়ে উঠছে। একসময় বেশ ফাঁকা ছিল। যদিও রাস্তা একটা ছিল, তবে তা বেশ সরু এবং কাঁচা। ধীরে ধীরে তা চওড়া এবং পাকা হল। বসতবাড়ি, ব্যবসা-বাণিজ্য গড়ে উঠল। এখন সেখানে গাড়ির শব্দ আর মানুষের কোলাহলে সব নির্জনতা অন্তর্হিত। তাই উত্তরের জানলা খুলতে ইচ্ছে করে না সুপ্রিয়র। তিনি দক্ষিণের দরজা খুলে ব্যালকনিতে বসলেন। এদিকটা এখনও বেশ নির্জন। একটু দূরে বিরাট রায়দীঘি। একসময় তাতে কালো টলটলে জল থাকত। পদ্ম আর শালুক ফুটে থাকত অজস্র। পাড়ে শত বছরের পুরানো বড় বড় বট-অশ্বত্থের ছায়া সুশীতল পরিবেশ। সেখানে ডাহুকের ডাক শোনা যেত। শীতের পরিযায়ী পাখিরা দীঘির জলে ঘুরে বেড়াত। পানকৌড়ি ডুব দিয়ে মাছ ধরে খেত। কখনও মাছরাঙারা ছোঁ মেরে জল থেকে মাছ ধরে নিয়ে উড়ে যেত। একটু হাতে সময় পেলেই নির্জন বিকেলে দীঘির পাড়ে বেড়াতে গিয়ে এসবের মধ্যে হারিয়ে যেতেন সুপ্রিয়। ধীরে ধীরে দীঘিটাও কেমন হারিয়ে যেতে বসেছে। রায়বাবুরা কেউ এখন এখানে থাকেন না। মহীতোষ রায় মারা যাওয়ার পর ছেলেরা সকলেই কলকাতাবাসী। এই জয়পুরের বিশাল সম্পত্তির রক্ষণাবেক্ষণের প্রতি তাঁদের কারও নজর নেই। ফলে দীঘির কোন সংস্কার হয় নি। ক্রমশ তা মজে গিয়ে জলধারণ ক্ষমতা কমেছে। বেড়ে গিয়েছে পাড়ের পরিমাপ। কাটা পড়েছে একাধিক গাছ। তবুও তার মধ্যেই দীঘিটা এখনও কোনমতে বেঁচে আছে। পরিযায়ী পাখির আসা অনেকটাই কমে গেলেও শালুক, পদ্ম, পানকৌড়ি, ডাহুক এখনও সেখান থেকে হারিয়ে যায় নি। সারাদিনের কোন না কোন সময় দোতলার এই ব্যালকনিতে বসে সেদিকে তাকিয়ে থাকেন তিনি। কবি জীবনানন্দের ‘বাংলার মুখ’ খুঁজে পান।
ব্যালকনিতে বসে দীঘির দিকে তাকিয়ে পুরানো স্মৃতি রোমন্থন করছেন সুপ্রিয়। হঠাৎ নজরে এল, একদল লোক এসে রায়দীঘিতে মাপজোক শুরু করেছে। চুন দিয়ে দাগ দেওয়া হচ্ছে। খানিক পরে কোদাল, গাঁইতি নিয়ে কয়েকজন মাটি কাটতে শুরু করেছে। সন্দেহ হল সুপ্রিয়-র। বোধ হয় রায়বাবুর উত্তরসুরিরা এখানকার বাস পাকাপাকিভাবে তুলে দিতে চাইছেন। সেই সুযোগ নিয়ে দীঘিটা সম্ভবত কোন প্রোমোটার হস্তগত করেছে। দিব্যি এখান থেকে কলকাতা বেশী দূরে নয়। এই আধা শহুরে এলাকায় জলের দামে জমি কিনে বহুতল বানিয়ে মোটা টাকা কামানোর প্ল্যান। একে বন্ধ করতে না পারলে এত বড় দীঘিটা হারিয়ে যাবে চিরতরে। পুরো এলাকা ভরে যাবে কংক্রিটের জঙ্গলে। কিন্তু কিভাবেই বা আটকাবেন ! তিনি তো এখন একা। কাকেই বা ডাকবেন ! তবুও চুপ থাকতে পারলেন না। কোদাল, গাঁইতির প্রতিটি কোপ পড়ছে আর তিনি যন্ত্রণায় দগ্ধ হচ্ছেন। নিচে নেমে এগোলেন দীঘির দিকে। গাছতলায় দাঁড়িয়ে দুজন ভদ্রলোক নিজেদের মধ্যে কথা বলছিলেন। তাঁদের কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, “ কি হবে এখানে ?”
তাঁদের সতর্ক জবাব, “কিছু না।”
“কিছু না হলে মাটি কাটছেন কেন ?”
“কেন, আপনার তাতে অসুবিধে কিসের ?”
“এলাকার বহু পুরানো দীঘি। দীঘির আগের মতো জৌলুস হয়তো এখন আর নেই। কিন্তু দীঘিটাতো ঠিকই আছে।”
“এতদিন পেরিয়ে এসে আর পুরানো কথা ভাবছেন কেন ? যা স্মৃতি হয়ে গেছে তাকে স্মরণ করতে পারেন। কিন্তু খুঁজে না বেড়ানোই ভাল।”
ইঙ্গিত স্পষ্ট। দীঘি ভরাট হতে চলেছে। তিনি বললেন, “কিনেছেন ভালো কথা। দীঘিটার সংস্কার করুন। পাড়ে গাছ লাগান। পার্ক বানান। জলে মাছের চাষ করুন। পরিবেশ বাঁচবে। এলাকার মানুষের উপকার হবে।”
“আপনি খুব পরিবেশের কথা ভাবেন, তাই না ?”
“বর্তমানে যেভাবে পৃথিবীব্যাপী পরিবেশ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে, তাতে একটু তো ভাবতেই হয়। না হলে একসময় সমগ্র জীবজগতের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়বে।”
বিরক্তি স্পষ্ট তাঁদের চোখে-মুখে। বললেন, “যান না মশায়। আপনার কোন ক্ষতি হয় নি তো ? তাহলে পরিবেশের কথা অত বেশি না ভাবলেও চলবে।”
সৎ নিপাত ভদ্রলোক সুপ্রিয়-র সম্মানে লাগল। তিনি চেঁচিয়ে উঠলেন, “শুধু আমার নয়, এতে সকলের ক্ষতি হচ্ছে। আমি কালই সংশ্লিষ্ট সব মহলে অভিযোগ জানাব। দেখব, কিভাবে আপনারা দীঘির দখল নিতে পারেন।” লোক দুটি ব্যাঙ্গের হাসি হাসলেন। কোন উত্তর দিলেন না।
বাড়ি ফিরে এলেন সুপ্রিয়। কিন্তু শান্তি পেলেন না। দীঘিটাকে বাঁচানোর চিন্তা তাঁকে গ্রাস করল। ভাবলেন, অন্যান্য শুভানুধ্যায়ী মানুষকে বুঝিয়ে আন্দোলনে সামিল করবেন। সকলের সম্মিলিত আন্দোলনের মুখে ওরা নিশ্চয়ই পিছু হটবে।
হঠাৎ রাত্রে অজানা নম্বর থেকে একটা ফোন এল, “খুব পরিবেশবিদ হয়ে উঠেছেন মনে হচ্ছে। ছেলে-মেয়ে নিয়ে বেশ তো শান্তিতে বাস করছেন। সেটাই করুন না। অযথা পরিবেশ নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছেন কেন ? ওটা যাদের ভাবার কথা তাদেরকেই ভাবতে দিন। জানবেন, আপনি কিছু দেখেন নি, কিছু জানেন না।” ফোন কেটে গেল। সুপ্রিয় বুঝতে পারলেন, এদের হাত অনেকদূর লম্বা। একাজে তিনি একা। নেহাতই একা। পারবেন কী আটকাতে ! তবুও চেষ্টা করে দেখতে হবে। ভয় পেয়ে পিছিয়ে গেলে ওরা আরও চেপে ধরবে। ওদের আগ্রাসন প্রসারিত হবে।
প্রদ্যোৎ পালুই | Pradyut Palui
New Bengali Story 2023 | হৃদয় নিকেতন | সুভাষ নারায়ণ বসু
New Bengali Poetry 2023 | প্রতিম ঘোষ | কবিতাগুচ্ছ
New Bengali Article 2023 | পদ্য ও ছড়ায় শিশু-কিশোর
New Bengali Story 2023 | স্বর্ণলতা | মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ
বিবেক | রায়দীঘি | বিবেক কি | বিবেক ওবেরয় | বিবেক শব্দের অর্থ | বিবেক চেতনা উৎসব | মানুষের বিবেক | বিবেক নিয়ে উক্তি | বিবেক মানুষের প্রধান বিচারক | বিবেক এর সমার্থক শব্দ | বিবেক মানে কি | বিবেক বুদ্ধি | মানুষের বিবেক মরে গেছে | বিবেক শ্যাম পাঙ্গ্যোক | জাগ্রত বিবেক | বিবেক নেমে গেছে হাঁটুর নিচে | বিবেকের নীরব কণ্ঠস্বর | বিজ্ঞানীর বিবেক | রায়দীঘি থেকে কমরেড | রহস্যময় দেউল ও রায়দীঘি ভ্রমণ | জটার দেউল, রায়দীঘি | রায়দীঘি বিধানসভা | শব্দদ্বীপের লেখক | শব্দদ্বীপ | সেরা বাংলা গল্প | গল্প ও গল্পকার | সেরা সাহিত্যিক | সেরা গল্পকার | বাংলা বিশ্ব গল্প | বাংলা ম্যাগাজিন | ম্যাগাজিন পত্রিকা | শব্দদ্বীপ ম্যাগাজিন
bengali story new | indian poems about death | 2023 new bengali story | 2023 new bengali story books for child pdf | 2023 new bengali story books for adults | 2023 new bengali story books | bengali story books for child | 2023 new bengali story books pdf | 2023 new bengali story for kids | 2023 new bengali story reading | short story | short story analysis | short story characteristics | short story competition | short 2023 new bengali story definition | short story english | short story for kids | short 2023 new bengali story generator | bengali story 2023 | short story ideas | short story length | long story short | long story short meaning | long bengali story | long story | long story instagram | story writing competition | story writing competition topics | story writing competition for students | story writing competition malayalam | story writing competition india | story competition | poetry competition | poetry competitions australia 2022 | poetry competitions uk | poetry competitions for students | poetry competitions ireland | poetry competition crossword | writing competition | writing competition malaysia | writing competition london | bengali story writing | bengali story dictation | writing competitions nz | writing competitions ireland | writing competitions in africa 2022 | writing competitions for high school students | writing competitions for teens | writing competitions australia 2022 | writing competitions 2022 | writing competitions uk | bengali article writing | bangla news article | bengali story news| article writing on global warming | article writing pdf | article writing practice | article writing topics | trending topics for article writing 2022 | what is article writing | content writing trends 2022 | content writing topics 2022 | Bangla Prabandha | Probondho | Definite Article | Article Writer | Short Article | Long Article | Bangla kobita | Kabitaguccha 2022 | Galpoguccha | Galpo | Bangla Galpo | 2023 new Bengali Story | Bengali Article | Shabdodweep Writer | Shabdodweep | Shabdodweep Founder | Shabdodweep Bengali Writer | Shabdodweep Bengali Story | Updated Bengali Story 2023 | update 2023 new Bengali Story | 2023 new Bengali Story – top list | 2023 new Bengali Story – best story | 2023 new Bengali Story – top story | Best seller – 2023 new Bengali Story | Best seller 2023 – 2023 new Bengali Story | 2023 new Bengali Story – Best book